জহির উদ্দিন মিশু, ঢাকা

প্রশ্ন: খেলার মানুষ আপনি। দীর্ঘদিন ফুটবলের সঙ্গে ছিলেন, সফল গোলকিপারও। কিন্তু ফুটবল ছেড়ে কেন রাজনীতিকে বেছে নিলেন?
আমিনুল হক: ১৯৯১ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে স্বৈরাচার এরশাদকে হটিয়ে, তখন আমার বয়স ১১ কি ১২ হবে। মনে আছে, সে সময় বিজয় মিছিল করেছিলাম পল্লবীতে। তখন থেকে বিএনপি ও জিয়াউর রহমানের প্রতি একটা ভালো লাগা, ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) প্রতি একটা ভালো লাগা কাজ করে। অন্য রকম অনুভূতি কাজ করত জিয়া পরিবারের জন্য। সেখান থেকে বিষয়টা লালন করতে থাকি। যখন ফুটবল থেকে বিদায় নিই, তখন চিন্তা করেছি, যেহেতু এত দিন দেশের মানুষের জন্য খেলেছি, ভবিষ্যতে দেশের মানুষের পাশে থেকে কিছু করা যায় কি না, সেই চিন্তাভাবনা থেকেই রাজনীতিতে যোগ দিই। এভাবেই রাজনীতির সঙ্গে জড়ানো। আর যেদিন থেকে রাজনীতিতে যোগ দিই, চেষ্টা করেছি সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার।
প্রশ্ন: সাকিব আল হাসানকে হত্যা মামলার আসামি করা নিয়ে অনেক আলোচনা। আপনাকে কারাগারে থাকতে হয়েছে। বহু রাজনৈতিক, হয়রানিমূলক মামলা হয়েছে আপনার বিরুদ্ধে। একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে এমনটা হওয়া কতটা সমীচীন?
আমিনুল: দেখুন, প্রায় ১৭ বছর শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে যেসব মামলা দিয়েছে, সবই তো মিথ্যা, বানোয়াট, সাজানো। নেতা-কর্মীদের হয়রানি করা ছাড়া আর কিছুই নয়। আমার নামে ৪২টার ওপরে মামলা আছে, এগুলোর একটারও ভিত্তি নেই। আমরা তো আর গাড়ি ভাঙচুর করিনি, বোমা ফাটাইনি কিংবা মেট্রোরেলে বা সেতু ভবনে আগুন দিইনি। এ ধরনের হাজার হাজার মামলা দিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের হয়রানি করা হয়েছে। আসলে স্বৈরাচার সরকার নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বছরের পর বছর এমন বহু মিথ্যা মামলা দিয়েছে। আমার সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমি চাই না এ ধরনের মিথ্যা মামলার শিকার আর কেউ হোক। আর কেউ যদি অপরাধী হয়, তার বিচার হোক, সেটা আমরা চাই। এখন হচ্ছে কী, এই স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতায় থাকতে যেভাবে ছাত্রদের আন্দোলনে গুলি চালিয়েছে, যেভাবে হত্যা করেছে, এটা তো শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের সকল এমপি-মন্ত্রীর নির্দেশনায় হয়েছে। এ ধরনের ঘটনার জন্য তারা সবাই দায়ী, তাই না? সেদিক থেকে যদি চিন্তা করি, সাকিব বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তার বোঝা উচিত ছিল, আমাকে তো বাংলাদেশের মানুষ একভাবে চেনে। আমরা জানি, আওয়ামী সরকার জনগণের ভোট চুরি করে জোর করে ক্ষমতায় বসে—এই ধরনের একটি সংসদে সাকিবের মতো একজন খেলোয়াড়ের এমপি হওয়া—এটাই ছিল তার বড় অপরাধ। তার ভাবা উচিত ছিল, যেখানে তাকে মানুষ ভিন্নভাবে চেনে, সেখানে বিনা ভোটে সংসদ সদস্য হওয়ার চেয়ে না হওয়া তো ভালো ছিল। শেষ পর্যন্ত দেখুন, শেখ হাসিনার দাম্ভিকতা, স্বৈরাচারী ক্ষমতার পতন হয়েছে। আর সেই সংসদে সাকিব-মাশরাফির থাকা—এটা বাংলাদেশের মানুষ কখনো ভালোভাবে নেয়নি। আমার সঙ্গে যেটা হয়েছে, গত ১৫ বছর আমি বহু মামলার শিকার হয়েছি, হয়রান করা হয়েছে, রক্তাক্ত করা হয়েছে। আপনারা দেখেছেন। এমন কিছু কোনো খেলোয়াড়ের সঙ্গে হোক, কখনোই চাই না।
প্রশ্ন: রাজনীতির মাঠে যদি গোলকিপারের মতো কোনো দায়িত্ব পান, নেবেন? এই ধরুন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী কিংবা বাফুফে সভাপতি...।
আমিনুল: এটা নিয়ে এখন কথা বলতে চাই না। দেশের অবস্থা, সবকিছুতে স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক। আমার যেটা প্রত্যাশা, বাংলাদেশের মানুষ একটা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। দেখুন, এই কয়েক বছরে অনেক মানুষ নিঃস্ব হয়েছে, অনেকে জীবন দিয়েছে। এখন চাওয়া, সবাই ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে পাক, এ দেশের জনগণই বেছে নেবে সেটা। তারাই সব ক্ষমতার মালিক। তারপর কী পাব না পাব, সেটা দেখা যাবে। এখন আপাতত এটা নিয়ে ভাবছি না।
প্রশ্ন: ক্রীড়াঙ্গন এখন অনেকটাই স্থবির। ক্রিকেট-ফুটবল বাদে আর কিছুই ঠিকঠাক চলছে না। এ ব্যাপারে কী বলবেন?
আমিনুল: এত বছরের স্বৈরাচার সরকারকে হটাতে আমাদের বহু নেতা-কর্মী গুম, খুন এবং হত্যার শিকার হয়েছে। ছাত্র, সাধারণ মানুষ এবং বিএনপি নেতা-কর্মী নির্যাতিত, খুন হয়েছে। এত বড় একটা দুর্যোগের পর স্থবিরতা থাকাটা স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। ক্রিকেটে পরিবর্তন হয়েছে, ফুটবলেও হবে। এভাবে ধীরে ধীরে ক্রীড়াঙ্গনে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসবে।
প্রশ্ন: আপনি ভবিষ্যতে কেমন ক্রীড়াঙ্গন চান?
আমিনুল: এককথায় যদি বলি, দুর্নীতিমুক্ত, রাজনীতির প্রভাবের বাইরে সুন্দর একটা ক্রীড়াঙ্গন চাই। যেখানে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক লোকজন থাকবে না, যেখানে মাঠের মানুষ থাকবে। যারা গত ১৭ বছর বঞ্চিত হয়েছে, তারা থাকবে; খেলার মানুষ থাকবে।
প্রশ্ন: খেলার মানুষ আপনি। দীর্ঘদিন ফুটবলের সঙ্গে ছিলেন, সফল গোলকিপারও। কিন্তু ফুটবল ছেড়ে কেন রাজনীতিকে বেছে নিলেন?
আমিনুল হক: ১৯৯১ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে স্বৈরাচার এরশাদকে হটিয়ে, তখন আমার বয়স ১১ কি ১২ হবে। মনে আছে, সে সময় বিজয় মিছিল করেছিলাম পল্লবীতে। তখন থেকে বিএনপি ও জিয়াউর রহমানের প্রতি একটা ভালো লাগা, ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) প্রতি একটা ভালো লাগা কাজ করে। অন্য রকম অনুভূতি কাজ করত জিয়া পরিবারের জন্য। সেখান থেকে বিষয়টা লালন করতে থাকি। যখন ফুটবল থেকে বিদায় নিই, তখন চিন্তা করেছি, যেহেতু এত দিন দেশের মানুষের জন্য খেলেছি, ভবিষ্যতে দেশের মানুষের পাশে থেকে কিছু করা যায় কি না, সেই চিন্তাভাবনা থেকেই রাজনীতিতে যোগ দিই। এভাবেই রাজনীতির সঙ্গে জড়ানো। আর যেদিন থেকে রাজনীতিতে যোগ দিই, চেষ্টা করেছি সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার।
প্রশ্ন: সাকিব আল হাসানকে হত্যা মামলার আসামি করা নিয়ে অনেক আলোচনা। আপনাকে কারাগারে থাকতে হয়েছে। বহু রাজনৈতিক, হয়রানিমূলক মামলা হয়েছে আপনার বিরুদ্ধে। একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে এমনটা হওয়া কতটা সমীচীন?
আমিনুল: দেখুন, প্রায় ১৭ বছর শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে যেসব মামলা দিয়েছে, সবই তো মিথ্যা, বানোয়াট, সাজানো। নেতা-কর্মীদের হয়রানি করা ছাড়া আর কিছুই নয়। আমার নামে ৪২টার ওপরে মামলা আছে, এগুলোর একটারও ভিত্তি নেই। আমরা তো আর গাড়ি ভাঙচুর করিনি, বোমা ফাটাইনি কিংবা মেট্রোরেলে বা সেতু ভবনে আগুন দিইনি। এ ধরনের হাজার হাজার মামলা দিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের হয়রানি করা হয়েছে। আসলে স্বৈরাচার সরকার নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বছরের পর বছর এমন বহু মিথ্যা মামলা দিয়েছে। আমার সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমি চাই না এ ধরনের মিথ্যা মামলার শিকার আর কেউ হোক। আর কেউ যদি অপরাধী হয়, তার বিচার হোক, সেটা আমরা চাই। এখন হচ্ছে কী, এই স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতায় থাকতে যেভাবে ছাত্রদের আন্দোলনে গুলি চালিয়েছে, যেভাবে হত্যা করেছে, এটা তো শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের সকল এমপি-মন্ত্রীর নির্দেশনায় হয়েছে। এ ধরনের ঘটনার জন্য তারা সবাই দায়ী, তাই না? সেদিক থেকে যদি চিন্তা করি, সাকিব বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তার বোঝা উচিত ছিল, আমাকে তো বাংলাদেশের মানুষ একভাবে চেনে। আমরা জানি, আওয়ামী সরকার জনগণের ভোট চুরি করে জোর করে ক্ষমতায় বসে—এই ধরনের একটি সংসদে সাকিবের মতো একজন খেলোয়াড়ের এমপি হওয়া—এটাই ছিল তার বড় অপরাধ। তার ভাবা উচিত ছিল, যেখানে তাকে মানুষ ভিন্নভাবে চেনে, সেখানে বিনা ভোটে সংসদ সদস্য হওয়ার চেয়ে না হওয়া তো ভালো ছিল। শেষ পর্যন্ত দেখুন, শেখ হাসিনার দাম্ভিকতা, স্বৈরাচারী ক্ষমতার পতন হয়েছে। আর সেই সংসদে সাকিব-মাশরাফির থাকা—এটা বাংলাদেশের মানুষ কখনো ভালোভাবে নেয়নি। আমার সঙ্গে যেটা হয়েছে, গত ১৫ বছর আমি বহু মামলার শিকার হয়েছি, হয়রান করা হয়েছে, রক্তাক্ত করা হয়েছে। আপনারা দেখেছেন। এমন কিছু কোনো খেলোয়াড়ের সঙ্গে হোক, কখনোই চাই না।
প্রশ্ন: রাজনীতির মাঠে যদি গোলকিপারের মতো কোনো দায়িত্ব পান, নেবেন? এই ধরুন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী কিংবা বাফুফে সভাপতি...।
আমিনুল: এটা নিয়ে এখন কথা বলতে চাই না। দেশের অবস্থা, সবকিছুতে স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক। আমার যেটা প্রত্যাশা, বাংলাদেশের মানুষ একটা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। দেখুন, এই কয়েক বছরে অনেক মানুষ নিঃস্ব হয়েছে, অনেকে জীবন দিয়েছে। এখন চাওয়া, সবাই ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে পাক, এ দেশের জনগণই বেছে নেবে সেটা। তারাই সব ক্ষমতার মালিক। তারপর কী পাব না পাব, সেটা দেখা যাবে। এখন আপাতত এটা নিয়ে ভাবছি না।
প্রশ্ন: ক্রীড়াঙ্গন এখন অনেকটাই স্থবির। ক্রিকেট-ফুটবল বাদে আর কিছুই ঠিকঠাক চলছে না। এ ব্যাপারে কী বলবেন?
আমিনুল: এত বছরের স্বৈরাচার সরকারকে হটাতে আমাদের বহু নেতা-কর্মী গুম, খুন এবং হত্যার শিকার হয়েছে। ছাত্র, সাধারণ মানুষ এবং বিএনপি নেতা-কর্মী নির্যাতিত, খুন হয়েছে। এত বড় একটা দুর্যোগের পর স্থবিরতা থাকাটা স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। ক্রিকেটে পরিবর্তন হয়েছে, ফুটবলেও হবে। এভাবে ধীরে ধীরে ক্রীড়াঙ্গনে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসবে।
প্রশ্ন: আপনি ভবিষ্যতে কেমন ক্রীড়াঙ্গন চান?
আমিনুল: এককথায় যদি বলি, দুর্নীতিমুক্ত, রাজনীতির প্রভাবের বাইরে সুন্দর একটা ক্রীড়াঙ্গন চাই। যেখানে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক লোকজন থাকবে না, যেখানে মাঠের মানুষ থাকবে। যারা গত ১৭ বছর বঞ্চিত হয়েছে, তারা থাকবে; খেলার মানুষ থাকবে।

আগামী ১৬ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ২০২৬ এর মিনি নিলাম হবে। তার আগে আলোচনায় বেশকিছু ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে থাকা ক্যামেরুন গ্রিন।
৩৬ মিনিট আগে
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আগামী ১৬ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ২০২৬ এর মিনি নিলাম হবে। তার আগে আলোচনায় বেশকিছু ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে থাকা ক্যামেরুন গ্রিন। অদ্ভুত কারণে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ক্রিকেটার।
গ্রিন একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বল হাতেও বেশ কার্যকরী তিনি। জাতীয় দল কিংবা বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে বহুবার নিজের বোলিং সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়েছেন। তবে আইপিএলের পরবর্তী আসরের নিলামে শুধু ‘ব্যাটার’ ক্যাটাগরিতে আছে তাঁর নাম। যেটা নিয়ে তৈরি হয় ধোঁয়াশা।
অনেকের ধারণা ছিল, হয়তো ফিটনেসের কারণে শুধু ব্যাটার ক্যাটাগরিতে নাম নিবন্ধন করেছেন গ্রিন। ইনজুরি কাটিয়ে গত জুনে কেবল ব্যাটার হিসেবে ক্রিকেটে ফেরেন তিনি। তবে চলমান অ্যাশেজের প্রথম দুই টেস্টের অলরাউন্ডারের ভূমিকাতেই দেখা গেছে গ্রিনকে। অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে জানালেন, ইচ্ছাকৃতভাবে নয়, নিলামের নিবন্ধনের সময় ভুল বাক্সে টিক দিয়েছেন তাঁর ম্যানেজার।
গ্রিন বলেন, ‘আমি বোলিংয়ের জন্যও তৈরি আছি। হয়তো আমার ম্যানেজার মন খারাপ করতে পারে। বাস্তবতা হলো তাঁর জন্যই এই ঝামেলাটা হয়েছে। সে ‘ব্যাটার’ বোঝাতে চায়নি। আমার ধারণা, সে দুর্ঘটনাবশত সে ভুল বক্স নির্বাচন করে ফেলেছে। পুরো ব্যাপারটা যেভাবে হয়েছে তা বেশ মজার। কিন্তু ভুলটা ম্যানেজারের ছিল।’
নিলামে কী হয় সেটা দেখার অপেক্ষায় আছেন গ্রিন, ‘কয়েকজনের সঙ্গে আমি আইপিএলের নিলাম দেখতে চাই। এটা দেখা সবসময়ই খুব মজার। অনেকটা লটারির মতো। কোন দলে যাব, আমার দলে আর কে কে থাকছে–এসব দেখতে বেশ মজা পাই।’
বেশকিছু ভারতীয় এবং অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যমের দাবি, আইপিএলের নিলামে সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হতে পারেন গ্রিন। এমনকি তিনি ঋষভ পন্তের ২৭ কোটি রুপির রেকর্ড ভেঙে দিতে পারেন বলেও মনে করা হচ্ছে। এর আগে ২০২৩ সালের আইপিএলে তাঁকে সাড়ে ১৭ কোটি রুপিতে কিনেছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স।

আগামী ১৬ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ২০২৬ এর মিনি নিলাম হবে। তার আগে আলোচনায় বেশকিছু ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে থাকা ক্যামেরুন গ্রিন। অদ্ভুত কারণে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ক্রিকেটার।
গ্রিন একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বল হাতেও বেশ কার্যকরী তিনি। জাতীয় দল কিংবা বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে বহুবার নিজের বোলিং সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়েছেন। তবে আইপিএলের পরবর্তী আসরের নিলামে শুধু ‘ব্যাটার’ ক্যাটাগরিতে আছে তাঁর নাম। যেটা নিয়ে তৈরি হয় ধোঁয়াশা।
অনেকের ধারণা ছিল, হয়তো ফিটনেসের কারণে শুধু ব্যাটার ক্যাটাগরিতে নাম নিবন্ধন করেছেন গ্রিন। ইনজুরি কাটিয়ে গত জুনে কেবল ব্যাটার হিসেবে ক্রিকেটে ফেরেন তিনি। তবে চলমান অ্যাশেজের প্রথম দুই টেস্টের অলরাউন্ডারের ভূমিকাতেই দেখা গেছে গ্রিনকে। অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে জানালেন, ইচ্ছাকৃতভাবে নয়, নিলামের নিবন্ধনের সময় ভুল বাক্সে টিক দিয়েছেন তাঁর ম্যানেজার।
গ্রিন বলেন, ‘আমি বোলিংয়ের জন্যও তৈরি আছি। হয়তো আমার ম্যানেজার মন খারাপ করতে পারে। বাস্তবতা হলো তাঁর জন্যই এই ঝামেলাটা হয়েছে। সে ‘ব্যাটার’ বোঝাতে চায়নি। আমার ধারণা, সে দুর্ঘটনাবশত সে ভুল বক্স নির্বাচন করে ফেলেছে। পুরো ব্যাপারটা যেভাবে হয়েছে তা বেশ মজার। কিন্তু ভুলটা ম্যানেজারের ছিল।’
নিলামে কী হয় সেটা দেখার অপেক্ষায় আছেন গ্রিন, ‘কয়েকজনের সঙ্গে আমি আইপিএলের নিলাম দেখতে চাই। এটা দেখা সবসময়ই খুব মজার। অনেকটা লটারির মতো। কোন দলে যাব, আমার দলে আর কে কে থাকছে–এসব দেখতে বেশ মজা পাই।’
বেশকিছু ভারতীয় এবং অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যমের দাবি, আইপিএলের নিলামে সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হতে পারেন গ্রিন। এমনকি তিনি ঋষভ পন্তের ২৭ কোটি রুপির রেকর্ড ভেঙে দিতে পারেন বলেও মনে করা হচ্ছে। এর আগে ২০২৩ সালের আইপিএলে তাঁকে সাড়ে ১৭ কোটি রুপিতে কিনেছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স।

প্রায় এক যুগ বাংলাদেশ ফুটবল দলের গোলপোস্ট সামলেছেন আমিনুল হক। এখন তিনি রাজনীতির মাঠের খেলোয়াড়! বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক তিনি। ফুটবল ছেড়ে রাজনীতিতে আসা সাবেক এই গোলকিপার শুনিয়েছেন তাঁর দুই অধ্যায়—খেলোয়াড় ও রাজনীতিতে আলোছায়ার গল্প। সেই গল্পের উল্লেখযোগ্য অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের সামনে ত
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
লিভারপুলের হয়ে সালাহ সবশেষ পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন গত ২৭ নভেম্বর; উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসভি আইন্দহোভেনর বিপক্ষে। সে ম্যাচে হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েন। সান্দারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন বদলি হিসেবে। এরপর লিগে লিডস ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের স্কোয়াডেও জায়গা হয়নি তাঁর।
দলে অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রধান কোচ আর্নে স্লটকে ইঙ্গিত করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সালাহ। তাতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়। তবে সব বিতর্কের সমাপ্তি টানেন স্লট। গত শুক্রবার তারকা ফরোয়ার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং ব্রাইটনের বিপক্ষে লিগ ম্যাচের স্কোয়াডে ফেরান। স্কোয়াডে ফিরলেও শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি লিভারপুলের ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজনের। ২৬ মিনিটে জো গোমেজ চোট পাওয়ায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন সালাহ।
অ্যানফিল্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচটি লিভারপুল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। দুটি গোলই করেন হুগো একিতিকে। ৬০ মিনিটে তাঁর দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করেন সালাহ। তাতেই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে কোনো একক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭৭ গোলে অবদানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮৮ গোল এবং ৮৯ অ্যাসিস্ট করে সালাহ ছাড়িয়ে গেলেন ওয়েইন রুনিকে। ২৭৬ গোলে জড়িয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ফুটবলারের নাম। এদিন অ্যানফিল্ডের গ্যালারিতে সালাহকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন ভক্তরা। গোল না করলেও তাই তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হয়ে থাকল স্মরণীয়।
ম্যাচ শেষে সালাহ বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ পর আমার মনে হলো ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। ম্যাচে আমরা যে মানসিকতা দেখিয়েছি এবং আমাদের যে চোটের সমস্যা আছে, তাতে হয়তো এমন কিছু আমাদের প্রাপ্য ছিল।’

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
লিভারপুলের হয়ে সালাহ সবশেষ পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন গত ২৭ নভেম্বর; উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসভি আইন্দহোভেনর বিপক্ষে। সে ম্যাচে হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েন। সান্দারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন বদলি হিসেবে। এরপর লিগে লিডস ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের স্কোয়াডেও জায়গা হয়নি তাঁর।
দলে অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রধান কোচ আর্নে স্লটকে ইঙ্গিত করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সালাহ। তাতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়। তবে সব বিতর্কের সমাপ্তি টানেন স্লট। গত শুক্রবার তারকা ফরোয়ার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং ব্রাইটনের বিপক্ষে লিগ ম্যাচের স্কোয়াডে ফেরান। স্কোয়াডে ফিরলেও শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি লিভারপুলের ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজনের। ২৬ মিনিটে জো গোমেজ চোট পাওয়ায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন সালাহ।
অ্যানফিল্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচটি লিভারপুল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। দুটি গোলই করেন হুগো একিতিকে। ৬০ মিনিটে তাঁর দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করেন সালাহ। তাতেই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে কোনো একক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭৭ গোলে অবদানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮৮ গোল এবং ৮৯ অ্যাসিস্ট করে সালাহ ছাড়িয়ে গেলেন ওয়েইন রুনিকে। ২৭৬ গোলে জড়িয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ফুটবলারের নাম। এদিন অ্যানফিল্ডের গ্যালারিতে সালাহকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন ভক্তরা। গোল না করলেও তাই তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হয়ে থাকল স্মরণীয়।
ম্যাচ শেষে সালাহ বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ পর আমার মনে হলো ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। ম্যাচে আমরা যে মানসিকতা দেখিয়েছি এবং আমাদের যে চোটের সমস্যা আছে, তাতে হয়তো এমন কিছু আমাদের প্রাপ্য ছিল।’

প্রায় এক যুগ বাংলাদেশ ফুটবল দলের গোলপোস্ট সামলেছেন আমিনুল হক। এখন তিনি রাজনীতির মাঠের খেলোয়াড়! বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক তিনি। ফুটবল ছেড়ে রাজনীতিতে আসা সাবেক এই গোলকিপার শুনিয়েছেন তাঁর দুই অধ্যায়—খেলোয়াড় ও রাজনীতিতে আলোছায়ার গল্প। সেই গল্পের উল্লেখযোগ্য অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের সামনে ত
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামী ১৬ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ২০২৬ এর মিনি নিলাম হবে। তার আগে আলোচনায় বেশকিছু ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে থাকা ক্যামেরুন গ্রিন।
৩৬ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। একপর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েক শ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলা শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল—সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। একপর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েক শ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলা শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল—সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রায় এক যুগ বাংলাদেশ ফুটবল দলের গোলপোস্ট সামলেছেন আমিনুল হক। এখন তিনি রাজনীতির মাঠের খেলোয়াড়! বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক তিনি। ফুটবল ছেড়ে রাজনীতিতে আসা সাবেক এই গোলকিপার শুনিয়েছেন তাঁর দুই অধ্যায়—খেলোয়াড় ও রাজনীতিতে আলোছায়ার গল্প। সেই গল্পের উল্লেখযোগ্য অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের সামনে ত
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামী ১৬ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ২০২৬ এর মিনি নিলাম হবে। তার আগে আলোচনায় বেশকিছু ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে থাকা ক্যামেরুন গ্রিন।
৩৬ মিনিট আগে
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
২ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

প্রায় এক যুগ বাংলাদেশ ফুটবল দলের গোলপোস্ট সামলেছেন আমিনুল হক। এখন তিনি রাজনীতির মাঠের খেলোয়াড়! বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক তিনি। ফুটবল ছেড়ে রাজনীতিতে আসা সাবেক এই গোলকিপার শুনিয়েছেন তাঁর দুই অধ্যায়—খেলোয়াড় ও রাজনীতিতে আলোছায়ার গল্প। সেই গল্পের উল্লেখযোগ্য অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের সামনে ত
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আগামী ১৬ ডিসেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ২০২৬ এর মিনি নিলাম হবে। তার আগে আলোচনায় বেশকিছু ক্রিকেটার। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে থাকা ক্যামেরুন গ্রিন।
৩৬ মিনিট আগে
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
৩ ঘণ্টা আগে