ইউরোপীয় ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরে খেলছেন আনহেল দি মারিয়া। বেনফিকার হয়ে ইউরোপ পর্ব শুরু করেন ২০০৭ সালে। পর্তুগিজ ক্লাবটির পর রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), জুভেন্টাস—চারটি ভিন্ন ভিন্ন ক্লাবে খেলেছেন দি মারিয়া। পরে আবার ফেরেন বেনফিকাতেই।
বেনফিকার সঙ্গে জুনেই চুক্তি শেষ হবে দি মারিয়ার। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ইএসপিএন আর্জেন্টিনা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে যে দি মারিয়াকে নিতে আলোচনা করছে ইন্টার মায়ামি। মায়ামিতে খেলছেন তাঁর (মায়ামি) আর্জেন্টিনা দলের সতীর্থ লিওনেল মেসি। মেসি ছাড়াও আছেন লুইস সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেটসের মতো তারকারা। তবে ক্লাব ফুটবলে আপাতত মেসি-দি মারিয়ার এক সঙ্গে খেলা সম্ভব না। প্যারাগুয়ের রেডিও মনুমেন্টাল এএম ১০৮০ কে মায়ামি কোচ জেরার্দো তাতা মার্তিনো বলেন, ‘আনহেলকে (দি মারিয়া) নিয়ে স্পোর্টিং ডিরেক্টরের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। লিগের কিছু আর্থিক সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তবে বর্তমানে এমন কোনো খেলোয়াড়কে কেনা সম্ভব মনে হচ্ছে না। বিশেষ করে এমন খেলোয়াড় যখন থাকে। সত্যি বলতে আমার কোনো ধারণা নেই (দি মারিয়ার মায়ামিতে আসার সম্ভাবনা)। আর্থিকভাবে অথবা আইনি দিক থেকে তাকে আনার মতো অবস্থা আছে বলে আমি মনে করছি না।’
দি মারিয়ার জন্য মায়ামিতে খেলার সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি বলে মনে করেন মার্তিনো। মায়ামি কোচ বলেন, ‘এটা সত্যি যে ট্রান্সফার এখন বন্ধ আছে। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময় শুরু হয়। সময় এলেই দেখা যাবে কী করা যায়। ইন্টার মায়ামি ট্রান্সফার মার্কেট খুলবে। উন্নতি করার সুযোগ সব সময় থাকবে।’
ক্লাব ফুটবলে এখনো পর্যন্ত দি মারিয়া খেলেছেন ৭৬৬ ম্যাচ। ১৭৮ গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছেন ২৬৭ গোলে। পাঁচটি ইউরোপীয় ক্লাবের পাশাপাশি নিজের জন্মশহর রোজারিও সেন্ট্রালের হয়ে খেলেন তিনি। রোজারিওতে খেলেছেন ৩৯ ম্যাচ।
২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনাল জিতে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় আর্জেন্টিনা। ফাইনালে দি মারিয়া ও মেসি একটি করে গোল করেন। এর আগে ২০২১ কোপা আমেরিকা ফাইনালে ব্রাজিলের বিপক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন দি মারিয়া। তাছাড়া আর্জেন্টিনার প্রয়োজনের সময় গোল করে অনেক ম্যাচ জিতিয়েছেন দি মারিয়া।
ইউরোপীয় ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরে খেলছেন আনহেল দি মারিয়া। বেনফিকার হয়ে ইউরোপ পর্ব শুরু করেন ২০০৭ সালে। পর্তুগিজ ক্লাবটির পর রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি), জুভেন্টাস—চারটি ভিন্ন ভিন্ন ক্লাবে খেলেছেন দি মারিয়া। পরে আবার ফেরেন বেনফিকাতেই।
বেনফিকার সঙ্গে জুনেই চুক্তি শেষ হবে দি মারিয়ার। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ইএসপিএন আর্জেন্টিনা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে যে দি মারিয়াকে নিতে আলোচনা করছে ইন্টার মায়ামি। মায়ামিতে খেলছেন তাঁর (মায়ামি) আর্জেন্টিনা দলের সতীর্থ লিওনেল মেসি। মেসি ছাড়াও আছেন লুইস সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেটসের মতো তারকারা। তবে ক্লাব ফুটবলে আপাতত মেসি-দি মারিয়ার এক সঙ্গে খেলা সম্ভব না। প্যারাগুয়ের রেডিও মনুমেন্টাল এএম ১০৮০ কে মায়ামি কোচ জেরার্দো তাতা মার্তিনো বলেন, ‘আনহেলকে (দি মারিয়া) নিয়ে স্পোর্টিং ডিরেক্টরের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। লিগের কিছু আর্থিক সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তবে বর্তমানে এমন কোনো খেলোয়াড়কে কেনা সম্ভব মনে হচ্ছে না। বিশেষ করে এমন খেলোয়াড় যখন থাকে। সত্যি বলতে আমার কোনো ধারণা নেই (দি মারিয়ার মায়ামিতে আসার সম্ভাবনা)। আর্থিকভাবে অথবা আইনি দিক থেকে তাকে আনার মতো অবস্থা আছে বলে আমি মনে করছি না।’
দি মারিয়ার জন্য মায়ামিতে খেলার সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি বলে মনে করেন মার্তিনো। মায়ামি কোচ বলেন, ‘এটা সত্যি যে ট্রান্সফার এখন বন্ধ আছে। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময় শুরু হয়। সময় এলেই দেখা যাবে কী করা যায়। ইন্টার মায়ামি ট্রান্সফার মার্কেট খুলবে। উন্নতি করার সুযোগ সব সময় থাকবে।’
ক্লাব ফুটবলে এখনো পর্যন্ত দি মারিয়া খেলেছেন ৭৬৬ ম্যাচ। ১৭৮ গোলের পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছেন ২৬৭ গোলে। পাঁচটি ইউরোপীয় ক্লাবের পাশাপাশি নিজের জন্মশহর রোজারিও সেন্ট্রালের হয়ে খেলেন তিনি। রোজারিওতে খেলেছেন ৩৯ ম্যাচ।
২০২২ বিশ্বকাপ ফাইনাল জিতে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় আর্জেন্টিনা। ফাইনালে দি মারিয়া ও মেসি একটি করে গোল করেন। এর আগে ২০২১ কোপা আমেরিকা ফাইনালে ব্রাজিলের বিপক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন দি মারিয়া। তাছাড়া আর্জেন্টিনার প্রয়োজনের সময় গোল করে অনেক ম্যাচ জিতিয়েছেন দি মারিয়া।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে