অনলাইন ডেস্ক
রেফারির শেষ বাঁশি বাজার পরই পিনপতন নীরবতা কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে। কারণটা ঘরের মাঠে আবারও শিরোপা ভঙ্গের বেদনায়। প্রতিপক্ষ সেই বাংলাদেশ। সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ টানা দ্বিতীয়বার জিতল নারী সাফের শিরোপা।
২০২৪ নারী সাফের সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা। টুর্নামেন্ট জুড়ে বাংলাদেশের গোলপোস্ট সামলেছেন ‘চীনের মহাপ্রাচীরের’ মতো। ফাইনালেও ছিলেন দুর্দান্ত। সবশেষ ২০২২ নারী সাফেরও সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার জিতেছিলেন রূপনা।
এবারের মেয়েদের সাফের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়েছেন ঋতুপর্ণা চাকমা। টুর্নামেন্টে করেছেন ২ গোল। সেটার চেয়েও বড় ‘ইমপ্যাক্ট’ তিনি রেখেছেন গোল বানিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে। চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ টুর্নামেন্টে করেছে ১৩ গোল। হজম করেছে ৪ গোল। অপরাজিত থেকেই এবারের শিরোপা জিতেছেন সাবিনারা। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৫ গোল করেন তহুরা খাতুন। অধিনায়ক সাবিনা করেন ২ গোল।
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ভুটান। সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কারও পেয়েছেন তাদেরই ফুটবলার। ভুটানের দেকি হাজাম টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৮ গোল করেছেন।
২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো নারী সাফের শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সাবিনার নেতৃত্বাধীন সেই দলের কোচ ছিলেন গোলাম রব্বানী ছোটন। দুই বছর পর এবার পিটার বাটলারের হাত ধরে দ্বিতীয় সাফ জিতল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। যেখানে শুরুটা বাংলাদেশ করেছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে। পরবর্তীতে ভারতকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ।
সেমিতে ভুটানকে ৭-১ গোলে হারিয়েছিল সাবিনার বাংলাদেশ। ফাইনালে ওঠার ম্যাচটিতেই জোড়া গোল করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে গোল দুটির প্রথমটি ৫১ মিনিটে করেন মনিকা। দ্বিতীয় গোলটি ৮১ মিনিটে করেন ঋতুপর্ণা।
২০২৪ নারী সাফে কে পেল কোন পুরস্কার
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড: ভুটান
সেরা গোলরক্ষক: রূপনা চাকমা
সর্বোচ্চ গোলদাতা: দেকি হাজাম (৮ গোল)
সেরা খেলোয়াড়: ঋতুপর্ণা চাকমা
রেফারির শেষ বাঁশি বাজার পরই পিনপতন নীরবতা কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে। কারণটা ঘরের মাঠে আবারও শিরোপা ভঙ্গের বেদনায়। প্রতিপক্ষ সেই বাংলাদেশ। সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ টানা দ্বিতীয়বার জিতল নারী সাফের শিরোপা।
২০২৪ নারী সাফের সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা। টুর্নামেন্ট জুড়ে বাংলাদেশের গোলপোস্ট সামলেছেন ‘চীনের মহাপ্রাচীরের’ মতো। ফাইনালেও ছিলেন দুর্দান্ত। সবশেষ ২০২২ নারী সাফেরও সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার জিতেছিলেন রূপনা।
এবারের মেয়েদের সাফের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়েছেন ঋতুপর্ণা চাকমা। টুর্নামেন্টে করেছেন ২ গোল। সেটার চেয়েও বড় ‘ইমপ্যাক্ট’ তিনি রেখেছেন গোল বানিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে। চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ টুর্নামেন্টে করেছে ১৩ গোল। হজম করেছে ৪ গোল। অপরাজিত থেকেই এবারের শিরোপা জিতেছেন সাবিনারা। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ৫ গোল করেন তহুরা খাতুন। অধিনায়ক সাবিনা করেন ২ গোল।
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ভুটান। সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কারও পেয়েছেন তাদেরই ফুটবলার। ভুটানের দেকি হাজাম টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৮ গোল করেছেন।
২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো নারী সাফের শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সাবিনার নেতৃত্বাধীন সেই দলের কোচ ছিলেন গোলাম রব্বানী ছোটন। দুই বছর পর এবার পিটার বাটলারের হাত ধরে দ্বিতীয় সাফ জিতল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। যেখানে শুরুটা বাংলাদেশ করেছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে। পরবর্তীতে ভারতকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ।
সেমিতে ভুটানকে ৭-১ গোলে হারিয়েছিল সাবিনার বাংলাদেশ। ফাইনালে ওঠার ম্যাচটিতেই জোড়া গোল করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে গোল দুটির প্রথমটি ৫১ মিনিটে করেন মনিকা। দ্বিতীয় গোলটি ৮১ মিনিটে করেন ঋতুপর্ণা।
২০২৪ নারী সাফে কে পেল কোন পুরস্কার
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড: ভুটান
সেরা গোলরক্ষক: রূপনা চাকমা
সর্বোচ্চ গোলদাতা: দেকি হাজাম (৮ গোল)
সেরা খেলোয়াড়: ঋতুপর্ণা চাকমা
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে