ক্রীড়া ডেস্ক
দুঃসময়ে ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্বের সমাধান কে হবেন? জস বাটলার সাদা বলের দায়িত্ব ছাড়ার পর থেকেই এ আলোচনা। তবে প্রশ্নটা এখনো ঘুরপাকের মধ্যেই আছে। হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস, না জো রুট। দলের সেরা ব্যাটার রুট প্রস্তাব পাওয়ার আগেই স্পষ্ট জানালেন, নতুন করে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হতে আগ্রহী নন তিনি।
টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক হিসেবে ব্রুককে পাওয়া প্রায় নিশ্চিত! তবে গত মাসে ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক রব কি টেস্ট অধিনায়ক বেন স্টোকসের দায়িত্ব বাড়িয়ে সাদা দলের অধিনায়ক করার পরামর্শও দেন। স্টোকস যেহেতু ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার পর এই সংস্করণে আর খেলেননি। ইসিবির চিন্তায় এখন ওয়ানডের নেতৃত্ব। বুঝে-শুনে এই সংস্করণে দায়িত্ব দিতে চায় তারা। সে আলোচনায়ও ব্রুক-স্টোকসই।
সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক ইয়ান মরগানও স্টোকসকে অধিনায়ক করার পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে দেশটির আরেক সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভনের ভিন্নমত, স্টোকসকে সাদা বলে অধিনায়ক বানানোর সিদ্ধান্ত হবে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘স্বার্থপর’। ভনের ভাষায়, ‘এটা পুরোপুরি অযৌক্তিক ভাবনা, বেন স্টোকস আবার সাদা বলের ক্রিকেট খেলতে যাচ্ছেন। ইংল্যান্ডের হয়ে শুধু খেলতে নামলেই নয়, অনুশীলনেও ও (স্টোকস) নিজের সবটা উজাড় করে দেয়। একদিক থেকে চিন্তা করলে আমার মনে হয়, ওকে বিবেচনা করলে এটা কিছুটা স্বার্থপর সিদ্ধান্ত হবে। কারণ, ও বেন স্টোকস, ও হ্যাঁ-ই বলবে। ইংল্যান্ড ওকে যা-ই করতে বলবে, ও সেটাই করবে। (ফিরতে রাজি হবে কি না) ওকে জিজ্ঞেস করারই দরকার নেই। ওকে ওর মতো থাকতে দিন।’
স্টোকস দলের প্রয়োজনে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ দিয়ে আবারও অবসর ভেঙে ফিরেছিলেন। দলের সেরা পারফরমারও ছিলেন এই অলরাউন্ডার। ফিট থাকলে হয়তো পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও দেখা যেত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েন স্টোকস। এতেই সেই সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়। স্টোকসের চোটেই যত চিন্তা ভনের। লাল বলে সামনে ভারত ও মর্যাদার অ্যাশেজ সিরিজ ইংল্যান্ডের; পাশাপাশি অনেকগুলো ওয়ানডে সিরিজ।
বাড়তি দায়িত্বের কারণে অ্যাশেজ পুনরুদ্ধারের মিশনে কোনো কারণে স্টোকসকে না পাওয়া গেলে সেটার মূল্য দিতে হবে ইংল্যান্ডকে। ভন বললেন, ‘ওর হাতে অ্যাশেজের মুকুটটা পুনরায় দেখতে দিন। এটা শুধু এবারের ভারত সিরিজ বা অ্যাশেজের ব্যাপার নয়। আমি ওকে ২০২৭ সালের হোম অ্যাশেজেও দলের নেতৃত্বে দেখতে চাই। আমি চাই, ও ইংল্যান্ডকে একটি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নিয়ে যাবে। ওর ওপর সাদা-বলের বোঝা কেন চাপিয়ে দেওয়া হবে? এটা শুধু চাপের বিষয় নয়। কারণ, ও অন্যদের চেয়ে বেশি চাপ নিতে পারে। কিন্তু ওকে ওর শরীরের খেয়াল রাখতে দিন।’ স্টোকস না হলে কে তাহলে ইংল্যান্ডের পরবর্তী অধিনায়ক!
দুঃসময়ে ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্বের সমাধান কে হবেন? জস বাটলার সাদা বলের দায়িত্ব ছাড়ার পর থেকেই এ আলোচনা। তবে প্রশ্নটা এখনো ঘুরপাকের মধ্যেই আছে। হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস, না জো রুট। দলের সেরা ব্যাটার রুট প্রস্তাব পাওয়ার আগেই স্পষ্ট জানালেন, নতুন করে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হতে আগ্রহী নন তিনি।
টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক হিসেবে ব্রুককে পাওয়া প্রায় নিশ্চিত! তবে গত মাসে ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক রব কি টেস্ট অধিনায়ক বেন স্টোকসের দায়িত্ব বাড়িয়ে সাদা দলের অধিনায়ক করার পরামর্শও দেন। স্টোকস যেহেতু ২০২২ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার পর এই সংস্করণে আর খেলেননি। ইসিবির চিন্তায় এখন ওয়ানডের নেতৃত্ব। বুঝে-শুনে এই সংস্করণে দায়িত্ব দিতে চায় তারা। সে আলোচনায়ও ব্রুক-স্টোকসই।
সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক ইয়ান মরগানও স্টোকসকে অধিনায়ক করার পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে দেশটির আরেক সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভনের ভিন্নমত, স্টোকসকে সাদা বলে অধিনায়ক বানানোর সিদ্ধান্ত হবে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘স্বার্থপর’। ভনের ভাষায়, ‘এটা পুরোপুরি অযৌক্তিক ভাবনা, বেন স্টোকস আবার সাদা বলের ক্রিকেট খেলতে যাচ্ছেন। ইংল্যান্ডের হয়ে শুধু খেলতে নামলেই নয়, অনুশীলনেও ও (স্টোকস) নিজের সবটা উজাড় করে দেয়। একদিক থেকে চিন্তা করলে আমার মনে হয়, ওকে বিবেচনা করলে এটা কিছুটা স্বার্থপর সিদ্ধান্ত হবে। কারণ, ও বেন স্টোকস, ও হ্যাঁ-ই বলবে। ইংল্যান্ড ওকে যা-ই করতে বলবে, ও সেটাই করবে। (ফিরতে রাজি হবে কি না) ওকে জিজ্ঞেস করারই দরকার নেই। ওকে ওর মতো থাকতে দিন।’
স্টোকস দলের প্রয়োজনে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ দিয়ে আবারও অবসর ভেঙে ফিরেছিলেন। দলের সেরা পারফরমারও ছিলেন এই অলরাউন্ডার। ফিট থাকলে হয়তো পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও দেখা যেত। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে পড়েন স্টোকস। এতেই সেই সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়। স্টোকসের চোটেই যত চিন্তা ভনের। লাল বলে সামনে ভারত ও মর্যাদার অ্যাশেজ সিরিজ ইংল্যান্ডের; পাশাপাশি অনেকগুলো ওয়ানডে সিরিজ।
বাড়তি দায়িত্বের কারণে অ্যাশেজ পুনরুদ্ধারের মিশনে কোনো কারণে স্টোকসকে না পাওয়া গেলে সেটার মূল্য দিতে হবে ইংল্যান্ডকে। ভন বললেন, ‘ওর হাতে অ্যাশেজের মুকুটটা পুনরায় দেখতে দিন। এটা শুধু এবারের ভারত সিরিজ বা অ্যাশেজের ব্যাপার নয়। আমি ওকে ২০২৭ সালের হোম অ্যাশেজেও দলের নেতৃত্বে দেখতে চাই। আমি চাই, ও ইংল্যান্ডকে একটি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নিয়ে যাবে। ওর ওপর সাদা-বলের বোঝা কেন চাপিয়ে দেওয়া হবে? এটা শুধু চাপের বিষয় নয়। কারণ, ও অন্যদের চেয়ে বেশি চাপ নিতে পারে। কিন্তু ওকে ওর শরীরের খেয়াল রাখতে দিন।’ স্টোকস না হলে কে তাহলে ইংল্যান্ডের পরবর্তী অধিনায়ক!
ফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখত কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবাফুফে ভবনের চার তলায় থাকেন নারী ফুটবলাররা। ক্যাম্পের খাবার নিয়ে প্রায়ই সমালোচনা করতে দেখা যায় কোচ পিটার বাটলার। ফুটবলারদের মধ্যে সঠিক পুষ্টির অভাবও দেখতে পান তিনি। বাটলার কথার সঙ্গে খুব একটা একমত নন বাফুফের নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ।
২ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে