নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত সময়ও ছিল শেষ পর্যায়ে। তখনো স্পেন-জার্মানির ম্যাচের ফল ১-১ সমতা। দর্শকেরা হয়তো টাইব্রেকারের রোমাঞ্চ দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ঠিক তখনই বদলে গেল ম্যাচের গতিপথ। শেষ মুহূর্তে জার্মান সমর্থকদের চুপ করিয়ে দিলেন মিকেল মেরিনো। দানি ওলমোর পাস থেকে দুর্দান্ত হেডে করেছেন লক্ষ্যভেদ।
স্পেনের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করা গোলের সঙ্গে হতাশায় ভাসালেন স্বাগতিক জার্মানিকে। গোলের পর স্প্যানিশ দর্শকদের বাঁধনহারা উল্লাস, সঙ্গে স্টুটগার্ট এরেনায় মেরিনো ‘ট্রেডমার্ক’ উদ্যাপনে সতেজ হয়ে ওঠে ৩৩ বছর আগের স্মৃতি।
২০২৪ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টার ফাইনালে গতকাল জার্মানির বিপক্ষে স্পেনের ম্যাচটি হয়েছিল স্টুটগার্ট এরেনায়। এই মাঠে খেলেছেন মেরিনোর বাবা আনহেল মেরিনো। ১৯৯১ সালে উয়েফা কাপের দ্বিতীয় লেগে ওসাসুনার বিপক্ষে করেছিলেন দারুণ একটি গোলও। গোল করার পরই কর্নার ফ্ল্যাগের পাশ ঘুরে করেছিলেন ভিন্নরকম এক উদ্যাপন।
৩৩ বছর পর একই উদ্যাপন করে পিতার স্মৃতি ফেরালেন জুনিয়র মেরানো। জার্মানির বিপক্ষে ম্যাচের ১১৯ মিনিটে হেডে দুর্দান্ত গোল করে কর্নার ফ্ল্যাগ ঘিরে মুষ্টিবদ্ধ হাতে চক্কর দিয়ে উদ্যাপন করেন এই মিডফিল্ডার। শেষে ২-১ গোলের ব্যবধানে ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালের টিকিটও নিশ্চিত হয়ে যায় ‘লা রোজাদের’।
নাটকীয় ম্যাচটির পর উচ্ছ্বাসিত মেরিনো বললেন, ‘এই স্টেডিয়ামে এমন কিছু আছে যা আমাদের জন্য সৌভাগ্য এনে দিয়েছে। আমার বাবা এখানে গোল করেছে। এটি আমাদের জন্য বিশেষ স্টেডিয়াম।’ মিগেল মেরিনো স্প্যানিশ রেডিও স্টেশন কাদেনা এসইআরকে বলেছেন, ‘তিনি তার ছেলের অর্জনে প্রচুর গর্ব অনুভব করেছেন এবং তার উদ্যাপন পুনরায় করা দেখে আনন্দিত হয়েছেন।’
স্পেনের জাতীয় দলের খেলা হয়নি সিনিয়র মেরিনোর। ছেলের প্রসঙ্গে রসিকতা করে বলেন, ‘উদ্দেশ্য ছিল আমাকে খারাপ দেখানোর। যদি সে ইতিমধ্যে আমাকে ছাড়িয়ে গিয়ে থাকে, এখন আর আমার স্টুটগার্ট গোলের একাত্মতা নেই। এখন আমাকে শুধু চুপ থাকতে হবে এবং তাকে বড় একটা চুম্বন দিতে হবে, কারণ এটা তাঁর প্রাপ্য।’
চর বছর আগে স্টুটগার্টের এই জার্মানির বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই স্পেনের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মিকেল মেরিনোর। বর্তমানে রিয়াল সোসিয়েদাদের হয়ে খেলছেন এই মিডফিল্ডার।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত সময়ও ছিল শেষ পর্যায়ে। তখনো স্পেন-জার্মানির ম্যাচের ফল ১-১ সমতা। দর্শকেরা হয়তো টাইব্রেকারের রোমাঞ্চ দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ঠিক তখনই বদলে গেল ম্যাচের গতিপথ। শেষ মুহূর্তে জার্মান সমর্থকদের চুপ করিয়ে দিলেন মিকেল মেরিনো। দানি ওলমোর পাস থেকে দুর্দান্ত হেডে করেছেন লক্ষ্যভেদ।
স্পেনের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করা গোলের সঙ্গে হতাশায় ভাসালেন স্বাগতিক জার্মানিকে। গোলের পর স্প্যানিশ দর্শকদের বাঁধনহারা উল্লাস, সঙ্গে স্টুটগার্ট এরেনায় মেরিনো ‘ট্রেডমার্ক’ উদ্যাপনে সতেজ হয়ে ওঠে ৩৩ বছর আগের স্মৃতি।
২০২৪ ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টার ফাইনালে গতকাল জার্মানির বিপক্ষে স্পেনের ম্যাচটি হয়েছিল স্টুটগার্ট এরেনায়। এই মাঠে খেলেছেন মেরিনোর বাবা আনহেল মেরিনো। ১৯৯১ সালে উয়েফা কাপের দ্বিতীয় লেগে ওসাসুনার বিপক্ষে করেছিলেন দারুণ একটি গোলও। গোল করার পরই কর্নার ফ্ল্যাগের পাশ ঘুরে করেছিলেন ভিন্নরকম এক উদ্যাপন।
৩৩ বছর পর একই উদ্যাপন করে পিতার স্মৃতি ফেরালেন জুনিয়র মেরানো। জার্মানির বিপক্ষে ম্যাচের ১১৯ মিনিটে হেডে দুর্দান্ত গোল করে কর্নার ফ্ল্যাগ ঘিরে মুষ্টিবদ্ধ হাতে চক্কর দিয়ে উদ্যাপন করেন এই মিডফিল্ডার। শেষে ২-১ গোলের ব্যবধানে ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালের টিকিটও নিশ্চিত হয়ে যায় ‘লা রোজাদের’।
নাটকীয় ম্যাচটির পর উচ্ছ্বাসিত মেরিনো বললেন, ‘এই স্টেডিয়ামে এমন কিছু আছে যা আমাদের জন্য সৌভাগ্য এনে দিয়েছে। আমার বাবা এখানে গোল করেছে। এটি আমাদের জন্য বিশেষ স্টেডিয়াম।’ মিগেল মেরিনো স্প্যানিশ রেডিও স্টেশন কাদেনা এসইআরকে বলেছেন, ‘তিনি তার ছেলের অর্জনে প্রচুর গর্ব অনুভব করেছেন এবং তার উদ্যাপন পুনরায় করা দেখে আনন্দিত হয়েছেন।’
স্পেনের জাতীয় দলের খেলা হয়নি সিনিয়র মেরিনোর। ছেলের প্রসঙ্গে রসিকতা করে বলেন, ‘উদ্দেশ্য ছিল আমাকে খারাপ দেখানোর। যদি সে ইতিমধ্যে আমাকে ছাড়িয়ে গিয়ে থাকে, এখন আর আমার স্টুটগার্ট গোলের একাত্মতা নেই। এখন আমাকে শুধু চুপ থাকতে হবে এবং তাকে বড় একটা চুম্বন দিতে হবে, কারণ এটা তাঁর প্রাপ্য।’
চর বছর আগে স্টুটগার্টের এই জার্মানির বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই স্পেনের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মিকেল মেরিনোর। বর্তমানে রিয়াল সোসিয়েদাদের হয়ে খেলছেন এই মিডফিল্ডার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে