২০১৪-এর পর আবারও ফাইনালে মুখোমুখি লাতিন আমেরিকা-ইউরোপ। দুটি ফাইনালেই আছে আর্জেন্টিনার নাম। শুধু প্রতিপক্ষ আলাদা। আট বছর আগের ফাইনালে আকাশি-নীলদের প্রতিপক্ষ ছিল জার্মানি আর এবার প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। এ নিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালে ১১ বার মুখোমুখি হচ্ছে লাতিন ও ইউরোপ।
লাতিন-ইউরোপ ফাইনালের লড়াইয়ে এগিয়ে আছে লাতিনরাই। আগের ১০ ফাইনালে লাতিনরা জিতেছিল সাতবার এবং ইউরোপ তিনবার। লাতিনদের মধ্যে পাঁচবার জিতেছে ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা জিতেছে দুবার। ইউরোপীয়দের মধ্যে দুবার জিতেছে জার্মানি এবং একবার ফ্রান্স। দুবারই আর্জেন্টিনাকে হারিয়েছিল জার্মানরা।
১৯৫৮ সালে সুইডেনে আয়োজিত বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো হয় লাতিন-ইউরোপ ফাইনাল। সেবার স্বাগতিক সুইডেনকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ব্রাজিল। ব্রাজিলের পাঁচটা শিরোপাই এসেছে ইউরোপীয়দের হারিয়ে, যার মধ্যে ইতালিকে হারিয়েছিল দুবার। আর্জেন্টিনারও দুটি শিরোপা এসেছে ইউরোপীয় দলের বিপক্ষে। ১৯৭৮ সালে নেদারল্যান্ডস এবং ১৯৮৬ সালে জার্মানিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আলবিসেলেস্তেরা।
একনজরে বিশ্বকাপ ফাইনালে লাতিন-ইউরোপ লড়াই
১। ব্রাজিল-সুইডেন; ১৯৫৮; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: সুইডেন
২। ব্রাজিল-চেক প্রজাতন্ত্র; ১৯৬২; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: ইতালি
৩। ব্রাজিল-ইতালি; ১৯৭০; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: মেক্সিকো
৪। আর্জেন্টিনা-নেদারল্যান্ডস; ১৯৭৮; চ্যাম্পিয়ন: আর্জেন্টিনা; আয়োজক: আর্জেন্টিনা
৫। আর্জেন্টিনা-জার্মানি; ১৯৮৬; চ্যাম্পিয়ন: আর্জেন্টিনা; আয়োজক: মেক্সিকো
৬। আর্জেন্টিনা-জার্মানি; ১৯৯০; চ্যাম্পিয়ন: জার্মানি; আয়োজক: ইতালি
৭। ব্রাজিল-ইতালি; ১৯৯৪; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: যুক্তরাষ্ট্র
৮। ব্রাজিল-ফ্রান্স; ১৯৯৮; চ্যাম্পিয়ন: ফ্রান্স; আয়োজক: ফ্রান্স
৯। ব্রাজিল-জার্মানি; ২০০২; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান
১০। আর্জেন্টিনা-জার্মানি; ২০১৪; চ্যাম্পিয়ন: জার্মানি; আয়োজক: ব্রাজিল
১১। আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স; ২০২২; ফাইনাল ১৮ ডিসেম্বর; আয়োজক: কাতার
২০১৪-এর পর আবারও ফাইনালে মুখোমুখি লাতিন আমেরিকা-ইউরোপ। দুটি ফাইনালেই আছে আর্জেন্টিনার নাম। শুধু প্রতিপক্ষ আলাদা। আট বছর আগের ফাইনালে আকাশি-নীলদের প্রতিপক্ষ ছিল জার্মানি আর এবার প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। এ নিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালে ১১ বার মুখোমুখি হচ্ছে লাতিন ও ইউরোপ।
লাতিন-ইউরোপ ফাইনালের লড়াইয়ে এগিয়ে আছে লাতিনরাই। আগের ১০ ফাইনালে লাতিনরা জিতেছিল সাতবার এবং ইউরোপ তিনবার। লাতিনদের মধ্যে পাঁচবার জিতেছে ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা জিতেছে দুবার। ইউরোপীয়দের মধ্যে দুবার জিতেছে জার্মানি এবং একবার ফ্রান্স। দুবারই আর্জেন্টিনাকে হারিয়েছিল জার্মানরা।
১৯৫৮ সালে সুইডেনে আয়োজিত বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো হয় লাতিন-ইউরোপ ফাইনাল। সেবার স্বাগতিক সুইডেনকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ব্রাজিল। ব্রাজিলের পাঁচটা শিরোপাই এসেছে ইউরোপীয়দের হারিয়ে, যার মধ্যে ইতালিকে হারিয়েছিল দুবার। আর্জেন্টিনারও দুটি শিরোপা এসেছে ইউরোপীয় দলের বিপক্ষে। ১৯৭৮ সালে নেদারল্যান্ডস এবং ১৯৮৬ সালে জার্মানিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আলবিসেলেস্তেরা।
একনজরে বিশ্বকাপ ফাইনালে লাতিন-ইউরোপ লড়াই
১। ব্রাজিল-সুইডেন; ১৯৫৮; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: সুইডেন
২। ব্রাজিল-চেক প্রজাতন্ত্র; ১৯৬২; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: ইতালি
৩। ব্রাজিল-ইতালি; ১৯৭০; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: মেক্সিকো
৪। আর্জেন্টিনা-নেদারল্যান্ডস; ১৯৭৮; চ্যাম্পিয়ন: আর্জেন্টিনা; আয়োজক: আর্জেন্টিনা
৫। আর্জেন্টিনা-জার্মানি; ১৯৮৬; চ্যাম্পিয়ন: আর্জেন্টিনা; আয়োজক: মেক্সিকো
৬। আর্জেন্টিনা-জার্মানি; ১৯৯০; চ্যাম্পিয়ন: জার্মানি; আয়োজক: ইতালি
৭। ব্রাজিল-ইতালি; ১৯৯৪; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: যুক্তরাষ্ট্র
৮। ব্রাজিল-ফ্রান্স; ১৯৯৮; চ্যাম্পিয়ন: ফ্রান্স; আয়োজক: ফ্রান্স
৯। ব্রাজিল-জার্মানি; ২০০২; চ্যাম্পিয়ন: ব্রাজিল; আয়োজক: দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান
১০। আর্জেন্টিনা-জার্মানি; ২০১৪; চ্যাম্পিয়ন: জার্মানি; আয়োজক: ব্রাজিল
১১। আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স; ২০২২; ফাইনাল ১৮ ডিসেম্বর; আয়োজক: কাতার
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
১২ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৩ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
১৪ ঘণ্টা আগে