রিফাত বিন জামাল

২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
যে দেশে পাওয়ার হিটারের বড্ড অভাব, সে দেশে যাঁদের পাওয়ার হিটার ভাবা হয়, তাঁদের একজন শামীম পাটোয়ারী। কোচ, ম্যানেজমেন্ট থেকেও সব সময় বলা হয়েছে, তাকে ফিনিশারের ভূমিকাতেই দেখা হচ্ছে। সেই শামীমকেই পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে নামিয়ে দেওয়া হলো তিন নম্বরে! যেকোনো ফরম্যাটেই, বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে নিজের ভূমিকা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকাটা জরুরি। একজন লেট-মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান আর তিন নম্বরের ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় তো আকাশ-পাতাল পার্থক্য! তাহলে এটি কোন পরিকল্পনার অংশ হলো?
এর আগেও টপ অর্ডারে খেলে আসা ব্যাটসম্যানদেরও ‘ফিনিশার’ বানানোর প্রচেষ্টা দেখা গেছে বাংলাদেশ দলে। ডমিঙ্গোর অধীনে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি খেলেছে ৩৮টি। এতে তিনে খেলেছেন আট ব্যাটসম্যান, যেখানে ১০ ম্যাচের বেশি খেলতে পেরেছেন শুধুই সাকিব আল হাসান ও সৌম্য সরকার।
ডমিঙ্গোর অধীনে চারে খেলেছেন ১০ ব্যাটার, সেই পজিশনে দশের বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়েছে একমাত্র মুশফিকুর রহিমেরই। পাঁচে নেমে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং করেছেন ২২ ম্যাচে। তবে সে ভূমিকায় তাঁকে ছাড়াও খেলতে হয়েছে আরও পাঁচজনকে। লেট-মিডল অর্ডার বর্তমানে মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও সব মিলিয়ে ছয় নম্বরে খেলেছেন ১০ ক্রিকেটার, আর সাত ও আটে ৯ জন।
ডমিঙ্গোর কাছে ‘প্রতিভার ভান্ডার’ নেই ঠিক, তবে দলে খুব বেশি পরিবর্তন না আনলেও তাঁর খেলোয়াড়দের ভূমিকা নিয়ে ‘অদল-বদল’ করার কথাই যে বলছে ওপরের পরিসংখ্যানগুলো। এতে চোট কিংবা ‘পাওয়া-না পাওয়া’র ব্যাপারও যেমন আছে, এই সত্যও অস্বীকার করার উপায় নেই, ছন্দ হারিয়ে ফেলাও একটা কারণ।
বিশ্বকাপের স্কোয়াড দেওয়ার পর দলের কোনো একটা নির্বাচন নিয়ে একটুও আলোচনা তৈরি হয়নি। কারণ, বাইরে থাকা খেলোয়াড়েরা আলোচনার মতো কিছুই যে করেননি। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পরও সেই বাইরে থাকারা আগে-পরে সাড়া জাগানোর মতো কিছুই করেননি। দলে থাকা খেলোয়াড়দের ছন্দ হারিয়ে ফেলাটাই অনেককে সুযোগ দিয়ে দিয়েছে। এবং পাকিস্তান সিরিজে অনুমিত ফলটাই হয়েছে, বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ। তবু এই সিরিজে প্রাপ্তির খাতায় একেবারেই যে চিহ্ন পড়েনি, তা নয়।
ডমিঙ্গোর সময়ে একমাত্র আফিফ হোসেন সব টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তবে তাঁকেও চার থেকে সাত নম্বর, সব পজিশনেই খেলতে হয়েছে। নিয়মিত না হলেও আফিফ মাঝেমধ্যে ঝলক দেখিয়েছেন। অবশ্য আফিফ কি তাঁর খেলাটা খেলার সুযোগ পান, সেও এক প্রশ্ন। গিয়েই মারকাটারি ব্যাটিং আফিফ করেন না। বরং সময় নিয়ে ইনিংস গড়াটাই তাঁর ব্যাটিংয়ের ধরন। পাকিস্তান সিরিজে চারে তাঁকে ডমিঙ্গো সুযোগ দিলে সেখানে তিনি তিন ম্যাচে ৭৬ রান করতে পেরেছেন। যে সিরিজে সব মিলিয়ে ব্যাটিং গড় ছিল ১৬, আফিফ সেখানে ২৫.৩৩ গড়ে রান করে সিরিজের তৃতীয় সর্বোচ্চ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন। সময়ের সঙ্গে তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বচ্ছন্দ হতে দেখা যাচ্ছে।
শান্ত-শামীমও এই সিরিজে দেখিয়েছেন তাঁদের ব্যাটিংয়ে ভরসা রাখার সাহস করা যায়। ব্যর্থতার বিশ্বকাপ শেষে ঢেলে সাজানোর গুঞ্জন দেশের ক্রিকেটে থাকলেও আসল পরিবর্তন যেখানে প্রয়োজন, সেই ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতির বদলে ক্ষতে ‘সাময়িক’ প্রলেপ দেওয়াতেই মনোযোগ। উঠতি তরুণদের জন্য ঘরোয়া ক্রিকেট তাই গড়ে ওঠার জায়গা বলা যায় না। আন্তর্জাতিক আঙিনায় চলাফেরা করেই তবে তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য গড়ে উঠতে হবে। সে জন্য দরকার আস্থা, বিশ্বাস, সুযোগ আর সময়।
আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের ধারাবাহিক সাফল্য কারও অজানা নয়। মহেন্দ্র সিং ধোনির এই সাফল্যের রহস্য খুঁজতে গিয়ে বিশ্লেষকেরা অন্যতম কারণ হিসেবে দেখেন, তিনি পরিবর্তনে কম বিশ্বাসী, বরং একজন খেলোয়াড়ের ওপর আস্থা রাখেন অনেক বেশি। সঙ্গে যাঁর যাঁর দায়িত্ব আগেভাগে বুঝিয়ে দেওয়াটার ব্যাপারও আছে। আর বাংলাদেশ কোচ ডমিঙ্গোর অস্থিরতা বলে দেয়, তিনি একটু বেশিই ‘দেখাদেখি’ করছেন! কে কোথায় খেলবে, কার কী দায়িত্ব, সেটা জানা জরুরি। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং অর্ডারে অদল-বদলও অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু একজন ক্রিকেটারের ঘন ঘন ভূমিকা বদলালে সাফল্যের সম্ভাবনাটা কমে যায়। ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে মানসিকভাবে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। দরকার দলে জায়গা নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করাও। দলে নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার না হলে স্বাভাবিকভাবেই ভালো করা কঠিন। যাদের নেওয়া হবে, তাদের লম্বা সময়ের সুযোগ দেওয়াটা বাংলাদেশের ক্রিকেট বাস্তবতায় বিশেষ প্রয়োজন।
সবশেষে এ প্রশ্নও তো উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই, ডমিঙ্গো নিজেই কি পারছেন নিজের কাজটা ঠিকঠাক করতে?

২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
যে দেশে পাওয়ার হিটারের বড্ড অভাব, সে দেশে যাঁদের পাওয়ার হিটার ভাবা হয়, তাঁদের একজন শামীম পাটোয়ারী। কোচ, ম্যানেজমেন্ট থেকেও সব সময় বলা হয়েছে, তাকে ফিনিশারের ভূমিকাতেই দেখা হচ্ছে। সেই শামীমকেই পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে নামিয়ে দেওয়া হলো তিন নম্বরে! যেকোনো ফরম্যাটেই, বিশেষ করে টি-টোয়েন্টিতে নিজের ভূমিকা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকাটা জরুরি। একজন লেট-মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান আর তিন নম্বরের ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় তো আকাশ-পাতাল পার্থক্য! তাহলে এটি কোন পরিকল্পনার অংশ হলো?
এর আগেও টপ অর্ডারে খেলে আসা ব্যাটসম্যানদেরও ‘ফিনিশার’ বানানোর প্রচেষ্টা দেখা গেছে বাংলাদেশ দলে। ডমিঙ্গোর অধীনে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি খেলেছে ৩৮টি। এতে তিনে খেলেছেন আট ব্যাটসম্যান, যেখানে ১০ ম্যাচের বেশি খেলতে পেরেছেন শুধুই সাকিব আল হাসান ও সৌম্য সরকার।
ডমিঙ্গোর অধীনে চারে খেলেছেন ১০ ব্যাটার, সেই পজিশনে দশের বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়েছে একমাত্র মুশফিকুর রহিমেরই। পাঁচে নেমে অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং করেছেন ২২ ম্যাচে। তবে সে ভূমিকায় তাঁকে ছাড়াও খেলতে হয়েছে আরও পাঁচজনকে। লেট-মিডল অর্ডার বর্তমানে মোটামুটি নির্দিষ্ট হলেও সব মিলিয়ে ছয় নম্বরে খেলেছেন ১০ ক্রিকেটার, আর সাত ও আটে ৯ জন।
ডমিঙ্গোর কাছে ‘প্রতিভার ভান্ডার’ নেই ঠিক, তবে দলে খুব বেশি পরিবর্তন না আনলেও তাঁর খেলোয়াড়দের ভূমিকা নিয়ে ‘অদল-বদল’ করার কথাই যে বলছে ওপরের পরিসংখ্যানগুলো। এতে চোট কিংবা ‘পাওয়া-না পাওয়া’র ব্যাপারও যেমন আছে, এই সত্যও অস্বীকার করার উপায় নেই, ছন্দ হারিয়ে ফেলাও একটা কারণ।
বিশ্বকাপের স্কোয়াড দেওয়ার পর দলের কোনো একটা নির্বাচন নিয়ে একটুও আলোচনা তৈরি হয়নি। কারণ, বাইরে থাকা খেলোয়াড়েরা আলোচনার মতো কিছুই যে করেননি। বিশ্বকাপে ভরাডুবির পরও সেই বাইরে থাকারা আগে-পরে সাড়া জাগানোর মতো কিছুই করেননি। দলে থাকা খেলোয়াড়দের ছন্দ হারিয়ে ফেলাটাই অনেককে সুযোগ দিয়ে দিয়েছে। এবং পাকিস্তান সিরিজে অনুমিত ফলটাই হয়েছে, বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ। তবু এই সিরিজে প্রাপ্তির খাতায় একেবারেই যে চিহ্ন পড়েনি, তা নয়।
ডমিঙ্গোর সময়ে একমাত্র আফিফ হোসেন সব টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। তবে তাঁকেও চার থেকে সাত নম্বর, সব পজিশনেই খেলতে হয়েছে। নিয়মিত না হলেও আফিফ মাঝেমধ্যে ঝলক দেখিয়েছেন। অবশ্য আফিফ কি তাঁর খেলাটা খেলার সুযোগ পান, সেও এক প্রশ্ন। গিয়েই মারকাটারি ব্যাটিং আফিফ করেন না। বরং সময় নিয়ে ইনিংস গড়াটাই তাঁর ব্যাটিংয়ের ধরন। পাকিস্তান সিরিজে চারে তাঁকে ডমিঙ্গো সুযোগ দিলে সেখানে তিনি তিন ম্যাচে ৭৬ রান করতে পেরেছেন। যে সিরিজে সব মিলিয়ে ব্যাটিং গড় ছিল ১৬, আফিফ সেখানে ২৫.৩৩ গড়ে রান করে সিরিজের তৃতীয় সর্বোচ্চ এবং বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার ছিলেন। সময়ের সঙ্গে তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বচ্ছন্দ হতে দেখা যাচ্ছে।
শান্ত-শামীমও এই সিরিজে দেখিয়েছেন তাঁদের ব্যাটিংয়ে ভরসা রাখার সাহস করা যায়। ব্যর্থতার বিশ্বকাপ শেষে ঢেলে সাজানোর গুঞ্জন দেশের ক্রিকেটে থাকলেও আসল পরিবর্তন যেখানে প্রয়োজন, সেই ঘরোয়া ক্রিকেটের উন্নতির বদলে ক্ষতে ‘সাময়িক’ প্রলেপ দেওয়াতেই মনোযোগ। উঠতি তরুণদের জন্য ঘরোয়া ক্রিকেট তাই গড়ে ওঠার জায়গা বলা যায় না। আন্তর্জাতিক আঙিনায় চলাফেরা করেই তবে তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য গড়ে উঠতে হবে। সে জন্য দরকার আস্থা, বিশ্বাস, সুযোগ আর সময়।
আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের ধারাবাহিক সাফল্য কারও অজানা নয়। মহেন্দ্র সিং ধোনির এই সাফল্যের রহস্য খুঁজতে গিয়ে বিশ্লেষকেরা অন্যতম কারণ হিসেবে দেখেন, তিনি পরিবর্তনে কম বিশ্বাসী, বরং একজন খেলোয়াড়ের ওপর আস্থা রাখেন অনেক বেশি। সঙ্গে যাঁর যাঁর দায়িত্ব আগেভাগে বুঝিয়ে দেওয়াটার ব্যাপারও আছে। আর বাংলাদেশ কোচ ডমিঙ্গোর অস্থিরতা বলে দেয়, তিনি একটু বেশিই ‘দেখাদেখি’ করছেন! কে কোথায় খেলবে, কার কী দায়িত্ব, সেটা জানা জরুরি। টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং অর্ডারে অদল-বদলও অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু একজন ক্রিকেটারের ঘন ঘন ভূমিকা বদলালে সাফল্যের সম্ভাবনাটা কমে যায়। ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে মানসিকভাবে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। দরকার দলে জায়গা নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করাও। দলে নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার না হলে স্বাভাবিকভাবেই ভালো করা কঠিন। যাদের নেওয়া হবে, তাদের লম্বা সময়ের সুযোগ দেওয়াটা বাংলাদেশের ক্রিকেট বাস্তবতায় বিশেষ প্রয়োজন।
সবশেষে এ প্রশ্নও তো উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই, ডমিঙ্গো নিজেই কি পারছেন নিজের কাজটা ঠিকঠাক করতে?

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৫ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৬ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ক্যাম্প ন্যুতে ফিরেছে বার্সেলোনা ফুটবল। যে ক্লাবের জার্সিতে মেসি অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন, তাঁর অনেক স্মৃতি ক্যাম্প ন্যুতে, সেখানে অনেকটা নিভৃতে ঘুরে গেলেন তিনি। মাঠে কিছু ছবি তুলে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে সেটা পোস্ট করেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লেখেন, ‘আমি গত রাতে ফিরে গিয়েছিলাম এমন এক জায়গায়, যেটাকে অনেক মিস করি। এই জায়গাটা ছিল আমার মন-প্রাণ। অনেক সুখ ছিল এখানে। আমি যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ সেটা আপনারা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালে কান্নাভেজা চোখে ক্যাম্প ন্যু ছেড়ে গিয়েছিলেন মেসি। সেই দৃশ্য ফুটবলভক্তদের স্মৃতিতে এখনো তরতাজা। বার্সায় এরপর তাঁর ফেরার গুঞ্জন শোনা গেলেও সেটা গুঞ্জনই রয়ে গেছে। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ড ফিরতে পারেননি বার্সায়। ইনস্টাগ্রামে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘একদিন আবার ফিরতে পারব। খেলোয়াড় হিসেবে বিদায় জানানোর জন্য নয়। বরং এমন কিছুর জন্য যেটা আগে কখনো পারিনি।’
বার্সা ছেড়ে মেসি ২০২১ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। কিন্তু দুই বছর থাকার পর পিএসজির পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল তাঁর কাছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামি। ঠিক তার এক মাস আগে (২০২৩-এর জুনে) সংস্কারের জন্য খেলা বন্ধ হয়ে যায় ক্যাম্প ন্যুতে। ৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার পর অনুশীলন করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি-লামিনে ইয়ামালরা। এদিকে মায়ামির জার্সিতে ২৮ মাসে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ৮৫ ম্যাচ খেলেছেন। ৭৬ গোল করেছেন ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৮ গোলে।

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ক্যাম্প ন্যুতে ফিরেছে বার্সেলোনা ফুটবল। যে ক্লাবের জার্সিতে মেসি অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন, তাঁর অনেক স্মৃতি ক্যাম্প ন্যুতে, সেখানে অনেকটা নিভৃতে ঘুরে গেলেন তিনি। মাঠে কিছু ছবি তুলে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে সেটা পোস্ট করেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লেখেন, ‘আমি গত রাতে ফিরে গিয়েছিলাম এমন এক জায়গায়, যেটাকে অনেক মিস করি। এই জায়গাটা ছিল আমার মন-প্রাণ। অনেক সুখ ছিল এখানে। আমি যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ সেটা আপনারা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালে কান্নাভেজা চোখে ক্যাম্প ন্যু ছেড়ে গিয়েছিলেন মেসি। সেই দৃশ্য ফুটবলভক্তদের স্মৃতিতে এখনো তরতাজা। বার্সায় এরপর তাঁর ফেরার গুঞ্জন শোনা গেলেও সেটা গুঞ্জনই রয়ে গেছে। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ড ফিরতে পারেননি বার্সায়। ইনস্টাগ্রামে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘একদিন আবার ফিরতে পারব। খেলোয়াড় হিসেবে বিদায় জানানোর জন্য নয়। বরং এমন কিছুর জন্য যেটা আগে কখনো পারিনি।’
বার্সা ছেড়ে মেসি ২০২১ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। কিন্তু দুই বছর থাকার পর পিএসজির পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল তাঁর কাছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামি। ঠিক তার এক মাস আগে (২০২৩-এর জুনে) সংস্কারের জন্য খেলা বন্ধ হয়ে যায় ক্যাম্প ন্যুতে। ৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার পর অনুশীলন করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি-লামিনে ইয়ামালরা। এদিকে মায়ামির জার্সিতে ২৮ মাসে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ৮৫ ম্যাচ খেলেছেন। ৭৬ গোল করেছেন ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৮ গোলে।

২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
২৪ নভেম্বর ২০২১
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৬ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা যাবে ৮০০ টাকায়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী চলা ক্রিকেট কনফারেন্স শেষ হলো আজ। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের আড়াই দশকের স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ প্রকাশ করেছে ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকার। ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচ টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। জুনায়েদ বলেন, ‘এই টিকেট শুধু স্মারক নয়, আমাদের ক্রিকেটের পথচলা ও অগ্রগতির প্রতীক।’ বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে বইটির একটি বিজ্ঞাপনও করেছে। দুই মলাটের এই বইয়ের দাম ৮০০ টাকা। বইটি কীভাবে কেনা যাবে, সেটার লিংকও বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে দিয়েছে।
‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে বাংলাদেশের শততম টেস্ট জয়ও থাকবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জুনায়েদ। ২০১৭ সালে কলম্বোর পি সারা ওভালে সেই ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই ম্যাচসহ বাংলাদেশের স্মরণীয় কিছু সিরিজ জয়ও থাকবে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে। বইয়ে নিজের শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘প্রতিটি টিকেটই একটি গল্প-মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী নিয়ে যখন ঢাকায় উৎসব, নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল অবস্থান করছে সিলেটে। আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। এই টেস্ট দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম শততম টেস্ট খেলতে যাচ্ছেন।

টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা যাবে ৮০০ টাকায়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী চলা ক্রিকেট কনফারেন্স শেষ হলো আজ। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের আড়াই দশকের স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ প্রকাশ করেছে ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকার। ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচ টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। জুনায়েদ বলেন, ‘এই টিকেট শুধু স্মারক নয়, আমাদের ক্রিকেটের পথচলা ও অগ্রগতির প্রতীক।’ বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে বইটির একটি বিজ্ঞাপনও করেছে। দুই মলাটের এই বইয়ের দাম ৮০০ টাকা। বইটি কীভাবে কেনা যাবে, সেটার লিংকও বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে দিয়েছে।
‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে বাংলাদেশের শততম টেস্ট জয়ও থাকবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জুনায়েদ। ২০১৭ সালে কলম্বোর পি সারা ওভালে সেই ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই ম্যাচসহ বাংলাদেশের স্মরণীয় কিছু সিরিজ জয়ও থাকবে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে। বইয়ে নিজের শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘প্রতিটি টিকেটই একটি গল্প-মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী নিয়ে যখন ঢাকায় উৎসব, নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল অবস্থান করছে সিলেটে। আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। এই টেস্ট দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম শততম টেস্ট খেলতে যাচ্ছেন।

২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
২৪ নভেম্বর ২০২১
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৬ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
টেস্ট অভিষেকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গতকাল ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর ফুটবল নিয়ে মারপিটের কথা বলেছিলেন। আজ ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে তাবিথের কাছে সেই প্রসঙ্গ। উত্তরে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘দেখুন আমরা যারা ফুটবল নিয়ে কাজ করি বা ফুটবলটাকে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি, যখনই আমরা ফুটবল নিয়ে কোন নেতিবাচক কমেন্ট আমরা শুনি, অবশ্যই আমরা ব্যথিত হই এবং আঘাতপ্রাপ্ত হই। তাও কদিন আগে আমাদের ক্রিকেট কনফারেন্সের সময় আমরা একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা ফুটবলের বিরুদ্ধে যায় এবং খেলোয়াড়দের ওপর অপমানজনক একটা মন্তব্য করা হয়েছে। তার প্রসঙ্গে আমি ব্যক্তিগত প্যাডে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিসিবি সভাপতির কাছে একটা চিঠি পাঠিয়েছি।’
আসিফের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বাফুফে একটা চিঠি এরই মধ্যে পাঠিয়েছে বিসিবির কাছে। চিঠির জবাবে বিসিবি একটা সমাধানের পথ খুঁজে দেবে বলে আশা তাবিথের। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আশা করি, এই চিঠির উত্তরে আমরা অনেক ব্যাপারে স্পষ্ট জানতে পারব। যখন স্পষ্ট কিছু জানতে পারব বা বিসিবির অবস্থান আমরা জানতে পারব, সেখানে সমাধানের একটা পথ খুঁজে নেব। আমরা সবাই খেলোয়াড়। আমরা সবাই ক্রীড়াবিদ। আর আমাদের সকল ফেডারেশনের দায়িত্ব হলো ঐক্যবদ্ধ থাকা। তা আমরা চাইব না কোনো একটা ইস্যুতে বা কোনো কারোর ইস্যুতে সেটা আমাদের আমাদের বিভক্ত করে ফেলে। অতি শীঘ্রই আপনারা দেখবেন যে সকল ক্রীড়া ফেডারেশন এক হয়ে বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের ৬৪ জেলার ক্রিকেট কোচ, সংগঠক ও ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিয়ে গতকাল শুরু হয়েছে বিসিবির দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট কনফারেন্স। গতকাল ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর বলেছিলেন, ‘ফুটবলারদের জন্য (ক্রিকেট) খেলা যাচ্ছে না সারা দেশে। তারা উইকেট ভেঙে ফেলল, উইকেট নষ্ট করে ফেলেছে। আবার ২৪ তারিখ আবাহনী-মোহামেডান ফুটবল খেলা কুমিল্লা স্টেডিয়ামে। এই সমস্যাটা শুধু কুমিল্লার না। প্রতিটা জেলার স্টেডিয়াম দখল করে রেখেছে ফুটবল, প্রতিটা জেলার যেখানে ফুটবলের কাজ নেই, সেখানেও ফুটবল দখল করে রেখেছে এবং ফুটবলারদের ব্যবহার খুব খারাপ।’ তাঁর এমন মন্তব্যের পর নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। বিসিবির এই পরিচালক ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ফুটবলাররা।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
টেস্ট অভিষেকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গতকাল ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর ফুটবল নিয়ে মারপিটের কথা বলেছিলেন। আজ ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে তাবিথের কাছে সেই প্রসঙ্গ। উত্তরে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘দেখুন আমরা যারা ফুটবল নিয়ে কাজ করি বা ফুটবলটাকে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি, যখনই আমরা ফুটবল নিয়ে কোন নেতিবাচক কমেন্ট আমরা শুনি, অবশ্যই আমরা ব্যথিত হই এবং আঘাতপ্রাপ্ত হই। তাও কদিন আগে আমাদের ক্রিকেট কনফারেন্সের সময় আমরা একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা ফুটবলের বিরুদ্ধে যায় এবং খেলোয়াড়দের ওপর অপমানজনক একটা মন্তব্য করা হয়েছে। তার প্রসঙ্গে আমি ব্যক্তিগত প্যাডে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিসিবি সভাপতির কাছে একটা চিঠি পাঠিয়েছি।’
আসিফের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বাফুফে একটা চিঠি এরই মধ্যে পাঠিয়েছে বিসিবির কাছে। চিঠির জবাবে বিসিবি একটা সমাধানের পথ খুঁজে দেবে বলে আশা তাবিথের। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আশা করি, এই চিঠির উত্তরে আমরা অনেক ব্যাপারে স্পষ্ট জানতে পারব। যখন স্পষ্ট কিছু জানতে পারব বা বিসিবির অবস্থান আমরা জানতে পারব, সেখানে সমাধানের একটা পথ খুঁজে নেব। আমরা সবাই খেলোয়াড়। আমরা সবাই ক্রীড়াবিদ। আর আমাদের সকল ফেডারেশনের দায়িত্ব হলো ঐক্যবদ্ধ থাকা। তা আমরা চাইব না কোনো একটা ইস্যুতে বা কোনো কারোর ইস্যুতে সেটা আমাদের আমাদের বিভক্ত করে ফেলে। অতি শীঘ্রই আপনারা দেখবেন যে সকল ক্রীড়া ফেডারেশন এক হয়ে বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের ৬৪ জেলার ক্রিকেট কোচ, সংগঠক ও ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিয়ে গতকাল শুরু হয়েছে বিসিবির দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট কনফারেন্স। গতকাল ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর বলেছিলেন, ‘ফুটবলারদের জন্য (ক্রিকেট) খেলা যাচ্ছে না সারা দেশে। তারা উইকেট ভেঙে ফেলল, উইকেট নষ্ট করে ফেলেছে। আবার ২৪ তারিখ আবাহনী-মোহামেডান ফুটবল খেলা কুমিল্লা স্টেডিয়ামে। এই সমস্যাটা শুধু কুমিল্লার না। প্রতিটা জেলার স্টেডিয়াম দখল করে রেখেছে ফুটবল, প্রতিটা জেলার যেখানে ফুটবলের কাজ নেই, সেখানেও ফুটবল দখল করে রেখেছে এবং ফুটবলারদের ব্যবহার খুব খারাপ।’ তাঁর এমন মন্তব্যের পর নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। বিসিবির এই পরিচালক ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ফুটবলাররা।

২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
২৪ নভেম্বর ২০২১
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৫ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৫ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি ও ভিত্তি তৈরি করা।
নারী কোচের বর্তমান সংখ্যা নিয়ে সাইমন বলেন, ‘আমরা একটা জরিপ করেছি। সেখানে দেখা গেছে নারী-পুরুষ লিগ মিলিয়ে নারী কোচের সংখ্যা মাত্র ২২ শতাংশ। আমরা এই চার বছরে অনেক নারী কোচ বাড়াতে চাই।’ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফার এই উদ্যোগের সঙ্গে বাফুফে সম্পৃক্ত হতে পেরে বেশ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ফুটবলে কার্যকর পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে মনে করেন, ‘নারী ফুটবলে আমাদের ক্লাব সংখ্যা কম। নারীদের ঘরোয়া লিগ বাড়ানো, তাদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির চেষ্টা করব। ফিফা আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিকভাবে সহায়তা করবে।’
বাফুফে ২০২৫-২৮ সালে নারী ফুটবলে কী কী করতে চায় সেই পরিকল্পনা ডিসপ্লেও করেনি কিংবা পুরোপুরি প্রকাশও করেনি। মাঠের খেলা বৃদ্ধির পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের সুরক্ষার বিষয়টিও বাফুফে সভাপতি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু নারী ফুটবলারদের খেলার মান উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ থাকব না। নারী হিসেবে তাদের সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতার পাশেও দাঁড়াব। অনেক সময় নারীরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়। আমরা সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা, মরক্কো দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন। মরক্কো দূতাবাসের কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে মরক্কো সব সময় পাশে থাকবে।’ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলাররা সাফল্য আনছে এটা আসলেই বেশ গর্বের বিষয়।’
বাংলাদেশের নারী ফুটবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঢাকা ব্যাংক। আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকা ব্যাংকের প্রতিনিধি বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। আগামী দিনেও ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলারদের সাথে থাকবে।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের তারকা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ফিফা কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের পক্ষে জার্সি তুলে দিয়েছেন।

বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি ও ভিত্তি তৈরি করা।
নারী কোচের বর্তমান সংখ্যা নিয়ে সাইমন বলেন, ‘আমরা একটা জরিপ করেছি। সেখানে দেখা গেছে নারী-পুরুষ লিগ মিলিয়ে নারী কোচের সংখ্যা মাত্র ২২ শতাংশ। আমরা এই চার বছরে অনেক নারী কোচ বাড়াতে চাই।’ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফার এই উদ্যোগের সঙ্গে বাফুফে সম্পৃক্ত হতে পেরে বেশ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ফুটবলে কার্যকর পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে মনে করেন, ‘নারী ফুটবলে আমাদের ক্লাব সংখ্যা কম। নারীদের ঘরোয়া লিগ বাড়ানো, তাদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির চেষ্টা করব। ফিফা আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিকভাবে সহায়তা করবে।’
বাফুফে ২০২৫-২৮ সালে নারী ফুটবলে কী কী করতে চায় সেই পরিকল্পনা ডিসপ্লেও করেনি কিংবা পুরোপুরি প্রকাশও করেনি। মাঠের খেলা বৃদ্ধির পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের সুরক্ষার বিষয়টিও বাফুফে সভাপতি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু নারী ফুটবলারদের খেলার মান উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ থাকব না। নারী হিসেবে তাদের সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতার পাশেও দাঁড়াব। অনেক সময় নারীরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়। আমরা সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা, মরক্কো দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন। মরক্কো দূতাবাসের কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে মরক্কো সব সময় পাশে থাকবে।’ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলাররা সাফল্য আনছে এটা আসলেই বেশ গর্বের বিষয়।’
বাংলাদেশের নারী ফুটবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঢাকা ব্যাংক। আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকা ব্যাংকের প্রতিনিধি বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। আগামী দিনেও ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলারদের সাথে থাকবে।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের তারকা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ফিফা কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের পক্ষে জার্সি তুলে দিয়েছেন।

২০১৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ রকমই টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল বাংলাদেশ দলে। কোচ স্টিভ রোডসকে বিদায় করে আনা হয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোকে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এই দক্ষিণ আফ্রিকানকে এগিয়ে রেখেছিল। দুই বছর পেরিয়ে এখন সেই ডমিঙ্গোর নানা সিদ্ধান্ত এই প্রশ্ন তুলতেও বাধ্য করছে, আদৌ কি তাঁর কোনো পরিকল্পনা আছে?
২৪ নভেম্বর ২০২১
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৫ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৬ ঘণ্টা আগে