ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবল না ছাড়লে হয়তো কোনো এক দলের হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে দেখা যেত ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। তবে সেই সুযোগ আর নেই। সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে যোগ দেওয়ায় উয়েফা নয় গতকাল এশিয়ার চ্যাম্পিয়নস লিগে অভিষেক হয়েছে পর্তুগিজ তারকার।
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের অভিষেক ম্যাচে দুর্দান্ত খেললেও গোল পাননি রোনালদো। তবে ইরানের ক্লাব পেরসেপোলিসের বিপক্ষে ২–০ গোলের তাঁর দল জয় পেয়েছে। এ জয়ে পর্তুগাল অধিনায়ক একটি রেকর্ড গড়েছেন। ক্যারিয়ারে সব মিলিয়ে পেশাদার ফুটবলে ১০০০ ম্যাচে অপরাজিত থাকার। দলের হয়ে ৭৭৬ জয়ের বিপরীতে ২২৪ ম্যাচ ড্রয়ের সাক্ষী ছিলেন তিনি। সব মিলিয়ে ক্যারিয়ারে ম্যাচ খেলেছেন ১ হাজার ১৮২টি। বাকি ১৮২ ম্যাচে হেরেছেন পাঁচবারের ব্যালন ডি অর জয়ী।
গতকাল রোনালদোর মাইলফলকের ম্যাচটির জয় এসেছে দ্বিতীয়ার্ধের গোলে। প্রথমার্ধে কোনো দলই গোল করতে পারেননি। রোনালদোকে ফাউল করে ৫২ মিনিটে পেরসেপোলিসের মিডফিল্ডার মিলাদ সারলাক লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে চাপে পড়ে ইরানের ক্লাব। প্রতিপক্ষের ১০ জনের সুবিধা নিয়ে আক্রমণের ধার বাড়ায় আল নাসর। যার ফলও পায় ৬২ মিনিটে।
গোল বাঁচাতে গিয়ে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দেন পেরসেপোলিসের ডিফেন্ডার দানিয়াল এসমায়েলিফায়ের। এর ১০ মিনিট দলের দ্বিতীয় গোল করেন মোহাম্মেদ কাসেম। ডি বক্সের বাঁ প্রান্ত থেকে বুলেট গতির দুর্দান্ত এক শটে ব্যবধান বাড়ান তিনি। এতে ২–০ ব্যবধানের জয়ে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের শুভ সূচনা করে আল নাসর।
ম্যাচে গোল না পেলেও প্রথমার্ধে দুটি সুযোগ পেয়েছিলেন রোনালদো। প্রথমবার সরাসরি প্রতিপক্ষের গোলরক্ষকের বরাবর হেড দেন তিনি। আর দ্বিতীয় সুযোগ যখন আসে তখন ঠিক সময়ে বলে পা লাগাতে পারেননি তিনি। গতকাল তাঁকে একপলক দেখার জন্য ইরানের ক্রীড়াপ্রেমীদের মধ্যে ঢল নেমেছিল দেশটিতে। রাস্তার পাশে, টিম বাসের পিছু পিছু, হোটেল সব জায়গায় মানুষের ভিড় জমেছিল। সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলারের জন্য শুধু ইরান নয় যেকোনো দেশেই এমনটা হওয়া স্বাভাবিক।
ম্যাচ শেষে তাই ইরানের মানুষকে ধন্যবাদ দিতে ভোলেননি রোনালদো। সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন,‘আজকের (কাল) জয়টা দুর্দান্ত। সমর্থকদের বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং ইরানের সকল মানুষকেও, যাঁরা আমাদের সফরকে বিশেষ করে তুলেছেন। সত্যিই উষ্ণ অভ্যর্থনাটি অবিশ্বাস্য।’
ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবল না ছাড়লে হয়তো কোনো এক দলের হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে দেখা যেত ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। তবে সেই সুযোগ আর নেই। সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে যোগ দেওয়ায় উয়েফা নয় গতকাল এশিয়ার চ্যাম্পিয়নস লিগে অভিষেক হয়েছে পর্তুগিজ তারকার।
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের অভিষেক ম্যাচে দুর্দান্ত খেললেও গোল পাননি রোনালদো। তবে ইরানের ক্লাব পেরসেপোলিসের বিপক্ষে ২–০ গোলের তাঁর দল জয় পেয়েছে। এ জয়ে পর্তুগাল অধিনায়ক একটি রেকর্ড গড়েছেন। ক্যারিয়ারে সব মিলিয়ে পেশাদার ফুটবলে ১০০০ ম্যাচে অপরাজিত থাকার। দলের হয়ে ৭৭৬ জয়ের বিপরীতে ২২৪ ম্যাচ ড্রয়ের সাক্ষী ছিলেন তিনি। সব মিলিয়ে ক্যারিয়ারে ম্যাচ খেলেছেন ১ হাজার ১৮২টি। বাকি ১৮২ ম্যাচে হেরেছেন পাঁচবারের ব্যালন ডি অর জয়ী।
গতকাল রোনালদোর মাইলফলকের ম্যাচটির জয় এসেছে দ্বিতীয়ার্ধের গোলে। প্রথমার্ধে কোনো দলই গোল করতে পারেননি। রোনালদোকে ফাউল করে ৫২ মিনিটে পেরসেপোলিসের মিডফিল্ডার মিলাদ সারলাক লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে চাপে পড়ে ইরানের ক্লাব। প্রতিপক্ষের ১০ জনের সুবিধা নিয়ে আক্রমণের ধার বাড়ায় আল নাসর। যার ফলও পায় ৬২ মিনিটে।
গোল বাঁচাতে গিয়ে নিজেদের জালে বল জড়িয়ে দেন পেরসেপোলিসের ডিফেন্ডার দানিয়াল এসমায়েলিফায়ের। এর ১০ মিনিট দলের দ্বিতীয় গোল করেন মোহাম্মেদ কাসেম। ডি বক্সের বাঁ প্রান্ত থেকে বুলেট গতির দুর্দান্ত এক শটে ব্যবধান বাড়ান তিনি। এতে ২–০ ব্যবধানের জয়ে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের শুভ সূচনা করে আল নাসর।
ম্যাচে গোল না পেলেও প্রথমার্ধে দুটি সুযোগ পেয়েছিলেন রোনালদো। প্রথমবার সরাসরি প্রতিপক্ষের গোলরক্ষকের বরাবর হেড দেন তিনি। আর দ্বিতীয় সুযোগ যখন আসে তখন ঠিক সময়ে বলে পা লাগাতে পারেননি তিনি। গতকাল তাঁকে একপলক দেখার জন্য ইরানের ক্রীড়াপ্রেমীদের মধ্যে ঢল নেমেছিল দেশটিতে। রাস্তার পাশে, টিম বাসের পিছু পিছু, হোটেল সব জায়গায় মানুষের ভিড় জমেছিল। সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলারের জন্য শুধু ইরান নয় যেকোনো দেশেই এমনটা হওয়া স্বাভাবিক।
ম্যাচ শেষে তাই ইরানের মানুষকে ধন্যবাদ দিতে ভোলেননি রোনালদো। সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন,‘আজকের (কাল) জয়টা দুর্দান্ত। সমর্থকদের বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং ইরানের সকল মানুষকেও, যাঁরা আমাদের সফরকে বিশেষ করে তুলেছেন। সত্যিই উষ্ণ অভ্যর্থনাটি অবিশ্বাস্য।’
জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মার ওপর গত রাতে কী ভর করেছিল, সেটা তিনিই ভালো জানেন। পিএসজির রক্ষণদুর্গে বারবার হানা দেওয়া আর্সেনালকে গোলই করতে দেননি। যত ভাবেই গোলের চেষ্টা করুক না কেন, দোন্নারুম্মার বীরত্বের কাছে বারবার হার মানতে হয়েছে আর্সেনালকে।
৩১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে গতকাল দ্বিতীয় দিনের শেষ বিকেলে এলোমেলো হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত-মুশফিকুর রহিমরা করেছিলেন ‘আত্মহত্যা’। আজ তৃতীয় দিনের সকালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাবলীলভাবে খেলছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে২০০৮-এর ১১ এপ্রিল ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান। এই মাঠে এখন পর্যন্ত এটাই সবশেষ কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। অবশেষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ দিয়েই ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের অপেক্ষা ফুরোচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেসকাল থেকেই চট্টগ্রামের আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা। চারপাশে গুমোট আবহাওয়া। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যেমনটা বলা হয়েছিল, তেমনটিই দেখা যায় চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে।
৩ ঘণ্টা আগে