ঢাকা: গত বছর নেইমারের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত ক্রীড়াসরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকি। তবে এত দিন কোনো পক্ষই মুখ খোলেনি। কাল এক বিবৃতিতে নাইকি দাবি করে, নেইমারের বিরুদ্ধে তাদের এক কর্মীকে যৌন হয়রানি অভিযোগে চুক্তি ছিন্ন করেছিল তারা।
নাইকির অভিযোগ দেখে এবার মুখ খুললেন নেইমারও। প্রতিষ্ঠানটির চুক্তি বাতিলের ব্যাপারে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন এই ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। অভিযোগ অস্বীকার করে নেইমার বলেছেন, ‘এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা! যৌন হয়রানির অভিযোগের ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। তাদের পক্ষ থেকেও আমাকে কিছু জানানো হয়নি।’
কোপা আমেরিকা সামনে রেখে নেইমার এখন ব্রাজিলে। রিও ডি জেনিরোয় জাতীয় দলের সঙ্গে অনুশীলন করছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। সত্যিকার অর্থে এর জন্য কে দায়ী সেই প্রশ্নও তুলেছেন পিএসজি তারকা।
নেইমারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগটি চার বছরের। ২০১৮ সালে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। এই ব্যাপারে কিছুই জানতেন না উল্লেখ করে নেইমার বলেছেন, ‘২০১৬ সালে নাকি তাঁরা এটা জানত। কিন্তু আমাকে কিছুই জানায়নি। এটা কেমন কথা? এদের সঙ্গে ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে একটি বিজ্ঞাপনের কাজে গিয়েছিলাম, তখনো তাঁরা আমাকে কিছুই জানায়নি। তবু চুক্তির কিছু পরিবর্তন হয়নি। ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালেও একই মানুষদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছি, বিজ্ঞাপনের কাজে গিয়েছি, শুটিংয়ের কাজ করেছি। কিন্তু এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার তারা আমাকে কিছুই জানায়নি।’
নিজের ইনস্টাগ্রামে নেইমার আরও লিখেছেন, ‘আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। এই ব্যক্তির সঙ্গে এমন কোনো সম্পর্ক আমার কখনোই ছিল না, তাকে এমন কোনো প্রস্তাবও দেওয়া হয় না। তার সঙ্গে তো আমার কথাই হয়নি! তার সমস্যা কী, তা জানতে কথাও বলার সুযোগ পাইনি।’
নেইমারের সঙ্গে আট বছরের চুক্তি করেছিল নাইকি। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে চুক্তি বাতিলকে অপেশাদার উল্লেখ করে নেইমার লিখেছেন, ‘আমি বুঝতে পারি না, কাগজপত্র দিয়ে সমর্থনযোগ্য একটি ব্যবসায়িক সম্পর্ককে একটি পেশাদার প্রতিষ্ঠান কীভাবে নষ্ট করতে পারে। লিখিত কথা পাল্টানোর তো কোনো সুযোগ নেই। ভাগ্যের কী পরিহাস, যারা আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, সেই ব্র্যান্ডকে বুকে (ব্রাজিল দলের স্পনসরও নাইকি) রেখে চলতে হবে। এটাই জীবন! তবে আমি শান্ত এবং শক্ত আছি। এটা বিশ্বাস করি, এই নির্মম সত্যটা বের করে আনবে সময়।’
ঢাকা: গত বছর নেইমারের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত ক্রীড়াসরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকি। তবে এত দিন কোনো পক্ষই মুখ খোলেনি। কাল এক বিবৃতিতে নাইকি দাবি করে, নেইমারের বিরুদ্ধে তাদের এক কর্মীকে যৌন হয়রানি অভিযোগে চুক্তি ছিন্ন করেছিল তারা।
নাইকির অভিযোগ দেখে এবার মুখ খুললেন নেইমারও। প্রতিষ্ঠানটির চুক্তি বাতিলের ব্যাপারে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন এই ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। অভিযোগ অস্বীকার করে নেইমার বলেছেন, ‘এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা! যৌন হয়রানির অভিযোগের ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। তাদের পক্ষ থেকেও আমাকে কিছু জানানো হয়নি।’
কোপা আমেরিকা সামনে রেখে নেইমার এখন ব্রাজিলে। রিও ডি জেনিরোয় জাতীয় দলের সঙ্গে অনুশীলন করছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। সত্যিকার অর্থে এর জন্য কে দায়ী সেই প্রশ্নও তুলেছেন পিএসজি তারকা।
নেইমারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগটি চার বছরের। ২০১৮ সালে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়। এই ব্যাপারে কিছুই জানতেন না উল্লেখ করে নেইমার বলেছেন, ‘২০১৬ সালে নাকি তাঁরা এটা জানত। কিন্তু আমাকে কিছুই জানায়নি। এটা কেমন কথা? এদের সঙ্গে ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে একটি বিজ্ঞাপনের কাজে গিয়েছিলাম, তখনো তাঁরা আমাকে কিছুই জানায়নি। তবু চুক্তির কিছু পরিবর্তন হয়নি। ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালেও একই মানুষদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়েছি, বিজ্ঞাপনের কাজে গিয়েছি, শুটিংয়ের কাজ করেছি। কিন্তু এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার তারা আমাকে কিছুই জানায়নি।’
নিজের ইনস্টাগ্রামে নেইমার আরও লিখেছেন, ‘আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। এই ব্যক্তির সঙ্গে এমন কোনো সম্পর্ক আমার কখনোই ছিল না, তাকে এমন কোনো প্রস্তাবও দেওয়া হয় না। তার সঙ্গে তো আমার কথাই হয়নি! তার সমস্যা কী, তা জানতে কথাও বলার সুযোগ পাইনি।’
নেইমারের সঙ্গে আট বছরের চুক্তি করেছিল নাইকি। মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে চুক্তি বাতিলকে অপেশাদার উল্লেখ করে নেইমার লিখেছেন, ‘আমি বুঝতে পারি না, কাগজপত্র দিয়ে সমর্থনযোগ্য একটি ব্যবসায়িক সম্পর্ককে একটি পেশাদার প্রতিষ্ঠান কীভাবে নষ্ট করতে পারে। লিখিত কথা পাল্টানোর তো কোনো সুযোগ নেই। ভাগ্যের কী পরিহাস, যারা আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, সেই ব্র্যান্ডকে বুকে (ব্রাজিল দলের স্পনসরও নাইকি) রেখে চলতে হবে। এটাই জীবন! তবে আমি শান্ত এবং শক্ত আছি। এটা বিশ্বাস করি, এই নির্মম সত্যটা বের করে আনবে সময়।’
২০০৮-এর ১১ এপ্রিল ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান। এই মাঠে এখন পর্যন্ত এটাই সবশেষ কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। অবশেষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ দিয়েই ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের অপেক্ষা ফুরোচ্ছে।
৭ মিনিট আগেসকাল থেকেই চট্টগ্রামের আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা। চারপাশে গুমোট আবহাওয়া। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যেমনটা বলা হয়েছিল, তেমনটিই দেখা যায় চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে।
১ ঘণ্টা আগেআন্টনিও রুডিগারের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আলোচনা গত কদিন ধরেই। ২৬ এপ্রিল বার্সেলোনার বিপক্ষে কোপা দেল রের ফাইনালে তেড়ে গিয়েছিলেন রুডিগার। রিয়াল মাদ্রিদের এই ডিফেন্ডার এবার পেলেন কড়া শাস্তি।
২ ঘণ্টা আগেআর্সেনালের চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে ওঠার ঘটনা মাত্র দুই সপ্তাহ পুরোনো। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলে জিতে গানার্সরা ওঠে শেষ চারে। তবে ১৬ বছর পর সেমিতে উঠে শুরুতেই ধাক্কা খেল আর্সেনাল।
২ ঘণ্টা আগে