নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৯ বলে ৪১ রানের অপরাজিত এক ইনিংস। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের এই ইনিংসের সৌজন্যেই মূলত নিউজিল্যান্ডকে ২৪৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। ৩৫.৫ ওভারে ১৭৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তখন তাদের স্কোর দু শ হবে কি না, এ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়। মাহমুদউল্লাহ নেমে সেই সেই শঙ্কা দূরীভূত করেছেন।
অথচ এই বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহ বাংলাদেশ দলে সুযোগ পাবেন কি না, দল ঘোষণার আগ পর্যন্ত এটা ছিল বেশ ‘আলোচিত’ প্রশ্ন। বয়স, ফর্ম, ফিল্ডিং নিয়ে কত আলোচনাই হয়েছিল। তাঁর জায়গায় কয়েকজন ক্রিকেটারের ওপর কয়েক সিরিজে পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। তাঁরা সবাই ব্যর্থ হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ দলে সুযোগই পেয়ে যান মাহমুদউল্লাহ।
ধর্মশালায় বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। যদিও সেই ম্যাচে তাঁর ব্যাটিংয়ে নামার প্রয়োজন পড়েনি। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কম্বিনেশনের কারণে একাদশে রাখা হয়নি তাঁকে। তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সুযোগ পেয়েই দারুণ এক ইনিংস খেলে অবদান রেখেছেন দলীয় স্কোরে।
এতে বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত রানও বেড়েছে মাহমুদউল্লাহর। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে ১৯ ম্যাচে ১৬ ইনিংসে ৬৫৭ রান তাঁর। বাংলাদেশের হয়ে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। এর মধ্যে চার ইনিংসে ছিলেন অপরাজিত। আছে দুটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি।
বলা যায়, বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল ব্যাটারদের একজনই মাহমুদউল্লাহ। ১৬ ইনিংসে তাঁর ব্যাটিং গড় ৫৪.৭৫। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে অন্তত ৫০০ রান করেছেন, এমন ব্যাটারদের মধ্যে মাহমুদউল্লাহর গড়ই সবচেয়ে বেশি। আরও কারও ৫০ গড় নেই।
বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহসহ বাংলাদেশের দুজন ব্যাটারের ব্যাটিং গড় ৫০-এর ওপরে আছে। আরেকজন হলেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। বাংলাদেশে দলের বর্তমান এই প্রধান নির্বাচক শুধু ১৯৯৯ বিশ্বকাপই খেলেছিলেন। সেই বিশ্বকাপে ৪ ম্যাচে ৭০.০০ গড়ে করেছিলেন ১৪০ রান। দুই ইনিংসেই ছিলেন অপরাজিত।
আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৯ বলে ৪১ রানের অপরাজিত এক ইনিংস। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের এই ইনিংসের সৌজন্যেই মূলত নিউজিল্যান্ডকে ২৪৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। ৩৫.৫ ওভারে ১৭৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তখন তাদের স্কোর দু শ হবে কি না, এ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়। মাহমুদউল্লাহ নেমে সেই সেই শঙ্কা দূরীভূত করেছেন।
অথচ এই বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহ বাংলাদেশ দলে সুযোগ পাবেন কি না, দল ঘোষণার আগ পর্যন্ত এটা ছিল বেশ ‘আলোচিত’ প্রশ্ন। বয়স, ফর্ম, ফিল্ডিং নিয়ে কত আলোচনাই হয়েছিল। তাঁর জায়গায় কয়েকজন ক্রিকেটারের ওপর কয়েক সিরিজে পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়েছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। তাঁরা সবাই ব্যর্থ হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ দলে সুযোগই পেয়ে যান মাহমুদউল্লাহ।
ধর্মশালায় বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। যদিও সেই ম্যাচে তাঁর ব্যাটিংয়ে নামার প্রয়োজন পড়েনি। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কম্বিনেশনের কারণে একাদশে রাখা হয়নি তাঁকে। তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সুযোগ পেয়েই দারুণ এক ইনিংস খেলে অবদান রেখেছেন দলীয় স্কোরে।
এতে বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত রানও বেড়েছে মাহমুদউল্লাহর। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে ১৯ ম্যাচে ১৬ ইনিংসে ৬৫৭ রান তাঁর। বাংলাদেশের হয়ে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। এর মধ্যে চার ইনিংসে ছিলেন অপরাজিত। আছে দুটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি।
বলা যায়, বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল ব্যাটারদের একজনই মাহমুদউল্লাহ। ১৬ ইনিংসে তাঁর ব্যাটিং গড় ৫৪.৭৫। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে অন্তত ৫০০ রান করেছেন, এমন ব্যাটারদের মধ্যে মাহমুদউল্লাহর গড়ই সবচেয়ে বেশি। আরও কারও ৫০ গড় নেই।
বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহসহ বাংলাদেশের দুজন ব্যাটারের ব্যাটিং গড় ৫০-এর ওপরে আছে। আরেকজন হলেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। বাংলাদেশে দলের বর্তমান এই প্রধান নির্বাচক শুধু ১৯৯৯ বিশ্বকাপই খেলেছিলেন। সেই বিশ্বকাপে ৪ ম্যাচে ৭০.০০ গড়ে করেছিলেন ১৪০ রান। দুই ইনিংসেই ছিলেন অপরাজিত।
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৮ ঘণ্টা আগে