আফগানিস্তানকে উড়িয়ে ২০২৩ বিশ্বকাপে দুর্দান্ত শুরু করেছিল বাংলাদেশ। এর পরই হঠাৎ করে ছন্দপতন হয় বাংলাদেশের। ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ভারত—টানা তিন ম্যাচে হেরেছে বাংলাদেশ। ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেননি সাকিব আল হাসান, লিটন দাসরা। তাতে সেমিফাইনাল খেলার সম্ভাবনা কঠিন হয়ে যায় বাংলাদেশের। তবে মুশফিকুর রহিম এখনই আশা ছাড়ছেন না। তাঁর মতে, এখান থেকেই বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব।
৪ ম্যাচে ১ জয় ও ৩ হারে বাংলাদেশের পয়েন্ট ২। আর বাজেভাবে টানা তিন ম্যাচ হারায় বাংলাদেশের নেট রানরেট -০.৭৮৪। সাকিবের দল এখন রয়েছে ৭ নম্বরে। আর আজ বেলা আড়াইটায় মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এরপর নেদারল্যান্ডস, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া—এই চার দলের বিপক্ষে ম্যাচ বাকি রয়েছে বাংলাদেশের। যেখানে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, শ্রীলঙ্কা পয়েন্ট তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে তিন, চার, পাঁচ, আট ও নয় নম্বরে।
অন্যদিকে মুশফিকও এবারের বিশ্বকাপে আছেন দারুণ ছন্দে। ৪ ম্যাচে ৫২.৩৩ গড় ও ৮৩.৫১ স্ট্রাইক রেটে দুই ফিফটিতে করেছেন ১৫৭ রান। ফিফটি দুটি এসেছে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এমন ফর্ম ধরে রাখতে পারলে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জয়ের ধারায় ফিরতে পারে বলে আশাবাদী মুশফিক। আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের ফেসবুক পেজে ছাড়া এক ভিডিওতে বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেন, ‘এবারের বিশ্বকাপে যে কয়টা ম্যাচ খেলার সুযোগ পাব, চেষ্টা করব অবদান রাখার। আমি খুব আশাবাদী। এরই মধ্যে দুটি ফিফটি করেছি। তবে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করে যদি বড় স্কোর করতে পারি, তাতে মনে হয় বাংলাদেশ জয়ের ধারায় ফিরবে।’
২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপে অভিষেক হয় মুশফিকের। সেই ম্যাচে তাঁর ব্যাট থেকেই আসে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয়ের রান। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটারের কাছে ভারতকে হারানো স্মরণীয় মুহূর্ত। এ ছাড়া ২০১৫, ২০১৯ বিশ্বকাপের বেশ কিছু মুহূর্তের কথা স্মরণ করেছেন তিনি। মুশফিক বলেন, ‘বাংলাদেশের হয়ে খেলা আমার কাছে অনেক গর্বের বিষয়। ২০০৭ সালে বিশ্বকাপে আমার প্রথম ম্যাচই ছিল ভারতের বিপক্ষে। যাদের খেলা দেখে বড় হয়েছি, তাদের বিপক্ষে খেলা স্বপ্নের মতো ছিল। সেটা আমার কাছে ওয়ানডে ক্রিকেটে স্মরণীয় মুহূর্ত। ২০১৫ বিশ্বকাপে আমার স্মরণীয় মুহূর্ত হচ্ছে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিলাম। সেই ম্যাচে ৮৯ রান করেছিলাম। আর ২০১৯ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছিলাম।’
আফগানিস্তানকে উড়িয়ে ২০২৩ বিশ্বকাপে দুর্দান্ত শুরু করেছিল বাংলাদেশ। এর পরই হঠাৎ করে ছন্দপতন হয় বাংলাদেশের। ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ভারত—টানা তিন ম্যাচে হেরেছে বাংলাদেশ। ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেননি সাকিব আল হাসান, লিটন দাসরা। তাতে সেমিফাইনাল খেলার সম্ভাবনা কঠিন হয়ে যায় বাংলাদেশের। তবে মুশফিকুর রহিম এখনই আশা ছাড়ছেন না। তাঁর মতে, এখান থেকেই বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব।
৪ ম্যাচে ১ জয় ও ৩ হারে বাংলাদেশের পয়েন্ট ২। আর বাজেভাবে টানা তিন ম্যাচ হারায় বাংলাদেশের নেট রানরেট -০.৭৮৪। সাকিবের দল এখন রয়েছে ৭ নম্বরে। আর আজ বেলা আড়াইটায় মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এরপর নেদারল্যান্ডস, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, অস্ট্রেলিয়া—এই চার দলের বিপক্ষে ম্যাচ বাকি রয়েছে বাংলাদেশের। যেখানে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, শ্রীলঙ্কা পয়েন্ট তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে তিন, চার, পাঁচ, আট ও নয় নম্বরে।
অন্যদিকে মুশফিকও এবারের বিশ্বকাপে আছেন দারুণ ছন্দে। ৪ ম্যাচে ৫২.৩৩ গড় ও ৮৩.৫১ স্ট্রাইক রেটে দুই ফিফটিতে করেছেন ১৫৭ রান। ফিফটি দুটি এসেছে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এমন ফর্ম ধরে রাখতে পারলে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জয়ের ধারায় ফিরতে পারে বলে আশাবাদী মুশফিক। আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপের ফেসবুক পেজে ছাড়া এক ভিডিওতে বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক ব্যাটার বলেন, ‘এবারের বিশ্বকাপে যে কয়টা ম্যাচ খেলার সুযোগ পাব, চেষ্টা করব অবদান রাখার। আমি খুব আশাবাদী। এরই মধ্যে দুটি ফিফটি করেছি। তবে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করে যদি বড় স্কোর করতে পারি, তাতে মনে হয় বাংলাদেশ জয়ের ধারায় ফিরবে।’
২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপে অভিষেক হয় মুশফিকের। সেই ম্যাচে তাঁর ব্যাট থেকেই আসে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয়ের রান। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটারের কাছে ভারতকে হারানো স্মরণীয় মুহূর্ত। এ ছাড়া ২০১৫, ২০১৯ বিশ্বকাপের বেশ কিছু মুহূর্তের কথা স্মরণ করেছেন তিনি। মুশফিক বলেন, ‘বাংলাদেশের হয়ে খেলা আমার কাছে অনেক গর্বের বিষয়। ২০০৭ সালে বিশ্বকাপে আমার প্রথম ম্যাচই ছিল ভারতের বিপক্ষে। যাদের খেলা দেখে বড় হয়েছি, তাদের বিপক্ষে খেলা স্বপ্নের মতো ছিল। সেটা আমার কাছে ওয়ানডে ক্রিকেটে স্মরণীয় মুহূর্ত। ২০১৫ বিশ্বকাপে আমার স্মরণীয় মুহূর্ত হচ্ছে অ্যাডিলেডে ইংল্যান্ডকে হারিয়েছিলাম। সেই ম্যাচে ৮৯ রান করেছিলাম। আর ২০১৯ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছিলাম।’
টেস্ট আর টি-টোয়েন্টি সংস্করণ এখনো বাংলাদেশ দলের কাছে বিরাট এক ‘গোলকধাঁধা’। যে ওয়ানডে সংস্করণে লাল-সবুজের দল ২০১৫ বিশ্বকাপ থেকে নিজেদের অন্যভাবে চিনিয়েছিল, সেটিতেও বিরাট অধঃপতন ঘটেছে শান্তদের। কাল আইসিসির বার্ষিক হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ের বাংলাদেশ টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে আগের মতো ৯ নম্বরে থাকলেও
১৪ মিনিট আগেব্রাজিলের প্রধান কোচের পদ শূন্য হওয়ার পরই বারবার চলে আসছে কার্লো আনচেলত্তির নাম। একবার ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন না তো মুহূর্তে শোনা যায় উল্টো সংবাদ। এবার এই নাটকে এল নতুন এক মোড়।
১ ঘণ্টা আগে‘সমিত সোমের পাসপোর্ট হয়ে গেছে, বাকি আর একটি প্রক্রিয়া সারতে কাল (আজ) ফিফার কাছে আবেদন করব’—কাল গুলশানে নিজে বাসভবনে বেশ উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে বলছিলেন ফাহাদ করিম চৌধুরী। প্রবাসী ফুটবলারদের বাংলাদেশ ফুটবলে যুক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন বাফুফের সহসভাপতি ও বিপণন বিভাগের প্রধান।
১ ঘণ্টা আগেড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা। তবে পেশাদার আচরণ বজায় এবং বোর্ডের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় তাঁর শাস্তি কমে এসেছে। এখন সব ধরনের ক্রিকেটে খেলতে আর কোনো বাধা নেই দক্ষিণ আফ্রিকার এ পেসারের। ডোপিংয়ের দায়ে পাওয়া তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে এক মাসে আনা হয়েছে। এরই মধ্যে এক মাস
১৪ ঘণ্টা আগে