ক্রীড়া ডেস্ক
সান্তিয়াগো বার্নাব্যু গতকাল হয়ে যায় কার্লো আনচেলত্তি-লুকা মদরিচময়। কারণ, এই দুজনকে আর যে কখনো দেখা যাবে না রিয়াল মাদ্রিদের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। ভক্ত-সমর্থকেরাও তাঁদের বিদায়ে হয়ে পড়েছেন আবেগপ্রবণ।
লা লিগায় গত রাতে মুখোমুখি হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ-রিয়াল সোসিয়েদাদ। ম্যাচটি ছিল ২০২৪-২৫ মৌসুমের লা লিগায় রিয়াল মাদ্রিদের শেষ ম্যাচ। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে শেষ বাঁশি বাজানোর পর আনচেলত্তি-মদরিচ একসঙ্গে ছবি তুলেছেন। দুজনই দর্শকদের উদ্দেশ্যে হাত নেড়েছেন। এমনকি তাঁরাও হয়ে পড়েন অশ্রুসিক্ত।
বার্নাব্যু থেকে বিদায়ের সময় আনচেলত্তি ক্লাবটির অনেক স্মরণীয় মুহূর্তের কথা মনে করেছেন। ইতালিয়ান এই কোচ বলেন, ‘এই ক্লাবকে কোচিং করানো আসলে অনেক সম্মানের বিষয়। অবিস্মরণীয় এক গল্প। ২০২২ সালে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের বিপক্ষে করিমের (বেনজেমা) তিন গোলের স্মৃতি ভুলতে পারবেন না। একই বছর ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে রদ্রিগোর দুই গোলও কেউ ভুলবেন না। ২০২৪ সালে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে হোসেলুর দুই গোলও কেউ ভুলতে পারবেন না। আমিও এখানে প্রতিদিন যে সময় কাটিয়েছি, ভুলব না। বিদায়।’
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শেষে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ার ঘোষণা কদিন আগে দিয়েছেন মদরিচ। যুক্তরাষ্ট্রে জুন-জুলাইয়ে হবে এ বছরের ক্লাব বিশ্বকাপ। সে হিসেবে বার্নাব্যুতে গত রাতেই শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন তিনি। রিয়াল মাদ্রিদের ঘরের মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় ক্রোয়াট এই মিডফিল্ডার বলেন, ‘কখনোই চায়নি এমন মুহূর্ত আসুক। এটা অনেক দীর্ঘ, অসাধারণ যাত্রা। ক্লাব ও ফ্লোরেন্তিনো পেরেজকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। এই সময়ে যত কোচের অধীনে খেলেছি, সতীর্থ, যাঁরা আমাকে সাহায্য করেছেন, সবাইকে ধন্যবাদ।’
২০১২ সালে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ক্যারিয়ার শুরু মদরিচের। ক্লাবটির হয়ে দীর্ঘ ১৩ বছরে জিতেছেন ২৮ শিরোপা। যার মধ্যে ছয়বার জিতেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ আর চারবার লা লিগার শিরোপা ঘরে তুলেছেন। মদরিচের কাছে সব ছাপিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা অনেক বড় কিছু। ক্রোয়াট এই মিডফিল্ডার বলেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদের ভক্ত-সমর্থকদের থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেটাই বড় শিরোপা। প্রথম দিন থেকে আজকের দিন পর্যন্ত সবই মনে রাখব। দিনটা খুবই আবেগের দিন। স্টেডিয়ামে আসা ও যাওয়ার পথের মুহূর্ত আসলেই অনেক কিছু। সত্যিই আমি অনেক খুশি ও সবার প্রতি কৃতজ্ঞ।’
রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে গতকাল ২-০ গোলে জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ৩৮ ম্যাচে মাদ্রিদের পয়েন্ট হলো ৮৪। বার্নাব্যুতে ৮৭ মিনিটে গতকাল মদরিচকে বদলি করার সময় মাঠে এসেছিলেন টনি ক্রুস। মাদ্রিদের ঘরের মাঠে শেষ ম্যাচ খেলা মদরিচকে জড়িয়ে ধরেন ক্রুস। অন্যদিকে আনচেলত্তির রিয়ালের সঙ্গে চুক্তি ছিল ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত। তবে তার আগেই মাদ্রিদ ছাড়ছেন তিনি। ইতালিয়ান এই কোচ ব্রাজিলকে কোচিং করাবেন। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ পর্যন্ত আনচেলত্তির ১৪ মাসের চুক্তি হয়েছে সেলেসাওদের সঙ্গে। রিয়ালে দুই দফা কোচিং করিয়ে তিনটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুটি লা লিগা জিতেছেন তিনি। তবে বিদায়ী মৌসুমে একটা মেজর শিরোপাও জিততে পারলেন না আনচেলত্তি। যার মধ্যে কোপা দেল রে, স্প্যানিশ সুপার কাপ—দুটি শিরোপাই মাদ্রিদ খুইয়েছে বার্সেলোনার কাছে হেরে।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যু গতকাল হয়ে যায় কার্লো আনচেলত্তি-লুকা মদরিচময়। কারণ, এই দুজনকে আর যে কখনো দেখা যাবে না রিয়াল মাদ্রিদের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। ভক্ত-সমর্থকেরাও তাঁদের বিদায়ে হয়ে পড়েছেন আবেগপ্রবণ।
লা লিগায় গত রাতে মুখোমুখি হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ-রিয়াল সোসিয়েদাদ। ম্যাচটি ছিল ২০২৪-২৫ মৌসুমের লা লিগায় রিয়াল মাদ্রিদের শেষ ম্যাচ। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে শেষ বাঁশি বাজানোর পর আনচেলত্তি-মদরিচ একসঙ্গে ছবি তুলেছেন। দুজনই দর্শকদের উদ্দেশ্যে হাত নেড়েছেন। এমনকি তাঁরাও হয়ে পড়েন অশ্রুসিক্ত।
বার্নাব্যু থেকে বিদায়ের সময় আনচেলত্তি ক্লাবটির অনেক স্মরণীয় মুহূর্তের কথা মনে করেছেন। ইতালিয়ান এই কোচ বলেন, ‘এই ক্লাবকে কোচিং করানো আসলে অনেক সম্মানের বিষয়। অবিস্মরণীয় এক গল্প। ২০২২ সালে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের বিপক্ষে করিমের (বেনজেমা) তিন গোলের স্মৃতি ভুলতে পারবেন না। একই বছর ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে রদ্রিগোর দুই গোলও কেউ ভুলবেন না। ২০২৪ সালে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে হোসেলুর দুই গোলও কেউ ভুলতে পারবেন না। আমিও এখানে প্রতিদিন যে সময় কাটিয়েছি, ভুলব না। বিদায়।’
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শেষে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ার ঘোষণা কদিন আগে দিয়েছেন মদরিচ। যুক্তরাষ্ট্রে জুন-জুলাইয়ে হবে এ বছরের ক্লাব বিশ্বকাপ। সে হিসেবে বার্নাব্যুতে গত রাতেই শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন তিনি। রিয়াল মাদ্রিদের ঘরের মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় ক্রোয়াট এই মিডফিল্ডার বলেন, ‘কখনোই চায়নি এমন মুহূর্ত আসুক। এটা অনেক দীর্ঘ, অসাধারণ যাত্রা। ক্লাব ও ফ্লোরেন্তিনো পেরেজকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। এই সময়ে যত কোচের অধীনে খেলেছি, সতীর্থ, যাঁরা আমাকে সাহায্য করেছেন, সবাইকে ধন্যবাদ।’
২০১২ সালে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ক্যারিয়ার শুরু মদরিচের। ক্লাবটির হয়ে দীর্ঘ ১৩ বছরে জিতেছেন ২৮ শিরোপা। যার মধ্যে ছয়বার জিতেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ আর চারবার লা লিগার শিরোপা ঘরে তুলেছেন। মদরিচের কাছে সব ছাপিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা অনেক বড় কিছু। ক্রোয়াট এই মিডফিল্ডার বলেন, ‘রিয়াল মাদ্রিদের ভক্ত-সমর্থকদের থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছি, সেটাই বড় শিরোপা। প্রথম দিন থেকে আজকের দিন পর্যন্ত সবই মনে রাখব। দিনটা খুবই আবেগের দিন। স্টেডিয়ামে আসা ও যাওয়ার পথের মুহূর্ত আসলেই অনেক কিছু। সত্যিই আমি অনেক খুশি ও সবার প্রতি কৃতজ্ঞ।’
রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে গতকাল ২-০ গোলে জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ৩৮ ম্যাচে মাদ্রিদের পয়েন্ট হলো ৮৪। বার্নাব্যুতে ৮৭ মিনিটে গতকাল মদরিচকে বদলি করার সময় মাঠে এসেছিলেন টনি ক্রুস। মাদ্রিদের ঘরের মাঠে শেষ ম্যাচ খেলা মদরিচকে জড়িয়ে ধরেন ক্রুস। অন্যদিকে আনচেলত্তির রিয়ালের সঙ্গে চুক্তি ছিল ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত। তবে তার আগেই মাদ্রিদ ছাড়ছেন তিনি। ইতালিয়ান এই কোচ ব্রাজিলকে কোচিং করাবেন। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ পর্যন্ত আনচেলত্তির ১৪ মাসের চুক্তি হয়েছে সেলেসাওদের সঙ্গে। রিয়ালে দুই দফা কোচিং করিয়ে তিনটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুটি লা লিগা জিতেছেন তিনি। তবে বিদায়ী মৌসুমে একটা মেজর শিরোপাও জিততে পারলেন না আনচেলত্তি। যার মধ্যে কোপা দেল রে, স্প্যানিশ সুপার কাপ—দুটি শিরোপাই মাদ্রিদ খুইয়েছে বার্সেলোনার কাছে হেরে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে