
প্রশ্ন: হঠাৎ বিশ্বকাপের দেড় মাস আগে ভেন্যু পরিবর্তন হয়ে গেল, এখন টুর্নামেন্ট হবে আরব আমিরাতে। নিজেদের মাঠে বড় টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হলো, কতটা আফসোস লাগছে?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: সত্যি বলতে, খুবই খারাপ লাগছে। বাংলাদেশে বিশ্বকাপ হবে, এটা জানার পর থেকে মনের মধ্যে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছিল। দেশের মাঠে আমাদের পরিবার থাকবে। ওদের সামনে খেলা, বিশ্বকাপ বড় একটা মঞ্চ। এসব আর এখন ভাবার বিষয় নয়, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের মাঠে লক্ষ্য ঠিক রেখে খেলতে হবে। ভেন্যু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। তবে আফসোস লাগছে—বাংলাদেশের হয়ে দেশের মাঠে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলতে পারব না। সুযোগটা হাতছাড়া হলো।
প্রশ্ন: হোমে এক রকম কন্ডিশন, আরব আমিরাতে আরেক কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা কি চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে দিল আপনাদের?
জ্যোতি: আমার স্কিলে তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মনে হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ মানে চেনা মাঠে উইকেট কেমন হবে, আমরা আগেই জানতে পারতাম। এখন হয়তো সুযোগটা থাকবে না। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন এনে আরব আমিরাতে খেলতে হবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ নিয়ে এখন আপনাদের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে আছে?
জ্যোতি: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি—আমি বলব, এখন যতটুকু নিতে পেরেছি, এর চেয়েও ভালো হতে পারত। দেশের যে পরিস্থিতি ছিল, সে জন্য আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সঙ্গে বিদেশি কয়েকটি দল খেলতে চেয়েছিল। সেগুলো আর হলো না। এশিয়া কাপে আমরা কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হয়তো আমরা আরও কিছু ম্যাচ খেলব। হয়তো আন্তর্জাতিক ম্যাচ পাব না। তবে যা-ই পাব, যেভাবে সুযোগ পাব, ভালোভাবে যেন প্রস্তুত হওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখব।
প্রশ্ন: হোমে বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রে বড় কিছু করার যে স্বপ্ন ছিল, সেটি কি এখন আরব আমিরাতেও থাকবে?
জ্যোতি: (হাসি) ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে, তবে স্বপ্ন তো পরিবর্তন হয়নি। বিশ্বকাপে ভালো খেলার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা এখনো আছে। ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কোনো বাধা হবে না। চেষ্টা থাকবে স্বপ্নের দিকে ছুটে চলার। চারটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ একেবারে শূন্য হাতে ফিরেছে। একটা ম্যাচও জিততে পারিনি। এবার লক্ষ্য থাকবে যেন আমরা একাধিক ম্যাচ জিততে পারি। দল হিসেবে যদি পরিকল্পনা করে খেলতে পারি, আমাদের প্রত্যাশা মেটানো সম্ভব হবে মনে করি।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে আপনাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে মনে করছেন?
জ্যোতি: আবহাওয়া অনেক বেশি গরম ও শুষ্ক। আর্দ্রতা বেশি থাকবে। এটা শুরুতে হয়তো একটু কষ্ট দিতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতিও আমাদের খুব বেশি ভোগাবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। বাংলাদেশে অনেক গরম ছিল, এই বছর আমরা এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। শ্রীলঙ্কায় যখন আমরা খেলেছি, সেখানেও গরম ছিল। আমরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যারা থাকবে, তাদের কাছে এসব পরিস্থিতি বড় কোনো ইস্যু হবে না। তারা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারবে। খুব বড় চ্যালেঞ্জ হবে না।
প্রশ্ন: আপনি বাদে টপ অর্ডার থেকে শুরু করে বেশির ভাগ ব্যাটারের ব্যাটে রানে নেই। এশিয়া কাপে ফাইনাল না খেলার পেছনে হতশ্রী ব্যাটিং দায়ী। বিশ্বকাপের আগে এটা কতটা ভাবাচ্ছে?
জ্যোতি: সব সময় ব্যাটিংটা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। বলতে পারেন, টপ অর্ডারে রান হচ্ছে না। ধারাবাহিক না। যেন ধারাবাহিক হতে পারে, ব্যাটারদের সেটির প্রতি মনোযোগ বাড়ানো দরকার। যে ক্রিকেটার ১০-১৫ বা ২০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে, নিজেদের নিয়ে তাদের নতুন করে ভাবার সুযোগ নেই। টিম ম্যানেজমেন্টকে অজুহাত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। টিম ম্যানেজমেন্টও এসব শুনবে না। ব্যক্তিগত তাগিদ থেকে নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। কোনো সংশয় নেই, আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার স্কিলফুল। আমাদের মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে। সেটা এখন পারফরম্যান্সে পরিণত করতে হবে। এখন যে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) হবে, সেটিও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। যেসব ক্রিকেটার জানে, আমরা বিশ্বকাপে খেলব, তাদের আরও উন্নতি করে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। সবাইকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, তারা বিশ্বকাপে এবার আরও ভালো ক্রিকেট খেলবে। আমিও চেষ্টা করব, যেন আরও বেশি রান করতে পারি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পারি।
প্রশ্ন: কোচ হাশান তিলকারত্নের কোচিং কেমন উপভোগ করছেন?
জ্যোতি: তাঁর কোচিং উপভোগের বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে এখন বেশ কয়েকজন ভালো মানের পেসার যোগ হয়েছে। আগে বাংলাদেশ স্পিননির্ভর দল ছিল, বিশ্বকাপে এবার বোলিং বিভাগ নিয়ে কতটা আশাবাদী?
জ্যোতি: দেখুন, আমাদের দলে পেসার হিসেবে মারুফাকেই দেখছি, দলে সম্প্রতি জাহানারা আপুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে তৃষ্ণা-দিশা ছিল। যদিও আমরা সেভাবে দিশার কাছ থেকে সার্ভিস পাইনি। সম্প্রতি দেশের মাঠে আমাদের খেলা বেশি ছিল; তাই আমরা স্পিনে শক্তি বাড়িয়ে খেলেছি। কিন্তু এবার বিশ্বকাপ আরব আমিরাতে। সেখানকার উইকেটও ভিন্ন থাকবে। আইসিসি ইভেন্টে স্পোর্টিং উইকেট হয়। যারা জোরের ওপর কিংবা ভালো জায়গায় বল করতে পারে, তাদের উইকেট পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। আমাদের দলে রিস্ট স্পিনার আছে, অফ স্পিনার আছে। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে শুধু স্পিন কিংবা পেসনির্ভর হলে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নির্দিষ্ট একটা বিভাগের ওপর নির্ভর করা কঠিন। প্রতিটি বিভাগে শক্তি বাড়াতে হয়। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করতে পারলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
প্রশ্ন: হঠাৎ বিশ্বকাপের দেড় মাস আগে ভেন্যু পরিবর্তন হয়ে গেল, এখন টুর্নামেন্ট হবে আরব আমিরাতে। নিজেদের মাঠে বড় টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হলো, কতটা আফসোস লাগছে?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: সত্যি বলতে, খুবই খারাপ লাগছে। বাংলাদেশে বিশ্বকাপ হবে, এটা জানার পর থেকে মনের মধ্যে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছিল। দেশের মাঠে আমাদের পরিবার থাকবে। ওদের সামনে খেলা, বিশ্বকাপ বড় একটা মঞ্চ। এসব আর এখন ভাবার বিষয় নয়, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের মাঠে লক্ষ্য ঠিক রেখে খেলতে হবে। ভেন্যু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। তবে আফসোস লাগছে—বাংলাদেশের হয়ে দেশের মাঠে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলতে পারব না। সুযোগটা হাতছাড়া হলো।
প্রশ্ন: হোমে এক রকম কন্ডিশন, আরব আমিরাতে আরেক কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা কি চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে দিল আপনাদের?
জ্যোতি: আমার স্কিলে তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মনে হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ মানে চেনা মাঠে উইকেট কেমন হবে, আমরা আগেই জানতে পারতাম। এখন হয়তো সুযোগটা থাকবে না। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন এনে আরব আমিরাতে খেলতে হবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ নিয়ে এখন আপনাদের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে আছে?
জ্যোতি: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি—আমি বলব, এখন যতটুকু নিতে পেরেছি, এর চেয়েও ভালো হতে পারত। দেশের যে পরিস্থিতি ছিল, সে জন্য আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সঙ্গে বিদেশি কয়েকটি দল খেলতে চেয়েছিল। সেগুলো আর হলো না। এশিয়া কাপে আমরা কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হয়তো আমরা আরও কিছু ম্যাচ খেলব। হয়তো আন্তর্জাতিক ম্যাচ পাব না। তবে যা-ই পাব, যেভাবে সুযোগ পাব, ভালোভাবে যেন প্রস্তুত হওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখব।
প্রশ্ন: হোমে বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রে বড় কিছু করার যে স্বপ্ন ছিল, সেটি কি এখন আরব আমিরাতেও থাকবে?
জ্যোতি: (হাসি) ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে, তবে স্বপ্ন তো পরিবর্তন হয়নি। বিশ্বকাপে ভালো খেলার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা এখনো আছে। ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কোনো বাধা হবে না। চেষ্টা থাকবে স্বপ্নের দিকে ছুটে চলার। চারটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ একেবারে শূন্য হাতে ফিরেছে। একটা ম্যাচও জিততে পারিনি। এবার লক্ষ্য থাকবে যেন আমরা একাধিক ম্যাচ জিততে পারি। দল হিসেবে যদি পরিকল্পনা করে খেলতে পারি, আমাদের প্রত্যাশা মেটানো সম্ভব হবে মনে করি।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে আপনাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে মনে করছেন?
জ্যোতি: আবহাওয়া অনেক বেশি গরম ও শুষ্ক। আর্দ্রতা বেশি থাকবে। এটা শুরুতে হয়তো একটু কষ্ট দিতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতিও আমাদের খুব বেশি ভোগাবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। বাংলাদেশে অনেক গরম ছিল, এই বছর আমরা এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। শ্রীলঙ্কায় যখন আমরা খেলেছি, সেখানেও গরম ছিল। আমরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যারা থাকবে, তাদের কাছে এসব পরিস্থিতি বড় কোনো ইস্যু হবে না। তারা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারবে। খুব বড় চ্যালেঞ্জ হবে না।
প্রশ্ন: আপনি বাদে টপ অর্ডার থেকে শুরু করে বেশির ভাগ ব্যাটারের ব্যাটে রানে নেই। এশিয়া কাপে ফাইনাল না খেলার পেছনে হতশ্রী ব্যাটিং দায়ী। বিশ্বকাপের আগে এটা কতটা ভাবাচ্ছে?
জ্যোতি: সব সময় ব্যাটিংটা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। বলতে পারেন, টপ অর্ডারে রান হচ্ছে না। ধারাবাহিক না। যেন ধারাবাহিক হতে পারে, ব্যাটারদের সেটির প্রতি মনোযোগ বাড়ানো দরকার। যে ক্রিকেটার ১০-১৫ বা ২০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে, নিজেদের নিয়ে তাদের নতুন করে ভাবার সুযোগ নেই। টিম ম্যানেজমেন্টকে অজুহাত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। টিম ম্যানেজমেন্টও এসব শুনবে না। ব্যক্তিগত তাগিদ থেকে নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। কোনো সংশয় নেই, আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার স্কিলফুল। আমাদের মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে। সেটা এখন পারফরম্যান্সে পরিণত করতে হবে। এখন যে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) হবে, সেটিও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। যেসব ক্রিকেটার জানে, আমরা বিশ্বকাপে খেলব, তাদের আরও উন্নতি করে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। সবাইকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, তারা বিশ্বকাপে এবার আরও ভালো ক্রিকেট খেলবে। আমিও চেষ্টা করব, যেন আরও বেশি রান করতে পারি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পারি।
প্রশ্ন: কোচ হাশান তিলকারত্নের কোচিং কেমন উপভোগ করছেন?
জ্যোতি: তাঁর কোচিং উপভোগের বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে এখন বেশ কয়েকজন ভালো মানের পেসার যোগ হয়েছে। আগে বাংলাদেশ স্পিননির্ভর দল ছিল, বিশ্বকাপে এবার বোলিং বিভাগ নিয়ে কতটা আশাবাদী?
জ্যোতি: দেখুন, আমাদের দলে পেসার হিসেবে মারুফাকেই দেখছি, দলে সম্প্রতি জাহানারা আপুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে তৃষ্ণা-দিশা ছিল। যদিও আমরা সেভাবে দিশার কাছ থেকে সার্ভিস পাইনি। সম্প্রতি দেশের মাঠে আমাদের খেলা বেশি ছিল; তাই আমরা স্পিনে শক্তি বাড়িয়ে খেলেছি। কিন্তু এবার বিশ্বকাপ আরব আমিরাতে। সেখানকার উইকেটও ভিন্ন থাকবে। আইসিসি ইভেন্টে স্পোর্টিং উইকেট হয়। যারা জোরের ওপর কিংবা ভালো জায়গায় বল করতে পারে, তাদের উইকেট পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। আমাদের দলে রিস্ট স্পিনার আছে, অফ স্পিনার আছে। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে শুধু স্পিন কিংবা পেসনির্ভর হলে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নির্দিষ্ট একটা বিভাগের ওপর নির্ভর করা কঠিন। প্রতিটি বিভাগে শক্তি বাড়াতে হয়। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করতে পারলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।

প্রশ্ন: হঠাৎ বিশ্বকাপের দেড় মাস আগে ভেন্যু পরিবর্তন হয়ে গেল, এখন টুর্নামেন্ট হবে আরব আমিরাতে। নিজেদের মাঠে বড় টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হলো, কতটা আফসোস লাগছে?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: সত্যি বলতে, খুবই খারাপ লাগছে। বাংলাদেশে বিশ্বকাপ হবে, এটা জানার পর থেকে মনের মধ্যে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছিল। দেশের মাঠে আমাদের পরিবার থাকবে। ওদের সামনে খেলা, বিশ্বকাপ বড় একটা মঞ্চ। এসব আর এখন ভাবার বিষয় নয়, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের মাঠে লক্ষ্য ঠিক রেখে খেলতে হবে। ভেন্যু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। তবে আফসোস লাগছে—বাংলাদেশের হয়ে দেশের মাঠে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলতে পারব না। সুযোগটা হাতছাড়া হলো।
প্রশ্ন: হোমে এক রকম কন্ডিশন, আরব আমিরাতে আরেক কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা কি চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে দিল আপনাদের?
জ্যোতি: আমার স্কিলে তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মনে হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ মানে চেনা মাঠে উইকেট কেমন হবে, আমরা আগেই জানতে পারতাম। এখন হয়তো সুযোগটা থাকবে না। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন এনে আরব আমিরাতে খেলতে হবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ নিয়ে এখন আপনাদের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে আছে?
জ্যোতি: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি—আমি বলব, এখন যতটুকু নিতে পেরেছি, এর চেয়েও ভালো হতে পারত। দেশের যে পরিস্থিতি ছিল, সে জন্য আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সঙ্গে বিদেশি কয়েকটি দল খেলতে চেয়েছিল। সেগুলো আর হলো না। এশিয়া কাপে আমরা কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হয়তো আমরা আরও কিছু ম্যাচ খেলব। হয়তো আন্তর্জাতিক ম্যাচ পাব না। তবে যা-ই পাব, যেভাবে সুযোগ পাব, ভালোভাবে যেন প্রস্তুত হওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখব।
প্রশ্ন: হোমে বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রে বড় কিছু করার যে স্বপ্ন ছিল, সেটি কি এখন আরব আমিরাতেও থাকবে?
জ্যোতি: (হাসি) ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে, তবে স্বপ্ন তো পরিবর্তন হয়নি। বিশ্বকাপে ভালো খেলার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা এখনো আছে। ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কোনো বাধা হবে না। চেষ্টা থাকবে স্বপ্নের দিকে ছুটে চলার। চারটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ একেবারে শূন্য হাতে ফিরেছে। একটা ম্যাচও জিততে পারিনি। এবার লক্ষ্য থাকবে যেন আমরা একাধিক ম্যাচ জিততে পারি। দল হিসেবে যদি পরিকল্পনা করে খেলতে পারি, আমাদের প্রত্যাশা মেটানো সম্ভব হবে মনে করি।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে আপনাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে মনে করছেন?
জ্যোতি: আবহাওয়া অনেক বেশি গরম ও শুষ্ক। আর্দ্রতা বেশি থাকবে। এটা শুরুতে হয়তো একটু কষ্ট দিতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতিও আমাদের খুব বেশি ভোগাবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। বাংলাদেশে অনেক গরম ছিল, এই বছর আমরা এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। শ্রীলঙ্কায় যখন আমরা খেলেছি, সেখানেও গরম ছিল। আমরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যারা থাকবে, তাদের কাছে এসব পরিস্থিতি বড় কোনো ইস্যু হবে না। তারা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারবে। খুব বড় চ্যালেঞ্জ হবে না।
প্রশ্ন: আপনি বাদে টপ অর্ডার থেকে শুরু করে বেশির ভাগ ব্যাটারের ব্যাটে রানে নেই। এশিয়া কাপে ফাইনাল না খেলার পেছনে হতশ্রী ব্যাটিং দায়ী। বিশ্বকাপের আগে এটা কতটা ভাবাচ্ছে?
জ্যোতি: সব সময় ব্যাটিংটা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। বলতে পারেন, টপ অর্ডারে রান হচ্ছে না। ধারাবাহিক না। যেন ধারাবাহিক হতে পারে, ব্যাটারদের সেটির প্রতি মনোযোগ বাড়ানো দরকার। যে ক্রিকেটার ১০-১৫ বা ২০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে, নিজেদের নিয়ে তাদের নতুন করে ভাবার সুযোগ নেই। টিম ম্যানেজমেন্টকে অজুহাত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। টিম ম্যানেজমেন্টও এসব শুনবে না। ব্যক্তিগত তাগিদ থেকে নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। কোনো সংশয় নেই, আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার স্কিলফুল। আমাদের মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে। সেটা এখন পারফরম্যান্সে পরিণত করতে হবে। এখন যে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) হবে, সেটিও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। যেসব ক্রিকেটার জানে, আমরা বিশ্বকাপে খেলব, তাদের আরও উন্নতি করে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। সবাইকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, তারা বিশ্বকাপে এবার আরও ভালো ক্রিকেট খেলবে। আমিও চেষ্টা করব, যেন আরও বেশি রান করতে পারি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পারি।
প্রশ্ন: কোচ হাশান তিলকারত্নের কোচিং কেমন উপভোগ করছেন?
জ্যোতি: তাঁর কোচিং উপভোগের বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে এখন বেশ কয়েকজন ভালো মানের পেসার যোগ হয়েছে। আগে বাংলাদেশ স্পিননির্ভর দল ছিল, বিশ্বকাপে এবার বোলিং বিভাগ নিয়ে কতটা আশাবাদী?
জ্যোতি: দেখুন, আমাদের দলে পেসার হিসেবে মারুফাকেই দেখছি, দলে সম্প্রতি জাহানারা আপুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে তৃষ্ণা-দিশা ছিল। যদিও আমরা সেভাবে দিশার কাছ থেকে সার্ভিস পাইনি। সম্প্রতি দেশের মাঠে আমাদের খেলা বেশি ছিল; তাই আমরা স্পিনে শক্তি বাড়িয়ে খেলেছি। কিন্তু এবার বিশ্বকাপ আরব আমিরাতে। সেখানকার উইকেটও ভিন্ন থাকবে। আইসিসি ইভেন্টে স্পোর্টিং উইকেট হয়। যারা জোরের ওপর কিংবা ভালো জায়গায় বল করতে পারে, তাদের উইকেট পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। আমাদের দলে রিস্ট স্পিনার আছে, অফ স্পিনার আছে। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে শুধু স্পিন কিংবা পেসনির্ভর হলে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নির্দিষ্ট একটা বিভাগের ওপর নির্ভর করা কঠিন। প্রতিটি বিভাগে শক্তি বাড়াতে হয়। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করতে পারলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
প্রশ্ন: হঠাৎ বিশ্বকাপের দেড় মাস আগে ভেন্যু পরিবর্তন হয়ে গেল, এখন টুর্নামেন্ট হবে আরব আমিরাতে। নিজেদের মাঠে বড় টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হলো, কতটা আফসোস লাগছে?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: সত্যি বলতে, খুবই খারাপ লাগছে। বাংলাদেশে বিশ্বকাপ হবে, এটা জানার পর থেকে মনের মধ্যে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছিল। দেশের মাঠে আমাদের পরিবার থাকবে। ওদের সামনে খেলা, বিশ্বকাপ বড় একটা মঞ্চ। এসব আর এখন ভাবার বিষয় নয়, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের মাঠে লক্ষ্য ঠিক রেখে খেলতে হবে। ভেন্যু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। তবে আফসোস লাগছে—বাংলাদেশের হয়ে দেশের মাঠে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলতে পারব না। সুযোগটা হাতছাড়া হলো।
প্রশ্ন: হোমে এক রকম কন্ডিশন, আরব আমিরাতে আরেক কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা কি চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে দিল আপনাদের?
জ্যোতি: আমার স্কিলে তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মনে হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ মানে চেনা মাঠে উইকেট কেমন হবে, আমরা আগেই জানতে পারতাম। এখন হয়তো সুযোগটা থাকবে না। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন এনে আরব আমিরাতে খেলতে হবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ নিয়ে এখন আপনাদের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে আছে?
জ্যোতি: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি—আমি বলব, এখন যতটুকু নিতে পেরেছি, এর চেয়েও ভালো হতে পারত। দেশের যে পরিস্থিতি ছিল, সে জন্য আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সঙ্গে বিদেশি কয়েকটি দল খেলতে চেয়েছিল। সেগুলো আর হলো না। এশিয়া কাপে আমরা কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হয়তো আমরা আরও কিছু ম্যাচ খেলব। হয়তো আন্তর্জাতিক ম্যাচ পাব না। তবে যা-ই পাব, যেভাবে সুযোগ পাব, ভালোভাবে যেন প্রস্তুত হওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখব।
প্রশ্ন: হোমে বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রে বড় কিছু করার যে স্বপ্ন ছিল, সেটি কি এখন আরব আমিরাতেও থাকবে?
জ্যোতি: (হাসি) ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে, তবে স্বপ্ন তো পরিবর্তন হয়নি। বিশ্বকাপে ভালো খেলার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা এখনো আছে। ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কোনো বাধা হবে না। চেষ্টা থাকবে স্বপ্নের দিকে ছুটে চলার। চারটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ একেবারে শূন্য হাতে ফিরেছে। একটা ম্যাচও জিততে পারিনি। এবার লক্ষ্য থাকবে যেন আমরা একাধিক ম্যাচ জিততে পারি। দল হিসেবে যদি পরিকল্পনা করে খেলতে পারি, আমাদের প্রত্যাশা মেটানো সম্ভব হবে মনে করি।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে আপনাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে মনে করছেন?
জ্যোতি: আবহাওয়া অনেক বেশি গরম ও শুষ্ক। আর্দ্রতা বেশি থাকবে। এটা শুরুতে হয়তো একটু কষ্ট দিতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতিও আমাদের খুব বেশি ভোগাবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। বাংলাদেশে অনেক গরম ছিল, এই বছর আমরা এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। শ্রীলঙ্কায় যখন আমরা খেলেছি, সেখানেও গরম ছিল। আমরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যারা থাকবে, তাদের কাছে এসব পরিস্থিতি বড় কোনো ইস্যু হবে না। তারা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারবে। খুব বড় চ্যালেঞ্জ হবে না।
প্রশ্ন: আপনি বাদে টপ অর্ডার থেকে শুরু করে বেশির ভাগ ব্যাটারের ব্যাটে রানে নেই। এশিয়া কাপে ফাইনাল না খেলার পেছনে হতশ্রী ব্যাটিং দায়ী। বিশ্বকাপের আগে এটা কতটা ভাবাচ্ছে?
জ্যোতি: সব সময় ব্যাটিংটা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। বলতে পারেন, টপ অর্ডারে রান হচ্ছে না। ধারাবাহিক না। যেন ধারাবাহিক হতে পারে, ব্যাটারদের সেটির প্রতি মনোযোগ বাড়ানো দরকার। যে ক্রিকেটার ১০-১৫ বা ২০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে, নিজেদের নিয়ে তাদের নতুন করে ভাবার সুযোগ নেই। টিম ম্যানেজমেন্টকে অজুহাত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। টিম ম্যানেজমেন্টও এসব শুনবে না। ব্যক্তিগত তাগিদ থেকে নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। কোনো সংশয় নেই, আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার স্কিলফুল। আমাদের মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে। সেটা এখন পারফরম্যান্সে পরিণত করতে হবে। এখন যে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) হবে, সেটিও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। যেসব ক্রিকেটার জানে, আমরা বিশ্বকাপে খেলব, তাদের আরও উন্নতি করে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। সবাইকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, তারা বিশ্বকাপে এবার আরও ভালো ক্রিকেট খেলবে। আমিও চেষ্টা করব, যেন আরও বেশি রান করতে পারি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পারি।
প্রশ্ন: কোচ হাশান তিলকারত্নের কোচিং কেমন উপভোগ করছেন?
জ্যোতি: তাঁর কোচিং উপভোগের বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে এখন বেশ কয়েকজন ভালো মানের পেসার যোগ হয়েছে। আগে বাংলাদেশ স্পিননির্ভর দল ছিল, বিশ্বকাপে এবার বোলিং বিভাগ নিয়ে কতটা আশাবাদী?
জ্যোতি: দেখুন, আমাদের দলে পেসার হিসেবে মারুফাকেই দেখছি, দলে সম্প্রতি জাহানারা আপুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে তৃষ্ণা-দিশা ছিল। যদিও আমরা সেভাবে দিশার কাছ থেকে সার্ভিস পাইনি। সম্প্রতি দেশের মাঠে আমাদের খেলা বেশি ছিল; তাই আমরা স্পিনে শক্তি বাড়িয়ে খেলেছি। কিন্তু এবার বিশ্বকাপ আরব আমিরাতে। সেখানকার উইকেটও ভিন্ন থাকবে। আইসিসি ইভেন্টে স্পোর্টিং উইকেট হয়। যারা জোরের ওপর কিংবা ভালো জায়গায় বল করতে পারে, তাদের উইকেট পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। আমাদের দলে রিস্ট স্পিনার আছে, অফ স্পিনার আছে। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে শুধু স্পিন কিংবা পেসনির্ভর হলে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নির্দিষ্ট একটা বিভাগের ওপর নির্ভর করা কঠিন। প্রতিটি বিভাগে শক্তি বাড়াতে হয়। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করতে পারলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৩০ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
লিভারপুলের হয়ে সালাহ সবশেষ পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন গত ২৭ নভেম্বর; উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসভি আইন্দহোভেনর বিপক্ষে। সে ম্যাচে হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েন। সান্দারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন বদলি হিসেবে। এরপর লিগে লিডস ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের স্কোয়াডেও জায়গা হয়নি তাঁর।
দলে অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রধান কোচ আর্নে স্লটকে ইঙ্গিত করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সালাহ। তাতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়। তবে সব বিতর্কের সমাপ্তি টানেন স্লট। গত শুক্রবার তারকা ফরোয়ার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং ব্রাইটনের বিপক্ষে লিগ ম্যাচের স্কোয়াডে ফেরান। স্কোয়াডে ফিরলেও শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি লিভারপুলের ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজনের। ২৬ মিনিটে জো গোমেজ চোট পাওয়ায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন সালাহ।
অ্যানফিল্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচটি লিভারপুল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। দুটি গোলই করেন হুগো একিতিকে। ৬০ মিনিটে তাঁর দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করেন সালাহ। তাতেই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে কোনো একক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭৭ গোলে অবদানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮৮ গোল এবং ৮৯ অ্যাসিস্ট করে সালাহ ছাড়িয়ে গেলেন ওয়েইন রুনিকে। ২৭৬ গোলে জড়িয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ফুটবলারের নাম। এদিন অ্যানফিল্ডের গ্যালারিতে সালাহকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন ভক্তরা। গোল না করলেও তাই তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হয়ে থাকল স্মরণীয়।
ম্যাচ শেষে সালাহ বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ পর আমার মনে হলো ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। ম্যাচে আমরা যে মানসিকতা দেখিয়েছি এবং আমাদের যে চোটের সমস্যা আছে, তাতে হয়তো এমন কিছু আমাদের প্রাপ্য ছিল।’

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
লিভারপুলের হয়ে সালাহ সবশেষ পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন গত ২৭ নভেম্বর; উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসভি আইন্দহোভেনর বিপক্ষে। সে ম্যাচে হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েন। সান্দারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন বদলি হিসেবে। এরপর লিগে লিডস ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের স্কোয়াডেও জায়গা হয়নি তাঁর।
দলে অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রধান কোচ আর্নে স্লটকে ইঙ্গিত করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সালাহ। তাতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়। তবে সব বিতর্কের সমাপ্তি টানেন স্লট। গত শুক্রবার তারকা ফরোয়ার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং ব্রাইটনের বিপক্ষে লিগ ম্যাচের স্কোয়াডে ফেরান। স্কোয়াডে ফিরলেও শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি লিভারপুলের ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজনের। ২৬ মিনিটে জো গোমেজ চোট পাওয়ায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন সালাহ।
অ্যানফিল্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচটি লিভারপুল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। দুটি গোলই করেন হুগো একিতিকে। ৬০ মিনিটে তাঁর দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করেন সালাহ। তাতেই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে কোনো একক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭৭ গোলে অবদানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮৮ গোল এবং ৮৯ অ্যাসিস্ট করে সালাহ ছাড়িয়ে গেলেন ওয়েইন রুনিকে। ২৭৬ গোলে জড়িয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ফুটবলারের নাম। এদিন অ্যানফিল্ডের গ্যালারিতে সালাহকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন ভক্তরা। গোল না করলেও তাই তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হয়ে থাকল স্মরণীয়।
ম্যাচ শেষে সালাহ বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ পর আমার মনে হলো ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। ম্যাচে আমরা যে মানসিকতা দেখিয়েছি এবং আমাদের যে চোটের সমস্যা আছে, তাতে হয়তো এমন কিছু আমাদের প্রাপ্য ছিল।’

বাংলাদেশ থেকে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে গেছে আরব আমিরাতে। এত দিন ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেলার লক্ষ্যে তৈরি হতে থাকা বাংলাদেশ নারী দলকে এখন নতুনভাবে প্রস্তুত হতে হচ্ছে। বিশ্বকাপের ভেন্যু পরিবর্তন, দলের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ সাম্প্রতিক বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের বিভিন্ন বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্
২৩ আগস্ট ২০২৪
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। একপর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েক শ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলা শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল—সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। একপর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েক শ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলা শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল—সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশ থেকে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে গেছে আরব আমিরাতে। এত দিন ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেলার লক্ষ্যে তৈরি হতে থাকা বাংলাদেশ নারী দলকে এখন নতুনভাবে প্রস্তুত হতে হচ্ছে। বিশ্বকাপের ভেন্যু পরিবর্তন, দলের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ সাম্প্রতিক বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের বিভিন্ন বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্
২৩ আগস্ট ২০২৪
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৩০ মিনিট আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

বাংলাদেশ থেকে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে গেছে আরব আমিরাতে। এত দিন ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেলার লক্ষ্যে তৈরি হতে থাকা বাংলাদেশ নারী দলকে এখন নতুনভাবে প্রস্তুত হতে হচ্ছে। বিশ্বকাপের ভেন্যু পরিবর্তন, দলের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ সাম্প্রতিক বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের বিভিন্ন বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্
২৩ আগস্ট ২০২৪
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৩০ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ
ভারত-পাকিস্তান
সরাসরি, বেলা ১১ টা
টি স্পোর্টস
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
বিগ ব্যাশ
পার্থ স্কর্চার্স-সিডনি সিক্সার্স
বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ২
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
নটিংহাম-টটেনহাম
রাত ৮ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২
ব্রেন্টফোর্ড-লিডস
১০টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ
ভারত-পাকিস্তান
সরাসরি, বেলা ১১ টা
টি স্পোর্টস
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
বিগ ব্যাশ
পার্থ স্কর্চার্স-সিডনি সিক্সার্স
বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ২
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
নটিংহাম-টটেনহাম
রাত ৮ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২
ব্রেন্টফোর্ড-লিডস
১০টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

বাংলাদেশ থেকে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরে গেছে আরব আমিরাতে। এত দিন ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেলার লক্ষ্যে তৈরি হতে থাকা বাংলাদেশ নারী দলকে এখন নতুনভাবে প্রস্তুত হতে হচ্ছে। বিশ্বকাপের ভেন্যু পরিবর্তন, দলের প্রস্তুতি, লক্ষ্যসহ সাম্প্রতিক বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের বিভিন্ন বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্
২৩ আগস্ট ২০২৪
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৩০ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে