নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের দিন ৩৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ঢাকা টেস্টে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। শেষ বিকেলে ভরসার প্রতীক হয়ে টিকে ছিলেন লিটন দাস আর মুশফিকুর রহিম। তবে আজ শেষ দিনের প্রথম ঘণ্টার মধ্যে মুশফিকের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এর পরও বাংলাদেশকে অন্তত ড্রয়ের স্বপ্ন দেখান লিটন-সাকিব জুটি। মুশফিকের উইকেটের পর প্রথম সেশনটা নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দেন তাঁরা।
প্রথম সেশনের শেষ বলে টেস্ট ক্যারিয়ারের ৩৩তম ফিফটি তুলে নেন সাকিব। তখন ফিফটি থেকে দুই রান দূরে ছিলেন লিটন। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর কাসুন রাজিথার প্রথম ওভারে ফিফটি পূর্ণ করেন লিটনও। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর টেস্ট ক্যারিয়ারে এটি তাঁর ১৩তম ফিফটি। দুজনের দাঁড়িয়ে যাওয়া জুটি থেকে বিপর্যয় সামলে বাংলাদেশের টেস্ট ড্রয়ের স্বপ্নে তখন জোর হাওয়া লাগে।
তবে সব আশা যেন এক ফুৎকারে উড়ে যায়। রাজিথার পরের ওভারে বোলিংয়ে আসেন আসিথা ফার্নান্দো। লঙ্কান এই পেসারের ওভারের পঞ্চম বলে ফিরতি ক্যাচের শিকার হয়ে আউট হন লিটন। আউটের পর লিটনের চোখেমুখে অবিশ্বাস আর লঙ্কানদের উচ্ছ্বাসই বলে দিচ্ছিল কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল লিটনের উইকেটটি। লিটনের আউটকে টার্নিং পয়েন্ট বলছেন নিরোশান ডিকভেলা। শেষ দিনের সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসেন এই লঙ্কান উইকেটকিপার ব্যাটার।
লিটনের বিদায়ে ভেঙে যায় সাকিব-লিটনের ১০৩ রানের আশা জাগানো জুটি। এরপর আর মাত্র ১৩ রানের মধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ডিকভেলা বলছেন, ‘আমি মনে করি, আসিথা দুর্দান্ত এক ক্যাচে নিয়েছে। লিটনের উইকেটটি টার্নিং পয়েন্ট।’ লিটন-সাকিব জুটি মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে লঙ্কানদের ড্রেসিংরুমে অস্বস্তির বাতাস হয়ে ছিলেন কি না—এমন প্রশ্নে ডিকভেলা আরও বলেন, ‘আমাদের ড্রেসিংরুম শান্ত ছিল। আমরা জানতাম, টেলেন্ডারদের উইকেটে আসা থেকে আমরা এক উইকেট দূরে আছি। আমরা ধৈর্যহারা হইনি।’
আগের দিন ৩৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ঢাকা টেস্টে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। শেষ বিকেলে ভরসার প্রতীক হয়ে টিকে ছিলেন লিটন দাস আর মুশফিকুর রহিম। তবে আজ শেষ দিনের প্রথম ঘণ্টার মধ্যে মুশফিকের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এর পরও বাংলাদেশকে অন্তত ড্রয়ের স্বপ্ন দেখান লিটন-সাকিব জুটি। মুশফিকের উইকেটের পর প্রথম সেশনটা নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দেন তাঁরা।
প্রথম সেশনের শেষ বলে টেস্ট ক্যারিয়ারের ৩৩তম ফিফটি তুলে নেন সাকিব। তখন ফিফটি থেকে দুই রান দূরে ছিলেন লিটন। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর কাসুন রাজিথার প্রথম ওভারে ফিফটি পূর্ণ করেন লিটনও। প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর টেস্ট ক্যারিয়ারে এটি তাঁর ১৩তম ফিফটি। দুজনের দাঁড়িয়ে যাওয়া জুটি থেকে বিপর্যয় সামলে বাংলাদেশের টেস্ট ড্রয়ের স্বপ্নে তখন জোর হাওয়া লাগে।
তবে সব আশা যেন এক ফুৎকারে উড়ে যায়। রাজিথার পরের ওভারে বোলিংয়ে আসেন আসিথা ফার্নান্দো। লঙ্কান এই পেসারের ওভারের পঞ্চম বলে ফিরতি ক্যাচের শিকার হয়ে আউট হন লিটন। আউটের পর লিটনের চোখেমুখে অবিশ্বাস আর লঙ্কানদের উচ্ছ্বাসই বলে দিচ্ছিল কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল লিটনের উইকেটটি। লিটনের আউটকে টার্নিং পয়েন্ট বলছেন নিরোশান ডিকভেলা। শেষ দিনের সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসেন এই লঙ্কান উইকেটকিপার ব্যাটার।
লিটনের বিদায়ে ভেঙে যায় সাকিব-লিটনের ১০৩ রানের আশা জাগানো জুটি। এরপর আর মাত্র ১৩ রানের মধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ডিকভেলা বলছেন, ‘আমি মনে করি, আসিথা দুর্দান্ত এক ক্যাচে নিয়েছে। লিটনের উইকেটটি টার্নিং পয়েন্ট।’ লিটন-সাকিব জুটি মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে লঙ্কানদের ড্রেসিংরুমে অস্বস্তির বাতাস হয়ে ছিলেন কি না—এমন প্রশ্নে ডিকভেলা আরও বলেন, ‘আমাদের ড্রেসিংরুম শান্ত ছিল। আমরা জানতাম, টেলেন্ডারদের উইকেটে আসা থেকে আমরা এক উইকেট দূরে আছি। আমরা ধৈর্যহারা হইনি।’
মার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
৭ মিনিট আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
২৪ মিনিট আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
১ ঘণ্টা আগে৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফর শুরু হচ্ছে আগামী ২১ মে। তার আগে আরব আমিরাতে একটি দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাংলাদেশ সবশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে।
১১ ঘণ্টা আগে