ক্রীড়া ডেস্ক
প্রাপ্তির সবই তো পেয়ে গেলেন বিরাট কোহলি। ভারতের হয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি সবই জিতেছেন। মাঠে নামলেই রেকর্ড আর রেকর্ড ধরা দিচ্ছে। গতকাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে উঠেছে ভারত। কোহলি খেলেছেন ৮৪ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। এ ইনিংস খেলেই দারুণ এক রেকর্ড নিজের করে নিলেন ৩৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার।
আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের ইভেন্টে রান তাড়া করতে নেমে ১০ বার অন্তত ফিফটি কিংবা তার বেশি পেরোনো ইনিংস খেলেছিলেন বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শিবনারায়ণ চন্দরপলের সঙ্গে এ রেকর্ড ভাগাভাগি করেছিলেন তিনি। পরে বিরাট কোহলি তাঁদের পাশে বসেছিলেন। কিন্তু গতকাল ৯৮ বলে ৮৪ রানে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে সাকিব ও চন্দরপলকে ছাড়িয়ে গেছেন কোহলি। আইসিসি ইভেন্টে রান তাড়ায় নেমে তাঁর এখন ১১টি ফিফটি কিংবা তার চেয়ে বেশি রান করা ইনিংস।
আইসিসি ইভেন্টে রান তাড়ায় ৯ বার পঞ্চাশ কিংবা এর চেয়ে বেশি পেরোনো ইনিংস আছে রোহিত শর্মার। কোহলি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন গতকাল আরও অনেক রেকর্ড। ওয়ানডেতে রান তাড়া করতে নেমে ৮ হাজার রানের মাইলফলকও পেরিয়ে গেছেন। তাঁর সামনে আছেন শুধু স্বদেশি শচীন টেন্ডুলকার।
তা-ই নয়, ওয়ানডে সংস্করণে রান তাড়ায় নেমে গতকাল ৬৯ বারের মতো অন্তত ফিফটি করলেন কোহলি। এই সংস্করণে এটাই যৌথভাবে সর্বোচ্চ। তাঁর সমান ফিফটি আছেন শচীনেরই। তবে তাঁর চেয়ে কোহলি ৭৩ ইনিংস কম খেলে এই রেকর্ডে ভাগ বসালেন। রান তাড়ায় ৬৯ ফিফটি পেতে শচীন খেলেছেন ২৩২ ইনিংস, কোহলির লাগল ১৫৯ ইনিংস।
আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের ইভেন্টে সর্বোচ্চ ২৩টি পঞ্চাশ কিংবা তার চেয়ে বেশি রানের ইনিংস ছিল শচীনের। ৫৮ ইনিংস খেলে এ কীর্তি গড়েন তিনি। নিজের ৫৩ তম ওয়ানডে ইনিংসে শচীনকে ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ ২৪টি ফিফটি এখন কোহলির।
ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি কোহলি দুর্দান্ত এক ফিল্ডারও বটে। গতকাল অজিদের বিপক্ষে দুটি ক্যাচ নিয়ে ফিল্ডার হিসেবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ক্যাচের তালিকায় রিকি পন্টিংকে টপকে কোহলি উঠে আসেন দুইয়ে। জস ইংলিস ও নাথান এলিসের ক্যাচ নিয়েছেন তিনি। এতে ওয়ানডেতে ১৬১ তম ক্যাচ ধরলেন কোহলি। ২১৮ ক্যাচ ধরে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ক্যাচের রেকর্ড এখনো ধরে রেখেছেন মাহেলা জয়াবর্ধনে।
প্রাপ্তির সবই তো পেয়ে গেলেন বিরাট কোহলি। ভারতের হয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি সবই জিতেছেন। মাঠে নামলেই রেকর্ড আর রেকর্ড ধরা দিচ্ছে। গতকাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে উঠেছে ভারত। কোহলি খেলেছেন ৮৪ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। এ ইনিংস খেলেই দারুণ এক রেকর্ড নিজের করে নিলেন ৩৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার।
আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের ইভেন্টে রান তাড়া করতে নেমে ১০ বার অন্তত ফিফটি কিংবা তার বেশি পেরোনো ইনিংস খেলেছিলেন বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শিবনারায়ণ চন্দরপলের সঙ্গে এ রেকর্ড ভাগাভাগি করেছিলেন তিনি। পরে বিরাট কোহলি তাঁদের পাশে বসেছিলেন। কিন্তু গতকাল ৯৮ বলে ৮৪ রানে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে সাকিব ও চন্দরপলকে ছাড়িয়ে গেছেন কোহলি। আইসিসি ইভেন্টে রান তাড়ায় নেমে তাঁর এখন ১১টি ফিফটি কিংবা তার চেয়ে বেশি রান করা ইনিংস।
আইসিসি ইভেন্টে রান তাড়ায় ৯ বার পঞ্চাশ কিংবা এর চেয়ে বেশি পেরোনো ইনিংস আছে রোহিত শর্মার। কোহলি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন গতকাল আরও অনেক রেকর্ড। ওয়ানডেতে রান তাড়া করতে নেমে ৮ হাজার রানের মাইলফলকও পেরিয়ে গেছেন। তাঁর সামনে আছেন শুধু স্বদেশি শচীন টেন্ডুলকার।
তা-ই নয়, ওয়ানডে সংস্করণে রান তাড়ায় নেমে গতকাল ৬৯ বারের মতো অন্তত ফিফটি করলেন কোহলি। এই সংস্করণে এটাই যৌথভাবে সর্বোচ্চ। তাঁর সমান ফিফটি আছেন শচীনেরই। তবে তাঁর চেয়ে কোহলি ৭৩ ইনিংস কম খেলে এই রেকর্ডে ভাগ বসালেন। রান তাড়ায় ৬৯ ফিফটি পেতে শচীন খেলেছেন ২৩২ ইনিংস, কোহলির লাগল ১৫৯ ইনিংস।
আইসিসির ওয়ানডে সংস্করণের ইভেন্টে সর্বোচ্চ ২৩টি পঞ্চাশ কিংবা তার চেয়ে বেশি রানের ইনিংস ছিল শচীনের। ৫৮ ইনিংস খেলে এ কীর্তি গড়েন তিনি। নিজের ৫৩ তম ওয়ানডে ইনিংসে শচীনকে ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ ২৪টি ফিফটি এখন কোহলির।
ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি কোহলি দুর্দান্ত এক ফিল্ডারও বটে। গতকাল অজিদের বিপক্ষে দুটি ক্যাচ নিয়ে ফিল্ডার হিসেবে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ক্যাচের তালিকায় রিকি পন্টিংকে টপকে কোহলি উঠে আসেন দুইয়ে। জস ইংলিস ও নাথান এলিসের ক্যাচ নিয়েছেন তিনি। এতে ওয়ানডেতে ১৬১ তম ক্যাচ ধরলেন কোহলি। ২১৮ ক্যাচ ধরে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ক্যাচের রেকর্ড এখনো ধরে রেখেছেন মাহেলা জয়াবর্ধনে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৪ ঘণ্টা আগে