ক্রীড়া ডেস্ক
মাঠের পারফরম্যান্সের মতোই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মাঠের অবস্থাও বিবর্ণ। ১১৫ বছর হয়ে গেছে ওল্ড ট্রাফোর্ড স্টেডিয়ামের। শতবর্ষ পেরিয়ে যাওয়া এই স্টেডিয়ামের অনেক কিছুই ক্ষয়ে গেছে। যার মধ্যে ছাদ ফুটো হয়ে জল পড়ার দৃশ্য ভাইরাল হয়ে গেছে। এই স্টেডিয়ামের কাছেই ৩১ হাজার কোটি টাকায় আইকনিক এক স্টেডিয়াম তৈরির পরিকল্পনা করছে ইউনাইটেড।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা গেছে, পাঁচ বছরের মধ্যে দুইশ কোটি পাউন্ড খরচ করে নতুন স্টেডিয়াম বানানোর পরিকল্পনা রয়েছে ম্যান ইউনাইটেডের। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ৩১ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত এই স্টেডিয়ামের আসন সংখ্যা হবে ১ লাখের মতো। যদিও ক্লাবটির ঋণ ১০০ কোটি পাউন্ড। বিশাল অঙ্কের ঋণের বোঝা নিয়ে কীভাবে স্টেডিয়ামটি বানানো হবে, সে বিষয়ে ক্লাবটির সত্ত্বাধিকারী জিম র্যাটক্লিফ।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রকল্পিত নতুন স্টেডিয়াম ও তার আশপাশ দেখতে কেমন হবে, সেটার একটা মডেল চিত্র আজ ‘ফস্টার প্লাস পার্টনার্স’-এর লন্ডনের সদর দপ্তরে প্রকাশ করা হয়েছে। র্যাটক্লিফ আজ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ওল্ড ট্রাফোর্ডের কাছাকাছি বিশ্বের বৃহত্তম ফুটবল স্টেডিয়াম দেখতে কেমন হবে, সেটার অসাধারণ এক যাত্রা আজ শুরু হয়েছে। আমাদের বর্তমান স্টেডিয়াম ১১৫ বছর ধরে অনেক ভাবে উপকার করছে। কিন্তু বৈশ্বিক খেলাধুলার মানদণ্ডে সেটা অনেক পেছনে পড়ে গেছে।’
১ লাখ ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম তৈরি করা চ্যালেঞ্জিং হলেও র্যাটক্লিফের মতে এমন স্টেডিয়াম দরকার। ইউনাইটেডের সত্ত্বাধিকারী বলেন,‘ইউনাইটেড বিশ্বের ফেবারিট ফুটবল ক্লাব ও আমার মতে এটাই সেরা। সেই মানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ একটা স্টেডিয়াম দরকার। ১ লাখ ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম নির্মাণ অনেক চ্যালেঞ্জিং। তবে যুক্তরাজ্যের এমন এক স্টেডিয়াম অবশ্যই দরকার। ইংল্যান্ডের উত্তর অংশে যে পরিমাণ মানুষের উপস্থিতি, তাতে এটাই স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য উপযুক্ত মনে হয়েছে।’
নতুন স্টেডিয়ামের প্রকল্প নিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড খুব আশাবাদী। তাদের ধারণা, এই প্রকল্প সফল হলে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে প্রতি বছর বাড়তি সাতশ ত্রিশ কোটি পাউন্ড যোগ হবে। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ১ লাখ ১৪ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। নতুন ৯২ হাজার কাজের সুযোগ তৈরি হবে। দর্শনার্থী ও বাড়ির সংখ্যাও অনেক বাড়বে বলে আশাবাদী ইউনাইটেড।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের অধীনে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কাটিয়েছে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত। ইউনাইটেডের এই কিংবদন্তি কোচ বলেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে ওল্ড ট্রাফোর্ডে আমার অসংখ্য স্মৃতি। তবে অবশ্যই আমাদের সাহসী হতে হবে এবং যেখানে ইতিহাস গড়া যাবে ও ভবিষ্যতের জন্য মানানসই নতুন বাড়ি তৈরির সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। অবশ্যই মাঠে ও মাঠের বাইরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সব সময় সব জায়গায় সেরাটা দেওয়ার তাড়না থাকা উচিত।’
মাঠের পারফরম্যান্সের মতোই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মাঠের অবস্থাও বিবর্ণ। ১১৫ বছর হয়ে গেছে ওল্ড ট্রাফোর্ড স্টেডিয়ামের। শতবর্ষ পেরিয়ে যাওয়া এই স্টেডিয়ামের অনেক কিছুই ক্ষয়ে গেছে। যার মধ্যে ছাদ ফুটো হয়ে জল পড়ার দৃশ্য ভাইরাল হয়ে গেছে। এই স্টেডিয়ামের কাছেই ৩১ হাজার কোটি টাকায় আইকনিক এক স্টেডিয়াম তৈরির পরিকল্পনা করছে ইউনাইটেড।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানা গেছে, পাঁচ বছরের মধ্যে দুইশ কোটি পাউন্ড খরচ করে নতুন স্টেডিয়াম বানানোর পরিকল্পনা রয়েছে ম্যান ইউনাইটেডের। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ৩১ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত এই স্টেডিয়ামের আসন সংখ্যা হবে ১ লাখের মতো। যদিও ক্লাবটির ঋণ ১০০ কোটি পাউন্ড। বিশাল অঙ্কের ঋণের বোঝা নিয়ে কীভাবে স্টেডিয়ামটি বানানো হবে, সে বিষয়ে ক্লাবটির সত্ত্বাধিকারী জিম র্যাটক্লিফ।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রকল্পিত নতুন স্টেডিয়াম ও তার আশপাশ দেখতে কেমন হবে, সেটার একটা মডেল চিত্র আজ ‘ফস্টার প্লাস পার্টনার্স’-এর লন্ডনের সদর দপ্তরে প্রকাশ করা হয়েছে। র্যাটক্লিফ আজ এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ওল্ড ট্রাফোর্ডের কাছাকাছি বিশ্বের বৃহত্তম ফুটবল স্টেডিয়াম দেখতে কেমন হবে, সেটার অসাধারণ এক যাত্রা আজ শুরু হয়েছে। আমাদের বর্তমান স্টেডিয়াম ১১৫ বছর ধরে অনেক ভাবে উপকার করছে। কিন্তু বৈশ্বিক খেলাধুলার মানদণ্ডে সেটা অনেক পেছনে পড়ে গেছে।’
১ লাখ ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম তৈরি করা চ্যালেঞ্জিং হলেও র্যাটক্লিফের মতে এমন স্টেডিয়াম দরকার। ইউনাইটেডের সত্ত্বাধিকারী বলেন,‘ইউনাইটেড বিশ্বের ফেবারিট ফুটবল ক্লাব ও আমার মতে এটাই সেরা। সেই মানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ একটা স্টেডিয়াম দরকার। ১ লাখ ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম নির্মাণ অনেক চ্যালেঞ্জিং। তবে যুক্তরাজ্যের এমন এক স্টেডিয়াম অবশ্যই দরকার। ইংল্যান্ডের উত্তর অংশে যে পরিমাণ মানুষের উপস্থিতি, তাতে এটাই স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য উপযুক্ত মনে হয়েছে।’
নতুন স্টেডিয়ামের প্রকল্প নিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড খুব আশাবাদী। তাদের ধারণা, এই প্রকল্প সফল হলে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে প্রতি বছর বাড়তি সাতশ ত্রিশ কোটি পাউন্ড যোগ হবে। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ১ লাখ ১৪ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। নতুন ৯২ হাজার কাজের সুযোগ তৈরি হবে। দর্শনার্থী ও বাড়ির সংখ্যাও অনেক বাড়বে বলে আশাবাদী ইউনাইটেড।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের অধীনে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কাটিয়েছে মনে রাখার মতো অনেক মুহূর্ত। ইউনাইটেডের এই কিংবদন্তি কোচ বলেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে ওল্ড ট্রাফোর্ডে আমার অসংখ্য স্মৃতি। তবে অবশ্যই আমাদের সাহসী হতে হবে এবং যেখানে ইতিহাস গড়া যাবে ও ভবিষ্যতের জন্য মানানসই নতুন বাড়ি তৈরির সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। অবশ্যই মাঠে ও মাঠের বাইরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সব সময় সব জায়গায় সেরাটা দেওয়ার তাড়না থাকা উচিত।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে