চ্যাম্পিয়নরা সবসময় জিততে চান। কিন্তু, সেই চ্যাম্পিয়নের নাম যদি লিওনেল মেসি হয় তাঁর জিততে চাওয়ার ধরণটাও ভিন্নই হবে। সেই ধরণটা রপ্ত হতে হয় হার- জিতের পার্থক্য বোঝার বয়স থেকেই। ঠিক তেমনি, প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল শুরুর পর থেকেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তাড়না পেয়ে বসে মেসিকে।
মাঠের বাইরে এই আর্জেনটাইন যতটা নির্লিপ্ত মাঠে নামলে ঠিক ততটাই ক্ষিপ্র। কৈশোরে মেসি যখন মাঠে বল নিয়ে দৌড়াতেন তখন প্রতিপক্ষ বল কেড়ে নিতে আসলেই ধারণ করতেন রূদ্রমূর্তি। বার্সেলোনার বয়সভিত্তিক দলে মেসির সাথে খেলা আন্দ্রে অরলান্ডি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানান, ‘বল কেড়ে নিলে রাগে প্রতিপক্ষের পায়ের গোড়ালি কামড়ে দিতেন মেসি।’ বল হারানোটা যেন কোনোভাবেই মেনে নিতে পারতেন না ছোট্ট মেসি।
শান্ত, লাজুক স্বভাবের মেসির মধ্যে জয়ের ক্ষুধা সেই শুরু থেকেই । সেরা হতে চাইতেন যেকোনো মূল্যে। ছাপিয়ে যেতে চাইতেন সবাইকে। ক্লাব বার্সেলোনায় মেসির সাথে যারা বেড়ে উঠেছেন তাঁরা সবাই একথা স্বীকার করবেন।
কাতালান ক্লাবটিতে দুই বছর মেসিদের সাথে ছিলেন বুলগেরিয়ান স্ট্রাইকার আন্দ্রে অরলান্ডি। মেসিকে নিয়ে অরলান্ডির মূল্যায়ন, ‘তাঁর সাথে অনুশীলন মোটেই সুখকর ছিল না। বিষয়টি এমন, আপনি তাঁর থেকে বল নিতে পারবেন না; এমনকি কাছেও যেতে পারবেন না। সে খুব লাজুক প্রকৃতির ছিল। রোনালদিনহো তাঁর দেখাশোনা করতেন। আমার এখনও মনে আছে ও রোনির জন্য কফি বানানোর সময়ও একটা কথা বলতেন না। সেই মেসি মাঠে নামলে মূহুর্তেই বদলে যেত। দানবীয় সব কীর্তি গড়ত।’
অনুশীলনের সময় কিছুটা আতংকে থাকলেও মেসির সঙ্গে অনুশীলন করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করেন অরলিন্ড। মাঠে মেসির ফুটবল যাদুতে অন্য সতীর্থদের মতো অরলিন্ডও বুদ হয়ে থাকতেন। তাঁর মতে, ‘অল্প জায়গার মধ্যে ছয়জনকে কাটিয়ে কিভাবে বল নিয়ে বের হয়ে আসতে হবে মেসি তা জানতেন, যেখানে বেশিরভাগ ফুটবলার এটি চিন্তাই করতে পারে না। চোট থেকে ফিরেও মেসি সেই আগের ছন্দেই খেলতেন। মাঝমাঠে বল পেলে একে একে ছয়জনকে কাটানোর পর গোলকিপারকেও কাটিয়ে গোল দিতেন মেসি। এটা মেসির জন্য নতুন কিছু ছিল না। তবে চোট কাটিয়ে প্রথমদিন মাঠে নেমেও সে এমনটা করত।’
মাত্র ১৭-১৮ বছর বয়সে মেসির মতো এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ মানসিকতার আর কাউকে দেখেননি অরলান্ডি। বল হারালেই মেসি প্রতিপক্ষের উপর চড়াও হতেন। সে এটা মেনেই নিতেই পারত না। অরলান্ডির মতে, অনেকে তখনই ভেবেছিল মেসি বড় ফুটবলার হবেন। কিন্তু মেসি যে ফুটবল ইতিহাসেরই সেরা খেলোয়াড় হবেন তা কখনও ভাবেননি অরলান্ডি।
এত উপড়ে যাওয়ার কথা খোদ মেসিও জানতেন!
চ্যাম্পিয়নরা সবসময় জিততে চান। কিন্তু, সেই চ্যাম্পিয়নের নাম যদি লিওনেল মেসি হয় তাঁর জিততে চাওয়ার ধরণটাও ভিন্নই হবে। সেই ধরণটা রপ্ত হতে হয় হার- জিতের পার্থক্য বোঝার বয়স থেকেই। ঠিক তেমনি, প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল শুরুর পর থেকেই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তাড়না পেয়ে বসে মেসিকে।
মাঠের বাইরে এই আর্জেনটাইন যতটা নির্লিপ্ত মাঠে নামলে ঠিক ততটাই ক্ষিপ্র। কৈশোরে মেসি যখন মাঠে বল নিয়ে দৌড়াতেন তখন প্রতিপক্ষ বল কেড়ে নিতে আসলেই ধারণ করতেন রূদ্রমূর্তি। বার্সেলোনার বয়সভিত্তিক দলে মেসির সাথে খেলা আন্দ্রে অরলান্ডি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানান, ‘বল কেড়ে নিলে রাগে প্রতিপক্ষের পায়ের গোড়ালি কামড়ে দিতেন মেসি।’ বল হারানোটা যেন কোনোভাবেই মেনে নিতে পারতেন না ছোট্ট মেসি।
শান্ত, লাজুক স্বভাবের মেসির মধ্যে জয়ের ক্ষুধা সেই শুরু থেকেই । সেরা হতে চাইতেন যেকোনো মূল্যে। ছাপিয়ে যেতে চাইতেন সবাইকে। ক্লাব বার্সেলোনায় মেসির সাথে যারা বেড়ে উঠেছেন তাঁরা সবাই একথা স্বীকার করবেন।
কাতালান ক্লাবটিতে দুই বছর মেসিদের সাথে ছিলেন বুলগেরিয়ান স্ট্রাইকার আন্দ্রে অরলান্ডি। মেসিকে নিয়ে অরলান্ডির মূল্যায়ন, ‘তাঁর সাথে অনুশীলন মোটেই সুখকর ছিল না। বিষয়টি এমন, আপনি তাঁর থেকে বল নিতে পারবেন না; এমনকি কাছেও যেতে পারবেন না। সে খুব লাজুক প্রকৃতির ছিল। রোনালদিনহো তাঁর দেখাশোনা করতেন। আমার এখনও মনে আছে ও রোনির জন্য কফি বানানোর সময়ও একটা কথা বলতেন না। সেই মেসি মাঠে নামলে মূহুর্তেই বদলে যেত। দানবীয় সব কীর্তি গড়ত।’
অনুশীলনের সময় কিছুটা আতংকে থাকলেও মেসির সঙ্গে অনুশীলন করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করেন অরলিন্ড। মাঠে মেসির ফুটবল যাদুতে অন্য সতীর্থদের মতো অরলিন্ডও বুদ হয়ে থাকতেন। তাঁর মতে, ‘অল্প জায়গার মধ্যে ছয়জনকে কাটিয়ে কিভাবে বল নিয়ে বের হয়ে আসতে হবে মেসি তা জানতেন, যেখানে বেশিরভাগ ফুটবলার এটি চিন্তাই করতে পারে না। চোট থেকে ফিরেও মেসি সেই আগের ছন্দেই খেলতেন। মাঝমাঠে বল পেলে একে একে ছয়জনকে কাটানোর পর গোলকিপারকেও কাটিয়ে গোল দিতেন মেসি। এটা মেসির জন্য নতুন কিছু ছিল না। তবে চোট কাটিয়ে প্রথমদিন মাঠে নেমেও সে এমনটা করত।’
মাত্র ১৭-১৮ বছর বয়সে মেসির মতো এমন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ মানসিকতার আর কাউকে দেখেননি অরলান্ডি। বল হারালেই মেসি প্রতিপক্ষের উপর চড়াও হতেন। সে এটা মেনেই নিতেই পারত না। অরলান্ডির মতে, অনেকে তখনই ভেবেছিল মেসি বড় ফুটবলার হবেন। কিন্তু মেসি যে ফুটবল ইতিহাসেরই সেরা খেলোয়াড় হবেন তা কখনও ভাবেননি অরলান্ডি।
এত উপড়ে যাওয়ার কথা খোদ মেসিও জানতেন!
বাংলাদেশের বিপক্ষে গত মাসে ওয়ানডে সিরিজে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হাসারাঙ্গা নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। এক মাস পর এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাঁকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা।
২০ মিনিট আগে১৭তম জাতীয় সামার অ্যাথলেটিকস শুরু হচ্ছে আগামীকাল। প্রায় ৫০০ অ্যাথলেট ও কোচ অংশ নিতে যাচ্ছেন এই টুর্নামেন্টে। সামার অ্যাথলেটিকসের মূল ইভেন্ট হবে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে।
১ ঘণ্টা আগেসবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক ফ্যাবিও। গত মঙ্গলবার রিও ডি জেনিরোয় কোপা সুদামেরিকানার শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগে আমেরিকা দে ক্যালির বিপক্ষে ফ্লুমিনেন্সের হয়ে মাঠে নেমে ১ হাজার ৩৯১ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েন ফ্যাবিও। তিনি ভেঙেছেন ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি গোলরক্ষক পিটার শিলটনের ১৩৯০
১ ঘণ্টা আগেওয়ানডে অভিষেকটা প্রেনেলান সুব্রায়েনের জন্য ছিল মনে রাখার মতো। কেয়ার্নসে পরশু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে তিনি পেয়েছেন ১ উইকেট। প্রোটিয়ারাও জিতেছে ৯৮ রানের বিশাল ব্যবধানে। তবে এই ম্যাচের পরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) তাঁকে দিল দুঃসংবাদ।
১ ঘণ্টা আগে