নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার সকলের জন্য খেলাধুলা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। তিনি ফুটবল খেলোয়াড়দের এমনভাবে নিজেদের প্রস্তুত করার আহ্বান জানিয়েছেন যাতে তারা ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ খেলতে পারে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক অনূর্ধ্ব-১৭ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালিকা অনূর্ধ্ব-১৭ এর রানার্সআপ ও চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে ট্রফি এবং পুরস্কার বিতরণকালে আজ প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ফুটবলারদের বিশ্বকাপ খেলতে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে এবং ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ খেলার আশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কয়েকদিন আগে বিশ্বকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শেষ হয়েছে। তবে বাংলাদেশ কোয়ালিফাই করতে পারেনি। আমি আশা করি, বাংলাদেশ ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলবে এবং তোমাদের (ফুটবলারদের) নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করতে হবে।’
রাজধানীর বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ফুটবল টুর্নামেন্টে উপজেলা, জেলা ও জাতীয় পর্যায়ের ১ লাখ ১০ হাজার ৫৫২ জন ছেলে ও মেয়ের অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘এটি একটি বিস্ময়কর ঘটনা। আমি মনে করি, বিশ্বে এমন আর কোনো দেশ নেই যেখানে এত বিপুল সংখ্যক ফুটবলার এই ধরনের টুর্নামেন্টে অংশ নেয়।’
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল সভাপতিত্ব করেন। সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মেসবাহ উদ্দিন স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার সকলের জন্য খেলাধুলা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। তিনি ফুটবল খেলোয়াড়দের এমনভাবে নিজেদের প্রস্তুত করার আহ্বান জানিয়েছেন যাতে তারা ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ খেলতে পারে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক অনূর্ধ্ব-১৭ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালিকা অনূর্ধ্ব-১৭ এর রানার্সআপ ও চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে ট্রফি এবং পুরস্কার বিতরণকালে আজ প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ফুটবলারদের বিশ্বকাপ খেলতে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে এবং ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ খেলার আশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কয়েকদিন আগে বিশ্বকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শেষ হয়েছে। তবে বাংলাদেশ কোয়ালিফাই করতে পারেনি। আমি আশা করি, বাংলাদেশ ভবিষ্যতে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলবে এবং তোমাদের (ফুটবলারদের) নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করতে হবে।’
রাজধানীর বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ফুটবল টুর্নামেন্টে উপজেলা, জেলা ও জাতীয় পর্যায়ের ১ লাখ ১০ হাজার ৫৫২ জন ছেলে ও মেয়ের অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘এটি একটি বিস্ময়কর ঘটনা। আমি মনে করি, বিশ্বে এমন আর কোনো দেশ নেই যেখানে এত বিপুল সংখ্যক ফুটবলার এই ধরনের টুর্নামেন্টে অংশ নেয়।’
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল সভাপতিত্ব করেন। সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মেসবাহ উদ্দিন স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
প্রথমার্ধ শেষে দুই গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যাওয়াটা মনে করিয়ে দিচ্ছিল আগের ম্যাচের কথা। ঠিক একই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সেদিন বাংলাদেশকে রুখে দিয়েছিল মালদ্বীপ। ভুটান অবশ্য আজ এর পুনরাবৃত্তি করতে পারেনি। তাদের ৩-০ গোলে উড়িয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগে২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত এ সংস্করণে বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব দেওয়া হয়েছে লিটন দাসকে। তবে সাম্প্রতিক ব্যাট হাতে ছন্দে নেই এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। ব্যাটে রান না থাকলেও তাঁর কাঁধেই নেতৃত্বের আস্থা রেখেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ব্যাটিং নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও লিটনের নেতৃত্বগুণ ও কৌশলী
২ ঘণ্টা আগেওয়ানডে সিরিজ আগেই খুইয়েছে বাংলাদেশ নারী ইমার্জিং ক্রিকেট দল। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশের কাছে ম্যাচটি ছিল ধবলধোলাই এড়ানোর মিশন। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে১৯৬৬ সালে অ্যাশেজ সিরিজে মেলবোর্নে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১২ ঘণ্টা ক্রিজে থেকে ট্রিপল সেঞ্চুরি করেছিলেন বব কাউপার। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে সেটি ছিল টেস্টে প্রথম ট্রিপল। সেটি অজিদের মাঠে দীর্ঘতম ইনিংসের রেকর্ড হিসেবে টিকে আছে আজও। ৮৪ বছর বয়সে জীবনের ইনিংসে থেমেছেন কাউপার। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, দীর্ঘদি
৩ ঘণ্টা আগে