২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব। টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করলেও সাদা বলে অনিয়মিত, তাঁর সুযোগ হয়নি সবশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে। কাল মিরপুরে নিজের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ প্রাসঙ্গিক আরও অনেক কিছু নিয়ে কথা বললেন হাসান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে। সাদা বলে অনিয়মিত হয়ে গেলেন, তবে টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করছেন। সাদার চেয়ে লাল বলে ধারাবাহিক ভালো হওয়ায় মিশ্র অনুভূতি কি কাজ করে মনে?
হাসান মাহমুদ: কিছু করতে চাইলে সবার আগে একটা মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। সাদা বল আর লাল বলের খেলা দুই রকম। পরিকল্পনা, কৌশল—সবকিছু ভিন্ন। এই জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে অনুশীলনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি। বলের স্কিলে নিখুঁত হতে চেয়েছি। এমন কিছু বিষয়ে কাজ করেছি, যেগুলো পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চেষ্টা করেছি, সেগুলো যেন না ঘটে; আর হলেও যেন কম হয়। এগুলো হয়তো ছন্দে আনতে সহায়তা করেছে। সামনে আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: টেস্টে নিজের প্রথম বছরে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ। এ বছর ৬টির বেশি টেস্ট নেই। এবার কি তাহলে আপনার লক্ষ্য সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ভালো করা?
হাসান: হ্যাঁ, এ বছর টেস্ট কম। তবে যত সুযোগ আসবে, টেস্ট হোক কিংবা সাদা বলে, লক্ষ্য থাকবে উইকেট নেওয়ার। দলের প্রয়োজন অনুযায়ী যত দ্রুত ব্রেক-থ্রু দিতে পারি, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে একাধিক পেস বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ করেছেন। কাকে কেমন মনে হয়েছে?
হাসান: আমার ক্যারিয়ারে কয়েকজন কোচের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে—ওটিস গিবসন, কোর্টনি ওয়ালশ, রডি ইস্টার, ডোনাল্ড আর এখন আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস। ওটিস গিবসনের সঙ্গে স্কিল, লাইন-লেন্থ নিয়ে বেশি কাজ করেছি। ডোনাল্ড ম্যাচ পরিস্থিতি বুঝে কীভাবে বল করতে হয়, সেটা শেখাতেন—যেমন রান বেশি হলে কীভাবে রান চেপে ধরা যায়। আন্দ্রে অ্যাডামস তো একেবারে তাৎক্ষণিক কৌশল বলেন—যে এখন পরিস্থিতি এটা, তোমাকে এভাবে বল করতে হবে। কোচদের নির্দেশনা মেনে আমাদের খেলতে হয়। এটা একজন পেশাদার ক্রিকেটারের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কে কোন কৌশলে কাজ করাচ্ছেন, সেটা মানিয়ে নিতে হয়।
প্রশ্ন: তানজিম সাকিব, তাসকিন, নাহিদ রানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে, আপনার সাদা বলের একাদশে জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে গেছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আপনি কীভাবে দেখেন?
হাসান: এটা খুব ইতিবাচকভাবে দেখি। প্রতিযোগিতা থাকলে সবাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে। কে ওয়ানডেতে, কে টেস্টে বা টি-টোয়েন্টিতে ডাক পাবে—এটা একটা চ্যালেঞ্জ মনে হয়। এটা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ভাবি, আমি কীভাবে উন্নতি করলে দলে থাকতে পারব। অনুশীলনে সেই মানসিকতা নিয়ে যাই যে সাকিব কিংবা নাহিদের চেয়ে বেশি গতিতে বল করব, তাসকিন ভাইয়ের মতো ধারাবাহিক হব। স্কিল, বৈচিত্র্য—সব দিক থেকে এগিয়ে থাকতে চাই। চাপের মুহূর্তে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সেটা শেখার চেষ্টা করি। এসব আমাকে আরও এগিয়ে রাখে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। নিশ্চয়ই এই সিরিজ নিয়ে আপনার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে?
হাসান: প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে ক্যাম্পে যোগ দেব। বোলিং কোচের অধীনে থেকে দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করাই লক্ষ্য থাকবে। আমার লক্ষ্য—দলের জন্য কাজে আসে এমন কিছু করা।
প্রশ্ন: কাউন্টি ক্রিকেট নিয়ে আপনার এজেন্টের সঙ্গে কিছু আলোচনা হয়েছিল। সর্বশেষ আপডেট কী?
হাসান: হ্যাঁ, আমার এজেন্টের সঙ্গে কয়েকটি দল কথা বলেছিল—এর মধ্যে কেন্ট, লেস্টারশায়ারের মতো দলও ছিল। তারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু পুরো মৌসুমের জন্য ছাড়পত্র চেয়েছে। অথচ আমাদের এই মৌসুমে দেশের হয়ে খেলার ব্যস্ততা বেশি। জাতীয় দলের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাটা আগে। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার জন্যও কাউন্টি ছাড়পত্র চায়নি। পরে ওরা পাকিস্তান থেকে একজন বোলার নিয়েছে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার কারণে সময় পাওয়া কঠিন। তবু টেলিভিশনে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজগুলো কি নিয়মিত দেখা হয়?
হাসান: অবশ্যই দেখি। আমরা প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কে কোন বল খেলতে চায়, কোথায় বল করলে উইকেট পাওয়া যেতে পারে—এসব নিয়ে বিশ্লেষণ হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট আগের চেয়ে অনেক এগিয়েছে, আরও এগিয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজেদের স্কিল এবং পারফরম্যান্সে উন্নতি করা। আমরাই আমাদের দলকে পরের ধাপে নিয়ে যেতে পারি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশও কি ভবিষ্যতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টেস্ট সিরিজ খেলবে, যেখানে আপনি বল হাতে নেতৃত্ব দেবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন কি?
হাসান: আমাদের দলে পেসারদের মধ্যে তাসকিন ভাই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তিনি হয়তো আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলবেন। এরপর আমাদেরই সেই দায়িত্ব নিতে হবে। তিন সংস্করণে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো মানসিকতা ও পারফরম্যান্স গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্য ভাবনায় রেখে এগিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা না পেয়ে কি অনেক হতাশা কাজ করেছে?
হাসান: আমি এভাবে দেখি না। যে পারফর্ম করবে, সেই খেলবে। সামনে যদি ভালো পারফর্ম করতে পারি, তাহলে আমিও খেলব। এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই।
প্রশ্ন: বোলিংয়ে কাদের বেশি অনুসরণ করেন?
হাসান: আমার অনেকের বোলিংই ভালো লাগে। সিরাজ, প্যাট কামিন্স, মোহাম্মদ সামির মতো বোলারদের ফলো করি, যারা সিম-আপ বোলিং করে, একটু সুইং করায়। বাংলাদেশে তো সবাই আমার প্রিয়—তাসকিন ভাই, মাশরাফি ভাই। যারা খেলছে, তাদের সবাইকে অনুসরণ করি। সবার কাছ থেকে শেখার মতো কিছু না কিছু আছে।

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে। সাদা বলে অনিয়মিত হয়ে গেলেন, তবে টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করছেন। সাদার চেয়ে লাল বলে ধারাবাহিক ভালো হওয়ায় মিশ্র অনুভূতি কি কাজ করে মনে?
হাসান মাহমুদ: কিছু করতে চাইলে সবার আগে একটা মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। সাদা বল আর লাল বলের খেলা দুই রকম। পরিকল্পনা, কৌশল—সবকিছু ভিন্ন। এই জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে অনুশীলনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি। বলের স্কিলে নিখুঁত হতে চেয়েছি। এমন কিছু বিষয়ে কাজ করেছি, যেগুলো পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চেষ্টা করেছি, সেগুলো যেন না ঘটে; আর হলেও যেন কম হয়। এগুলো হয়তো ছন্দে আনতে সহায়তা করেছে। সামনে আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: টেস্টে নিজের প্রথম বছরে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ। এ বছর ৬টির বেশি টেস্ট নেই। এবার কি তাহলে আপনার লক্ষ্য সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ভালো করা?
হাসান: হ্যাঁ, এ বছর টেস্ট কম। তবে যত সুযোগ আসবে, টেস্ট হোক কিংবা সাদা বলে, লক্ষ্য থাকবে উইকেট নেওয়ার। দলের প্রয়োজন অনুযায়ী যত দ্রুত ব্রেক-থ্রু দিতে পারি, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে একাধিক পেস বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ করেছেন। কাকে কেমন মনে হয়েছে?
হাসান: আমার ক্যারিয়ারে কয়েকজন কোচের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে—ওটিস গিবসন, কোর্টনি ওয়ালশ, রডি ইস্টার, ডোনাল্ড আর এখন আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস। ওটিস গিবসনের সঙ্গে স্কিল, লাইন-লেন্থ নিয়ে বেশি কাজ করেছি। ডোনাল্ড ম্যাচ পরিস্থিতি বুঝে কীভাবে বল করতে হয়, সেটা শেখাতেন—যেমন রান বেশি হলে কীভাবে রান চেপে ধরা যায়। আন্দ্রে অ্যাডামস তো একেবারে তাৎক্ষণিক কৌশল বলেন—যে এখন পরিস্থিতি এটা, তোমাকে এভাবে বল করতে হবে। কোচদের নির্দেশনা মেনে আমাদের খেলতে হয়। এটা একজন পেশাদার ক্রিকেটারের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কে কোন কৌশলে কাজ করাচ্ছেন, সেটা মানিয়ে নিতে হয়।
প্রশ্ন: তানজিম সাকিব, তাসকিন, নাহিদ রানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে, আপনার সাদা বলের একাদশে জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে গেছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আপনি কীভাবে দেখেন?
হাসান: এটা খুব ইতিবাচকভাবে দেখি। প্রতিযোগিতা থাকলে সবাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে। কে ওয়ানডেতে, কে টেস্টে বা টি-টোয়েন্টিতে ডাক পাবে—এটা একটা চ্যালেঞ্জ মনে হয়। এটা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ভাবি, আমি কীভাবে উন্নতি করলে দলে থাকতে পারব। অনুশীলনে সেই মানসিকতা নিয়ে যাই যে সাকিব কিংবা নাহিদের চেয়ে বেশি গতিতে বল করব, তাসকিন ভাইয়ের মতো ধারাবাহিক হব। স্কিল, বৈচিত্র্য—সব দিক থেকে এগিয়ে থাকতে চাই। চাপের মুহূর্তে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সেটা শেখার চেষ্টা করি। এসব আমাকে আরও এগিয়ে রাখে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। নিশ্চয়ই এই সিরিজ নিয়ে আপনার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে?
হাসান: প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে ক্যাম্পে যোগ দেব। বোলিং কোচের অধীনে থেকে দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করাই লক্ষ্য থাকবে। আমার লক্ষ্য—দলের জন্য কাজে আসে এমন কিছু করা।
প্রশ্ন: কাউন্টি ক্রিকেট নিয়ে আপনার এজেন্টের সঙ্গে কিছু আলোচনা হয়েছিল। সর্বশেষ আপডেট কী?
হাসান: হ্যাঁ, আমার এজেন্টের সঙ্গে কয়েকটি দল কথা বলেছিল—এর মধ্যে কেন্ট, লেস্টারশায়ারের মতো দলও ছিল। তারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু পুরো মৌসুমের জন্য ছাড়পত্র চেয়েছে। অথচ আমাদের এই মৌসুমে দেশের হয়ে খেলার ব্যস্ততা বেশি। জাতীয় দলের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাটা আগে। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার জন্যও কাউন্টি ছাড়পত্র চায়নি। পরে ওরা পাকিস্তান থেকে একজন বোলার নিয়েছে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার কারণে সময় পাওয়া কঠিন। তবু টেলিভিশনে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজগুলো কি নিয়মিত দেখা হয়?
হাসান: অবশ্যই দেখি। আমরা প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কে কোন বল খেলতে চায়, কোথায় বল করলে উইকেট পাওয়া যেতে পারে—এসব নিয়ে বিশ্লেষণ হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট আগের চেয়ে অনেক এগিয়েছে, আরও এগিয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজেদের স্কিল এবং পারফরম্যান্সে উন্নতি করা। আমরাই আমাদের দলকে পরের ধাপে নিয়ে যেতে পারি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশও কি ভবিষ্যতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টেস্ট সিরিজ খেলবে, যেখানে আপনি বল হাতে নেতৃত্ব দেবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন কি?
হাসান: আমাদের দলে পেসারদের মধ্যে তাসকিন ভাই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তিনি হয়তো আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলবেন। এরপর আমাদেরই সেই দায়িত্ব নিতে হবে। তিন সংস্করণে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো মানসিকতা ও পারফরম্যান্স গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্য ভাবনায় রেখে এগিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা না পেয়ে কি অনেক হতাশা কাজ করেছে?
হাসান: আমি এভাবে দেখি না। যে পারফর্ম করবে, সেই খেলবে। সামনে যদি ভালো পারফর্ম করতে পারি, তাহলে আমিও খেলব। এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই।
প্রশ্ন: বোলিংয়ে কাদের বেশি অনুসরণ করেন?
হাসান: আমার অনেকের বোলিংই ভালো লাগে। সিরাজ, প্যাট কামিন্স, মোহাম্মদ সামির মতো বোলারদের ফলো করি, যারা সিম-আপ বোলিং করে, একটু সুইং করায়। বাংলাদেশে তো সবাই আমার প্রিয়—তাসকিন ভাই, মাশরাফি ভাই। যারা খেলছে, তাদের সবাইকে অনুসরণ করি। সবার কাছ থেকে শেখার মতো কিছু না কিছু আছে।
২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব। টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করলেও সাদা বলে অনিয়মিত, তাঁর সুযোগ হয়নি সবশেষ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে। কাল মিরপুরে নিজের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ প্রাসঙ্গিক আরও অনেক কিছু নিয়ে কথা বললেন হাসান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে। সাদা বলে অনিয়মিত হয়ে গেলেন, তবে টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করছেন। সাদার চেয়ে লাল বলে ধারাবাহিক ভালো হওয়ায় মিশ্র অনুভূতি কি কাজ করে মনে?
হাসান মাহমুদ: কিছু করতে চাইলে সবার আগে একটা মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। সাদা বল আর লাল বলের খেলা দুই রকম। পরিকল্পনা, কৌশল—সবকিছু ভিন্ন। এই জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে অনুশীলনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি। বলের স্কিলে নিখুঁত হতে চেয়েছি। এমন কিছু বিষয়ে কাজ করেছি, যেগুলো পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চেষ্টা করেছি, সেগুলো যেন না ঘটে; আর হলেও যেন কম হয়। এগুলো হয়তো ছন্দে আনতে সহায়তা করেছে। সামনে আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: টেস্টে নিজের প্রথম বছরে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ। এ বছর ৬টির বেশি টেস্ট নেই। এবার কি তাহলে আপনার লক্ষ্য সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ভালো করা?
হাসান: হ্যাঁ, এ বছর টেস্ট কম। তবে যত সুযোগ আসবে, টেস্ট হোক কিংবা সাদা বলে, লক্ষ্য থাকবে উইকেট নেওয়ার। দলের প্রয়োজন অনুযায়ী যত দ্রুত ব্রেক-থ্রু দিতে পারি, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে একাধিক পেস বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ করেছেন। কাকে কেমন মনে হয়েছে?
হাসান: আমার ক্যারিয়ারে কয়েকজন কোচের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে—ওটিস গিবসন, কোর্টনি ওয়ালশ, রডি ইস্টার, ডোনাল্ড আর এখন আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস। ওটিস গিবসনের সঙ্গে স্কিল, লাইন-লেন্থ নিয়ে বেশি কাজ করেছি। ডোনাল্ড ম্যাচ পরিস্থিতি বুঝে কীভাবে বল করতে হয়, সেটা শেখাতেন—যেমন রান বেশি হলে কীভাবে রান চেপে ধরা যায়। আন্দ্রে অ্যাডামস তো একেবারে তাৎক্ষণিক কৌশল বলেন—যে এখন পরিস্থিতি এটা, তোমাকে এভাবে বল করতে হবে। কোচদের নির্দেশনা মেনে আমাদের খেলতে হয়। এটা একজন পেশাদার ক্রিকেটারের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কে কোন কৌশলে কাজ করাচ্ছেন, সেটা মানিয়ে নিতে হয়।
প্রশ্ন: তানজিম সাকিব, তাসকিন, নাহিদ রানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে, আপনার সাদা বলের একাদশে জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে গেছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আপনি কীভাবে দেখেন?
হাসান: এটা খুব ইতিবাচকভাবে দেখি। প্রতিযোগিতা থাকলে সবাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে। কে ওয়ানডেতে, কে টেস্টে বা টি-টোয়েন্টিতে ডাক পাবে—এটা একটা চ্যালেঞ্জ মনে হয়। এটা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ভাবি, আমি কীভাবে উন্নতি করলে দলে থাকতে পারব। অনুশীলনে সেই মানসিকতা নিয়ে যাই যে সাকিব কিংবা নাহিদের চেয়ে বেশি গতিতে বল করব, তাসকিন ভাইয়ের মতো ধারাবাহিক হব। স্কিল, বৈচিত্র্য—সব দিক থেকে এগিয়ে থাকতে চাই। চাপের মুহূর্তে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সেটা শেখার চেষ্টা করি। এসব আমাকে আরও এগিয়ে রাখে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। নিশ্চয়ই এই সিরিজ নিয়ে আপনার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে?
হাসান: প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে ক্যাম্পে যোগ দেব। বোলিং কোচের অধীনে থেকে দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করাই লক্ষ্য থাকবে। আমার লক্ষ্য—দলের জন্য কাজে আসে এমন কিছু করা।
প্রশ্ন: কাউন্টি ক্রিকেট নিয়ে আপনার এজেন্টের সঙ্গে কিছু আলোচনা হয়েছিল। সর্বশেষ আপডেট কী?
হাসান: হ্যাঁ, আমার এজেন্টের সঙ্গে কয়েকটি দল কথা বলেছিল—এর মধ্যে কেন্ট, লেস্টারশায়ারের মতো দলও ছিল। তারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু পুরো মৌসুমের জন্য ছাড়পত্র চেয়েছে। অথচ আমাদের এই মৌসুমে দেশের হয়ে খেলার ব্যস্ততা বেশি। জাতীয় দলের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাটা আগে। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার জন্যও কাউন্টি ছাড়পত্র চায়নি। পরে ওরা পাকিস্তান থেকে একজন বোলার নিয়েছে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার কারণে সময় পাওয়া কঠিন। তবু টেলিভিশনে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজগুলো কি নিয়মিত দেখা হয়?
হাসান: অবশ্যই দেখি। আমরা প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কে কোন বল খেলতে চায়, কোথায় বল করলে উইকেট পাওয়া যেতে পারে—এসব নিয়ে বিশ্লেষণ হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট আগের চেয়ে অনেক এগিয়েছে, আরও এগিয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজেদের স্কিল এবং পারফরম্যান্সে উন্নতি করা। আমরাই আমাদের দলকে পরের ধাপে নিয়ে যেতে পারি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশও কি ভবিষ্যতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টেস্ট সিরিজ খেলবে, যেখানে আপনি বল হাতে নেতৃত্ব দেবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন কি?
হাসান: আমাদের দলে পেসারদের মধ্যে তাসকিন ভাই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তিনি হয়তো আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলবেন। এরপর আমাদেরই সেই দায়িত্ব নিতে হবে। তিন সংস্করণে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো মানসিকতা ও পারফরম্যান্স গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্য ভাবনায় রেখে এগিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা না পেয়ে কি অনেক হতাশা কাজ করেছে?
হাসান: আমি এভাবে দেখি না। যে পারফর্ম করবে, সেই খেলবে। সামনে যদি ভালো পারফর্ম করতে পারি, তাহলে আমিও খেলব। এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই।
প্রশ্ন: বোলিংয়ে কাদের বেশি অনুসরণ করেন?
হাসান: আমার অনেকের বোলিংই ভালো লাগে। সিরাজ, প্যাট কামিন্স, মোহাম্মদ সামির মতো বোলারদের ফলো করি, যারা সিম-আপ বোলিং করে, একটু সুইং করায়। বাংলাদেশে তো সবাই আমার প্রিয়—তাসকিন ভাই, মাশরাফি ভাই। যারা খেলছে, তাদের সবাইকে অনুসরণ করি। সবার কাছ থেকে শেখার মতো কিছু না কিছু আছে।

প্রশ্ন: ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে। সাদা বলে অনিয়মিত হয়ে গেলেন, তবে টেস্টে ধারাবাহিক ভালো করছেন। সাদার চেয়ে লাল বলে ধারাবাহিক ভালো হওয়ায় মিশ্র অনুভূতি কি কাজ করে মনে?
হাসান মাহমুদ: কিছু করতে চাইলে সবার আগে একটা মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। সাদা বল আর লাল বলের খেলা দুই রকম। পরিকল্পনা, কৌশল—সবকিছু ভিন্ন। এই জায়গায় নিজেকে মানিয়ে নিতে অনুশীলনে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি। বলের স্কিলে নিখুঁত হতে চেয়েছি। এমন কিছু বিষয়ে কাজ করেছি, যেগুলো পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। চেষ্টা করেছি, সেগুলো যেন না ঘটে; আর হলেও যেন কম হয়। এগুলো হয়তো ছন্দে আনতে সহায়তা করেছে। সামনে আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: টেস্টে নিজের প্রথম বছরে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ। এ বছর ৬টির বেশি টেস্ট নেই। এবার কি তাহলে আপনার লক্ষ্য সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ভালো করা?
হাসান: হ্যাঁ, এ বছর টেস্ট কম। তবে যত সুযোগ আসবে, টেস্ট হোক কিংবা সাদা বলে, লক্ষ্য থাকবে উইকেট নেওয়ার। দলের প্রয়োজন অনুযায়ী যত দ্রুত ব্রেক-থ্রু দিতে পারি, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সামর্থ্যের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে একাধিক পেস বোলিং কোচের সঙ্গে কাজ করেছেন। কাকে কেমন মনে হয়েছে?
হাসান: আমার ক্যারিয়ারে কয়েকজন কোচের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে—ওটিস গিবসন, কোর্টনি ওয়ালশ, রডি ইস্টার, ডোনাল্ড আর এখন আছেন আন্দ্রে অ্যাডামস। ওটিস গিবসনের সঙ্গে স্কিল, লাইন-লেন্থ নিয়ে বেশি কাজ করেছি। ডোনাল্ড ম্যাচ পরিস্থিতি বুঝে কীভাবে বল করতে হয়, সেটা শেখাতেন—যেমন রান বেশি হলে কীভাবে রান চেপে ধরা যায়। আন্দ্রে অ্যাডামস তো একেবারে তাৎক্ষণিক কৌশল বলেন—যে এখন পরিস্থিতি এটা, তোমাকে এভাবে বল করতে হবে। কোচদের নির্দেশনা মেনে আমাদের খেলতে হয়। এটা একজন পেশাদার ক্রিকেটারের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কে কোন কৌশলে কাজ করাচ্ছেন, সেটা মানিয়ে নিতে হয়।
প্রশ্ন: তানজিম সাকিব, তাসকিন, নাহিদ রানার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে, আপনার সাদা বলের একাদশে জায়গা পাওয়াও কঠিন হয়ে গেছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আপনি কীভাবে দেখেন?
হাসান: এটা খুব ইতিবাচকভাবে দেখি। প্রতিযোগিতা থাকলে সবাই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে। কে ওয়ানডেতে, কে টেস্টে বা টি-টোয়েন্টিতে ডাক পাবে—এটা একটা চ্যালেঞ্জ মনে হয়। এটা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ভাবি, আমি কীভাবে উন্নতি করলে দলে থাকতে পারব। অনুশীলনে সেই মানসিকতা নিয়ে যাই যে সাকিব কিংবা নাহিদের চেয়ে বেশি গতিতে বল করব, তাসকিন ভাইয়ের মতো ধারাবাহিক হব। স্কিল, বৈচিত্র্য—সব দিক থেকে এগিয়ে থাকতে চাই। চাপের মুহূর্তে কীভাবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সেটা শেখার চেষ্টা করি। এসব আমাকে আরও এগিয়ে রাখে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। নিশ্চয়ই এই সিরিজ নিয়ে আপনার নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা আছে?
হাসান: প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে ক্যাম্পে যোগ দেব। বোলিং কোচের অধীনে থেকে দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করাই লক্ষ্য থাকবে। আমার লক্ষ্য—দলের জন্য কাজে আসে এমন কিছু করা।
প্রশ্ন: কাউন্টি ক্রিকেট নিয়ে আপনার এজেন্টের সঙ্গে কিছু আলোচনা হয়েছিল। সর্বশেষ আপডেট কী?
হাসান: হ্যাঁ, আমার এজেন্টের সঙ্গে কয়েকটি দল কথা বলেছিল—এর মধ্যে কেন্ট, লেস্টারশায়ারের মতো দলও ছিল। তারা প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু পুরো মৌসুমের জন্য ছাড়পত্র চেয়েছে। অথচ আমাদের এই মৌসুমে দেশের হয়ে খেলার ব্যস্ততা বেশি। জাতীয় দলের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাটা আগে। নির্দিষ্ট সময়ে খেলার জন্যও কাউন্টি ছাড়পত্র চায়নি। পরে ওরা পাকিস্তান থেকে একজন বোলার নিয়েছে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটীয় ব্যস্ততার কারণে সময় পাওয়া কঠিন। তবু টেলিভিশনে ভারত-অস্ট্রেলিয়া বা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজগুলো কি নিয়মিত দেখা হয়?
হাসান: অবশ্যই দেখি। আমরা প্রতিপক্ষের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। কে কোন বল খেলতে চায়, কোথায় বল করলে উইকেট পাওয়া যেতে পারে—এসব নিয়ে বিশ্লেষণ হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট আগের চেয়ে অনেক এগিয়েছে, আরও এগিয়ে যাবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, নিজেদের স্কিল এবং পারফরম্যান্সে উন্নতি করা। আমরাই আমাদের দলকে পরের ধাপে নিয়ে যেতে পারি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশও কি ভবিষ্যতে এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ টেস্ট সিরিজ খেলবে, যেখানে আপনি বল হাতে নেতৃত্ব দেবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন কি?
হাসান: আমাদের দলে পেসারদের মধ্যে তাসকিন ভাই সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তিনি হয়তো আরও পাঁচ-ছয় বছর খেলবেন। এরপর আমাদেরই সেই দায়িত্ব নিতে হবে। তিন সংস্করণে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো মানসিকতা ও পারফরম্যান্স গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্য ভাবনায় রেখে এগিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা না পেয়ে কি অনেক হতাশা কাজ করেছে?
হাসান: আমি এভাবে দেখি না। যে পারফর্ম করবে, সেই খেলবে। সামনে যদি ভালো পারফর্ম করতে পারি, তাহলে আমিও খেলব। এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই।
প্রশ্ন: বোলিংয়ে কাদের বেশি অনুসরণ করেন?
হাসান: আমার অনেকের বোলিংই ভালো লাগে। সিরাজ, প্যাট কামিন্স, মোহাম্মদ সামির মতো বোলারদের ফলো করি, যারা সিম-আপ বোলিং করে, একটু সুইং করায়। বাংলাদেশে তো সবাই আমার প্রিয়—তাসকিন ভাই, মাশরাফি ভাই। যারা খেলছে, তাদের সবাইকে অনুসরণ করি। সবার কাছ থেকে শেখার মতো কিছু না কিছু আছে।

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
২২ মিনিট আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
১ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
২ ঘণ্টা আগে
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং বাচ্চাদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েকগুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। এক পর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েকশ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলতার শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল–সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরে সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রেটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে দর্শকরা। স্টেডিয়ামে ভাংচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছেন। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং বাচ্চাদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েকগুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। এক পর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েকশ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলতার শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল–সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরে সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রেটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে দর্শকরা। স্টেডিয়ামে ভাংচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছেন। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
১ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
২ ঘণ্টা আগে
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
২২ মিনিট আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
২ ঘণ্টা আগে
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ
ভারত-পাকিস্তান
সরাসরি, বেলা ১১ টা
টি স্পোর্টস
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
বিগ ব্যাশ
পার্থ স্কর্চার্স-সিডনি সিক্সার্স
বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ২
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
নটিংহাম-টটেনহাম
রাত ৮ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২
ব্রেন্টফোর্ড-লিডস
১০টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ
ভারত-পাকিস্তান
সরাসরি, বেলা ১১ টা
টি স্পোর্টস
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
বিগ ব্যাশ
পার্থ স্কর্চার্স-সিডনি সিক্সার্স
বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ২
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
নটিংহাম-টটেনহাম
রাত ৮ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২
ব্রেন্টফোর্ড-লিডস
১০টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
২২ মিনিট আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
১ ঘণ্টা আগে
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।
পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।
সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।
পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।
সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

২০২৪ সালে ৯ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়ে টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল পেসার ছিলেন হাসান মাহমুদ। বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে নির্দিষ্ট পঞ্জিকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডও এটি। আসন্ন জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাসকিন আহমেদের অনুপস্থিতিতে হাসানকে দিতে হবে বাংলাদেশ ফাস্ট বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব।
০৯ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
২২ মিনিট আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
১ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
২ ঘণ্টা আগে