ক্রীড়া ডেস্ক
দুই দিন আগেই টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার রজতজয়ন্তী পালন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। গত ২৫ বছরে বিভিন্ন সময়ে নিয়মিত ও অন্তর্বর্তীকালীন ১৪ ক্রিকেটার বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি কেড়ে নেওয়ার পর আজ সবশেষ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নেতৃত্ব ছাড়লেন লাল বলের। টেস্টে ১৫ তম অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার অপেক্ষায় আছেন কেউ।
১৪ তম অধিনায়ক শান্ত নেতৃত্বও দিয়েছেন ১৪ টেস্টে। পরিসংখ্যান বলছে আগের ১৩ অধিনায়কের অধীনে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স বিবেচনায় পাল্লা ভারী তাঁরই। এর মধ্যে বিশেষ দুটি অর্জন রয়েছে, যা আবার ঐতিহাসিকও। ২০২৩ সালের নভেম্বরে নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে টেস্ট অধিনায়কত্ব শুরু করেন শান্ত।
অধিনায়ক হিসেবে প্রথম টেস্টেই শান্ত পেয়েছেন অসাধারণ জয়। যেটি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিজেদের মাঠের প্রথম টেস্ট জেতার গৌরব। তাদের মাঠে একটি টেস্ট জেতার গৌরব অর্জন করলেও ২০২৩ সালের আগ পর্যন্ত কিউইদের বিপক্ষে বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে কখনো জিততে পারেন। সেই অপেক্ষা ঘুচল শান্তর হাত ধরে। সেই টেস্টে সেঞ্চুরিও করেছিলেন তিনি। সিলেটে নিউজিল্যান্ডকে ১৫০ রানে হারায় বাংলাদেশ।
সবচেয়ে তৃপ্তির জয় ও ঐতিহাসিক অর্জন ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টেস্ট সিরিজ জয় এবং প্রথম টেস্ট ম্যাচ জয়ও। সেটিও শান্তর অধিনায়কত্বে। এই অর্জন বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্জনের একটি। গত বছরের আগস্টে পাকিস্তানের মাঠে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিল তারা। রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্টে ১০ উইকেট জেতে বাংলাদেশ। যেটি স্বাগতিকদের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জয়। সেপ্টেম্বরে একই মাঠে দ্বিতীয় টেস্ট জয় পায় ৬ উইকেটে।
শান্তর ১৪ টেস্ট অধিনায়কত্বে ৪ টেস্ট জয়, ৯ টেস্টে হার ও একটি ড্র করেছে বাংলাদেশ। জয়ের হার ২৮.৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনটি টেস্ট জয় তাঁর পাল্লা ভারী করেছে অন্য অধিনায়কদের বিবেচনায়। অন্তত ১০ টেস্টে অধিনায়কত্ব করেছেন, তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশ জয়ের হার সবচেয়ে বেশি শান্তর নেতৃত্বেই।
তালিকায় দুই নম্বরে থাকা সাকিব আল হাসান ১৯ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ৪ জয়, ১৫ হার দেখেছেন, জয়ের হার ২১.০৫ শতাংশ। বাংলাদেশকে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। তবে তাঁর অধীনে অর্জনও ততটা সুবিধার নয়। ৩৪ টেস্টে ৭ জয়, ১৮ হার ও ৯ ড্র। জয়ের হার ২০.৫৮ শতাংশ।
অন্তত ১০ টেস্টে অধিনায়কত্ব করেছেন
ম্যাচ জয় হার ড্র জয়ের হার
নাজমুল হোসেন শান্ত ১৪ ৪ ৯ ১ ২৮.৫৭%
সাকিব আল হাসান ১৯ ৪ ১৫ ০ ২১.০৫%
মুশফিকুর রহিম ৩৪ ৭ ১৮ ৯ ২০.৫৮%
মুমিনুল হক ১৭ ৩ ১২ ২ ১৭.৬৪%
হাবিবুল বাশার ১৮ ১ ১৩ ৪ ৫.৫৫%
মোহাম্মদ আশরাফুল ১৩ ০ ১২ ১ –
খালেদ মাসুদ ১২ ০ ১২ ০ –
দুই দিন আগেই টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার রজতজয়ন্তী পালন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। গত ২৫ বছরে বিভিন্ন সময়ে নিয়মিত ও অন্তর্বর্তীকালীন ১৪ ক্রিকেটার বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়কত্ব করেছেন। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি কেড়ে নেওয়ার পর আজ সবশেষ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নেতৃত্ব ছাড়লেন লাল বলের। টেস্টে ১৫ তম অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার অপেক্ষায় আছেন কেউ।
১৪ তম অধিনায়ক শান্ত নেতৃত্বও দিয়েছেন ১৪ টেস্টে। পরিসংখ্যান বলছে আগের ১৩ অধিনায়কের অধীনে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স বিবেচনায় পাল্লা ভারী তাঁরই। এর মধ্যে বিশেষ দুটি অর্জন রয়েছে, যা আবার ঐতিহাসিকও। ২০২৩ সালের নভেম্বরে নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে টেস্ট অধিনায়কত্ব শুরু করেন শান্ত।
অধিনায়ক হিসেবে প্রথম টেস্টেই শান্ত পেয়েছেন অসাধারণ জয়। যেটি নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিজেদের মাঠের প্রথম টেস্ট জেতার গৌরব। তাদের মাঠে একটি টেস্ট জেতার গৌরব অর্জন করলেও ২০২৩ সালের আগ পর্যন্ত কিউইদের বিপক্ষে বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে কখনো জিততে পারেন। সেই অপেক্ষা ঘুচল শান্তর হাত ধরে। সেই টেস্টে সেঞ্চুরিও করেছিলেন তিনি। সিলেটে নিউজিল্যান্ডকে ১৫০ রানে হারায় বাংলাদেশ।
সবচেয়ে তৃপ্তির জয় ও ঐতিহাসিক অর্জন ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টেস্ট সিরিজ জয় এবং প্রথম টেস্ট ম্যাচ জয়ও। সেটিও শান্তর অধিনায়কত্বে। এই অর্জন বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্জনের একটি। গত বছরের আগস্টে পাকিস্তানের মাঠে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিল তারা। রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্টে ১০ উইকেট জেতে বাংলাদেশ। যেটি স্বাগতিকদের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জয়। সেপ্টেম্বরে একই মাঠে দ্বিতীয় টেস্ট জয় পায় ৬ উইকেটে।
শান্তর ১৪ টেস্ট অধিনায়কত্বে ৪ টেস্ট জয়, ৯ টেস্টে হার ও একটি ড্র করেছে বাংলাদেশ। জয়ের হার ২৮.৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনটি টেস্ট জয় তাঁর পাল্লা ভারী করেছে অন্য অধিনায়কদের বিবেচনায়। অন্তত ১০ টেস্টে অধিনায়কত্ব করেছেন, তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশ জয়ের হার সবচেয়ে বেশি শান্তর নেতৃত্বেই।
তালিকায় দুই নম্বরে থাকা সাকিব আল হাসান ১৯ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ৪ জয়, ১৫ হার দেখেছেন, জয়ের হার ২১.০৫ শতাংশ। বাংলাদেশকে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। তবে তাঁর অধীনে অর্জনও ততটা সুবিধার নয়। ৩৪ টেস্টে ৭ জয়, ১৮ হার ও ৯ ড্র। জয়ের হার ২০.৫৮ শতাংশ।
অন্তত ১০ টেস্টে অধিনায়কত্ব করেছেন
ম্যাচ জয় হার ড্র জয়ের হার
নাজমুল হোসেন শান্ত ১৪ ৪ ৯ ১ ২৮.৫৭%
সাকিব আল হাসান ১৯ ৪ ১৫ ০ ২১.০৫%
মুশফিকুর রহিম ৩৪ ৭ ১৮ ৯ ২০.৫৮%
মুমিনুল হক ১৭ ৩ ১২ ২ ১৭.৬৪%
হাবিবুল বাশার ১৮ ১ ১৩ ৪ ৫.৫৫%
মোহাম্মদ আশরাফুল ১৩ ০ ১২ ১ –
খালেদ মাসুদ ১২ ০ ১২ ০ –
বয়সভিত্তিক হলেও প্রথমবারের মতো হকির কোনো বিশ্ব আসরে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ। ২৮ নভেম্বর থেকে ভারতের তামিলনাড়ুতে শুরু হবে জুনিয়র (অনূর্ধ্ব-২১) হকি বিশ্বকাপ। অভিষেক আসরে কঠিন পুলেই পড়েছে বাংলাদেশ। ‘এফ’ পুলে তাদের প্রতিপক্ষ ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া।
২ ঘণ্টা আগেচোট কাটিয়ে দীর্ঘদিন পর আবারও ম্যাচ খেলার অপেক্ষায় তাসকিন আহমেদ। সবশেষ গত ফেব্রুয়ারিতে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন এই পেসার। শ্রীলঙ্কার উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার আগে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ দুটোই জিততে চান। নিজের প্রত্যাবর্তন নিয়ে আবেগঘন অনুভ
৩ ঘণ্টা আগেকলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শেষ টেস্টে শ্রীলঙ্কার কাছে ইনিংস ব্যবধানে পরাজয়ের রেশ তখনও কাটেনি। এর মধ্যেই সংবাদ সম্মেলন কক্ষে ঢুকে নিজের টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেন নাজমুল হোসেন শান্ত। দশ মিনিটের ভেতর বক্তব্য শেষ করে ফিরে যান ড্রেসিংরুমে। তবে শান্তর এমন সিদ্ধান্ত বিসিবিতে ছড়িয়ে দিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেঘরোয়া ক্রিকেটে বরাবরই হাসে এনামুল হক বিজয়ের ব্যাট। তা হোক লিস্ট ‘এ’ কিংবা প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট। জাতীয় ক্রিকেট লিগের গত মৌসুমে এক সেঞ্চুরি ও ৬ ফিফটিসহ ৭০০ রান করে তিনি। যা তাঁকে এনে দেয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে খেলার সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে