বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে কোনো দলের বিপক্ষে প্রথম জয়—এর চেয়ে ভালো উপলক্ষ্য আর কী হতে পারে! কথাটা বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল প্রসঙ্গেই বলা। শারজায় গত রাতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সুযোগ এলেও সেটা লুফে নিতে পারল না নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।
শারজায় গত রাতে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক হিদার নাইট। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ইংলিশরা করে ৪৭ রান। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু বাংলাদেশের। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ইংলিশরা ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৮ রানে থেমে যায়। ওভারপ্রতি ৬-এর কম লক্ষ্য থাকলেও বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হেরে গেছে ২১ রানে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি বলেন, ‘আমরা বড় দলকে হারানোর দারুণ সুযোগ হারালাম। আমাদের বোলাররা দারুণ কাজ করেছে। তবে আমাদের ব্যাটাররা হতাশ করেছে। তারা পাওয়ারপ্লেতে যেভাবে শুরু করেছিল, তারপর আমরা ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি।’
১১৯ রান তাড়া করতে নেমে ৪.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে আশা জোগাতে থাকেন অধিনায়ক জ্যোতি ও সোবহানা মোস্তারি। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৪৪ বলে ৩৫ রান যোগ করেন জ্যোতি ও মোস্তারি। ম্যাচে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটি। জ্যোতি রানআউটের শিকার হলে ভেঙে যায় এই জুটি। ২ রান নেওয়ার সময় দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকা বাংলাদেশ অধিনায়ক ডাইভ দিয়েও উইকেট বাঁচাতে পারেননি। জ্যোতি বলেন,‘এমন উইকেটে ভালো জুটির দরকার ছিল। পাওয়ারপ্লেতে আমরা রান করতে পারিনি। এটা আমাদের ভুগিয়েছে। ভুল সময়ে আমিও আউট হয়ে গেলাম।’
২০ ওভারে ৭ উইকেটে ৯৭ রানে থেমে যায় বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন মোস্তারি। তিন নম্বরে নামা এই ব্যাটার ৪৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১টি করে চার ও ছক্কা। বাংলাদেশের এই টপ অর্ডার ব্যাটারের প্রশংসা করে জ্যোতি বলেন, ‘সে (মোস্তারি) দারুণ খেলেছে। আগের ম্যাচেও খেলেছে। খুবই খুশি তাকে নিয়ে। আশা করি সামনের ম্যাচগুলোতে সে একই কাজ করতে পারবে।’
বাংলাদেশের জন্য এবারের বিশ্বকাপে সেটা দ্বিতীয় ম্যাচ হলেও ইংল্যান্ডের জন্য সেটা প্রথম। বাংলাদেশকে ২১ রানে ইংলিশরা ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে অবস্থান করছে। ইংল্যান্ডের নেট রানরেট +১.০৫। ২ ম্যাচে ১ জয় ও ১ হারে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকায় তিনে বাংলাদেশ। জ্যোতির দলের নেট রানরেট -.১২৫। দুইয়ে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার নেট রানরেট +০.৭৭৩।
বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে কোনো দলের বিপক্ষে প্রথম জয়—এর চেয়ে ভালো উপলক্ষ্য আর কী হতে পারে! কথাটা বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল প্রসঙ্গেই বলা। শারজায় গত রাতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সুযোগ এলেও সেটা লুফে নিতে পারল না নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।
শারজায় গত রাতে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক হিদার নাইট। প্রথম ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ইংলিশরা করে ৪৭ রান। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু বাংলাদেশের। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ইংলিশরা ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৮ রানে থেমে যায়। ওভারপ্রতি ৬-এর কম লক্ষ্য থাকলেও বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হেরে গেছে ২১ রানে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি বলেন, ‘আমরা বড় দলকে হারানোর দারুণ সুযোগ হারালাম। আমাদের বোলাররা দারুণ কাজ করেছে। তবে আমাদের ব্যাটাররা হতাশ করেছে। তারা পাওয়ারপ্লেতে যেভাবে শুরু করেছিল, তারপর আমরা ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি।’
১১৯ রান তাড়া করতে নেমে ৪.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৭ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে আশা জোগাতে থাকেন অধিনায়ক জ্যোতি ও সোবহানা মোস্তারি। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৪৪ বলে ৩৫ রান যোগ করেন জ্যোতি ও মোস্তারি। ম্যাচে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটি। জ্যোতি রানআউটের শিকার হলে ভেঙে যায় এই জুটি। ২ রান নেওয়ার সময় দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতে থাকা বাংলাদেশ অধিনায়ক ডাইভ দিয়েও উইকেট বাঁচাতে পারেননি। জ্যোতি বলেন,‘এমন উইকেটে ভালো জুটির দরকার ছিল। পাওয়ারপ্লেতে আমরা রান করতে পারিনি। এটা আমাদের ভুগিয়েছে। ভুল সময়ে আমিও আউট হয়ে গেলাম।’
২০ ওভারে ৭ উইকেটে ৯৭ রানে থেমে যায় বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন মোস্তারি। তিন নম্বরে নামা এই ব্যাটার ৪৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১টি করে চার ও ছক্কা। বাংলাদেশের এই টপ অর্ডার ব্যাটারের প্রশংসা করে জ্যোতি বলেন, ‘সে (মোস্তারি) দারুণ খেলেছে। আগের ম্যাচেও খেলেছে। খুবই খুশি তাকে নিয়ে। আশা করি সামনের ম্যাচগুলোতে সে একই কাজ করতে পারবে।’
বাংলাদেশের জন্য এবারের বিশ্বকাপে সেটা দ্বিতীয় ম্যাচ হলেও ইংল্যান্ডের জন্য সেটা প্রথম। বাংলাদেশকে ২১ রানে ইংলিশরা ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে অবস্থান করছে। ইংল্যান্ডের নেট রানরেট +১.০৫। ২ ম্যাচে ১ জয় ও ১ হারে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকায় তিনে বাংলাদেশ। জ্যোতির দলের নেট রানরেট -.১২৫। দুইয়ে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার নেট রানরেট +০.৭৭৩।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে