ক্রীড়া ডেস্ক
রিয়াল মাদ্রিদে শেষবেলায় এসে পারফরম্যান্সে খেই হারান মার্সেলো। পরে গ্রিক ক্লাব অলিম্পিয়াকোস কিংবা শৈশবের ক্লাব ফ্লুমিনেন্সে গিয়েও স্বরূপে ফিরতে পারেননি। ঝামেলায় বাঁধেন কোচের সঙ্গে। শেষমেষ পেশাদার ফুটবল থেকেই বিদায়ের ঘোষণা দিলেন রিয়ালের কিংবদন্তি এই ডিফেন্ডার।
এক ভিডিওবার্তায় ৩৬ বছর বয়সী মার্সেলো বলেন, ‘ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসাটা এসেছে দাদার কাছ থেকে। আমাকে পেশাদার ফুটবলার বানাতে চেয়েছিলেন তিনি এবং এর জন্য সম্ভাব্য সবটুকু দিয়েই চেষ্টা করেছেন। ১৮ বছর বয়সে রিয়াল মাদ্রিদ আমার দরজায় কড়া নারে এবং আমি এখানে (সান্তিয়াগো বার্নাব্যু) আসি। এখন গর্বের সঙ্গে বলতে পারব যে, আমি একজন সত্যিকারের মাদ্রিদিস্তা।’
ফুটবলে মার্সেলোর হাতেখড়ি ফ্লুমিনেন্সের। তবে ২০০৭ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে রিয়ালে যোগ দেন এই লেফটব্যাক। দ্রুতই হয়ে ওঠেন রিয়ালের ভরসার প্রতীক, জেতেন ২৫টি শিরোপা। রিয়ালের ইতিহাসে তার চেয়ে বেশি শিরোপা জেতেননি আর কোনো ফুটবলার।
১৫ বছরের ক্যারিয়ারে ৫৪৬ ম্যাচ খেলে ৩৮ গোল করা মার্সেলো বলেন, ‘স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এখানে এক পরিবার গড়ে তুলেছি আমি। ১৬ মৌসুম, ২৫ শিরোপা, ৫ চ্যাম্পিয়নস লিগ, অধিনায়কদের একজন হওয়াসহ আরও অনেক জাদুকরী রাত কাটিয়েছি বার্নাব্যুতে। কী অসাধারণ যাত্রা। রিয়াল মাদ্রিদ অনন্য এক ক্লাব। মাদ্রিদিস্তা হওয়ার অনুভূতিটা অবর্ণনীয়।’
রিয়াল ছেড়ে গ্রিক ক্লাব অলিম্পিয়াকোসে পাড়ি জমান মার্সেলো। কিন্তু ১০ টির বেশি ম্যাচ খেলতে পারেননি। চুক্তি বাতিল করে ফেরেন আতুড়ঘরে। কিন্তু দুই মৌসুম কাটানোর পর কোচ মানো মেনেজেসের সঙ্গে ঝামেলায় বেঁধে ফ্লুমিনেন্স ছাড়েন তিনি।
ব্রাজিলের হয়ে অবশ্য সেভাবে আলো ছড়াতে পারেননি মার্সেলো। ৫৮ ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ছয়টি। তবে ২০১৩ সালে কনফেডারেশন কাপ জয়ী দলের সদস্য তিনি। সাবেক এই ডিফেন্ডার বলেন, ‘বয়সভিত্তিক পর্যায় থেকেই দেশের হয়ে খেলা আমার কাছে বড় সম্মানের। দুটি অলিম্পিক পদক ও কনফেডারেশন কাপ জয়ের মুহূর্তটি আমি সবসময় স্মৃতিচারণ করব। খেলোয়াড় হিসেবে আমার যাত্রা এখানেই শেষ। তবে এখনো আমার ফুটবলকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে। সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ।’
রিয়াল মাদ্রিদে শেষবেলায় এসে পারফরম্যান্সে খেই হারান মার্সেলো। পরে গ্রিক ক্লাব অলিম্পিয়াকোস কিংবা শৈশবের ক্লাব ফ্লুমিনেন্সে গিয়েও স্বরূপে ফিরতে পারেননি। ঝামেলায় বাঁধেন কোচের সঙ্গে। শেষমেষ পেশাদার ফুটবল থেকেই বিদায়ের ঘোষণা দিলেন রিয়ালের কিংবদন্তি এই ডিফেন্ডার।
এক ভিডিওবার্তায় ৩৬ বছর বয়সী মার্সেলো বলেন, ‘ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসাটা এসেছে দাদার কাছ থেকে। আমাকে পেশাদার ফুটবলার বানাতে চেয়েছিলেন তিনি এবং এর জন্য সম্ভাব্য সবটুকু দিয়েই চেষ্টা করেছেন। ১৮ বছর বয়সে রিয়াল মাদ্রিদ আমার দরজায় কড়া নারে এবং আমি এখানে (সান্তিয়াগো বার্নাব্যু) আসি। এখন গর্বের সঙ্গে বলতে পারব যে, আমি একজন সত্যিকারের মাদ্রিদিস্তা।’
ফুটবলে মার্সেলোর হাতেখড়ি ফ্লুমিনেন্সের। তবে ২০০৭ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে রিয়ালে যোগ দেন এই লেফটব্যাক। দ্রুতই হয়ে ওঠেন রিয়ালের ভরসার প্রতীক, জেতেন ২৫টি শিরোপা। রিয়ালের ইতিহাসে তার চেয়ে বেশি শিরোপা জেতেননি আর কোনো ফুটবলার।
১৫ বছরের ক্যারিয়ারে ৫৪৬ ম্যাচ খেলে ৩৮ গোল করা মার্সেলো বলেন, ‘স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এখানে এক পরিবার গড়ে তুলেছি আমি। ১৬ মৌসুম, ২৫ শিরোপা, ৫ চ্যাম্পিয়নস লিগ, অধিনায়কদের একজন হওয়াসহ আরও অনেক জাদুকরী রাত কাটিয়েছি বার্নাব্যুতে। কী অসাধারণ যাত্রা। রিয়াল মাদ্রিদ অনন্য এক ক্লাব। মাদ্রিদিস্তা হওয়ার অনুভূতিটা অবর্ণনীয়।’
রিয়াল ছেড়ে গ্রিক ক্লাব অলিম্পিয়াকোসে পাড়ি জমান মার্সেলো। কিন্তু ১০ টির বেশি ম্যাচ খেলতে পারেননি। চুক্তি বাতিল করে ফেরেন আতুড়ঘরে। কিন্তু দুই মৌসুম কাটানোর পর কোচ মানো মেনেজেসের সঙ্গে ঝামেলায় বেঁধে ফ্লুমিনেন্স ছাড়েন তিনি।
ব্রাজিলের হয়ে অবশ্য সেভাবে আলো ছড়াতে পারেননি মার্সেলো। ৫৮ ম্যাচ খেলে গোল করেছেন ছয়টি। তবে ২০১৩ সালে কনফেডারেশন কাপ জয়ী দলের সদস্য তিনি। সাবেক এই ডিফেন্ডার বলেন, ‘বয়সভিত্তিক পর্যায় থেকেই দেশের হয়ে খেলা আমার কাছে বড় সম্মানের। দুটি অলিম্পিক পদক ও কনফেডারেশন কাপ জয়ের মুহূর্তটি আমি সবসময় স্মৃতিচারণ করব। খেলোয়াড় হিসেবে আমার যাত্রা এখানেই শেষ। তবে এখনো আমার ফুটবলকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে। সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৪ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৫ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৬ ঘণ্টা আগে