কোথায় যাবেন জাবি আলোনসো? লিভারপুল নাকি বায়ার্ন মিউনিখ? নাকি থেকে যাবেন বেয়ার লেভারকুজেনেই। উত্তরটা জানা যাবে এ মৌসুম শেষে। তবে এরই মধ্যে স্প্যানিশ কোচকে পেতে এক প্রকার ‘টানাটানি’ শুরু করেছে ইউরোপের শীর্ষ দুই ক্লাব।
এ মৌসুম শেষে অ্যানফিল্ড ছাড়ছেন ইয়ুর্গেন ক্লপ আর আলিয়েঞ্জ অ্যারেনা থেকে বিদায় নেবেন টমাস টুখেল। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত কে হতে পারেন—সেটি নিয়েই চলছে জল্পনা। লিভারপুল ও লেভারকুজেন—দুই দলই আলোনসোকে নতুন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিতে চায় এই গ্রীষ্মে।
এ নিয়ে বায়ার্নের সম্মানিত প্রেসিডেন্ট উলি হোয়েনেস জানিয়েছেন, তারা জাবি আলোনসোকে তাদের কোচ হিসেবে নিয়োগ দিতে প্রতিযোগিতা করছে লিভারপুলের সঙ্গে। আরএএন স্পোর্টকে হোয়েনেস বলেছেন, ‘লিভারপুল, রিয়াল মাদ্রিদ ও লেভারকুজেনের মতো বায়ার্নও এ নিয়ে কাজ করছে।’
আলোনসোর প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, ‘তিনি (আলোনসো) প্রমাণ করেছেন যে, তিনি বড় সময়ের জন্য কোচ হতে পারেন।’
অতীতেও বায়ার্নের যিনি মাথা ব্যথার কারণ হয়েছেন তাঁকে আলিয়েঞ্জ অ্যারেনায় নিয়ে এসেছে ক্লাবটি। তাই এ মৌসুমে সবচেয়ে বড় ‘শত্রু’র দিকে চোখ বায়ার্নের। টানা ১১ মৌসুম পর বুন্দেসলিগা হারাতে যাচ্ছে বাভারিয়ানরা। আর সেটি আলোনসোর কারণে। এ মৌসুমে বায়ার্নকে বিধ্বস্ত করেছে লেভারকুজেন। আলোনসোর অধীনে ‘নেভারকুজেন’ তকমা ঝেড়ে ফেলে প্রথমবার জার্মান ফুটবলের শীর্ষ লিগের শিরোপা জয়ের পথে ক্লাবটি।
এ মৌসুমে এখনো অপরাজেয় লেভারকুজেন। বুন্দেসলিগায় ২৬ রাউন্ড শেষে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে আলোনসোর শিষ্যরা। ১০ পয়েন্ট এগিয়ে দুইয়ে থাকা বায়ার্নের চেয়ে। কেবল বুন্দেসলিগাতেও নয়, প্রায় ৩৬ বছর পর উয়েফার কোনো শিরোপা জয়েরও স্বপ্ন দেখছে তারা। ১৯৮৭-৮৮ মৌসুমে সবশেষ ও একমাত্র উয়েফা কাপ জিতেছিল লেভারকুজেন। আর জার্মান কাপ জিতেছিল ১৯৯২-৯৩ মৌসুমে। এরপর তাদের শোপিসে আর কোনো প্রধান শিরোপা নেই।
এবার সেই অপেক্ষা ঘোচানোর কাছাকাছি লেভারকুজেন। বুন্দেসলিগা ডাকছে হাতছানি দিয়ে। ইউরোপা লিগে ওয়েস্ট হাম বাধা পেরোতে পারলেই ওঠে যাবে সেমিফাইনালে। আর সেখানেই দেখা হয়ে যেতে পারে লিভারপুলের দু্ই বর্তমান ও ভবিষ্যতকে। ক্লপের বিপক্ষে ডাগআউটে দাঁড়াবেন আলোনসো।
শুধু কি লিভারপুল বায়ার্ন—আলোনসোর দিকে চোখ রিয়ালেরও। তবে আপাতত সেটি হচ্ছে না। কারণ, চুক্তি নবায়ন করে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে থাকছেন কার্লো আনচেলত্তি। তবে এরপর ঘরের ছেলেকে হয়তো ঘরে ফেরাতে উঠে পড়ে লাগবে রিয়াল।
কোথায় যাবেন জাবি আলোনসো? লিভারপুল নাকি বায়ার্ন মিউনিখ? নাকি থেকে যাবেন বেয়ার লেভারকুজেনেই। উত্তরটা জানা যাবে এ মৌসুম শেষে। তবে এরই মধ্যে স্প্যানিশ কোচকে পেতে এক প্রকার ‘টানাটানি’ শুরু করেছে ইউরোপের শীর্ষ দুই ক্লাব।
এ মৌসুম শেষে অ্যানফিল্ড ছাড়ছেন ইয়ুর্গেন ক্লপ আর আলিয়েঞ্জ অ্যারেনা থেকে বিদায় নেবেন টমাস টুখেল। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত কে হতে পারেন—সেটি নিয়েই চলছে জল্পনা। লিভারপুল ও লেভারকুজেন—দুই দলই আলোনসোকে নতুন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিতে চায় এই গ্রীষ্মে।
এ নিয়ে বায়ার্নের সম্মানিত প্রেসিডেন্ট উলি হোয়েনেস জানিয়েছেন, তারা জাবি আলোনসোকে তাদের কোচ হিসেবে নিয়োগ দিতে প্রতিযোগিতা করছে লিভারপুলের সঙ্গে। আরএএন স্পোর্টকে হোয়েনেস বলেছেন, ‘লিভারপুল, রিয়াল মাদ্রিদ ও লেভারকুজেনের মতো বায়ার্নও এ নিয়ে কাজ করছে।’
আলোনসোর প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, ‘তিনি (আলোনসো) প্রমাণ করেছেন যে, তিনি বড় সময়ের জন্য কোচ হতে পারেন।’
অতীতেও বায়ার্নের যিনি মাথা ব্যথার কারণ হয়েছেন তাঁকে আলিয়েঞ্জ অ্যারেনায় নিয়ে এসেছে ক্লাবটি। তাই এ মৌসুমে সবচেয়ে বড় ‘শত্রু’র দিকে চোখ বায়ার্নের। টানা ১১ মৌসুম পর বুন্দেসলিগা হারাতে যাচ্ছে বাভারিয়ানরা। আর সেটি আলোনসোর কারণে। এ মৌসুমে বায়ার্নকে বিধ্বস্ত করেছে লেভারকুজেন। আলোনসোর অধীনে ‘নেভারকুজেন’ তকমা ঝেড়ে ফেলে প্রথমবার জার্মান ফুটবলের শীর্ষ লিগের শিরোপা জয়ের পথে ক্লাবটি।
এ মৌসুমে এখনো অপরাজেয় লেভারকুজেন। বুন্দেসলিগায় ২৬ রাউন্ড শেষে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে আলোনসোর শিষ্যরা। ১০ পয়েন্ট এগিয়ে দুইয়ে থাকা বায়ার্নের চেয়ে। কেবল বুন্দেসলিগাতেও নয়, প্রায় ৩৬ বছর পর উয়েফার কোনো শিরোপা জয়েরও স্বপ্ন দেখছে তারা। ১৯৮৭-৮৮ মৌসুমে সবশেষ ও একমাত্র উয়েফা কাপ জিতেছিল লেভারকুজেন। আর জার্মান কাপ জিতেছিল ১৯৯২-৯৩ মৌসুমে। এরপর তাদের শোপিসে আর কোনো প্রধান শিরোপা নেই।
এবার সেই অপেক্ষা ঘোচানোর কাছাকাছি লেভারকুজেন। বুন্দেসলিগা ডাকছে হাতছানি দিয়ে। ইউরোপা লিগে ওয়েস্ট হাম বাধা পেরোতে পারলেই ওঠে যাবে সেমিফাইনালে। আর সেখানেই দেখা হয়ে যেতে পারে লিভারপুলের দু্ই বর্তমান ও ভবিষ্যতকে। ক্লপের বিপক্ষে ডাগআউটে দাঁড়াবেন আলোনসো।
শুধু কি লিভারপুল বায়ার্ন—আলোনসোর দিকে চোখ রিয়ালেরও। তবে আপাতত সেটি হচ্ছে না। কারণ, চুক্তি নবায়ন করে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে থাকছেন কার্লো আনচেলত্তি। তবে এরপর ঘরের ছেলেকে হয়তো ঘরে ফেরাতে উঠে পড়ে লাগবে রিয়াল।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে