এবারের বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে সব ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি মোহাম্মদ শামির। ৭ ম্যাচের মধ্যে খেলার সুযোগ পেয়েছেন ৩ ম্যাচ। ৩ ম্যাচেই রেকর্ড গড়ার জন্য যত উইকেট দরকার, তা করে ফেলেছেন তিনি। রেকর্ড গড়ার পরও ভারতীয় এই পেসারের কাছে তা কঠিন কিছু মনে হচ্ছে না।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে আজ মুখোমুখি হয়েছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচের আগে বিশ্বকাপে ১৩ ম্যাচে ৪০ উইকেট ছিল শামির। শামি যখন ইনিংসের দশম ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন, ততক্ষণে ৯ ওভারে ১৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল লঙ্কানরা। বোলিংয়ে এসেই তৃতীয় বলে চারিথ আসালাঙ্কাকে ফিরিয়েছেন শামি। অফস্টাম্পের বাইরের বল কাট করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে রবীন্দ্র জাদেজার হাতে ধরা পড়েছেন আসালাঙ্কা। ঠিক তার পরের বলেই দুশান হেমন্থকে উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের ক্যাচে পরিণত করেন শামি। হ্যাটট্রিক না করতে পারলেও শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং লাইনআপকে তটস্থ রেখেছেন ভারতীয় এই পেসার। ১২ তম ওভারের তৃতীয় বলে ভারতীয় পেসারের বাউন্সার দুষ্মন্ত চামিরার গ্লাভস ঘেঁষে চলে যায়। উইকেটরক্ষক রাহুল ক্যাচ ধরলেও আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। রিভিউ নিয়ে উইকেট নিতে হয়েছে ভারতকে।
এরপর ১৪ তম ওভারের প্রথম বলে শ্রীলঙ্কার শেষ স্বীকৃত ব্যাটার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথ্যুসকে বোল্ড করেছেন। তাতে জহির খান, জাভাগল শ্রীনাথের সঙ্গে ৪৪ উইকেট নিয়ে ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হয়ে যান শামি। এরপর কাসুন রাজিথার উইকেট নেওয়ার পর ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন। লঙ্কানদের বিপক্ষে আজ ৫ ওভার বোলিং করে ১৮ রান দিয়ে শামি নিয়েছেন ৫ উইকেট। যা ভারতীয় এই পেসারের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং। রেকর্ড গড়ার এমন দিনে ম্যাচসেরা হয়েছেন শামি।
ম্যাচশেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় এই পেসার বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। সবসময় আমি সঠিক জায়গায় বোলিং করার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। সঠিক ছন্দ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কারণ বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে ছন্দ হারিয়ে ফেললে ফিরে পাওয়া বেশ কঠিন হয়ে যায়। তাই শুরু থেকেই সঠিক লাইন লেংখে বোলিং করার চেষ্টা করছিলাম। বিশেষ করে সাদা বলের ক্রিকেটে সঠিক জায়গায় বোলিং করলে পিচের মুভমেন্টটা পাওয়া যায়। এটা কোনো রকেট সায়েন্স না।’
শুধু শামিই নন, ভারতের দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা আজ গুটিয়ে গেছে ৫৫ রানে। ভারতের ৩০২ রানে রেকর্ড গড়া ম্যাচ জয়ে শামির ৫ উইকেটের পাশাপাশি মোহাম্মদ সিরাজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরা ও রবীন্দ্র জাদেজা। এর আগে লক্ষ্ণৌতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারত ২২৯ রান করেছিল ঠিকই। তবে দুর্দান্ত বোলিংয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে ১০০ রানের জয় পেয়েছিল ভারত। বোলিংয়ে ভারত দুর্দান্ত খেলছে বলে মনে করেন শামি। ভারতীয় এই পেসার বলেন, ‘আমাদের বোলিং ইউনিট যা করছে, তা সত্যিই দারুণ। যে ছন্দে আমরা বোলিং করছি, তাতে আমি বিশ্বাস করব না যে কেউই তা উপভোগ করছে না। তাই সত্যি বলতে আমরা বোলিং ইউনিট হিসেবে বেশ উপভোগ করছি।’
এবারের বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে সব ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি মোহাম্মদ শামির। ৭ ম্যাচের মধ্যে খেলার সুযোগ পেয়েছেন ৩ ম্যাচ। ৩ ম্যাচেই রেকর্ড গড়ার জন্য যত উইকেট দরকার, তা করে ফেলেছেন তিনি। রেকর্ড গড়ার পরও ভারতীয় এই পেসারের কাছে তা কঠিন কিছু মনে হচ্ছে না।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে আজ মুখোমুখি হয়েছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচের আগে বিশ্বকাপে ১৩ ম্যাচে ৪০ উইকেট ছিল শামির। শামি যখন ইনিংসের দশম ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন, ততক্ষণে ৯ ওভারে ১৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল লঙ্কানরা। বোলিংয়ে এসেই তৃতীয় বলে চারিথ আসালাঙ্কাকে ফিরিয়েছেন শামি। অফস্টাম্পের বাইরের বল কাট করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে রবীন্দ্র জাদেজার হাতে ধরা পড়েছেন আসালাঙ্কা। ঠিক তার পরের বলেই দুশান হেমন্থকে উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের ক্যাচে পরিণত করেন শামি। হ্যাটট্রিক না করতে পারলেও শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং লাইনআপকে তটস্থ রেখেছেন ভারতীয় এই পেসার। ১২ তম ওভারের তৃতীয় বলে ভারতীয় পেসারের বাউন্সার দুষ্মন্ত চামিরার গ্লাভস ঘেঁষে চলে যায়। উইকেটরক্ষক রাহুল ক্যাচ ধরলেও আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। রিভিউ নিয়ে উইকেট নিতে হয়েছে ভারতকে।
এরপর ১৪ তম ওভারের প্রথম বলে শ্রীলঙ্কার শেষ স্বীকৃত ব্যাটার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথ্যুসকে বোল্ড করেছেন। তাতে জহির খান, জাভাগল শ্রীনাথের সঙ্গে ৪৪ উইকেট নিয়ে ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হয়ে যান শামি। এরপর কাসুন রাজিথার উইকেট নেওয়ার পর ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন। লঙ্কানদের বিপক্ষে আজ ৫ ওভার বোলিং করে ১৮ রান দিয়ে শামি নিয়েছেন ৫ উইকেট। যা ভারতীয় এই পেসারের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং। রেকর্ড গড়ার এমন দিনে ম্যাচসেরা হয়েছেন শামি।
ম্যাচশেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় এই পেসার বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। সবসময় আমি সঠিক জায়গায় বোলিং করার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। সঠিক ছন্দ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। কারণ বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে ছন্দ হারিয়ে ফেললে ফিরে পাওয়া বেশ কঠিন হয়ে যায়। তাই শুরু থেকেই সঠিক লাইন লেংখে বোলিং করার চেষ্টা করছিলাম। বিশেষ করে সাদা বলের ক্রিকেটে সঠিক জায়গায় বোলিং করলে পিচের মুভমেন্টটা পাওয়া যায়। এটা কোনো রকেট সায়েন্স না।’
শুধু শামিই নন, ভারতের দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা আজ গুটিয়ে গেছে ৫৫ রানে। ভারতের ৩০২ রানে রেকর্ড গড়া ম্যাচ জয়ে শামির ৫ উইকেটের পাশাপাশি মোহাম্মদ সিরাজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরা ও রবীন্দ্র জাদেজা। এর আগে লক্ষ্ণৌতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারত ২২৯ রান করেছিল ঠিকই। তবে দুর্দান্ত বোলিংয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে ১০০ রানের জয় পেয়েছিল ভারত। বোলিংয়ে ভারত দুর্দান্ত খেলছে বলে মনে করেন শামি। ভারতীয় এই পেসার বলেন, ‘আমাদের বোলিং ইউনিট যা করছে, তা সত্যিই দারুণ। যে ছন্দে আমরা বোলিং করছি, তাতে আমি বিশ্বাস করব না যে কেউই তা উপভোগ করছে না। তাই সত্যি বলতে আমরা বোলিং ইউনিট হিসেবে বেশ উপভোগ করছি।’
নতুন কোচ নিয়োগ নিয়ে ঝক্কির মধ্যে আছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। এর মধ্যে যোগ হলো নতুন বিতর্ক। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য ব্রাজিল জাতীয় দলের সম্ভাব্য নতুন অ্যাওয়ে জার্সির একটি ছবি ফাঁস হওয়ার পর দেশটিতে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। এ বিতর্ক শুধু তাদের ক্রীড়াঙ্গনে নয়, ছড়িয়ে পড়েছে ব্রাজিলের রাজনৈতিক
৭ মিনিট আগেসিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২ ঘণ্টা আগে