২০১০ সালের কথা। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার সবে এক মৌসুম হয়েছে। সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে রোনালদো জানালেন, ম্যানইউ ডাকলে সাড়া দেবেন। আবারও প্রিয় ক্লাবের হয়ে খেলতে চান তিনি। ম্যানইউর ডাক আর রোনালদোর সেই চাওয়ার মেলবন্ধনে এবারের দলবদলের শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ফের ম্যানইউতেই ফিরলেন রোনালদো।
মাঝের এই সময়টাতে রোনালদো কখনোই ভুলতে পারেননি ম্যানইউকে! এমনকি রিয়ালে কাটানো তাঁর সবচেয়ে সাফল্যমণ্ডিত সময়েও। যখনই ম্যানইউ প্রসঙ্গ এসেছে অকপটেই ভালোবাসার কথা জানিয়েছেন। কারণও আছে অবশ্যই। আজ যে তিনি ‘রোনলদো’ সেটার সৃষ্টি তো ম্যানইউতেই। রোনালদোর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে মধুর স্মৃতিগুলো জড়িয়ে আছে এই ক্লাবের সঙ্গে। সেই ক্লাবকে তিনি ভোলেন কী করে!
ম্যানইউতে ছয় বছরের ক্যারিয়ারে কী পাননি? ক্লাবকে সাফল্য এনে দিয়েছেন। নিজে জিতেছেন ব্যক্তিগত সেরার পুরস্কার। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ওল্ড ট্রাফোর্ডের ভালোবাসা। যেটা রোনালদো কখনোই ভুলতে পারবেন না। ম্যানইউকে তিনটি প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জিতিয়েছেন। একবার ওল্ড ট্রাফোর্ডে এনে দিয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা। নিজে ব্যালন ডি-অর জিতেছেন, পেয়েছেন ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি।
রিয়ালে গিয়েও সাফল্যের সেই ফুলঝুরি ছুটিয়েছেন রোনালদো। রিয়াল ছেড়ে জুভেন্টাসে যাওয়ার পর গত তিন বছরে এই সাফল্যগুলোই মিস করছিলেন রোনালদো। ক্যারিয়ারের এতটুকু বসন্ত পেরিয়েও সাফল্য ক্ষুধা কখনোই কমতি ছিল না রোনালদোর মাঝে। সেটাই তাঁকে বাধ্য করেছে ম্যানইউতে ফিরতে।
এবার দলবদলের শুরুতে রোনালদোর নাম না আসলেও সময় যতই গড়িয়েছে চিত্র পাল্টেছে। ম্যানইউর নগর প্রতিদ্বন্দ্বী সিটিকে জড়িয়ে খবর আসতে থাকে। দুই পক্ষের চুক্তির অনেকটাই যখন পাকাপাকি তখনই দৃশ্যপটে হাজির ম্যানইউ। ঘরের ছেলে ‘প্রতিবেশীর ঘরে’ যাবে ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনি ম্যানইউ। আর তাই রোনালদোকে পেতে উঠে পড়ে লাগে তারা। সেই ২০১০ সালেই ম্যানইউ ডাকলে সাড়া দেবেন বলা রোনালদো ‘ঘরে ফেরার’ প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে পারেননি।
গত চার বছরে বড় কোনো সাফল্যে না পেলেও নিজেদের ইতিহাস ফেরাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ম্যানইউ। দলে আছেন ব্রুনো ফার্নান্দেস, পল পগবা, এডিনসন কাভানি, মার্কাস রাশফোর্ডদের মতো একঝাঁক মেধাবী খেলোয়াড়। সে দলে রোনালদোর যুক্ত হওয়া নিশ্চিতভাবেই বিশেষ কিছু। দলকে কীভাবে বড় শিরোপা জেতাতে হয়, তা তাঁর ভালোই জানা আছে।
২০১০ সালের কথা। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার সবে এক মৌসুম হয়েছে। সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে রোনালদো জানালেন, ম্যানইউ ডাকলে সাড়া দেবেন। আবারও প্রিয় ক্লাবের হয়ে খেলতে চান তিনি। ম্যানইউর ডাক আর রোনালদোর সেই চাওয়ার মেলবন্ধনে এবারের দলবদলের শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ফের ম্যানইউতেই ফিরলেন রোনালদো।
মাঝের এই সময়টাতে রোনালদো কখনোই ভুলতে পারেননি ম্যানইউকে! এমনকি রিয়ালে কাটানো তাঁর সবচেয়ে সাফল্যমণ্ডিত সময়েও। যখনই ম্যানইউ প্রসঙ্গ এসেছে অকপটেই ভালোবাসার কথা জানিয়েছেন। কারণও আছে অবশ্যই। আজ যে তিনি ‘রোনলদো’ সেটার সৃষ্টি তো ম্যানইউতেই। রোনালদোর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে মধুর স্মৃতিগুলো জড়িয়ে আছে এই ক্লাবের সঙ্গে। সেই ক্লাবকে তিনি ভোলেন কী করে!
ম্যানইউতে ছয় বছরের ক্যারিয়ারে কী পাননি? ক্লাবকে সাফল্য এনে দিয়েছেন। নিজে জিতেছেন ব্যক্তিগত সেরার পুরস্কার। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ওল্ড ট্রাফোর্ডের ভালোবাসা। যেটা রোনালদো কখনোই ভুলতে পারবেন না। ম্যানইউকে তিনটি প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জিতিয়েছেন। একবার ওল্ড ট্রাফোর্ডে এনে দিয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা। নিজে ব্যালন ডি-অর জিতেছেন, পেয়েছেন ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি।
রিয়ালে গিয়েও সাফল্যের সেই ফুলঝুরি ছুটিয়েছেন রোনালদো। রিয়াল ছেড়ে জুভেন্টাসে যাওয়ার পর গত তিন বছরে এই সাফল্যগুলোই মিস করছিলেন রোনালদো। ক্যারিয়ারের এতটুকু বসন্ত পেরিয়েও সাফল্য ক্ষুধা কখনোই কমতি ছিল না রোনালদোর মাঝে। সেটাই তাঁকে বাধ্য করেছে ম্যানইউতে ফিরতে।
এবার দলবদলের শুরুতে রোনালদোর নাম না আসলেও সময় যতই গড়িয়েছে চিত্র পাল্টেছে। ম্যানইউর নগর প্রতিদ্বন্দ্বী সিটিকে জড়িয়ে খবর আসতে থাকে। দুই পক্ষের চুক্তির অনেকটাই যখন পাকাপাকি তখনই দৃশ্যপটে হাজির ম্যানইউ। ঘরের ছেলে ‘প্রতিবেশীর ঘরে’ যাবে ব্যাপারটা মেনে নিতে পারেনি ম্যানইউ। আর তাই রোনালদোকে পেতে উঠে পড়ে লাগে তারা। সেই ২০১০ সালেই ম্যানইউ ডাকলে সাড়া দেবেন বলা রোনালদো ‘ঘরে ফেরার’ প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে পারেননি।
গত চার বছরে বড় কোনো সাফল্যে না পেলেও নিজেদের ইতিহাস ফেরাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ম্যানইউ। দলে আছেন ব্রুনো ফার্নান্দেস, পল পগবা, এডিনসন কাভানি, মার্কাস রাশফোর্ডদের মতো একঝাঁক মেধাবী খেলোয়াড়। সে দলে রোনালদোর যুক্ত হওয়া নিশ্চিতভাবেই বিশেষ কিছু। দলকে কীভাবে বড় শিরোপা জেতাতে হয়, তা তাঁর ভালোই জানা আছে।
২০২৭ সালের মার্চে অস্ট্রেলিয়ায় দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। সে সফর এখনো বেশ দেরি হলেও অস্ট্রেলিয়ার উইকেট-কন্ডিশন নিয়ে একটা ধারণা মিলতে পারে শেফিল্ড শিল্ডের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আসন্ন চার দিনের ম্যাচ। বাংলাদেশ ‘এ’ দলে ১৪ সদস্যের অভিজ্ঞ স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বিসিবি।
৭ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ‘এ’ দল এক ম্যাচ জিতছে তো আরেক ম্যাচ হারছে। নিজেদের প্রথম ম্যাচ হারের পর গতকাল ৩২ রানে নেপালকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ ‘এ’। আজ আবার হারের স্বাদ পেয়েছে নুরুল হাসান সোহানের দল। টিআইও স্টেডিয়ামে বিগ ব্যাশর দল পার্থ স্করচার্সের একাডেমির কাছে তারা হেরেছে ৫
৮ ঘণ্টা আগেনিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে হকি এশিয়া কাপ থেকে নাম প্রত্যাহার করেছে পাকিস্তান। আজ এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে তারা। পাকিস্তানের জায়গায় এশিয়া কাপে খেলার অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের ‘দ্য হান্ড্রেডে’ চলছে রেকর্ডের বন্যা। বোলারদের চেয়েও ব্যাটাররা রেকর্ড গড়ছেন মুড়ি-মুড়কির মতো। এবার ইংল্যান্ডের এই ১০০ বলের টুর্নামেন্টে ভেঙে গেল তিন বছরের পুরোনো রেকর্ড। এই ম্যাচে হয়েছে ছক্কার বন্যা।
১০ ঘণ্টা আগে