যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে গ্যারেথ বেলের শেষ মুহূর্তের পেনাল্টিতে হার এড়িয়েছিল ওয়েলস। সেদিন হার এড়াতে পারলেও আজ আর পারলেন না বেল-অ্যারন রামসিরা। বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ের নাটকীয়তায় ২ গোলে হারতে হয়েছে ৬৪ বছর পর বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া ওয়েলসকে। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে ২-০ গোলে ইরানের কাছে হেরেছেন বেল-রামসিরা।
ম্যাচের শুরু থেকেই লম্বা পাসে আক্রমণ করতে থাকেন ওয়েলস ও ইরানের ফুটবলাররা। ম্যাচের ৩ মিনিটেই একটি সুযোগ পান ওয়েলসের হ্যারি উইলিয়ামস। কিন্তু মিডফিল্ডারের নেওয়া শট বারের ওপর দিয়ে যায়। তবে ১২ মিনিটে পাওয়া সুযোগটি দুর্দান্ত ছিল ওয়েলসের। ডান প্রান্ত থেকে কনর রবার্টসের নেওয়া ক্রসটিতে ঠিকমতো পা লাগাতে পারেননি কিফার মুর। আলতো করে পা লাগানো বলটি সরাসরি গোলরক্ষক হোসেইন হোসেইনির গ্লাভসে যায়।
ওয়েলস গোল দিতে না পারলেও ১৬ মিনিটে জালের দেখা পেয়েছিলেন ইরানের আলী গলিজাদেহ। কিন্তু মিডফিল্ডারের দেওয়া গোলটি অফসাইডের ফাঁদে আটকে যায়। সহকারী রেফারি অফসাইডের পতাকা না তুললেও ভিএআরে ইরানের গোলটি বাতিল হয়। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে আরেকটি দারুণ সুযোগ পেয়েছিল ইরান। আহমেদ নুরুল্লাহির ডান প্রান্তের ইনসুইং ক্রসটিতে ইঞ্চি দূরত্বের অভাবে পা লাগাতে পারেননি সরদার আজমুন। প্রথমার্ধ গোলশূন্য ড্রয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল।
বিরতির পর একের পর এক আক্রমণ করতে থাকেন ইরানি ফুটবলাররা। তেমনি এক দুর্দান্ত সুযোগ আসে ইরানের দুই ফরোয়ার্ডের কাছে। ৫২ মিনিটের আক্রমণে ওয়েলসের রক্ষণভাগ ও গোলরক্ষককে পরাস্ত করলেও পোস্ট বাধা হয়ে দাঁড়ায় ইরানের কাছে। আক্রমণটির দুটি শটই নষ্ট হয় দুই দিকের পোস্টে লেগে। প্রথম শটটি নিয়েছিলেন ‘ইরানের মেসি’ খ্যাত আজমুন। তাঁর নেওয়া শট ডান পোস্টে লেগে ফিরে আসার পর বাঁ পোস্ট লাগে গলিজাদেহের শট।
পুরো ম্যাচেই ওয়েলসের গোলবারের নিচে ওয়েইনি হেনেসির দুর্দান্ত পারফর্মে আর একবার গোলবঞ্চিত হয়েছে ইরান। বক্সের বাইরে থেকে ৭৩ মিনিটে সাইয়িদ এজাতোলাহির নিশ্চিত গোলটি ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ওয়েলসকে রক্ষা করেছেন হেনেসি। প্রতিপক্ষের আক্রমণে উদ্বুদ্ধ হয়ে ৮৪ মিনিটে একটি সুযোগ পায় ওয়েলসও। তবে বেন ডেভিসের জোরালো শটটি অল্পের জন্য বারের ওপর দিয়ে যায়।
৮৬ মিনিটে এবারের বিশ্বকাপে প্রথম লাল কার্ড দেখেন ওয়েলসের গোলরক্ষক হেনেসি। প্রতিপক্ষের এক আক্রমণ নষ্ট করতে গোলপোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলেন ডি-বক্সের বাইরে। ইরানের আক্রমণ নষ্ট করলেও মেহেদি তারেমিকে গুরুতর ফাউল করায় লাল কার্ড দেখতে হয়েছে তাঁকে। ফাউলের সঙ্গে সঙ্গে রেফারি কার্ড না দেখালেও ভিএআরে ওয়েলস গোলরক্ষকের কার্ড নিশ্চিত হয়েছে। তবে সরাসরি লাল কার্ডে নয়, দ্বিতীয় হলুদ কার্ডে তাঁকে মাঠ ছাড়তে হয়েছে।
হেনেসির কপাল পুড়ে যাওয়ার পর ওয়েলসেরও কপাল পুড়েছে। তাঁর চলে যাওয়ার পর শেষ মুহূর্তে নাটকীয়ভাবে ২-০ গোলের জয় পেয়েছে ইরান। ১০ জনের ওয়েলসের জালে অতিরিক্ত সময়ে ২ গোল দিয়েছে দলটি। অতিরিক্ত সময়ের ৮ মিনিটে প্রথম গোল করে ইরানকে আনন্দে ভাসিয়েছেন রুজদেহ চেশমি। ডিফেন্ডারের গোলের দুই মিনিট পরেই দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন রামিন রেজাইয়ান। ফরোয়ার্ড তেরেমির পাসে ওয়েলসকে শেষ মুহূর্তে স্তব্ধ করে দেন এই ডিফেন্ডার।
যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে গ্যারেথ বেলের শেষ মুহূর্তের পেনাল্টিতে হার এড়িয়েছিল ওয়েলস। সেদিন হার এড়াতে পারলেও আজ আর পারলেন না বেল-অ্যারন রামসিরা। বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচে অতিরিক্ত সময়ের নাটকীয়তায় ২ গোলে হারতে হয়েছে ৬৪ বছর পর বিশ্বকাপে সুযোগ পাওয়া ওয়েলসকে। আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে ২-০ গোলে ইরানের কাছে হেরেছেন বেল-রামসিরা।
ম্যাচের শুরু থেকেই লম্বা পাসে আক্রমণ করতে থাকেন ওয়েলস ও ইরানের ফুটবলাররা। ম্যাচের ৩ মিনিটেই একটি সুযোগ পান ওয়েলসের হ্যারি উইলিয়ামস। কিন্তু মিডফিল্ডারের নেওয়া শট বারের ওপর দিয়ে যায়। তবে ১২ মিনিটে পাওয়া সুযোগটি দুর্দান্ত ছিল ওয়েলসের। ডান প্রান্ত থেকে কনর রবার্টসের নেওয়া ক্রসটিতে ঠিকমতো পা লাগাতে পারেননি কিফার মুর। আলতো করে পা লাগানো বলটি সরাসরি গোলরক্ষক হোসেইন হোসেইনির গ্লাভসে যায়।
ওয়েলস গোল দিতে না পারলেও ১৬ মিনিটে জালের দেখা পেয়েছিলেন ইরানের আলী গলিজাদেহ। কিন্তু মিডফিল্ডারের দেওয়া গোলটি অফসাইডের ফাঁদে আটকে যায়। সহকারী রেফারি অফসাইডের পতাকা না তুললেও ভিএআরে ইরানের গোলটি বাতিল হয়। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে আরেকটি দারুণ সুযোগ পেয়েছিল ইরান। আহমেদ নুরুল্লাহির ডান প্রান্তের ইনসুইং ক্রসটিতে ইঞ্চি দূরত্বের অভাবে পা লাগাতে পারেননি সরদার আজমুন। প্রথমার্ধ গোলশূন্য ড্রয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল।
বিরতির পর একের পর এক আক্রমণ করতে থাকেন ইরানি ফুটবলাররা। তেমনি এক দুর্দান্ত সুযোগ আসে ইরানের দুই ফরোয়ার্ডের কাছে। ৫২ মিনিটের আক্রমণে ওয়েলসের রক্ষণভাগ ও গোলরক্ষককে পরাস্ত করলেও পোস্ট বাধা হয়ে দাঁড়ায় ইরানের কাছে। আক্রমণটির দুটি শটই নষ্ট হয় দুই দিকের পোস্টে লেগে। প্রথম শটটি নিয়েছিলেন ‘ইরানের মেসি’ খ্যাত আজমুন। তাঁর নেওয়া শট ডান পোস্টে লেগে ফিরে আসার পর বাঁ পোস্ট লাগে গলিজাদেহের শট।
পুরো ম্যাচেই ওয়েলসের গোলবারের নিচে ওয়েইনি হেনেসির দুর্দান্ত পারফর্মে আর একবার গোলবঞ্চিত হয়েছে ইরান। বক্সের বাইরে থেকে ৭৩ মিনিটে সাইয়িদ এজাতোলাহির নিশ্চিত গোলটি ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ওয়েলসকে রক্ষা করেছেন হেনেসি। প্রতিপক্ষের আক্রমণে উদ্বুদ্ধ হয়ে ৮৪ মিনিটে একটি সুযোগ পায় ওয়েলসও। তবে বেন ডেভিসের জোরালো শটটি অল্পের জন্য বারের ওপর দিয়ে যায়।
৮৬ মিনিটে এবারের বিশ্বকাপে প্রথম লাল কার্ড দেখেন ওয়েলসের গোলরক্ষক হেনেসি। প্রতিপক্ষের এক আক্রমণ নষ্ট করতে গোলপোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলেন ডি-বক্সের বাইরে। ইরানের আক্রমণ নষ্ট করলেও মেহেদি তারেমিকে গুরুতর ফাউল করায় লাল কার্ড দেখতে হয়েছে তাঁকে। ফাউলের সঙ্গে সঙ্গে রেফারি কার্ড না দেখালেও ভিএআরে ওয়েলস গোলরক্ষকের কার্ড নিশ্চিত হয়েছে। তবে সরাসরি লাল কার্ডে নয়, দ্বিতীয় হলুদ কার্ডে তাঁকে মাঠ ছাড়তে হয়েছে।
হেনেসির কপাল পুড়ে যাওয়ার পর ওয়েলসেরও কপাল পুড়েছে। তাঁর চলে যাওয়ার পর শেষ মুহূর্তে নাটকীয়ভাবে ২-০ গোলের জয় পেয়েছে ইরান। ১০ জনের ওয়েলসের জালে অতিরিক্ত সময়ে ২ গোল দিয়েছে দলটি। অতিরিক্ত সময়ের ৮ মিনিটে প্রথম গোল করে ইরানকে আনন্দে ভাসিয়েছেন রুজদেহ চেশমি। ডিফেন্ডারের গোলের দুই মিনিট পরেই দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন রামিন রেজাইয়ান। ফরোয়ার্ড তেরেমির পাসে ওয়েলসকে শেষ মুহূর্তে স্তব্ধ করে দেন এই ডিফেন্ডার।
আর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
৪০ মিনিট আগেসকালের সূর্যোদয় দেখলেই বোঝা যায় দিনটা কেমন যাবে। স্প্যানিশ বিস্ময় বালক লামিন ইয়ামাল মাত্র ১৭ বছর বয়সেই স্পেনের হয়ে ইউরো জিতেছেন। লা লিগার এবারের মৌসুমেই নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন প্রতি ম্যাচেই। তাঁর পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে কিংবদন্তিদেরও। লিওনেল মেসি থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার মুখেই প্রশংসা
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় সেশনেই ৮ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের সম্মিলিত স্পিন আক্রমণে দিশেহারা হয়ে উঠে তাদের ব্যাটিং অর্ডার। ম্যাচশেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, খেলা আজই শেষ করতে চেয়েছেন তাঁরা। চতুর্থ দিন না গড়াতে কঠিন বল করে গেছেন বোলাররা।
১ ঘণ্টা আগে১৯৮৪ সালের ২০ জানুয়ারি। ওয়েলিংটনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় দিনের ম্যাচে সকালের সেশনে ইয়ান স্মিথকে আউট করে ৫ উইকেট তুলে নেন ইয়ান বোথাম। ইংল্যান্ড ১১৫ রানে ৫ উইকেট হারালে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে নামেন বোথাম। ডেরেক র্যান্ডালের সঙ্গে জুটি গড়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিনেই ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
১ ঘণ্টা আগে