বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) জমা হচ্ছে একের পর এক পদত্যাগপত্র। দীর্ঘদিনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন জানিয়েছেন, কেউ পদত্যাগপত্র দিলে না করার অভ্যাস নেই তাঁর।
গত কয়েক মাস বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পল স্মলির চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। সেই গুঞ্জন সত্যি করে আগামীকাল ভোরে বাংলাদেশ ছেড়ে মালদ্বীপ চলে যাচ্ছেন স্মলি। বাফুফের সঙ্গে তাঁর ৭ বছরের সম্পর্ক শেষ হচ্ছে। যদিও স্মলির সঙ্গে ২০২৪ পর্যন্ত চুক্তি ছিল বাফুফের। এর আগে মে মাসের শেষে বাফুফেতে পদত্যাগপত্র দিয়েছিলেন গোলাম রব্বানী ছোটন। এ মাসের প্রথম সপ্তাহে ছোটনকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেওয়া হয়।
সালাউদ্দিন জানিয়েছেন, কারও কাজ করার ইচ্ছা না থাকলে কিছু করার নেই। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘যদি কেউ পদত্যাগপত্র দেয়, সেটা আমরা গ্রহণ করি। আমার সঙ্গে, আমার অফিসে যখনই কেউ পদত্যাগপত্র দিয়েছে, তখনই সেটা গ্রহণ করেছি। কেননা, কেউ যদি কাজ করতে না চায়, তাহলে আমি আলোচনা করতে চাই না। আপনার সঙ্গে আমি আলোচনা করব তখন, যখন আপনি বলবেন ১০ টাকার জায়গায় ১২ টাকা দাও, এটা-সেটা দাও। কিন্তু আপনি যদি বলেন, কাজ করতে চাই না, তখন তো আর কথা নেই।’
গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে সালাউদ্দিনের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন স্মলি। তাকে ধরে রাখতে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন সালাউদ্দিন। কিন্তু কোনো কিছুতেই মন গলেনি স্মলির। অটুট ছিলেন তার সিদ্ধান্তে। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আমার সাথে একবার নয়, অনেকবার কথা হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এই দেশের ফুটবল এতদিন যত টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পেয়েছে, তাদের মধ্যে স্মলিই সেরা। সেজন্য আমি ওর সাথে অনেকবার কথা বলেছি। গত দুই-তিন মাস একটা শুক্রবারও সে আমাকে ছাড়েনি। ফুটবলের জন্য এটা-ওটা-সেটা করতে হবে, অনেক আলোচনা করেছে। কিন্তু দিনশেষে সত্যি হচ্ছে সে অসুখী, অসুখী নিয়ে যদি থাকে……অসুখীর কারণ আমার চেয়ে আপনারা বেশি জানেন।’
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) জমা হচ্ছে একের পর এক পদত্যাগপত্র। দীর্ঘদিনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন। বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন জানিয়েছেন, কেউ পদত্যাগপত্র দিলে না করার অভ্যাস নেই তাঁর।
গত কয়েক মাস বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পল স্মলির চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। সেই গুঞ্জন সত্যি করে আগামীকাল ভোরে বাংলাদেশ ছেড়ে মালদ্বীপ চলে যাচ্ছেন স্মলি। বাফুফের সঙ্গে তাঁর ৭ বছরের সম্পর্ক শেষ হচ্ছে। যদিও স্মলির সঙ্গে ২০২৪ পর্যন্ত চুক্তি ছিল বাফুফের। এর আগে মে মাসের শেষে বাফুফেতে পদত্যাগপত্র দিয়েছিলেন গোলাম রব্বানী ছোটন। এ মাসের প্রথম সপ্তাহে ছোটনকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেওয়া হয়।
সালাউদ্দিন জানিয়েছেন, কারও কাজ করার ইচ্ছা না থাকলে কিছু করার নেই। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘যদি কেউ পদত্যাগপত্র দেয়, সেটা আমরা গ্রহণ করি। আমার সঙ্গে, আমার অফিসে যখনই কেউ পদত্যাগপত্র দিয়েছে, তখনই সেটা গ্রহণ করেছি। কেননা, কেউ যদি কাজ করতে না চায়, তাহলে আমি আলোচনা করতে চাই না। আপনার সঙ্গে আমি আলোচনা করব তখন, যখন আপনি বলবেন ১০ টাকার জায়গায় ১২ টাকা দাও, এটা-সেটা দাও। কিন্তু আপনি যদি বলেন, কাজ করতে চাই না, তখন তো আর কথা নেই।’
গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে সালাউদ্দিনের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন স্মলি। তাকে ধরে রাখতে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন সালাউদ্দিন। কিন্তু কোনো কিছুতেই মন গলেনি স্মলির। অটুট ছিলেন তার সিদ্ধান্তে। বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আমার সাথে একবার নয়, অনেকবার কথা হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এই দেশের ফুটবল এতদিন যত টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পেয়েছে, তাদের মধ্যে স্মলিই সেরা। সেজন্য আমি ওর সাথে অনেকবার কথা বলেছি। গত দুই-তিন মাস একটা শুক্রবারও সে আমাকে ছাড়েনি। ফুটবলের জন্য এটা-ওটা-সেটা করতে হবে, অনেক আলোচনা করেছে। কিন্তু দিনশেষে সত্যি হচ্ছে সে অসুখী, অসুখী নিয়ে যদি থাকে……অসুখীর কারণ আমার চেয়ে আপনারা বেশি জানেন।’
খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের জুলাইয়ে মিরপুরে বাংলাদেশের কাছে ২-১ ব্যবধানে হারের পর কড়া সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা ও সাদা বলের প্রধান কোচ মাইক হেসন। দুই মাস পর এবার বাংলাদেশকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের টিকিট কাটল পাকিস্তান।
১৭ মিনিট আগেবি.লিগ, বাংলাদেশ লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের পাট চুকিয়ে পেশাদার লিগের নতুন নাম এখন বাংলাদেশ ফুটবল লিগ। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল আগেই। পরশু লিগ কমিটির এক সভায় চূড়ান্ত করা হয় সেই নাম। নতুন নামের মোড়কে আজ থেকে শুরু হচ্ছে লিগের নতুন মৌসুম।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
২ ঘণ্টা আগে