ঢাকা: এবার ইউরোর শুরু থেকেই দুর্দান্ত ইতালি। ওয়েলস, তুরস্ক ও সুইজারল্যান্ডকে হারিয়ে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে নকআউট পর্ব নিশ্চিত করেছে ইতালি। তিন ম্যাচে ৭ গোল করা আৎজ্জুরিরা এখন পর্যন্ত কোনো গোল হজম করেনি। এমনকি শেষ ১১ ম্যাচে তারা কোনো গোল খায়নি।
এখন পর্যন্ত ইতালির চেয়ে বেশি বল স্পেনের দখলে ছিল। প্রতিপক্ষের অ্যাটাকিং থার্ডে বল রাখাতেও ইতালির চেয়ে ভালো অবস্থানে আছে শুধু স্পেন ও ডেনমার্ক। কিন্তু দুই দলের কারও খেলা ইতালির মতো অসাধারণ ছিল না। অথচ এই ইতালিকে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কেউ হিসাবেও রাখেনি। এখন অবশ্য অনেকে ইতালিকে নিয়ে নিজেদের ভবিষ্যদ্বাণী বদলাচ্ছে।
ইতালির মতোই দুর্দান্ত খেলছে নেদারল্যান্ডস ও বেলজিয়াম। দুই দলই শতভাগ জয় নিয়ে নকআউট পর্বে গেছে।
নেদারল্যান্ডস আবার টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোল দিয়েছে। তিন ম্যাচে তাদের গোল ৮টি। কেভিন ডি ব্রুইনের মতো তারকাদের সেরাটা না পেয়েও উড়ছে বেলজিয়াম। এত ভালো কিন্তু সব সময় ভালো না! এই ভালো ফলও কাল হতে পারে দলগুলোর জন্য। ইতিহাস অন্তত তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
খুব বেশি দূরে যেতে হবে না, ২০১৬ ইউরোর দিকেই তাকানো যাক। সেবার তিন ড্র নিয়ে গ্রুপ পর্বে তিন নম্বরে ছিল পর্তুগাল। অনেকেই তখন রোনালদোদের শেষ লিখে ফেলেছিল। কিন্তু সেই পর্তুগালই পরে শিরোপা জিতে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
ইউরোর ইতিহাসে গ্রুপ পর্বে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে শুধু দুটি দল শিরোপা জিততে পেরেছিল। ২০০৮ সালে স্পেন আর ১৯৮৪ সালে ফ্রান্স। এ ছাড়া আর কোনো দল শেষ পর্যন্ত দাপট ধরে রাখতে পারেনি।
২০১৬ সালে কোনো দলই গ্রুপ পর্বে পূর্ণ ৯ পয়েন্ট পায়নি। মজার ব্যাপারই বটে! ইউরো ২৪ দলের হওয়ার পর অনেকেই ভেবেছিল গ্রুপ পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমে যাবে। জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট দেওয়ার যুগে এর আগে ১৯৯৬ সালেও কোনো দল পূর্ণ ৯ পয়েন্ট অর্জন করতে পারেনি।
২০১২ সালে পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়া জার্মানি সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল। ২০০৮ সালে ক্রোয়েশিয়া ও নেদারল্যান্ডসও খুব বেশি দূরে যেতে পারেনি।
২০০৪ সালে একই ঘটনা ঘটেছিল চেক প্রজাতন্ত্রের সঙ্গেও। ২০০০ সালে নেদারল্যান্ডস ও পর্তুগাল থামে সেমিফাইনালে এবং ইতালি থামে ফাইনালে। অথচ গ্রুপ পর্বে নেদারল্যান্ডসের কাছে পয়েন্ট হারানো ফ্রান্স শেষ পর্যন্ত শিরোপা জিতেছিল।
২০০৪ সালের চ্যাম্পিয়ন গ্রিস গ্রুপ পর্বে মাত্র চার পয়েন্ট পেয়েছিল। সেই গ্রুপে স্পেনের পয়েন্টও ছিল চার। শুধু গোল করায় এগিয়ে থেকে পরের পর্বে গিয়েছিল দলগুলো। পরে তো গ্রিস শিরোপাই জিতল। বিশ্বকাপ ফুটবলের গল্পটাও অনেকটা একই রকম। ব্যতিক্রম আছে তিনটি। ২০০২ ও ১৯৭০ সালের ব্রাজিল এবং ১৯৯৮ সালের ফ্রান্স গ্রুপ পর্বে সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে শিরোপা জিতেছিল। বিশ্বকাপে অবশ্য কাজটা তুলনামূলক সহজ। ইউরোতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা অনেক বেশি থাকে।
কেন গ্রুপ পর্বে ভালো করেও এমন আশ্চর্য পতন? গ্রুপ পর্বের টানা জয় দলগুলোকে অতি আত্মবিশ্বাসীও করে তুলতে পারে, যেটি নকআউট পর্বে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
গ্রুপ পর্বে আরেকটি বড় দলের মুখোমুখি হওয়ার চ্যালেঞ্জ পরের পর্বের আগে ভালো প্রস্তুতি নিতেও সহায়তা করে। এটাই সহজ গ্রুপে একই রকম হয় না। সেখানে একমাত্র লক্ষ্য টিকে থাকা। অনেক সময় ৩-০ গোলের জয়ের চেয়ে ১-০ গোলের জয় কিংবা ১-১ গোলের ড্র অনেক বেশি সহায়ক হয়।
ঢাকা: এবার ইউরোর শুরু থেকেই দুর্দান্ত ইতালি। ওয়েলস, তুরস্ক ও সুইজারল্যান্ডকে হারিয়ে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে নকআউট পর্ব নিশ্চিত করেছে ইতালি। তিন ম্যাচে ৭ গোল করা আৎজ্জুরিরা এখন পর্যন্ত কোনো গোল হজম করেনি। এমনকি শেষ ১১ ম্যাচে তারা কোনো গোল খায়নি।
এখন পর্যন্ত ইতালির চেয়ে বেশি বল স্পেনের দখলে ছিল। প্রতিপক্ষের অ্যাটাকিং থার্ডে বল রাখাতেও ইতালির চেয়ে ভালো অবস্থানে আছে শুধু স্পেন ও ডেনমার্ক। কিন্তু দুই দলের কারও খেলা ইতালির মতো অসাধারণ ছিল না। অথচ এই ইতালিকে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কেউ হিসাবেও রাখেনি। এখন অবশ্য অনেকে ইতালিকে নিয়ে নিজেদের ভবিষ্যদ্বাণী বদলাচ্ছে।
ইতালির মতোই দুর্দান্ত খেলছে নেদারল্যান্ডস ও বেলজিয়াম। দুই দলই শতভাগ জয় নিয়ে নকআউট পর্বে গেছে।
নেদারল্যান্ডস আবার টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোল দিয়েছে। তিন ম্যাচে তাদের গোল ৮টি। কেভিন ডি ব্রুইনের মতো তারকাদের সেরাটা না পেয়েও উড়ছে বেলজিয়াম। এত ভালো কিন্তু সব সময় ভালো না! এই ভালো ফলও কাল হতে পারে দলগুলোর জন্য। ইতিহাস অন্তত তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
খুব বেশি দূরে যেতে হবে না, ২০১৬ ইউরোর দিকেই তাকানো যাক। সেবার তিন ড্র নিয়ে গ্রুপ পর্বে তিন নম্বরে ছিল পর্তুগাল। অনেকেই তখন রোনালদোদের শেষ লিখে ফেলেছিল। কিন্তু সেই পর্তুগালই পরে শিরোপা জিতে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
ইউরোর ইতিহাসে গ্রুপ পর্বে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে শুধু দুটি দল শিরোপা জিততে পেরেছিল। ২০০৮ সালে স্পেন আর ১৯৮৪ সালে ফ্রান্স। এ ছাড়া আর কোনো দল শেষ পর্যন্ত দাপট ধরে রাখতে পারেনি।
২০১৬ সালে কোনো দলই গ্রুপ পর্বে পূর্ণ ৯ পয়েন্ট পায়নি। মজার ব্যাপারই বটে! ইউরো ২৪ দলের হওয়ার পর অনেকেই ভেবেছিল গ্রুপ পর্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমে যাবে। জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট দেওয়ার যুগে এর আগে ১৯৯৬ সালেও কোনো দল পূর্ণ ৯ পয়েন্ট অর্জন করতে পারেনি।
২০১২ সালে পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়া জার্মানি সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছিল। ২০০৮ সালে ক্রোয়েশিয়া ও নেদারল্যান্ডসও খুব বেশি দূরে যেতে পারেনি।
২০০৪ সালে একই ঘটনা ঘটেছিল চেক প্রজাতন্ত্রের সঙ্গেও। ২০০০ সালে নেদারল্যান্ডস ও পর্তুগাল থামে সেমিফাইনালে এবং ইতালি থামে ফাইনালে। অথচ গ্রুপ পর্বে নেদারল্যান্ডসের কাছে পয়েন্ট হারানো ফ্রান্স শেষ পর্যন্ত শিরোপা জিতেছিল।
২০০৪ সালের চ্যাম্পিয়ন গ্রিস গ্রুপ পর্বে মাত্র চার পয়েন্ট পেয়েছিল। সেই গ্রুপে স্পেনের পয়েন্টও ছিল চার। শুধু গোল করায় এগিয়ে থেকে পরের পর্বে গিয়েছিল দলগুলো। পরে তো গ্রিস শিরোপাই জিতল। বিশ্বকাপ ফুটবলের গল্পটাও অনেকটা একই রকম। ব্যতিক্রম আছে তিনটি। ২০০২ ও ১৯৭০ সালের ব্রাজিল এবং ১৯৯৮ সালের ফ্রান্স গ্রুপ পর্বে সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে শিরোপা জিতেছিল। বিশ্বকাপে অবশ্য কাজটা তুলনামূলক সহজ। ইউরোতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা অনেক বেশি থাকে।
কেন গ্রুপ পর্বে ভালো করেও এমন আশ্চর্য পতন? গ্রুপ পর্বের টানা জয় দলগুলোকে অতি আত্মবিশ্বাসীও করে তুলতে পারে, যেটি নকআউট পর্বে বিপদ ডেকে আনতে পারে।
গ্রুপ পর্বে আরেকটি বড় দলের মুখোমুখি হওয়ার চ্যালেঞ্জ পরের পর্বের আগে ভালো প্রস্তুতি নিতেও সহায়তা করে। এটাই সহজ গ্রুপে একই রকম হয় না। সেখানে একমাত্র লক্ষ্য টিকে থাকা। অনেক সময় ৩-০ গোলের জয়ের চেয়ে ১-০ গোলের জয় কিংবা ১-১ গোলের ড্র অনেক বেশি সহায়ক হয়।
কৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
৫ মিনিট আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
৩ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
৪ ঘণ্টা আগেআঞ্চলিক ক্রিকেট বোর্ড বা ক্রিকেট কাঠামো তৈরির আলোচনা বেশ দীর্ঘ। যদিও সেভাবে আলোরমুখ দেখেনি বললেই চলে। বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল দায়িত্ব নেওয়ার পর বলেছিলেন, দেশব্যাপী ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দিতে চান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে