ঢাকা: অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশ বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতে মাঠে গড়াবে এবারের ইউরো। মাঠের লড়াইয়ে খেলোয়াড়দেরও বেশ চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। করোনাকালীন বিরতির পর থেকে টানা খেলার মধ্যে আছেন ফুটবলাররা। অল্প সময়ের মধ্যে খেলতে হয়েছে অনেক ম্যাচ। এ রকম পরিস্থিতিতে ইউরোর মতো বড় আসরে তারকা খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত হয়ে পড়বেন কি না? যেখানে মেধা, ট্যাকটিস কিংবা প্রতিভার চেয়ে শারীরিক শক্তিই ফল নির্ধারক হয়ে উঠবে কি না? ইউরোপের হট ফেবারিট দলগুলোই–বা এখন কী অবস্থায় আছে?
বিশ্বকাপজয়ী ফ্রান্স এবারও ভালো অবস্থানে আছে। অন্য পাঁচ ফেবারিটের তুলনায় তারা কিছুটা এগিয়ে থেকেই মাঠে নামবে। দলে জায়গা পাওয়া ২৬ জন গড়ে ৩,০৮২ মিনিট খেলেছেন। একমাত্র জুলেস কুন্দে ৪,০০০ মিনিটের ওপরে খেলেছেন। কিন্তু একাদশে তাঁর সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। আক্রমণভাগের মূল ভরসা পিএসজি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে মাঠে ছিলেন ৩,৭০৩ মিনিট। পাঁচ বছর পর দলে সুযোগ পাওয়া করিম বেনজেমা মাঠে ছিলেন ৩,৮৭৫ মিনিট। এটুকু বাদ দিলে দিদিয়ের দেশমের তুলনামূলক প্রাণবন্ত দল নিয়েই ইউরো মিশনে নামবেন।
ইংল্যান্ড দলের খেলোয়াড়েরা শারীরিকভাবে বেশ ক্লান্ত এক মৌসুম পার করেছেন। গ্যারেথ সাউদগেটের দলে জায়গা পাওয়া ফুটবলাররা গড়ে ৩,২৯৪ মিনিট মাঠে কাটিয়েছেন, যা ফ্রান্সের চেয়ে ২০০ মিনিট বেশি।
২০১৮ সালের বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে ওঠার পথে ইংল্যান্ড বেশ প্রেসিং করে খেলেছিল। দলের সবচেয়ে বাজে অবস্থায় আছেন ডিফেন্ডার হ্যারি ম্যাগুইরে। ম্যানচেস্টার ইউনাইডেটের এই তারকা ফুটবলার মাঠে ছিলেন ৪,৬৫৩ মিনিট। চেলসির হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতা ম্যাসন মাউন্ট মাঠে ছিলেন ৪,২৩০ মিনিট এবং মার্কোস র্যাশফোর্ড মাঠে ছিলেন ৪,১৪৪ মিনিট।
১৮ দলের বুন্দেসলিগায় ম্যাচ খেলা হয় ৩৪টি করে, যা অন্য শীর্ষ লিগগুলোর চেয়ে কম। সেদিক বিবেচনায় কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন বুন্দেসলিগায় খেলা জার্মান তারকারা। জোয়াকিম লোর দলের আট খেলোয়াড় আছেন, যাঁরা বাইরের লিগে খেলেন। সব মিলিয়ে এই জার্মানির স্কোয়াডে থাকা খেলোয়াড়েরা মাঠে ছিলেন গড়ে ২,৯৮৯ মিনিট করে। যেটি ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের চেয়ে কম।
স্পেনের খেলোয়াড়েরা গড়ে মাঠে ছিলেন ৩,১০০ মিনিট করে। তবে স্পেন সুবিধা পেতে পারে ক্লাবে কম সুযোগ পাওয়া খেলোয়াড়দের দিয়ে। যেমন ম্যানচেস্টার সিটির এরিক গার্সিয়ার নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। যিনি মাত্র ৮৬০ মিনিট মাঠে ছিলেন।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল অবশ্য গড়ে মাঠে পার করেছে ২,৯৭৫ মিনিট। তবে এই পরিসংখ্যান পুরো ছবিটা তুলে ধরছে না। দলের দু্ই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ব্রুনো ফার্নান্দেজ ও রুবেন দিয়াজ মাঠে ছিলেন যথাক্রমে ৪,৫৭৩ ও ৪,৩৩০ মিনিট। অন্যদিকে দলের সেরা তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো মাঠে ছিলেন ৩,৭৫০ মিনিট। সব মিলিয়ে তারকা খেলোয়াড়দের ক্লান্তি ভোগাতে পারে পর্তুগালকে।
ঢাকা: অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশ বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতে মাঠে গড়াবে এবারের ইউরো। মাঠের লড়াইয়ে খেলোয়াড়দেরও বেশ চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। করোনাকালীন বিরতির পর থেকে টানা খেলার মধ্যে আছেন ফুটবলাররা। অল্প সময়ের মধ্যে খেলতে হয়েছে অনেক ম্যাচ। এ রকম পরিস্থিতিতে ইউরোর মতো বড় আসরে তারকা খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত হয়ে পড়বেন কি না? যেখানে মেধা, ট্যাকটিস কিংবা প্রতিভার চেয়ে শারীরিক শক্তিই ফল নির্ধারক হয়ে উঠবে কি না? ইউরোপের হট ফেবারিট দলগুলোই–বা এখন কী অবস্থায় আছে?
বিশ্বকাপজয়ী ফ্রান্স এবারও ভালো অবস্থানে আছে। অন্য পাঁচ ফেবারিটের তুলনায় তারা কিছুটা এগিয়ে থেকেই মাঠে নামবে। দলে জায়গা পাওয়া ২৬ জন গড়ে ৩,০৮২ মিনিট খেলেছেন। একমাত্র জুলেস কুন্দে ৪,০০০ মিনিটের ওপরে খেলেছেন। কিন্তু একাদশে তাঁর সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। আক্রমণভাগের মূল ভরসা পিএসজি তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে মাঠে ছিলেন ৩,৭০৩ মিনিট। পাঁচ বছর পর দলে সুযোগ পাওয়া করিম বেনজেমা মাঠে ছিলেন ৩,৮৭৫ মিনিট। এটুকু বাদ দিলে দিদিয়ের দেশমের তুলনামূলক প্রাণবন্ত দল নিয়েই ইউরো মিশনে নামবেন।
ইংল্যান্ড দলের খেলোয়াড়েরা শারীরিকভাবে বেশ ক্লান্ত এক মৌসুম পার করেছেন। গ্যারেথ সাউদগেটের দলে জায়গা পাওয়া ফুটবলাররা গড়ে ৩,২৯৪ মিনিট মাঠে কাটিয়েছেন, যা ফ্রান্সের চেয়ে ২০০ মিনিট বেশি।
২০১৮ সালের বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে ওঠার পথে ইংল্যান্ড বেশ প্রেসিং করে খেলেছিল। দলের সবচেয়ে বাজে অবস্থায় আছেন ডিফেন্ডার হ্যারি ম্যাগুইরে। ম্যানচেস্টার ইউনাইডেটের এই তারকা ফুটবলার মাঠে ছিলেন ৪,৬৫৩ মিনিট। চেলসির হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতা ম্যাসন মাউন্ট মাঠে ছিলেন ৪,২৩০ মিনিট এবং মার্কোস র্যাশফোর্ড মাঠে ছিলেন ৪,১৪৪ মিনিট।
১৮ দলের বুন্দেসলিগায় ম্যাচ খেলা হয় ৩৪টি করে, যা অন্য শীর্ষ লিগগুলোর চেয়ে কম। সেদিক বিবেচনায় কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন বুন্দেসলিগায় খেলা জার্মান তারকারা। জোয়াকিম লোর দলের আট খেলোয়াড় আছেন, যাঁরা বাইরের লিগে খেলেন। সব মিলিয়ে এই জার্মানির স্কোয়াডে থাকা খেলোয়াড়েরা মাঠে ছিলেন গড়ে ২,৯৮৯ মিনিট করে। যেটি ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের চেয়ে কম।
স্পেনের খেলোয়াড়েরা গড়ে মাঠে ছিলেন ৩,১০০ মিনিট করে। তবে স্পেন সুবিধা পেতে পারে ক্লাবে কম সুযোগ পাওয়া খেলোয়াড়দের দিয়ে। যেমন ম্যানচেস্টার সিটির এরিক গার্সিয়ার নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। যিনি মাত্র ৮৬০ মিনিট মাঠে ছিলেন।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল অবশ্য গড়ে মাঠে পার করেছে ২,৯৭৫ মিনিট। তবে এই পরিসংখ্যান পুরো ছবিটা তুলে ধরছে না। দলের দু্ই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ব্রুনো ফার্নান্দেজ ও রুবেন দিয়াজ মাঠে ছিলেন যথাক্রমে ৪,৫৭৩ ও ৪,৩৩০ মিনিট। অন্যদিকে দলের সেরা তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো মাঠে ছিলেন ৩,৭৫০ মিনিট। সব মিলিয়ে তারকা খেলোয়াড়দের ক্লান্তি ভোগাতে পারে পর্তুগালকে।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে