নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মর্তুজা—গুরু-শিষ্যের এই জুটির সৌজন্যে ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ শক্তিশালী দলগুলোকে বধ করেছিল। ২০১৫ সালে ভারত, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে হারায় বাংলাদেশ। তখন দলের অধিনায়ক ছিলেন মাশরাফি আর হাথুরু ছিলেন কোচ।
হাথুরু থাকাকালীনই আবার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে বিদায়ও নিয়েছিলেন মাশরাফি। গুঞ্জন আছে, হাথুরুই নাকি টি-টোয়েন্টিতে আর মাশরাফিকে চাননি। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে হাথুরুও বাংলাদেশ কোচের দায়িত্ব ছাড়েন। ২০২০ সালের পর ওয়ানডেতেও আর খেলেননি মাশরাফি। চোট আর বয়স পক্ষে কথা না বললেও মাঠের পারফরম্যান্স যেন ২৬-এর মতোই নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত মাশরাফির। কদিন আগে শেষ হওয়া বিপিএলেই ৭.৬৭ ইকোনমি রেটে নিয়েছেন ১২ উইকেট।
এদিকে হাথুরুও দ্বিতীয় দফায় বাংলাদেশ কোচের দায়িত্ব নিয়ে ফিরেছেন। কিন্তু ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এখনো অবসর না নেওয়া মাশরাফিকে কেমন দেখছেন তিনি। তাঁকে নিয়ে কিছু ভাবছেন কি না হাথুরু? আজ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বাংলাদেশ কোচ বললেন, ‘নির্বাচনের জন্য?’ সঙ্গে যোগ করলেন, ‘না, আমার মনে হয় না সে আর খেলছে (আন্তর্জাতিক ক্রিকেট)।’
গত পরশু রাতে ঢাকায় পা রাখেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে কুশলাদি করেছেন গতকালই। বিসিবির ঘোষণা অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে আজ বেলা আড়াইটায় মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনকক্ষে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ কোচ। হাথুরু জানিয়েছেন, চলে গেলেও বাংলাদেশ ক্রিকেটকে সব সময় অনুসরণ করেছেন তিনি এবং সব সময় তাঁর মাথায় কাজ করেছে ফেরার কথাও।
নতুন করে দায়িত্ব পেয়ে হাথুরু বললেন, ‘আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে চলে যাওয়ার পর থেকেই অনুসরণ করছি। সময়ে সময়ে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য আমার সব সময়ই কোমল জায়গা ছিল। কারণ, এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক অ্যাসাইনমেন্ট (কাজ)। মাথায় সব সময় ফিরে আসার কথা কাজ করত।’
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মর্তুজা—গুরু-শিষ্যের এই জুটির সৌজন্যে ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ শক্তিশালী দলগুলোকে বধ করেছিল। ২০১৫ সালে ভারত, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজে হারায় বাংলাদেশ। তখন দলের অধিনায়ক ছিলেন মাশরাফি আর হাথুরু ছিলেন কোচ।
হাথুরু থাকাকালীনই আবার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে বিদায়ও নিয়েছিলেন মাশরাফি। গুঞ্জন আছে, হাথুরুই নাকি টি-টোয়েন্টিতে আর মাশরাফিকে চাননি। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে হাথুরুও বাংলাদেশ কোচের দায়িত্ব ছাড়েন। ২০২০ সালের পর ওয়ানডেতেও আর খেলেননি মাশরাফি। চোট আর বয়স পক্ষে কথা না বললেও মাঠের পারফরম্যান্স যেন ২৬-এর মতোই নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত মাশরাফির। কদিন আগে শেষ হওয়া বিপিএলেই ৭.৬৭ ইকোনমি রেটে নিয়েছেন ১২ উইকেট।
এদিকে হাথুরুও দ্বিতীয় দফায় বাংলাদেশ কোচের দায়িত্ব নিয়ে ফিরেছেন। কিন্তু ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এখনো অবসর না নেওয়া মাশরাফিকে কেমন দেখছেন তিনি। তাঁকে নিয়ে কিছু ভাবছেন কি না হাথুরু? আজ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বাংলাদেশ কোচ বললেন, ‘নির্বাচনের জন্য?’ সঙ্গে যোগ করলেন, ‘না, আমার মনে হয় না সে আর খেলছে (আন্তর্জাতিক ক্রিকেট)।’
গত পরশু রাতে ঢাকায় পা রাখেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে কুশলাদি করেছেন গতকালই। বিসিবির ঘোষণা অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে আজ বেলা আড়াইটায় মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনকক্ষে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ কোচ। হাথুরু জানিয়েছেন, চলে গেলেও বাংলাদেশ ক্রিকেটকে সব সময় অনুসরণ করেছেন তিনি এবং সব সময় তাঁর মাথায় কাজ করেছে ফেরার কথাও।
নতুন করে দায়িত্ব পেয়ে হাথুরু বললেন, ‘আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে চলে যাওয়ার পর থেকেই অনুসরণ করছি। সময়ে সময়ে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য আমার সব সময়ই কোমল জায়গা ছিল। কারণ, এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক অ্যাসাইনমেন্ট (কাজ)। মাথায় সব সময় ফিরে আসার কথা কাজ করত।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
২২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে