আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়েছেন পাঁচ বছর আগে। তবু যেন থামার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছিল না। পাঁচ মৌসুম ঘরোয়া ক্রিকেট খেলার পর ৩৮ বছর বয়সী অ্যালিস্টার কুক অবশেষে জানালেন, এবার তাঁর থামার সময় হয়েছে।
২০ বছর পেশাদার ক্রিকেট খেলার পর সব রকম ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ও ইংলিশদের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক অ্যালিস্টার কুক। ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানোর পর কাউন্টি দল এসেক্সের হয়ে পাঁচ মৌসুম কাউন্টি ক্রিকেট খেলেছেন ৩৮ বছর বয়সী কিংবদন্তি।
কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপার দৌড়ে আছে এসেক্স। শীর্ষে থাকা সারের পরেই অবস্থান কুকের দলের। টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে থাকা অবস্থায় কুকের সঙ্গে নতুন চুক্তির আশা ছিল এসেক্সের। সেজন্য দরকার ছিল কুকের মতের। গতকাল বিকেলে নিজের মত জানিয়ে দেন সদ্য সাবেক হয়ে যাওয়া বাঁহাতি ওপেনার। জানিয়ে দেন, আর পেশাদার ক্রিকেট খেলছেন না তিনি।
নিজেদের ওয়েবসাইটে কুকের বিবৃতি প্রকাশ করেছে এসেক্স। বিবৃতিতে সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘বিদায় বলাটা কখনোই সহজ ছিল না। ক্রিকেট আমার দায়িত্বের থেকেও বেশি কিছু ছিল।’
‘ক্রিকেট আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে যেখানে যাওয়ার স্বপ্ন আমি কখনোই দেখিনি। দলের হয়ে এমন সব অর্জন ছিল, যেটা কখনো সম্ভব ছিল বলেও আমার মনে হয়নি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, কিছু দারুণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে যা অটুট থাকবে চিরদিন। উইকহ্যাম বিশপ অনূর্ধ্ব-১১ দলে প্রথম ক্রিকেট খেলা আট বছর বয়সী এক বালকের এই পর্যন্ত আসা, ভীষণ কষ্ট আর গর্বের। সব মিলিয়ে আমি ভীষণ সুখী।’
২০০৩ সালে এসেক্সের হয়ে পেশাদার ক্রিকেট শুরু হয়েছিল কুকের। ২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে এসেক্সের হয়ে করেন ডাবল সেঞ্চুরি। পরের বছর ইংল্যান্ড লায়নসের হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে থাকা অবস্থায় ডাক পান জাতীয় দলে। নাগপুরে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেই করেন সেঞ্চুরি।
ইংল্যান্ডের হয়ে ১৬১ টেস্ট খেলেছেন কুক যার মধ্যে ১৫৯ টেস্ট খেলেছেন টানা। এটি এখনো বিশ্ব রেকর্ড। ৩৩ সেঞ্চুরিতে রান করেছেন ১২,৪৭২। ওপেনার হিসেবে রান করেছেন ১১,৮৪৫ যে রেকর্ড এখনো কোনো ওপেনারের ভাঙা হয়নি। ২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত টেস্ট অধিনায়ক ছিলেন, নেতৃত্ব দিয়েছেন ৫৯ টেস্টে। পরে জো রুটের কাছে সেই রেকর্ড অবশ্য হারিয়েছেন। তার নেতৃত্বেই ঘরের মাটিতে ২০১৩ ও ২০১৫ অ্যাশেজ জিতেছে ইংল্যান্ড। ২০১০ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৬৯ ওয়ানডেতেও ইংল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। ২০১০-১১ অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ৭৬৬ রান করেছিলেন কুক। ১৯৮৬-৮৭ অ্যাশেজের পর সেবারই শেষবারের মতো অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিতেছে ইংল্যান্ড।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়েছেন পাঁচ বছর আগে। তবু যেন থামার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছিল না। পাঁচ মৌসুম ঘরোয়া ক্রিকেট খেলার পর ৩৮ বছর বয়সী অ্যালিস্টার কুক অবশেষে জানালেন, এবার তাঁর থামার সময় হয়েছে।
২০ বছর পেশাদার ক্রিকেট খেলার পর সব রকম ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ও ইংলিশদের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক অ্যালিস্টার কুক। ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানোর পর কাউন্টি দল এসেক্সের হয়ে পাঁচ মৌসুম কাউন্টি ক্রিকেট খেলেছেন ৩৮ বছর বয়সী কিংবদন্তি।
কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপার দৌড়ে আছে এসেক্স। শীর্ষে থাকা সারের পরেই অবস্থান কুকের দলের। টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে থাকা অবস্থায় কুকের সঙ্গে নতুন চুক্তির আশা ছিল এসেক্সের। সেজন্য দরকার ছিল কুকের মতের। গতকাল বিকেলে নিজের মত জানিয়ে দেন সদ্য সাবেক হয়ে যাওয়া বাঁহাতি ওপেনার। জানিয়ে দেন, আর পেশাদার ক্রিকেট খেলছেন না তিনি।
নিজেদের ওয়েবসাইটে কুকের বিবৃতি প্রকাশ করেছে এসেক্স। বিবৃতিতে সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘বিদায় বলাটা কখনোই সহজ ছিল না। ক্রিকেট আমার দায়িত্বের থেকেও বেশি কিছু ছিল।’
‘ক্রিকেট আমাকে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে যেখানে যাওয়ার স্বপ্ন আমি কখনোই দেখিনি। দলের হয়ে এমন সব অর্জন ছিল, যেটা কখনো সম্ভব ছিল বলেও আমার মনে হয়নি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, কিছু দারুণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে যা অটুট থাকবে চিরদিন। উইকহ্যাম বিশপ অনূর্ধ্ব-১১ দলে প্রথম ক্রিকেট খেলা আট বছর বয়সী এক বালকের এই পর্যন্ত আসা, ভীষণ কষ্ট আর গর্বের। সব মিলিয়ে আমি ভীষণ সুখী।’
২০০৩ সালে এসেক্সের হয়ে পেশাদার ক্রিকেট শুরু হয়েছিল কুকের। ২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে এসেক্সের হয়ে করেন ডাবল সেঞ্চুরি। পরের বছর ইংল্যান্ড লায়নসের হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে থাকা অবস্থায় ডাক পান জাতীয় দলে। নাগপুরে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেই করেন সেঞ্চুরি।
ইংল্যান্ডের হয়ে ১৬১ টেস্ট খেলেছেন কুক যার মধ্যে ১৫৯ টেস্ট খেলেছেন টানা। এটি এখনো বিশ্ব রেকর্ড। ৩৩ সেঞ্চুরিতে রান করেছেন ১২,৪৭২। ওপেনার হিসেবে রান করেছেন ১১,৮৪৫ যে রেকর্ড এখনো কোনো ওপেনারের ভাঙা হয়নি। ২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত টেস্ট অধিনায়ক ছিলেন, নেতৃত্ব দিয়েছেন ৫৯ টেস্টে। পরে জো রুটের কাছে সেই রেকর্ড অবশ্য হারিয়েছেন। তার নেতৃত্বেই ঘরের মাটিতে ২০১৩ ও ২০১৫ অ্যাশেজ জিতেছে ইংল্যান্ড। ২০১০ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৬৯ ওয়ানডেতেও ইংল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। ২০১০-১১ অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ৭৬৬ রান করেছিলেন কুক। ১৯৮৬-৮৭ অ্যাশেজের পর সেবারই শেষবারের মতো অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিতেছে ইংল্যান্ড।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে