আজকের পত্রিকা ডেস্ক
র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের (১৩২) চেয়ে ১৬ ধাপ এগিয়ে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (১১৬)। নতুন বাংলাদেশের শুরুটা কেমন হবে তা একপ্রকার অনুমিত ছিল। কোচ পিটার বাটলারও অকল্পনীয় কিছু ভাবেননি।
গতকাল রাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেছেন অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার। ম্যাচে র্যাঙ্কিংয়ের যে প্রভাব ছিল, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে দুরত্ব ঠিক কতটকু তা ঠিকই আন্দাজ করে ফেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
আফঈদা বলেন, ‘তারা কীভাবে খেলে সেটা আমরা আগে জানতাম না। তারা আসলে হাইপ্রেস করে না, আমরা যখন তাদের অর্ধে খেলি তখন প্রেস করে। তাই কিছুটা ধারণা পেয়েছি কীভাবে খেলতে হবে। তাদের সঙ্গে আমাদের দুরত্ব কতটুকু সেটা আমরা বুঝতে পারছি। এখন বাংলাদেশে গিয়ে সেভাবে অনুশীলন করব, যাতে করে আমরা আরও ভালো করতে পারি।’
অভিজ্ঞ ফুটবলাররা থাকলে হয়তো ফল ভিন্নও হতে পারত। কিন্তু জয় নয়, বাটলারের কাছে উন্নতিই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কে কী বলবে, তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না তিনি। দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট হয়ে কোচ বলেন, ‘আমার মনে হয়, নির্দিষ্ট কিছু মানুষ (এই হারে) হাসবে এবং রসিকতা করবে...কিন্তু আমি সব সময় বিশ্বাস করি, এই দল অনেক দিন টিকবে। আমি মনে করি এই সফরে জয়টা মুখ্য নয়, উন্নতি করাটা গুরুত্বপূর্ণ। পরবর্তী সাফের জন্য দল গড়ে তোলা এবং এএফসির প্রতিযোগিতার দিকে এগিয়ে যাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।’
আরব আমিরাতে ম্যাচের আগে বাংলাদেশ অনুশীলনের সময় পেয়েছে কেবল একদিন। তাই প্রস্তুতির ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। বাটলার তা মেনে নিলেও আক্ষেপ করছেন না, ‘যেভাবে আমরা শক্তিশালী একটা দলের বিপক্ষে খেলেছি, তাতে আমি খুশি। তাদের লং পাসের খেলায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। আমরা আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারতাম। তবে এটা নিয়ে আমি দুঃখ করতে চাই না। আমি বাস্তব জগতে থাকি। যারা ম্যাচটি দেখেছে, তারা বলতে পারবে...দলের পারফরম্যান্সে খুশি আমি।’
হারের দুঃখ ভুলে গতকালই অনুশীলন করে বাংলাদেশ। ভুল শুধরে দ্বিতীয় ম্যাচে (২ মার্চ) ঘুরে দাঁড়াতে চান আফঈদা, ‘গত ম্যাচে যে ভুল হয়েছে, সেগুলো যেন পরের ম্যাচে না হয়। কোচ যে নির্দেশনা দেবেন, সেভাবেই খেলব। ইনশাল্লাহ ভালো খেলে জেতার চেষ্টা করব।’
র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের (১৩২) চেয়ে ১৬ ধাপ এগিয়ে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (১১৬)। নতুন বাংলাদেশের শুরুটা কেমন হবে তা একপ্রকার অনুমিত ছিল। কোচ পিটার বাটলারও অকল্পনীয় কিছু ভাবেননি।
গতকাল রাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেছেন অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার। ম্যাচে র্যাঙ্কিংয়ের যে প্রভাব ছিল, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে দুরত্ব ঠিক কতটকু তা ঠিকই আন্দাজ করে ফেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
আফঈদা বলেন, ‘তারা কীভাবে খেলে সেটা আমরা আগে জানতাম না। তারা আসলে হাইপ্রেস করে না, আমরা যখন তাদের অর্ধে খেলি তখন প্রেস করে। তাই কিছুটা ধারণা পেয়েছি কীভাবে খেলতে হবে। তাদের সঙ্গে আমাদের দুরত্ব কতটুকু সেটা আমরা বুঝতে পারছি। এখন বাংলাদেশে গিয়ে সেভাবে অনুশীলন করব, যাতে করে আমরা আরও ভালো করতে পারি।’
অভিজ্ঞ ফুটবলাররা থাকলে হয়তো ফল ভিন্নও হতে পারত। কিন্তু জয় নয়, বাটলারের কাছে উন্নতিই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কে কী বলবে, তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না তিনি। দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট হয়ে কোচ বলেন, ‘আমার মনে হয়, নির্দিষ্ট কিছু মানুষ (এই হারে) হাসবে এবং রসিকতা করবে...কিন্তু আমি সব সময় বিশ্বাস করি, এই দল অনেক দিন টিকবে। আমি মনে করি এই সফরে জয়টা মুখ্য নয়, উন্নতি করাটা গুরুত্বপূর্ণ। পরবর্তী সাফের জন্য দল গড়ে তোলা এবং এএফসির প্রতিযোগিতার দিকে এগিয়ে যাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।’
আরব আমিরাতে ম্যাচের আগে বাংলাদেশ অনুশীলনের সময় পেয়েছে কেবল একদিন। তাই প্রস্তুতির ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। বাটলার তা মেনে নিলেও আক্ষেপ করছেন না, ‘যেভাবে আমরা শক্তিশালী একটা দলের বিপক্ষে খেলেছি, তাতে আমি খুশি। তাদের লং পাসের খেলায় আমাদের ভুগতে হয়েছে। আমরা আরও ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারতাম। তবে এটা নিয়ে আমি দুঃখ করতে চাই না। আমি বাস্তব জগতে থাকি। যারা ম্যাচটি দেখেছে, তারা বলতে পারবে...দলের পারফরম্যান্সে খুশি আমি।’
হারের দুঃখ ভুলে গতকালই অনুশীলন করে বাংলাদেশ। ভুল শুধরে দ্বিতীয় ম্যাচে (২ মার্চ) ঘুরে দাঁড়াতে চান আফঈদা, ‘গত ম্যাচে যে ভুল হয়েছে, সেগুলো যেন পরের ম্যাচে না হয়। কোচ যে নির্দেশনা দেবেন, সেভাবেই খেলব। ইনশাল্লাহ ভালো খেলে জেতার চেষ্টা করব।’
চলতি মাসে জুভেন্তুদের বিপক্ষে জোড়া গোল করে এভাবেই জাতীয় দলে ফেরার জন্য বার্তা দিয়েছিলেন নেইমার। সেপ্টেম্বরে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দুটি ম্যাচের জন্য দলে দেখা যাবে তাঁকে; এমন প্রত্যাশায় বুদ হয়ে থাকেন ব্রাজিল ভক্তরা। কিন্তু দিনশেষে তাদের হতাশই হতে হয়।
১ ঘণ্টা আগেআমরা প্রতিটি ম্যাচই জেতার জন্য খেলি। ম্যাচ জিতলে সিরিজ জেতার ভাবনাও আসে। আশা করি, এই সিরিজেও ম্যাচ জিততে পারব। (২০২৬) বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভালো করায় (খেলার যোগ্যতা অর্জন করা) আমরা আত্মবিশ্বাসী মনেই আসছি।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাথলেটিকসে দূরপাল্লার দৌড় নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয় না কখনো। রিনকী বিশ্বাস রেকর্ডের পর রেকর্ডের জন্ম না দিলে এবারও কি হতো! সে ক্ষেত্রে ‘না’র পাল্লাই হয়তো ভারী হবে। ৩০০০, ৫০০০ ও ১০০০০ মিটার—খালি পায়ে দৌড়ে তিনটি ইভেন্ট রেকর্ডময় করেছেন রিনকী।
২ ঘণ্টা আগেযেকোনো বড় টুর্নামেন্টে খেলতে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ দলের জার্সির নকশা কেমন হচ্ছে, সেটি এক কৌতূহলের বিষয়। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি কিংবা ওয়ানডে বিশ্বকাপের মতো এশিয়া কাপের জার্সি নিয়ে সেভাবে আলোচনা না হলেও এবার লিটনদের জার্সি নিয়ে ভিন্ন একটা বিষয় জানা গেল।
২ ঘণ্টা আগে