ক্রীড়া ডেস্ক
যে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ৮ দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকেছে, সেই প্রতিযোগিতা আজ থেকে শুরু হচ্ছে ৩২ দলকে নিয়ে। ফুটবলের জন্য যেটিকে ‘নতুন যুগে’র সূচনা বলছেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। তাঁর ভাষায়, ‘এটি ক্লাব ফুটবলের এক নতুন যুগের শুরু; অনেকটা যেমন ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল।’ আরও বেশি ক্লাব, আরও বেশি দেশের খেলোয়াড় সম্পৃক্ত থাকবে এই টুর্নামেন্টে, যা আরও বেশি মানুষের কাছে এর আবেদন বাড়াবে। ইনফান্তিনোর বিশ্বাস এমনই, ‘এমন অনেক দেশ রয়েছে, যারা কখনো বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায় না; তারা এবার অন্তত তাদের ক্লাব ও খেলোয়াড়দের মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতায় যুক্ত হচ্ছে। যা শুধু ক্লাবের জন্য নয়, দেশের জন্যও গর্বের।’
টুর্নামেন্টের বর্ধিত কলেবর ও ঘিঞ্জি সূচি নিয়ে কিছু ক্লাব তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। তবে ইনফান্তিনোর বিশ্বাস, ‘খেলা শুরু হলে সবাই বুঝতে পারবে, এখানে কী ঘটছে। এটা বিশেষ কিছু।’
‘বিশেষ কিছু’ বলেই যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস এফসি যেমন এই টুর্নামেন্টে খেলছে, তেমনি খেলছে দক্ষিণ আফ্রিকার মামেলোদি সানডাউনস, তিউনিসিয়ার এসপারেন্স দে তিউনিস কিংবা আরব আমিরাতের আল আইন। আর ক্লাব ফুটবলে শাসনের ছড়ি ঘোরানো রিয়াল মাদ্রিদ, বায়ার্ন মিউনিখ তো রয়েছেই।
৩২ ক্লাব উঠে এল যেভাবে
ছয়টি ফুটবল কনফেডারেশনের ৩২ ক্লাব অংশ নেবে ক্লাব বিশ্বকাপে। ইউরোপ থেকে সবচেয়ে বেশি ১২টি ক্লাব সুযোগ পেয়েছে। ২০২০-২১ থেকে ২০২২-২৩ মৌসুমের উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ীরা সরাসরি জায়গা করে নিয়েছে। বাকিরা সুযোগ পেয়েছে র্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে। ঠিক একইভাবে লাতিন আমেরিকা থেকে ৬টি, এশিয়া, কনক্যাকাফ ও আফ্রিকা থেকে ৪টি এবং ওশেনিয়া কনফেডারেশন থেকে খেলবে একটি ক্লাব। এ ছাড়া ইন্টার মায়ামি খেলবে স্বাগতিক হিসেবে।
ফরম্যাট
৩২ ক্লাবকে ৮ গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। গ্রুপের সেরা দুই দল জায়গা করে নেবে নকআউট পর্বে। সেখান থেকে কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল। বিশ্বকাপ ফুটবলের মতো এই টুর্নামেন্টে থাকছে না তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ফাইনাল মাঠে গড়াবে ১৩ জুলাই।
তারার মেলা
তারার মেলাই বসতে যাচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপে। রিয়ালের কিলিয়ান এমবাপ্পে, জুড বেলিংহ্যাম, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ইন্টার মায়ামি স্বাগতিক হওয়ায় এই টুর্নামেন্টে স্বাভাবিকভাবেই নজরটা বেশি থাকবে লিওনেল মেসির ওপর। এ ছাড়া সিটির আর্লিং হালান্ড, পিএসজির ওসমান দেম্বেলে, বায়ার্নের হ্যারি কেইনরা কেমন করবেন, সেদিকেও চোখ থাকবে।
শুরু: ১৪ জুন (বাংলাদেশ সময় ১৫ জুন সকাল ৬ টা)।
গ্রুপ পর্ব: ১৪ থেকে ২৬ জুন
শেষ ষোলো: ২৮ জুন-১ জুলাই
শেষ আট: ৪-৫ জুলাই
সেমিফাইনাল: ৮-৯ জুলাই
ফাইনাল: ১৩ জুলাই
আয়োজক: যুক্তরাষ্ট্র
খেলছে: ৩২ দল
কারা কীভাবে ক্লাব বিশ্বকাপে
৬৩ ম্যাচ
হবে যুক্তরাষ্ট্রের ১১টি শহরের ১২ ভেন্যুতে। ৬৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে ইন্টার মায়ামি-আল আহলি ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে প্রতিযোগিতা।
প্রাইজমানি
১ বিলিয়ন ডলার। টাকার অঙ্কে যা ১২ হাজার ২৫৪ কোটি।
চ্যাম্পিয়ন: ৪ কোটি ডলার
রানার্সআপ: ৩ কোটি ডলার
কোনো ম্যাচ না হারলে চ্যাম্পিয়ন দলের সর্বোচ্চ ১২৫ কোটি আয়ের সুযোগ
সবচেয়ে বেশি শিরোপা
রিয়াল মাদ্রিদ ৫
বার্সেলোনা ৩
করিন্থিয়ানস ২
বায়ার্ন ২
একবার করে শিরোপা জিতেছে লিভারপুল, চেলসি, সাও পাওলো, ইন্টারন্যাশিওনাল, মিলান, ম্যান, ইউনাইটেড, ইন্টার ও ম্যানসিটি।
যে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ৮ দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকেছে, সেই প্রতিযোগিতা আজ থেকে শুরু হচ্ছে ৩২ দলকে নিয়ে। ফুটবলের জন্য যেটিকে ‘নতুন যুগে’র সূচনা বলছেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। তাঁর ভাষায়, ‘এটি ক্লাব ফুটবলের এক নতুন যুগের শুরু; অনেকটা যেমন ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল।’ আরও বেশি ক্লাব, আরও বেশি দেশের খেলোয়াড় সম্পৃক্ত থাকবে এই টুর্নামেন্টে, যা আরও বেশি মানুষের কাছে এর আবেদন বাড়াবে। ইনফান্তিনোর বিশ্বাস এমনই, ‘এমন অনেক দেশ রয়েছে, যারা কখনো বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায় না; তারা এবার অন্তত তাদের ক্লাব ও খেলোয়াড়দের মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতায় যুক্ত হচ্ছে। যা শুধু ক্লাবের জন্য নয়, দেশের জন্যও গর্বের।’
টুর্নামেন্টের বর্ধিত কলেবর ও ঘিঞ্জি সূচি নিয়ে কিছু ক্লাব তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। তবে ইনফান্তিনোর বিশ্বাস, ‘খেলা শুরু হলে সবাই বুঝতে পারবে, এখানে কী ঘটছে। এটা বিশেষ কিছু।’
‘বিশেষ কিছু’ বলেই যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস এফসি যেমন এই টুর্নামেন্টে খেলছে, তেমনি খেলছে দক্ষিণ আফ্রিকার মামেলোদি সানডাউনস, তিউনিসিয়ার এসপারেন্স দে তিউনিস কিংবা আরব আমিরাতের আল আইন। আর ক্লাব ফুটবলে শাসনের ছড়ি ঘোরানো রিয়াল মাদ্রিদ, বায়ার্ন মিউনিখ তো রয়েছেই।
৩২ ক্লাব উঠে এল যেভাবে
ছয়টি ফুটবল কনফেডারেশনের ৩২ ক্লাব অংশ নেবে ক্লাব বিশ্বকাপে। ইউরোপ থেকে সবচেয়ে বেশি ১২টি ক্লাব সুযোগ পেয়েছে। ২০২০-২১ থেকে ২০২২-২৩ মৌসুমের উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ীরা সরাসরি জায়গা করে নিয়েছে। বাকিরা সুযোগ পেয়েছে র্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে। ঠিক একইভাবে লাতিন আমেরিকা থেকে ৬টি, এশিয়া, কনক্যাকাফ ও আফ্রিকা থেকে ৪টি এবং ওশেনিয়া কনফেডারেশন থেকে খেলবে একটি ক্লাব। এ ছাড়া ইন্টার মায়ামি খেলবে স্বাগতিক হিসেবে।
ফরম্যাট
৩২ ক্লাবকে ৮ গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। গ্রুপের সেরা দুই দল জায়গা করে নেবে নকআউট পর্বে। সেখান থেকে কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল। বিশ্বকাপ ফুটবলের মতো এই টুর্নামেন্টে থাকছে না তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ফাইনাল মাঠে গড়াবে ১৩ জুলাই।
তারার মেলা
তারার মেলাই বসতে যাচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপে। রিয়ালের কিলিয়ান এমবাপ্পে, জুড বেলিংহ্যাম, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ইন্টার মায়ামি স্বাগতিক হওয়ায় এই টুর্নামেন্টে স্বাভাবিকভাবেই নজরটা বেশি থাকবে লিওনেল মেসির ওপর। এ ছাড়া সিটির আর্লিং হালান্ড, পিএসজির ওসমান দেম্বেলে, বায়ার্নের হ্যারি কেইনরা কেমন করবেন, সেদিকেও চোখ থাকবে।
শুরু: ১৪ জুন (বাংলাদেশ সময় ১৫ জুন সকাল ৬ টা)।
গ্রুপ পর্ব: ১৪ থেকে ২৬ জুন
শেষ ষোলো: ২৮ জুন-১ জুলাই
শেষ আট: ৪-৫ জুলাই
সেমিফাইনাল: ৮-৯ জুলাই
ফাইনাল: ১৩ জুলাই
আয়োজক: যুক্তরাষ্ট্র
খেলছে: ৩২ দল
কারা কীভাবে ক্লাব বিশ্বকাপে
৬৩ ম্যাচ
হবে যুক্তরাষ্ট্রের ১১টি শহরের ১২ ভেন্যুতে। ৬৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে ইন্টার মায়ামি-আল আহলি ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে প্রতিযোগিতা।
প্রাইজমানি
১ বিলিয়ন ডলার। টাকার অঙ্কে যা ১২ হাজার ২৫৪ কোটি।
চ্যাম্পিয়ন: ৪ কোটি ডলার
রানার্সআপ: ৩ কোটি ডলার
কোনো ম্যাচ না হারলে চ্যাম্পিয়ন দলের সর্বোচ্চ ১২৫ কোটি আয়ের সুযোগ
সবচেয়ে বেশি শিরোপা
রিয়াল মাদ্রিদ ৫
বার্সেলোনা ৩
করিন্থিয়ানস ২
বায়ার্ন ২
একবার করে শিরোপা জিতেছে লিভারপুল, চেলসি, সাও পাওলো, ইন্টারন্যাশিওনাল, মিলান, ম্যান, ইউনাইটেড, ইন্টার ও ম্যানসিটি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে