ঢাকা: ইউরো শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে শক্তিশালী দল ঘোষণা করেছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল। ২৬ সদস্যের দলে সব পজিশনেই আছে সময়ের অন্যতম সেরা তারকারা।
ইউরোতে পর্তুগালের আক্রমণভাগ কেবল রোনালদো নির্ভর হচ্ছে না। ‘সিআর সেভেন’কে সঙ্গ দেওয়ার জন্য আছেন আতলেতিকো মাদ্রিদের তরুণ তুর্কি জোয়াও ফেলিক্স। আরও আছেন লিভারপুলের হয়ে আলো ছড়ানো দিয়োগো জোতা। এই মৌসুমে বুন্দেসলিগায় এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা আন্দ্রে সিলভাও আক্রমণভাগে শক্তি বাড়াবেন।
আক্রমণভাগের মতো পর্তুগালের রক্ষণও তারকা সমৃদ্ধ। প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা ফুটবলার নির্বাচিত হওয়া রুবেন দিয়াজ রক্ষণের বড় শক্তি। দিয়াজের ম্যানচেস্টার সিটির সতীর্থ জোয়াও ক্যানসেলা তো আছেনই, অভিজ্ঞ পেপেকেও পেছনে রাখা যাবে না। মাঝমাঠে আছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে পথ দেখানো ব্রুনো ফার্নান্দেজ। সবমিলিয়ে শিরোপা ধরে রাখার লড়াইয়ে ফেভারিট তকমা পাওয়ার মতো দল নিয়েই মাঠে নামবে পর্তুগাল।
২০২০ ইউরোতে পর্তুগালের ২৬ সদস্যের দল:
গোলরক্ষক:
অ্যান্থনি লোপেজ (লিওঁ), রুই প্যাত্রিসিও (উলভস), রুই সিলভা (গ্রানাদা)।
ডিফেন্ডার:
জোয়াও ক্যানসেলো (ম্যান সিটি), নেলসন সেমেদাও (উলভস), জোসে ফন্তে (লিল), পেপে (পোর্তো), রুবেন দিয়াজ (ম্যান সিটি), নুনো মেন্দেজ (লিসবন), রাফায়েল গেরেরো (বরুসিয়া ডর্টমুন্ড)।
মিডফিল্ডার:
দানিলো পেরেইরা (পিএসজি), জোয়াও পাউলিনিয়া (লিসবন), রুবেন নেভেস (উলভস), ব্রুনো ফার্নান্দেজ (ম্যানইউ), জোয়াও মুতিনিও (উলভস), রেনাতো সানচেস (লিল), সার্জিও অলিভিয়েরা (পোর্তো), উইলিয়াম কারভালহো (রিয়াল বেতিস)।
ফরোয়ার্ড:
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (জুভেন্টাস), জোয়াও ফেলিক্স (আতলেতিকো মাদ্রিদ), দিয়োগো জোতা (লিভারপুল), বের্নার্দো সিলভা (ম্যান সিটি), গনসালো গেদেস (ভ্যালেন্সিয়া), পেদ্রো গনকালভেস (লিসবন), আন্দ্রে সিলভা (ফ্রাঙ্কফুর্ট), রাফা সিলভা (বেনফিকা)।
ঢাকা: ইউরো শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে শক্তিশালী দল ঘোষণা করেছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল। ২৬ সদস্যের দলে সব পজিশনেই আছে সময়ের অন্যতম সেরা তারকারা।
ইউরোতে পর্তুগালের আক্রমণভাগ কেবল রোনালদো নির্ভর হচ্ছে না। ‘সিআর সেভেন’কে সঙ্গ দেওয়ার জন্য আছেন আতলেতিকো মাদ্রিদের তরুণ তুর্কি জোয়াও ফেলিক্স। আরও আছেন লিভারপুলের হয়ে আলো ছড়ানো দিয়োগো জোতা। এই মৌসুমে বুন্দেসলিগায় এইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা আন্দ্রে সিলভাও আক্রমণভাগে শক্তি বাড়াবেন।
আক্রমণভাগের মতো পর্তুগালের রক্ষণও তারকা সমৃদ্ধ। প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা ফুটবলার নির্বাচিত হওয়া রুবেন দিয়াজ রক্ষণের বড় শক্তি। দিয়াজের ম্যানচেস্টার সিটির সতীর্থ জোয়াও ক্যানসেলা তো আছেনই, অভিজ্ঞ পেপেকেও পেছনে রাখা যাবে না। মাঝমাঠে আছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে পথ দেখানো ব্রুনো ফার্নান্দেজ। সবমিলিয়ে শিরোপা ধরে রাখার লড়াইয়ে ফেভারিট তকমা পাওয়ার মতো দল নিয়েই মাঠে নামবে পর্তুগাল।
২০২০ ইউরোতে পর্তুগালের ২৬ সদস্যের দল:
গোলরক্ষক:
অ্যান্থনি লোপেজ (লিওঁ), রুই প্যাত্রিসিও (উলভস), রুই সিলভা (গ্রানাদা)।
ডিফেন্ডার:
জোয়াও ক্যানসেলো (ম্যান সিটি), নেলসন সেমেদাও (উলভস), জোসে ফন্তে (লিল), পেপে (পোর্তো), রুবেন দিয়াজ (ম্যান সিটি), নুনো মেন্দেজ (লিসবন), রাফায়েল গেরেরো (বরুসিয়া ডর্টমুন্ড)।
মিডফিল্ডার:
দানিলো পেরেইরা (পিএসজি), জোয়াও পাউলিনিয়া (লিসবন), রুবেন নেভেস (উলভস), ব্রুনো ফার্নান্দেজ (ম্যানইউ), জোয়াও মুতিনিও (উলভস), রেনাতো সানচেস (লিল), সার্জিও অলিভিয়েরা (পোর্তো), উইলিয়াম কারভালহো (রিয়াল বেতিস)।
ফরোয়ার্ড:
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (জুভেন্টাস), জোয়াও ফেলিক্স (আতলেতিকো মাদ্রিদ), দিয়োগো জোতা (লিভারপুল), বের্নার্দো সিলভা (ম্যান সিটি), গনসালো গেদেস (ভ্যালেন্সিয়া), পেদ্রো গনকালভেস (লিসবন), আন্দ্রে সিলভা (ফ্রাঙ্কফুর্ট), রাফা সিলভা (বেনফিকা)।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে