ফরচুন বরিশাল প্রথম ৩ উইকেট হারিয়েছিল ১৯ রানে। তাদের দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত ঢাকা তিন টপ অর্ডারকে হারায় ৪১ রানে। শুরুটা বরিশালের চেয়ে ভালো হলেও জয় পায়নি ঢাকা। হেরেছে ৪০ রানে। এক ম্যাচ পর জয়ে ফেরা বরিশাল ৮ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ওঠে এলো তালিকার চারে।
বরিশালকে খাদের কিনার থেকে টেনে তুলেছিলেন সৌম্য সরকার ও মাহমুদউল্লাহ। তবে ঢাকার মিডল অর্ডাররা সেটি পারেননি। এক অ্যালেক্স রোজের পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসটি উল্লেখযোগ্য হয়ে থাকল। ৩০ বলে ৫ চার ও ৩ ছয়ে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার করেন ৫২ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস বলতে এসএম মেহরবের ২৯ বলে ২৮ রান। চতুর্থ উইকেটে এ দুজনের সর্বোচ্চ ৩৯ রানের জুটিটিই যা একটু দাঁড়াতে পেরেছে।
ওবেদ ম্যাককয় ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের তোপের সামনে বাকিদের অবস্থা ছিল তথৈবচ। বরিশালের দুই পেসার নিয়েছেন মোট ৫ উইকেট। যার মধ্যে ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন সাইফউদ্দিন। পুরো ২০ ওভারও ব্যাট করতে পারেনি ঢাকা। সাইফউদ্দিন শেষ উইকেট হিসেবে রোজকে ফেরালে ২ বল বাকি থাকতে ১৪৯ রানে থেমে যায় তাদের ইনিংস। এ নিয়ে টানা ৮ ম্যাচে হারল ঢাকা। ৯ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে সবার তলানিতে তারা।
আজ মিরপুরে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় বরিশাল। দলীয় ১৬ রানে ওপেনার ও অধিনায়ক তামিম ইকবালকে (৪) ফেরান পেসার শরীফুল ইসলাম। এর পরপরই ঢাকার আরেক পেসার তাসকিন আহমেদের জোড়া আঘাত। ইনিংসের তৃতীয় ওভার করতে এসে প্রথম বলেই ফেরান পাকিস্তানি ওপেনার আহমেদ শেহজাদকে (১০)। আর চার বল পর বোল্ড করেন মুশফিকুর রহিমকে (১)।
তবে এরপর ঢাকার বোলারদের আর সুবিধা করতে দেননি সৌম্য-মাহমুদউল্লাহ। চতুর্থ উইকেটে দুজনে গড়েন ৮৫ বলে ১৩৯ রানের জুটি। দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে বরিশালও পায় ৪ উইকেটে ১৮৯ রানের সংগ্রহ। তাঁদের জুটিটিই এবারের বিপিএলে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি। ৩২ বলে ফিফটি উদ্যাপন করেন সৌম্য। এবারের বিপিএলে সিলেট পর্বে বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। সৌম্যর সর্বোচ্চ ৪২ রানের আগের যে ইনিংস সেটি ঢাকা পর্বে, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে।
৪৮ রানে দাঁড়িয়ে ইনিংসের ১৫তম ওভারের চতুর্থ বলে তাসকিনকে চার মেরে ৩৭ বলে এবারের বিপিএলে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি পান মাহমদুউল্লাহ। শরীফুলের দ্বিতীয় শিকার হিসেবে ফেরার আগে ৪৭ বলে ৭ চার ও ৪ ছয়ে ৭৩ রান করেন এই ডানহাতি ব্যাটার। সৌম্য মাঠ ছাড়েন অপরাজিত থেকে। ৪৮ বলে ৪ চার ও ৬ ছয়ে ৭৫ রান করেন তিনি। শেষ তিন ওভারের আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রানের ক্যামিও উপহার দেন শোয়েব মালিক। ১৭তম ওভারে ১৭ রান পায় বরিশাল। তবে পরের দুই ওভারে করতে পারে ১৪ রান।
ফরচুন বরিশাল প্রথম ৩ উইকেট হারিয়েছিল ১৯ রানে। তাদের দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুর্দান্ত ঢাকা তিন টপ অর্ডারকে হারায় ৪১ রানে। শুরুটা বরিশালের চেয়ে ভালো হলেও জয় পায়নি ঢাকা। হেরেছে ৪০ রানে। এক ম্যাচ পর জয়ে ফেরা বরিশাল ৮ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ওঠে এলো তালিকার চারে।
বরিশালকে খাদের কিনার থেকে টেনে তুলেছিলেন সৌম্য সরকার ও মাহমুদউল্লাহ। তবে ঢাকার মিডল অর্ডাররা সেটি পারেননি। এক অ্যালেক্স রোজের পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসটি উল্লেখযোগ্য হয়ে থাকল। ৩০ বলে ৫ চার ও ৩ ছয়ে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার করেন ৫২ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস বলতে এসএম মেহরবের ২৯ বলে ২৮ রান। চতুর্থ উইকেটে এ দুজনের সর্বোচ্চ ৩৯ রানের জুটিটিই যা একটু দাঁড়াতে পেরেছে।
ওবেদ ম্যাককয় ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের তোপের সামনে বাকিদের অবস্থা ছিল তথৈবচ। বরিশালের দুই পেসার নিয়েছেন মোট ৫ উইকেট। যার মধ্যে ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন সাইফউদ্দিন। পুরো ২০ ওভারও ব্যাট করতে পারেনি ঢাকা। সাইফউদ্দিন শেষ উইকেট হিসেবে রোজকে ফেরালে ২ বল বাকি থাকতে ১৪৯ রানে থেমে যায় তাদের ইনিংস। এ নিয়ে টানা ৮ ম্যাচে হারল ঢাকা। ৯ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে সবার তলানিতে তারা।
আজ মিরপুরে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় বরিশাল। দলীয় ১৬ রানে ওপেনার ও অধিনায়ক তামিম ইকবালকে (৪) ফেরান পেসার শরীফুল ইসলাম। এর পরপরই ঢাকার আরেক পেসার তাসকিন আহমেদের জোড়া আঘাত। ইনিংসের তৃতীয় ওভার করতে এসে প্রথম বলেই ফেরান পাকিস্তানি ওপেনার আহমেদ শেহজাদকে (১০)। আর চার বল পর বোল্ড করেন মুশফিকুর রহিমকে (১)।
তবে এরপর ঢাকার বোলারদের আর সুবিধা করতে দেননি সৌম্য-মাহমুদউল্লাহ। চতুর্থ উইকেটে দুজনে গড়েন ৮৫ বলে ১৩৯ রানের জুটি। দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে বরিশালও পায় ৪ উইকেটে ১৮৯ রানের সংগ্রহ। তাঁদের জুটিটিই এবারের বিপিএলে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি। ৩২ বলে ফিফটি উদ্যাপন করেন সৌম্য। এবারের বিপিএলে সিলেট পর্বে বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। সৌম্যর সর্বোচ্চ ৪২ রানের আগের যে ইনিংস সেটি ঢাকা পর্বে, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে।
৪৮ রানে দাঁড়িয়ে ইনিংসের ১৫তম ওভারের চতুর্থ বলে তাসকিনকে চার মেরে ৩৭ বলে এবারের বিপিএলে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি পান মাহমদুউল্লাহ। শরীফুলের দ্বিতীয় শিকার হিসেবে ফেরার আগে ৪৭ বলে ৭ চার ও ৪ ছয়ে ৭৩ রান করেন এই ডানহাতি ব্যাটার। সৌম্য মাঠ ছাড়েন অপরাজিত থেকে। ৪৮ বলে ৪ চার ও ৬ ছয়ে ৭৫ রান করেন তিনি। শেষ তিন ওভারের আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ১৯ রানের ক্যামিও উপহার দেন শোয়েব মালিক। ১৭তম ওভারে ১৭ রান পায় বরিশাল। তবে পরের দুই ওভারে করতে পারে ১৪ রান।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে