রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সরে না গেলে বাংলাদেশের মেয়েরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলত নিজেদের দেশে। সেটি সম্ভব না হলেও আরব আমিরাতে আজ জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। উদ্বোধনী ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে ১৬ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
শারজায় টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ ৭ উইকেট করে ১১৯ রান। লক্ষ্য তাড়ায় স্কটল্যান্ডের মেয়েরা ৭ উইকেটে থামে ১০৩ রানে। ১০ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়ের মুখ দেখল বাংলাদেশের মেয়েরা।
ম্যাচটি ছিল জ্যোতির নতুন মাইলফলক ছোঁয়ারও। বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে শততম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেললেন তিনি। অধিনায়কের মাইলফলক গড়ার ম্যাচে বাংলাদেশ পেল স্মরণীয় জয়ও। ঘরের মাটিতে ২০১৪ সালে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে নেমে ২টি জয় পেয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। এরপর ২০১৬, ২০১৮, ২০২০ ও ২০২৩ বিশ্বকাপে খেললেও দেখা পায়নি জয়ের। এবার বিশ্বকাপে অভিষিক্ত স্কটিশদের হারিয়ে সেই অপেক্ষা ঘোচাল বাংলাদেশ।
ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ শুরু এনে দেন সাথী রানী (২৯) ও মুরশিদা খাতুন (১২)। দুজনের ২৬ রানের জুটি ভাঙেন ক্যাথরিন ব্রাইস। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে সোবহানা মোস্তারির সঙ্গে ৪২ রানের জুটি গড়ে ফেরেন সাথী। স্কোরবোর্ডে রান তখন ৬৮। তার সঙ্গে ১ রান যোগ হতেই রানআউট হন তাজ নাহার (০)।
এরপর জ্যোতির সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন মোস্তারি। তবে ৩৮ বলে ৩৬ রান করে তিনি ফিরলে বাংলাদেশের রানের চাকার গতি ধীর হয়ে আসে। জ্যোতিকে বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি স্বর্ণ আক্তার (৫) ও রিতু মনি (৫)। ইনিংসের শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ১৮ বলে ১৮ রান করে দলের শেষ উইকেট হিসেবে ফেরেন উইকেটরক্ষক জ্যোতি। তিনজনকেই ফেরান সাসকিয়া হোর্লি। স্কটল্যান্ডের হয়ে তিনি সফল বোলার। বাংলাদেশের হয়ে ফাহিমা খাতুন (১০) ও রাবেয়া খান (১) অপরাজিত ছিলেন।
১২০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে বোলিংয়ের সাফল্যটা ব্যাটিংয়ে দেখাতে পারেননি ওপেনার হোর্লি (৫)। ফেরেন ফাহিমা খাতুনের বলে জ্যোতির গ্লাভসে বন্দী হয়ে। তবে আরেক ওপেনার সারাহ ব্রাইস চেষ্টা করে গেছেন শেষ পর্যন্ত। সতীর্থদের আসা যাওয়ার মাঝে ৫২ বলে ৪৯ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তবে মারুফা আক্তারের করা ইনিংসের শেষ ওভারে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান ব্রাইস। তবে তাঁর বড় বোন অধিনায়ক ক্যাথরিন ব্রাইসকে (১১) বোল্ড করেন মারুফা।
৭০ রানেই ৫ উইকেট হারায় স্কটল্যান্ড। তাঁদের ইনিংসে শুধু তিনজন দুই অঙ্কের রান ছুঁয়েছেন। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন রিতু মনি।
রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সরে না গেলে বাংলাদেশের মেয়েরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলত নিজেদের দেশে। সেটি সম্ভব না হলেও আরব আমিরাতে আজ জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করলেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। উদ্বোধনী ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে ১৬ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
শারজায় টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ ৭ উইকেট করে ১১৯ রান। লক্ষ্য তাড়ায় স্কটল্যান্ডের মেয়েরা ৭ উইকেটে থামে ১০৩ রানে। ১০ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়ের মুখ দেখল বাংলাদেশের মেয়েরা।
ম্যাচটি ছিল জ্যোতির নতুন মাইলফলক ছোঁয়ারও। বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে শততম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেললেন তিনি। অধিনায়কের মাইলফলক গড়ার ম্যাচে বাংলাদেশ পেল স্মরণীয় জয়ও। ঘরের মাটিতে ২০১৪ সালে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে নেমে ২টি জয় পেয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। এরপর ২০১৬, ২০১৮, ২০২০ ও ২০২৩ বিশ্বকাপে খেললেও দেখা পায়নি জয়ের। এবার বিশ্বকাপে অভিষিক্ত স্কটিশদের হারিয়ে সেই অপেক্ষা ঘোচাল বাংলাদেশ।
ওপেনিং জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ শুরু এনে দেন সাথী রানী (২৯) ও মুরশিদা খাতুন (১২)। দুজনের ২৬ রানের জুটি ভাঙেন ক্যাথরিন ব্রাইস। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে সোবহানা মোস্তারির সঙ্গে ৪২ রানের জুটি গড়ে ফেরেন সাথী। স্কোরবোর্ডে রান তখন ৬৮। তার সঙ্গে ১ রান যোগ হতেই রানআউট হন তাজ নাহার (০)।
এরপর জ্যোতির সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন মোস্তারি। তবে ৩৮ বলে ৩৬ রান করে তিনি ফিরলে বাংলাদেশের রানের চাকার গতি ধীর হয়ে আসে। জ্যোতিকে বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি স্বর্ণ আক্তার (৫) ও রিতু মনি (৫)। ইনিংসের শেষ ওভারের পঞ্চম বলে ১৮ বলে ১৮ রান করে দলের শেষ উইকেট হিসেবে ফেরেন উইকেটরক্ষক জ্যোতি। তিনজনকেই ফেরান সাসকিয়া হোর্লি। স্কটল্যান্ডের হয়ে তিনি সফল বোলার। বাংলাদেশের হয়ে ফাহিমা খাতুন (১০) ও রাবেয়া খান (১) অপরাজিত ছিলেন।
১২০ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে বোলিংয়ের সাফল্যটা ব্যাটিংয়ে দেখাতে পারেননি ওপেনার হোর্লি (৫)। ফেরেন ফাহিমা খাতুনের বলে জ্যোতির গ্লাভসে বন্দী হয়ে। তবে আরেক ওপেনার সারাহ ব্রাইস চেষ্টা করে গেছেন শেষ পর্যন্ত। সতীর্থদের আসা যাওয়ার মাঝে ৫২ বলে ৪৯ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তবে মারুফা আক্তারের করা ইনিংসের শেষ ওভারে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান ব্রাইস। তবে তাঁর বড় বোন অধিনায়ক ক্যাথরিন ব্রাইসকে (১১) বোল্ড করেন মারুফা।
৭০ রানেই ৫ উইকেট হারায় স্কটল্যান্ড। তাঁদের ইনিংসে শুধু তিনজন দুই অঙ্কের রান ছুঁয়েছেন। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন রিতু মনি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১২ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে