নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিশ্রুতিটা রক্ষা করা হলো না ইমরান খান-মিরাজুল ইসলামদের। নেওয়া হলো না অনূর্ধ্ব-২০ সাফের ফাইনালে হারের প্রতিশোধ। শোধ তুলতে গিয়ে উল্টো ভারতের কাছে ২-১ গোলে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ সাফের সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ঘটে গেছে বাংলাদেশের।
অথচ শ্রীলঙ্কায় টুর্নামেন্ট খেলতে যাওয়ার আগে এই ম্যাচটাকে নিয়ে বড় স্বপ্নের কথা শুনিয়ে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক ইমরান। গতকাল ম্যাচের আগেও বলেছিলেন, শোধ তুলতে তাঁরা প্রস্তুত। ভারতের দুর্বলতা-শক্তির জায়গা সম্পর্কে জানা আছে তাদের। ফরোয়ার্ড মিরাজুল ইসলাম বলেছিলেন, অনূর্ধ্ব-২০ টুর্নামেন্টের মতো ভাঙা হৃদয় নিয়ে তারা ফিরতে চান না দেশে। ফিরতে চান ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে করে। তবে মুখের কথা দিয়ে মাঠের ভারত যে হারানো সম্ভব নয়, আজ কলম্বোয় রেসকোর্স স্টেডিয়ামে দ্বিতীয়বারের মতো টের পেলেন ইমরান-মিরাজরা।
‘বি’ গ্রুপে নেপালের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়ে সেমিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হয়েছিল ভারত। সেটাই বিদায়ের কারণ হয়ে গেল শেষ পর্যন্ত। মাঠের খেলায় একদমই মনে হয়নি ভারত গ্রুপ রানার্সআপ, আর বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন। আক্রমণ-প্রতিআক্রমণে ভারতের প্রতি মুহূর্তে মার খেয়েছেন ইমরানরা।
ম্যাচের আগে বাংলাদেশের ফুটবলাররা বলেছিলেন, ভারতের খেলার ধরণ তাদের জানা। অথচ মাঠে দেখা গেল উল্টো।
গ্রুপ পর্বে শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ম্যাচে বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক ফুটবলের দৃশ্যটা ভারতের বিপক্ষে প্রথমার্ধের পুরোটা সময় ছিল অনুপস্থিত। প্রতি আক্রমণে ভারতের অর্ধে দুই-এক বার ভীতি ছড়ালেও পরিষ্কার কোনো সুযোগ বের করতে পারেননি মুর্শেদ আলী-মিরাজুল ইসলামরা।
উল্টো ১৬ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারত ভারত। বাংলাদেশ গোলরক্ষক সোহানের অসতর্কতাকে কাজে লাগিয়ে দ্রুত এক হেড নিয়েছিলেন থাংলালসোন গাঙ্গতে। বাংলাদেশের ভাগ্য, হেডে বল লক্ষ্যে থাকেনি। এই অর্ধে দুই দলের বড় কোনো আক্রমণ না হলেও সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ভারতই।
প্রথমার্ধের চাপ ধরে রেখে দ্বিতীয়ার্ধেই সাফল্য তুলে নেয় ভারত। ৫১ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের শটে বল জালে জড়িয়ে ভারতকে এগিয়ে নেন থাংলালসোন গাঙ্গতে।
৫৯ মিনিটে এই গাঙ্গতের কাছেই দ্বিতীয় গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। গোলের দায়টা সম্পূর্ন ডিফেন্ডার কাঁধেই বর্তায়। ডান প্রান্ত থেকে ভারতীয় অধিনায়ক ভানলাল গুইতের ক্রসে অফসাইডের ফাঁদ ভেঙ্গে ফাঁকায় বল পান গাঙ্গতে। অফসাইড ভেবে প্রতিরোধের খুব বেশি চেষ্টা করেননি বাংলাদেশ গোলরক্ষক সোহান। হেলেদুলে বল জালে জড়ান গাঙ্গতে। রেফারি যখন গোলের বাঁশি শোনার পরই ভুলটা ভাঙ্গে বাংলাদেশের। আর ম্যাচে এই ভুলের খেসারতটাই দিতে হয়েছে তাদের।
দুই মিনিট পরেই অবশ্য এক গোল শোধ দিয়ে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। ভারত ডি-বক্সে ফাউলের শিকার হোন মিরাজুল ইসলাম, রেফারি বাজান পেনাল্টির বাঁশি। নিজেই স্পটকিক নিয়ে দলকে খেলায় ফেরান মিরাজ।
এক গোল হলেই ম্যাচে ফিরবে সমতা, প্রতিপক্ষের অর্ধে তাই হাইপ্রেসিং ফুটবল খেলা শুরু করলেও খেলায় ছিল পরিষ্কার পরিকল্পনার অভাব। ভালো কিছু সুযোগকে কাজে লাগানো যায়নি নিজেদের ভুলের কারণে। ৮৫ মিনিটে পোস্ট বরাবর শট নেওয়ার সুযোগ পেয়েও ভারতীয় ডিফেন্ডারের গায়ে শট মেরেছেন মূর্শেদ আলী। পরের মিনিটে মিরাজের দারুণ এক ক্রসকে কীভাবে কাজে লাগাতে হবে সেটাই ভুলে গেলেন তাঁর সতীর্থরা। নিজেদের ভুল আর সুযোগ কাজে না লাগানোর খেসারত দিতে হলো ভারতের কাছে হেরে আরেকটি সাফ থেকে বিদায় নিয়ে।
প্রতিশ্রুতিটা রক্ষা করা হলো না ইমরান খান-মিরাজুল ইসলামদের। নেওয়া হলো না অনূর্ধ্ব-২০ সাফের ফাইনালে হারের প্রতিশোধ। শোধ তুলতে গিয়ে উল্টো ভারতের কাছে ২-১ গোলে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ সাফের সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ঘটে গেছে বাংলাদেশের।
অথচ শ্রীলঙ্কায় টুর্নামেন্ট খেলতে যাওয়ার আগে এই ম্যাচটাকে নিয়ে বড় স্বপ্নের কথা শুনিয়ে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক ইমরান। গতকাল ম্যাচের আগেও বলেছিলেন, শোধ তুলতে তাঁরা প্রস্তুত। ভারতের দুর্বলতা-শক্তির জায়গা সম্পর্কে জানা আছে তাদের। ফরোয়ার্ড মিরাজুল ইসলাম বলেছিলেন, অনূর্ধ্ব-২০ টুর্নামেন্টের মতো ভাঙা হৃদয় নিয়ে তারা ফিরতে চান না দেশে। ফিরতে চান ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে করে। তবে মুখের কথা দিয়ে মাঠের ভারত যে হারানো সম্ভব নয়, আজ কলম্বোয় রেসকোর্স স্টেডিয়ামে দ্বিতীয়বারের মতো টের পেলেন ইমরান-মিরাজরা।
‘বি’ গ্রুপে নেপালের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়ে সেমিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হয়েছিল ভারত। সেটাই বিদায়ের কারণ হয়ে গেল শেষ পর্যন্ত। মাঠের খেলায় একদমই মনে হয়নি ভারত গ্রুপ রানার্সআপ, আর বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন। আক্রমণ-প্রতিআক্রমণে ভারতের প্রতি মুহূর্তে মার খেয়েছেন ইমরানরা।
ম্যাচের আগে বাংলাদেশের ফুটবলাররা বলেছিলেন, ভারতের খেলার ধরণ তাদের জানা। অথচ মাঠে দেখা গেল উল্টো।
গ্রুপ পর্বে শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ ম্যাচে বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক ফুটবলের দৃশ্যটা ভারতের বিপক্ষে প্রথমার্ধের পুরোটা সময় ছিল অনুপস্থিত। প্রতি আক্রমণে ভারতের অর্ধে দুই-এক বার ভীতি ছড়ালেও পরিষ্কার কোনো সুযোগ বের করতে পারেননি মুর্শেদ আলী-মিরাজুল ইসলামরা।
উল্টো ১৬ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারত ভারত। বাংলাদেশ গোলরক্ষক সোহানের অসতর্কতাকে কাজে লাগিয়ে দ্রুত এক হেড নিয়েছিলেন থাংলালসোন গাঙ্গতে। বাংলাদেশের ভাগ্য, হেডে বল লক্ষ্যে থাকেনি। এই অর্ধে দুই দলের বড় কোনো আক্রমণ না হলেও সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ভারতই।
প্রথমার্ধের চাপ ধরে রেখে দ্বিতীয়ার্ধেই সাফল্য তুলে নেয় ভারত। ৫১ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের শটে বল জালে জড়িয়ে ভারতকে এগিয়ে নেন থাংলালসোন গাঙ্গতে।
৫৯ মিনিটে এই গাঙ্গতের কাছেই দ্বিতীয় গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। গোলের দায়টা সম্পূর্ন ডিফেন্ডার কাঁধেই বর্তায়। ডান প্রান্ত থেকে ভারতীয় অধিনায়ক ভানলাল গুইতের ক্রসে অফসাইডের ফাঁদ ভেঙ্গে ফাঁকায় বল পান গাঙ্গতে। অফসাইড ভেবে প্রতিরোধের খুব বেশি চেষ্টা করেননি বাংলাদেশ গোলরক্ষক সোহান। হেলেদুলে বল জালে জড়ান গাঙ্গতে। রেফারি যখন গোলের বাঁশি শোনার পরই ভুলটা ভাঙ্গে বাংলাদেশের। আর ম্যাচে এই ভুলের খেসারতটাই দিতে হয়েছে তাদের।
দুই মিনিট পরেই অবশ্য এক গোল শোধ দিয়ে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। ভারত ডি-বক্সে ফাউলের শিকার হোন মিরাজুল ইসলাম, রেফারি বাজান পেনাল্টির বাঁশি। নিজেই স্পটকিক নিয়ে দলকে খেলায় ফেরান মিরাজ।
এক গোল হলেই ম্যাচে ফিরবে সমতা, প্রতিপক্ষের অর্ধে তাই হাইপ্রেসিং ফুটবল খেলা শুরু করলেও খেলায় ছিল পরিষ্কার পরিকল্পনার অভাব। ভালো কিছু সুযোগকে কাজে লাগানো যায়নি নিজেদের ভুলের কারণে। ৮৫ মিনিটে পোস্ট বরাবর শট নেওয়ার সুযোগ পেয়েও ভারতীয় ডিফেন্ডারের গায়ে শট মেরেছেন মূর্শেদ আলী। পরের মিনিটে মিরাজের দারুণ এক ক্রসকে কীভাবে কাজে লাগাতে হবে সেটাই ভুলে গেলেন তাঁর সতীর্থরা। নিজেদের ভুল আর সুযোগ কাজে না লাগানোর খেসারত দিতে হলো ভারতের কাছে হেরে আরেকটি সাফ থেকে বিদায় নিয়ে।
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
২ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
৩ ঘণ্টা আগে