চলে গেলেন পশ্চিম জার্মানির হয়ে ১৯৭৪ বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার বার্নড হোলজেনবেইন। ৭৮ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। আজ খবরটি নিশ্চিত করেছে তাঁর সাবেক ক্লাব এনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট।
স্ট্রাইকার বা উইঙ্গার—দুই জায়গাতেই খেলতে পারতেন হোলজেনবেইন। ফ্রাঙ্কফুর্টে সঙ্গে তঁর ছিল লম্বা সময়ের সম্পর্ক। পেশাদারি ক্যারিয়ারের শুরুটাও করেছিলেন জার্মান ক্লাবটিতে। পশ্চিম জার্মানির হয়ে ৪০ ম্যাচে তিনি ৫ গোল করেছেন।
মিউনিখে ১৯৭৪ বিশ্বকাপে জার্মানির শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল হোলজেনবেইনের। ইয়োহান ক্রুইফের নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ফাইনালে একটি পেনাল্টি আদায় করেন তিনি। সেই পেনাল্টি থেকে গোল করে পল ব্রেইটনার ১-১ গোলে সমতায় ফেরান জার্মানিকে। পরে প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার মিনিট দুয়েক আগে জার্মানির জয়সূচক গোলটি করেন জার্ড মুলার। ২-১ গোলে জিতে ২০ বছর পর দ্বিতীয়বারের মতন বিশ্বকাপ ঘরে তোলে জার্মানরা।
সেই ফাইনালে হোলজেনবেইনের ডাইভ দিয়ে পেনাল্টি আদায় করা নিয়ে বেশ সমালোচনা করেন ডাচ সমর্থকেরা। তবে সারা জীবন সেটিকে ‘নিশ্চিত পেনাল্টি’ দাবি করে গেছেন তিনি।
১৯৭৬ ইউরোর ফাইনালেও খেলেছেন হোলজেনবেইন। সেই ম্যাচে তাঁর শেষ মুহূর্তের গোলে চেকোস্লোভাকিয়ার বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্র করে জার্মানি। তবে পেনাল্টিতে হারায় শিরোপা জেতা হয়নি তাদের।
ক্লাব পর্যায়ে ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সময় ফ্রাঙ্কফুর্টে কাটিয়েছেন হোলজেনবেইন। ক্লাবটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি। বুন্দেসলিগায় ফ্রাঙ্কফুর্টের হয়ে ৪২০ ম্যাচে করেছেন ১৬০ গোল। ফ্রাঙ্কফুর্টে ১৪ বছরের ক্যারিয়ারে জিতেছেন তিনটি জার্মান কাপ ও একটি উয়েফা কাপ।
জার্মান ফুটবল ছাড়ার পর বেশ কয়েক বছর যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলে কাটান হোলজেনবেইন। খেলেছেন ফোর্ট লওডারহিল স্ট্রাইকার্স, মেমফিস আমেরিকানস ও বাল্টিমোর ব্লাস্টের হয়ে। আমেরিকা-অধ্যায় শেষে হোলজেনবইন আবারও ফ্রাঙ্কফুর্টে ফেরেন এবং ক্লাবটির পরিচালক ও স্কাউট হিসেবেও কাজ করেন।
হোলজেনবেইনের মৃত্যুতে ফ্রাঙ্কফুর্টের প্রধান নির্বাহী অ্যাক্সেল হেলমান বলেছেন, ‘বার্নড হোলজেনবেইন প্রায় ৬০ বছর ধরে এনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রেখেছেন। আমরা শুধু একজন মহান ব্যক্তিতে হারাইনি, একজন বিশ্বস্ত কর্মী ও চমৎকার বন্ধুকেও হারালাম।’
চলে গেলেন পশ্চিম জার্মানির হয়ে ১৯৭৪ বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার বার্নড হোলজেনবেইন। ৭৮ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। আজ খবরটি নিশ্চিত করেছে তাঁর সাবেক ক্লাব এনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট।
স্ট্রাইকার বা উইঙ্গার—দুই জায়গাতেই খেলতে পারতেন হোলজেনবেইন। ফ্রাঙ্কফুর্টে সঙ্গে তঁর ছিল লম্বা সময়ের সম্পর্ক। পেশাদারি ক্যারিয়ারের শুরুটাও করেছিলেন জার্মান ক্লাবটিতে। পশ্চিম জার্মানির হয়ে ৪০ ম্যাচে তিনি ৫ গোল করেছেন।
মিউনিখে ১৯৭৪ বিশ্বকাপে জার্মানির শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল হোলজেনবেইনের। ইয়োহান ক্রুইফের নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ফাইনালে একটি পেনাল্টি আদায় করেন তিনি। সেই পেনাল্টি থেকে গোল করে পল ব্রেইটনার ১-১ গোলে সমতায় ফেরান জার্মানিকে। পরে প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার মিনিট দুয়েক আগে জার্মানির জয়সূচক গোলটি করেন জার্ড মুলার। ২-১ গোলে জিতে ২০ বছর পর দ্বিতীয়বারের মতন বিশ্বকাপ ঘরে তোলে জার্মানরা।
সেই ফাইনালে হোলজেনবেইনের ডাইভ দিয়ে পেনাল্টি আদায় করা নিয়ে বেশ সমালোচনা করেন ডাচ সমর্থকেরা। তবে সারা জীবন সেটিকে ‘নিশ্চিত পেনাল্টি’ দাবি করে গেছেন তিনি।
১৯৭৬ ইউরোর ফাইনালেও খেলেছেন হোলজেনবেইন। সেই ম্যাচে তাঁর শেষ মুহূর্তের গোলে চেকোস্লোভাকিয়ার বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্র করে জার্মানি। তবে পেনাল্টিতে হারায় শিরোপা জেতা হয়নি তাদের।
ক্লাব পর্যায়ে ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সময় ফ্রাঙ্কফুর্টে কাটিয়েছেন হোলজেনবেইন। ক্লাবটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি। বুন্দেসলিগায় ফ্রাঙ্কফুর্টের হয়ে ৪২০ ম্যাচে করেছেন ১৬০ গোল। ফ্রাঙ্কফুর্টে ১৪ বছরের ক্যারিয়ারে জিতেছেন তিনটি জার্মান কাপ ও একটি উয়েফা কাপ।
জার্মান ফুটবল ছাড়ার পর বেশ কয়েক বছর যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলে কাটান হোলজেনবেইন। খেলেছেন ফোর্ট লওডারহিল স্ট্রাইকার্স, মেমফিস আমেরিকানস ও বাল্টিমোর ব্লাস্টের হয়ে। আমেরিকা-অধ্যায় শেষে হোলজেনবইন আবারও ফ্রাঙ্কফুর্টে ফেরেন এবং ক্লাবটির পরিচালক ও স্কাউট হিসেবেও কাজ করেন।
হোলজেনবেইনের মৃত্যুতে ফ্রাঙ্কফুর্টের প্রধান নির্বাহী অ্যাক্সেল হেলমান বলেছেন, ‘বার্নড হোলজেনবেইন প্রায় ৬০ বছর ধরে এনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রেখেছেন। আমরা শুধু একজন মহান ব্যক্তিতে হারাইনি, একজন বিশ্বস্ত কর্মী ও চমৎকার বন্ধুকেও হারালাম।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে