ক্রীড়া ডেস্ক
বিপিএলে দুর্দান্ত গতিতে ছুটছে রংপুর রাইডার্স। ‘ছুটছে’ ঢাকা ক্যাপিটালসও, তবে উল্টো দিকে। ‘পাঁচে পাঁচ’ করে যখন লিগ টেবিলের শীর্ষে রংপুর, তখন চার ম্যাচের চারটিতেই হেরে সবার নিচে অবস্থান ঢাকার। বিপরীতমুখী যাত্রায় বিব্রতকর এক রেকর্ড হয়ে গেল ঢাকার ঢাকার প্রধান কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের।
বিপিএলে কোচ হিসেবে লম্বা সময় ধরে হারের বৃত্তে বন্দী বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক সুজন। সব মিলিয়ে টানা ১৫ ম্যাচে হারের রেকর্ড গড়েছেন তিনি। আর কোনো কোচ টানা এত ম্যাচে হারেননি এই টুর্নামেন্টে। গত বিপিএলে দুর্দান্ত ঢাকার প্রধান কোচ ছিলেন সুজন। দলটি মৌসুম শুরু করেছিল রেকর্ড চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ৩ উইকেটে হারিয়ে। গত বছরের ১৯ জানুয়ারি পাওয়া ওই জয়ের পর কেবল হারের মুখই দেখছেন তিনি।
কুমিল্লাকে হারানোর পর টানা ১১ ম্যাচ হেরেছিল ঢাকা। তারা ২০২৪ সালের মৌসুম শেষ করেছিল পয়েন্ট তালিকার তলানিতে থেকে। তার সঙ্গে এবার এরই মধ্যে ৪ ম্যাচ খেলে সবগুলোয় হেরেছে সুজনের দল ঢাকা ক্যাপিটালস। সব মিলিয়ে টানা ১৫ হার দেখলেন তিনি।
আগের তিন ম্যাচের তিনটিতে হেরে যাওয়া ঢাকা ক্যাপিটালস গতকাল রংপুরের বিপক্ষে নতুন কিছুর আশায় নতুন করে সাজিয়েছিল একাদশ। এনেছিল ছয় পরিবর্তন। কিন্তু সে পরিবর্তনই সার, হারের নিয়তি বদলায়নি সুজনের দলের। ৭ উইকেট ও ৪০ বল হাতে রেখে ঢাকার বিপক্ষে জিতে যায় রংপুর রাইডার্স।
জেসন রয়, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, থিসারা পেরেরা, তানজিদ হাসান তামিমদের নিয়ে গড়া শক্তিশালী স্কোয়াড হলেও ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারছে না ঢাকা। তাদের বিপরীতে অনায়াসে জিতছে প্রতিপক্ষরা। বিপিএলের ইতিহাসে টানা ১৫ ম্যাচ হারার রেকর্ড আর কোনো প্রধান কোচের নেই। ২০১৬ বিপিএলে সবশেষ ঢাকা ডায়নামাইটসকে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন সুজন। তারপর কোচিং করিয়ে আর সাফল্যের মুখ দেখেননি।
সে সময় লিগ টেবিলে সবার নিচে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছিল দুর্বার ঢাকা। সুজনের অধীনে এবার ক্যাপিটালসের নিয়তিও কি একই হবে!
বিপিএলে দুর্দান্ত গতিতে ছুটছে রংপুর রাইডার্স। ‘ছুটছে’ ঢাকা ক্যাপিটালসও, তবে উল্টো দিকে। ‘পাঁচে পাঁচ’ করে যখন লিগ টেবিলের শীর্ষে রংপুর, তখন চার ম্যাচের চারটিতেই হেরে সবার নিচে অবস্থান ঢাকার। বিপরীতমুখী যাত্রায় বিব্রতকর এক রেকর্ড হয়ে গেল ঢাকার ঢাকার প্রধান কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের।
বিপিএলে কোচ হিসেবে লম্বা সময় ধরে হারের বৃত্তে বন্দী বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক সুজন। সব মিলিয়ে টানা ১৫ ম্যাচে হারের রেকর্ড গড়েছেন তিনি। আর কোনো কোচ টানা এত ম্যাচে হারেননি এই টুর্নামেন্টে। গত বিপিএলে দুর্দান্ত ঢাকার প্রধান কোচ ছিলেন সুজন। দলটি মৌসুম শুরু করেছিল রেকর্ড চারবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ৩ উইকেটে হারিয়ে। গত বছরের ১৯ জানুয়ারি পাওয়া ওই জয়ের পর কেবল হারের মুখই দেখছেন তিনি।
কুমিল্লাকে হারানোর পর টানা ১১ ম্যাচ হেরেছিল ঢাকা। তারা ২০২৪ সালের মৌসুম শেষ করেছিল পয়েন্ট তালিকার তলানিতে থেকে। তার সঙ্গে এবার এরই মধ্যে ৪ ম্যাচ খেলে সবগুলোয় হেরেছে সুজনের দল ঢাকা ক্যাপিটালস। সব মিলিয়ে টানা ১৫ হার দেখলেন তিনি।
আগের তিন ম্যাচের তিনটিতে হেরে যাওয়া ঢাকা ক্যাপিটালস গতকাল রংপুরের বিপক্ষে নতুন কিছুর আশায় নতুন করে সাজিয়েছিল একাদশ। এনেছিল ছয় পরিবর্তন। কিন্তু সে পরিবর্তনই সার, হারের নিয়তি বদলায়নি সুজনের দলের। ৭ উইকেট ও ৪০ বল হাতে রেখে ঢাকার বিপক্ষে জিতে যায় রংপুর রাইডার্স।
জেসন রয়, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, থিসারা পেরেরা, তানজিদ হাসান তামিমদের নিয়ে গড়া শক্তিশালী স্কোয়াড হলেও ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারছে না ঢাকা। তাদের বিপরীতে অনায়াসে জিতছে প্রতিপক্ষরা। বিপিএলের ইতিহাসে টানা ১৫ ম্যাচ হারার রেকর্ড আর কোনো প্রধান কোচের নেই। ২০১৬ বিপিএলে সবশেষ ঢাকা ডায়নামাইটসকে চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন সুজন। তারপর কোচিং করিয়ে আর সাফল্যের মুখ দেখেননি।
সে সময় লিগ টেবিলে সবার নিচে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছিল দুর্বার ঢাকা। সুজনের অধীনে এবার ক্যাপিটালসের নিয়তিও কি একই হবে!
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে