খালেদ মাসুদ পাইলট
ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান—প্রতিটি দলেরই সমান সম্ভাবনা। অন্য সব দলের চেয়ে ভারত বেশি এগিয়ে থাকবে। তবে মাঠের লড়াইয়ে কাগজ-কলমে এগিয়ে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ না। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কে কত ভালো পারফর্ম করছে। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে লড়াই উন্মুক্ত, যেকোনো দল চ্যাম্পিয়ন হতে পারে।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান অনেকটা কাছাকাছি র্যাঙ্কিংয়ের দল। এদের মধ্যে নাম্বারিং করলে ভারত ১০, পাকিস্তান ৯, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান ৮। অনেকে মনে করছে, আরব আমিরাতে বোধ হয় বড় স্কোর নিয়মিত হবে। আমার মনে হয় না, আমিরাতের উইকেট কিছুটা ধীরগতির। বাংলাদেশের দুই ওপেনার পারভেজ ইমন আর জুনিয়র তামিম ভালো ছন্দে আছে। সাইফ হাসান রান করেছে সবশেষ সিরিজে। লিটন দাস ফর্মে আছে। টপ অর্ডার যদি ভালো কিছু করে, বাংলাদেশের বোলিং বিভাগে ভালো বৈচিত্র্য আছে, যেটা অন্য দলে নেই। এই ধরনের উইকেটে মোস্তাফিজ হবে ভয়ংকর বোলার। রিশাদ হোসেন যদি ভালো লেগ স্পিন করতে পারে। টপ অর্ডারের ভালো করাটা গুরুত্বপূর্ণ। ইমন, তামিম জুনিয়র যেমন মন খুলে খেলছে, আবার মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়, জাকির আলী অনিক মিড উইকেটে বেশি মারতে যায়। অফ স্টাম্পের বলও মিড উইকেট দিয়ে মারতে যায়। ভারতের হার্দিক পান্ডিয়াদের দেখেন অফ স্টাম্পের বল কাভারের ওপর দিয়ে মারছে। ওয়াইড ইয়র্কারের বল গালির ওপর দিয়ে মারছে। অনেক ইম্প্রোভাইজড শট খেলে। ৩৬০ ডিগ্রি শট খেলতে পারে ওরা। আমাদের মাঝের জায়গায় দুর্বলতা। ভারতের মতো ভালো দল আমাদের বিশ্লেষণ করে রেখেছে। ওরা বুঝতে পারে কোন দলের কী দুর্বলতা, কোথায় শক্তি। আমাদের ব্যাটারদের দুর্বলতা বুঝে তারা বল করবে। ১৪০ কিলোমিটার গতির অফ স্টাম্পের বল লেগে টানা খুব কঠিন। অনেক সময় অনেক খেলোয়াড় মানিয়ে নিতে পারবে, চাপ সামলে রান বের করে ফেলতে পারে। আশা করি বাংলাদেশ ভালো সময় কাটাবে।
সবচেয়ে ভালো বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচটা তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ (হংকং)। বড় টুর্নামেন্টে শুরুটা ভালো করা গুরুত্বপূর্ণ। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের কাছে দুটি ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি ম্যাচ জিততে পারলেই সুপার ফোরে উঠতে পারবে।
বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেদারল্যন্ডসের বিপক্ষে সিরিজ জিতে এশিয়া কাপ খেলতে গেছে। যেকোনো জয় আত্মবিশ্বাসী করে দলকে। লিটন দারুণ ছন্দে আছে। তার ছন্দ কাজে লাগাতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। লিটন ধারাবাহিক ছিল না। এক ম্যাচে ভালো করলে ৫ ম্যাচে রান করে না। তার যে ক্লাস, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে পারফরম্যান্স কাউন্ট করি না। ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের সঙ্গে পারফর্ম করলে বলতে হয় ওয়াও, দুর্দান্ত ক্রিকেটার। জায়গামতো খেলেছে। লিটন ওই ধরনের ক্রিকেটার কিন্তু ধারাবাহিকতা ভালো না। আশা করি সে তার ফর্ম ধরে রাখবে। এশিয়া কাপে ভালো করবে।
ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান—প্রতিটি দলেরই সমান সম্ভাবনা। অন্য সব দলের চেয়ে ভারত বেশি এগিয়ে থাকবে। তবে মাঠের লড়াইয়ে কাগজ-কলমে এগিয়ে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ না। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কে কত ভালো পারফর্ম করছে। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে লড়াই উন্মুক্ত, যেকোনো দল চ্যাম্পিয়ন হতে পারে।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান অনেকটা কাছাকাছি র্যাঙ্কিংয়ের দল। এদের মধ্যে নাম্বারিং করলে ভারত ১০, পাকিস্তান ৯, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান ৮। অনেকে মনে করছে, আরব আমিরাতে বোধ হয় বড় স্কোর নিয়মিত হবে। আমার মনে হয় না, আমিরাতের উইকেট কিছুটা ধীরগতির। বাংলাদেশের দুই ওপেনার পারভেজ ইমন আর জুনিয়র তামিম ভালো ছন্দে আছে। সাইফ হাসান রান করেছে সবশেষ সিরিজে। লিটন দাস ফর্মে আছে। টপ অর্ডার যদি ভালো কিছু করে, বাংলাদেশের বোলিং বিভাগে ভালো বৈচিত্র্য আছে, যেটা অন্য দলে নেই। এই ধরনের উইকেটে মোস্তাফিজ হবে ভয়ংকর বোলার। রিশাদ হোসেন যদি ভালো লেগ স্পিন করতে পারে। টপ অর্ডারের ভালো করাটা গুরুত্বপূর্ণ। ইমন, তামিম জুনিয়র যেমন মন খুলে খেলছে, আবার মিডল অর্ডারে তাওহীদ হৃদয়, জাকির আলী অনিক মিড উইকেটে বেশি মারতে যায়। অফ স্টাম্পের বলও মিড উইকেট দিয়ে মারতে যায়। ভারতের হার্দিক পান্ডিয়াদের দেখেন অফ স্টাম্পের বল কাভারের ওপর দিয়ে মারছে। ওয়াইড ইয়র্কারের বল গালির ওপর দিয়ে মারছে। অনেক ইম্প্রোভাইজড শট খেলে। ৩৬০ ডিগ্রি শট খেলতে পারে ওরা। আমাদের মাঝের জায়গায় দুর্বলতা। ভারতের মতো ভালো দল আমাদের বিশ্লেষণ করে রেখেছে। ওরা বুঝতে পারে কোন দলের কী দুর্বলতা, কোথায় শক্তি। আমাদের ব্যাটারদের দুর্বলতা বুঝে তারা বল করবে। ১৪০ কিলোমিটার গতির অফ স্টাম্পের বল লেগে টানা খুব কঠিন। অনেক সময় অনেক খেলোয়াড় মানিয়ে নিতে পারবে, চাপ সামলে রান বের করে ফেলতে পারে। আশা করি বাংলাদেশ ভালো সময় কাটাবে।
সবচেয়ে ভালো বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচটা তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ (হংকং)। বড় টুর্নামেন্টে শুরুটা ভালো করা গুরুত্বপূর্ণ। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের কাছে দুটি ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি ম্যাচ জিততে পারলেই সুপার ফোরে উঠতে পারবে।
বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেদারল্যন্ডসের বিপক্ষে সিরিজ জিতে এশিয়া কাপ খেলতে গেছে। যেকোনো জয় আত্মবিশ্বাসী করে দলকে। লিটন দারুণ ছন্দে আছে। তার ছন্দ কাজে লাগাতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। লিটন ধারাবাহিক ছিল না। এক ম্যাচে ভালো করলে ৫ ম্যাচে রান করে না। তার যে ক্লাস, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে পারফরম্যান্স কাউন্ট করি না। ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের সঙ্গে পারফর্ম করলে বলতে হয় ওয়াও, দুর্দান্ত ক্রিকেটার। জায়গামতো খেলেছে। লিটন ওই ধরনের ক্রিকেটার কিন্তু ধারাবাহিকতা ভালো না। আশা করি সে তার ফর্ম ধরে রাখবে। এশিয়া কাপে ভালো করবে।
পরপর দুই ম্যাচে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় আগেই নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশের। শেষ ম্যাচটি ছিল নিয়মরক্ষার। সিঙ্গাপুরকে ৪-১ গোলে হারিয়ে আফসোসটা যেন বাড়িয়ে দিলেন মোরসালিন-ফাহামিদুলরা। সান্ত্বনার জয় পাওয়ার স্বস্তি নিয়ে শেষ করল বাংলাদেশ।
৩ মিনিট আগেচোটের কারণে মাঠের বাইরে বসেই সময় কেটেছে উসমান শিনওয়ারির। রাওয়ালপিন্ডিতে ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচটাই পাকিস্তানির জার্সিতে শেষ ম্যাচ। সেই ম্যাচের ৬ বছর পর পাকিস্তানকে বিদায় বললেন এই বাঁহাতি পেসার।
৬ মিনিট আগেমাঠের পারফরম্যান্সে ভারত দুর্দান্ত। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে গত দুই বছরে এই দুটি শিরোপা জিতেছে তারা। ছন্দে থাকা ভারতকেই এবারের এশিয়া কাপে ধরা হচ্ছে দুর্দান্ত। এই কথা শুনে রীতিমতো হতবাক স্বয়ং ভারতীয় অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগেমরুর বুকে এশিয়া কাপ শুরু হচ্ছে আজ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে এবারের টুর্নামেন্টটি খেলা হচ্ছে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। এই সংস্করণের প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে তিনবার ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা থাকলেও কখনো পায়নি শিরোপার স্বাদ। এবার সেই ইতিহাস ভাঙতে চান অধিনায়ক লিটন দাস।
২ ঘণ্টা আগে