অনলাইন ডেস্ক
চলতি বিপিএলে ফিক্সিং ইস্যু নিয়ে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিভিন্ন ম্যাচে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠার পর বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিট (আকু) এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) দুর্নীতি দমন ইউনিট যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও এই ইস্যুতে তীব্র অসন্তোষের খবর বেরিয়েছে।
জানা গেছে, বিপিএলের একাধিক দলে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি সামনে আসার পর থেকেই বিসিবি এবং আকু সক্রিয় হয়ে কাজ করছে। আকু’র পক্ষ থেকে সন্দেহভাজন খেলোয়াড়দের সতর্ক করা হয়েছে এবং তাঁদের দেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের প্রধান মেজর (অব.) রায়ান আজাদ বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি বার্তা দিয়েছেন। তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আইসিসির গ্লোবাল অ্যান্টি-করাপশন কোডের ‘অনুচ্ছেদ ৪’ উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘টিভি এবং অন্যান্য মিডিয়ায় প্রকাশিত সন্দেহজনক তথ্য যদি আমাদের প্রাথমিক তদন্তের সঙ্গে মিলে যায়, কিংবা নতুন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনুরোধ করব তারা যেন তদন্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশ ত্যাগ না করেন। এটি আইসিসি অ্যান্টি-করাপশন কোড অনুযায়ী তাদের জন্য বাধ্যতামূলক।’
তিনি আরও লেখেন, ‘খেলোয়াড়, ম্যাচ অফিশিয়াল এবং সংশ্লিষ্ট মিডিয়া কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আকু নিশ্চিত করেছে, সন্দেহভাজনদের যথাযথ শুনানির আগে বিদেশ ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকবে।’
এর মধ্যে ফিক্সিং ইস্যুতে আলোচনায় এনামুল হক বিজয়। দুর্বার রাজশাহীকে সাত ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। টুর্নামেন্টের মাঝপথে তাঁকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। টিম ম্যানেজমেন্ট জানিয়েছিল, ব্যাটিংয়ে বেশি মনোযোগী হতে তাঁকে অধিনায়কত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তবে বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, বিজয়কে ঘিরে সন্দেহ দানা বেঁধেছে। তিনি ফিক্সিং তদন্তের আওতাধীন একজন সম্ভাব্য সন্দেহভাজন। শুধু বিজয়ই নয়, আকুর নজরে রয়েছে বিপিএলে খেলা আরও কয়েকজন ক্রিকেটার।
বিসিবির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, বিপিএল শেষ হওয়ার পরই আকু সন্দেহভাজন ক্রিকেটারদের ডেকে শুনানির আয়োজন করবে। বিসিবির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এবার আমরা কোনো ধরনের গাফিলতি করব না। যাঁরা ক্রিকেটের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলতি বিপিএলে ফিক্সিং ইস্যু নিয়ে কঠোর অবস্থানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিভিন্ন ম্যাচে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠার পর বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিট (আকু) এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) দুর্নীতি দমন ইউনিট যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও এই ইস্যুতে তীব্র অসন্তোষের খবর বেরিয়েছে।
জানা গেছে, বিপিএলের একাধিক দলে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি সামনে আসার পর থেকেই বিসিবি এবং আকু সক্রিয় হয়ে কাজ করছে। আকু’র পক্ষ থেকে সন্দেহভাজন খেলোয়াড়দের সতর্ক করা হয়েছে এবং তাঁদের দেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের প্রধান মেজর (অব.) রায়ান আজাদ বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি বার্তা দিয়েছেন। তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আইসিসির গ্লোবাল অ্যান্টি-করাপশন কোডের ‘অনুচ্ছেদ ৪’ উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘টিভি এবং অন্যান্য মিডিয়ায় প্রকাশিত সন্দেহজনক তথ্য যদি আমাদের প্রাথমিক তদন্তের সঙ্গে মিলে যায়, কিংবা নতুন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনুরোধ করব তারা যেন তদন্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশ ত্যাগ না করেন। এটি আইসিসি অ্যান্টি-করাপশন কোড অনুযায়ী তাদের জন্য বাধ্যতামূলক।’
তিনি আরও লেখেন, ‘খেলোয়াড়, ম্যাচ অফিশিয়াল এবং সংশ্লিষ্ট মিডিয়া কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আকু নিশ্চিত করেছে, সন্দেহভাজনদের যথাযথ শুনানির আগে বিদেশ ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকবে।’
এর মধ্যে ফিক্সিং ইস্যুতে আলোচনায় এনামুল হক বিজয়। দুর্বার রাজশাহীকে সাত ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। টুর্নামেন্টের মাঝপথে তাঁকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। টিম ম্যানেজমেন্ট জানিয়েছিল, ব্যাটিংয়ে বেশি মনোযোগী হতে তাঁকে অধিনায়কত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তবে বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, বিজয়কে ঘিরে সন্দেহ দানা বেঁধেছে। তিনি ফিক্সিং তদন্তের আওতাধীন একজন সম্ভাব্য সন্দেহভাজন। শুধু বিজয়ই নয়, আকুর নজরে রয়েছে বিপিএলে খেলা আরও কয়েকজন ক্রিকেটার।
বিসিবির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, বিপিএল শেষ হওয়ার পরই আকু সন্দেহভাজন ক্রিকেটারদের ডেকে শুনানির আয়োজন করবে। বিসিবির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এবার আমরা কোনো ধরনের গাফিলতি করব না। যাঁরা ক্রিকেটের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে