আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মিরপুরে একাডেমি মাঠে খুলনা বিভাগের অনুশীলন চলছে। মাঠে প্রবেশ করতে করতে ইমরুল কায়েসের দৃষ্টি বেশ দূরে, কোথাও যেন স্মৃতির গলি দিয়ে হাঁটছেন। চোখে স্মৃতি, গায়ে কিছুটা ক্লান্তি—সবকিছুই যেন জানিয়ে দেয়, বিশেষ কিছু অপেক্ষা করছে তাঁর জন্য। সত্যিই তাই, ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণ টেস্ট ও প্রথম শ্রেণি ক্রিকেটকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় জানাতে কালকের দিনটাই অপেক্ষা করছে এ বাঁহাতি ওপেনারের জন্য।
বাংলাদেশের হয়ে ৩৯ টেস্টে ১৭৯৭ রান ইমরুলের, গড় ২৪.২৮। তিনটি সেঞ্চুরির সঙ্গে রয়েছে ৪টি ফিফটি। সবশেষ ২০১৯ সালের নভেম্বরে ইডেন গার্ডেনে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১৩৭ ম্যাচে ৭৯৩০ রান, গড় ৩৪.১৮। ২০টি সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ২৭টি ফিফটি। মিরপুরে কাল থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের পঞ্চম রাউন্ড। ইমরুল খেলছেন খুলনার হয়ে। এ ম্যাচ খেলেই লাল বলের ক্রিকেটকে বিদায় বলবেন তিনি।
জাতীয় দলের হয়ে সবশেষ টেস্ট ২০১৯, ওয়ানডে ২০১৮ ও টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০১৮ সালে। ওয়ানডে সংস্করণে শেষ পাঁচ ইনিংসের মধ্যে আছে দুটি সেঞ্চুরি ও একটি ৯০ রানের ইনিংস। দলে সঠিক সুযোগ না পাওয়া নিয়ে কিছুটা আফসোস থেকেই যায় ইমরুলের, ‘আমি মনে করি, আমার ক্যারিয়ার থেকে আরও অনেক কিছু পাওয়া যেত। কিন্তু নির্বাচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারিনি।’ ব্যাপারটা অবশ্য কিছুটা ভাগ্যেরও ওপর ছাড়লেন, ‘এটা ছিল আমার ভাগ্য। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে যতটুকু পারব, শেষ পর্যন্ত ভালো খেলার চেষ্টা করব।’
তামিম ইকবাল-ইমরুলের ওপেনিং জুটি ছিল বেশ কার্যকরীও। টেস্টে ৫৩ ইনিংসে ২৩৩৬ রান তুলেছে এই জুটি, গড় ৪৫.৮০। সীমিত ওভারেও দুজনের বোঝাপড়া ছিল দারুণ। একে অপরের ওপর আস্থা ও উৎসাহ দিতেন দলের কঠিন সময়ে। তামিমের সঙ্গে জুটি প্রসঙ্গে ইমরুল বললেন, ‘তামিমের সঙ্গে ব্যাটিং করতে সব সময়ই দারুণ লাগত। কখনোই একে অপরকে ছেড়ে চলতে হয়নি, বরং একে অপরকে শক্তি দিয়েছি।’
২০১৫ সালে খুলনায় শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াডামে প্রায় হেরে প্রায় হেরে যাওয়া মাচটা পাকিস্তানের বিপক্ষে ড্র করেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে ওপেনিং জুটিতে তামিম ও ইমরুল গড়েন ৩১২ রানের অসাধারণ এক জুটি। তামিম ডাবল সেঞ্চুরি, আর ইমরুল প্রথম ইনিংসে ফিফটির পর দ্বিতীয় ইনিংস খেলেছেন ১৫০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। সেই টেস্টের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে ইমরুল বললেন, ‘তামিম বলত, দোস্ত, যদি আমরা আরেকটা সেশন খেলতে পারি, আমরা এই টেস্ট ড্র করতে পারব। আর সেই বোঝাপড়াতেই আমরা সফল হয়েছিলাম।’
টেস্টের পাশাপাশি জাতীয় ক্রিকেট লিগ থেকে অবসরের ঘোষণার ব্যাপারটি নিজের একান্ত সিদ্ধান্তই বললেন ইমরুল। সম্মানের সঙ্গে বিদায় নেওয়াটা তাঁর কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বললেন, ‘খুলনা দলের কিছু খেলোয়াড় আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, কেন আমি এখন অবসর নিচ্ছি? আমি বললাম, হয়তো দুই বছর পর তোমরা আমাকে বলবে, আপনি কবে ছাড়বেন? তখন হয়তো খারাপ লাগবে। আমি চাই সম্মানের সঙ্গে নিজের ইচ্ছায় সরে দাঁড়াতে।’

মিরপুরে একাডেমি মাঠে খুলনা বিভাগের অনুশীলন চলছে। মাঠে প্রবেশ করতে করতে ইমরুল কায়েসের দৃষ্টি বেশ দূরে, কোথাও যেন স্মৃতির গলি দিয়ে হাঁটছেন। চোখে স্মৃতি, গায়ে কিছুটা ক্লান্তি—সবকিছুই যেন জানিয়ে দেয়, বিশেষ কিছু অপেক্ষা করছে তাঁর জন্য। সত্যিই তাই, ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণ টেস্ট ও প্রথম শ্রেণি ক্রিকেটকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় জানাতে কালকের দিনটাই অপেক্ষা করছে এ বাঁহাতি ওপেনারের জন্য।
বাংলাদেশের হয়ে ৩৯ টেস্টে ১৭৯৭ রান ইমরুলের, গড় ২৪.২৮। তিনটি সেঞ্চুরির সঙ্গে রয়েছে ৪টি ফিফটি। সবশেষ ২০১৯ সালের নভেম্বরে ইডেন গার্ডেনে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১৩৭ ম্যাচে ৭৯৩০ রান, গড় ৩৪.১৮। ২০টি সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ২৭টি ফিফটি। মিরপুরে কাল থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের পঞ্চম রাউন্ড। ইমরুল খেলছেন খুলনার হয়ে। এ ম্যাচ খেলেই লাল বলের ক্রিকেটকে বিদায় বলবেন তিনি।
জাতীয় দলের হয়ে সবশেষ টেস্ট ২০১৯, ওয়ানডে ২০১৮ ও টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০১৮ সালে। ওয়ানডে সংস্করণে শেষ পাঁচ ইনিংসের মধ্যে আছে দুটি সেঞ্চুরি ও একটি ৯০ রানের ইনিংস। দলে সঠিক সুযোগ না পাওয়া নিয়ে কিছুটা আফসোস থেকেই যায় ইমরুলের, ‘আমি মনে করি, আমার ক্যারিয়ার থেকে আরও অনেক কিছু পাওয়া যেত। কিন্তু নির্বাচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারিনি।’ ব্যাপারটা অবশ্য কিছুটা ভাগ্যেরও ওপর ছাড়লেন, ‘এটা ছিল আমার ভাগ্য। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে যতটুকু পারব, শেষ পর্যন্ত ভালো খেলার চেষ্টা করব।’
তামিম ইকবাল-ইমরুলের ওপেনিং জুটি ছিল বেশ কার্যকরীও। টেস্টে ৫৩ ইনিংসে ২৩৩৬ রান তুলেছে এই জুটি, গড় ৪৫.৮০। সীমিত ওভারেও দুজনের বোঝাপড়া ছিল দারুণ। একে অপরের ওপর আস্থা ও উৎসাহ দিতেন দলের কঠিন সময়ে। তামিমের সঙ্গে জুটি প্রসঙ্গে ইমরুল বললেন, ‘তামিমের সঙ্গে ব্যাটিং করতে সব সময়ই দারুণ লাগত। কখনোই একে অপরকে ছেড়ে চলতে হয়নি, বরং একে অপরকে শক্তি দিয়েছি।’
২০১৫ সালে খুলনায় শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াডামে প্রায় হেরে প্রায় হেরে যাওয়া মাচটা পাকিস্তানের বিপক্ষে ড্র করেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে ওপেনিং জুটিতে তামিম ও ইমরুল গড়েন ৩১২ রানের অসাধারণ এক জুটি। তামিম ডাবল সেঞ্চুরি, আর ইমরুল প্রথম ইনিংসে ফিফটির পর দ্বিতীয় ইনিংস খেলেছেন ১৫০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। সেই টেস্টের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে ইমরুল বললেন, ‘তামিম বলত, দোস্ত, যদি আমরা আরেকটা সেশন খেলতে পারি, আমরা এই টেস্ট ড্র করতে পারব। আর সেই বোঝাপড়াতেই আমরা সফল হয়েছিলাম।’
টেস্টের পাশাপাশি জাতীয় ক্রিকেট লিগ থেকে অবসরের ঘোষণার ব্যাপারটি নিজের একান্ত সিদ্ধান্তই বললেন ইমরুল। সম্মানের সঙ্গে বিদায় নেওয়াটা তাঁর কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বললেন, ‘খুলনা দলের কিছু খেলোয়াড় আমাকে জিজ্ঞেস করেছে, কেন আমি এখন অবসর নিচ্ছি? আমি বললাম, হয়তো দুই বছর পর তোমরা আমাকে বলবে, আপনি কবে ছাড়বেন? তখন হয়তো খারাপ লাগবে। আমি চাই সম্মানের সঙ্গে নিজের ইচ্ছায় সরে দাঁড়াতে।’

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠের লড়াই শুরু হয়েছে আজ থেকে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে রিকার্ভে রামকৃষ্ণ সাহা ও কম্পাউন্ডে আলো ছড়িয়েছেন হিমু বাছার। দুজনেই নিজের প্রথম রাউন্ডে তাই বাই পেয়েছেন।
২৪ মিনিট আগে
প্রথম দিন শেষে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন নাঈম শেখ। দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমেও ক্রিজে টিকে যান। সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু নড়বড় নব্বইয়ের ঘরে আটকে যান এই বাঁ হাতি ওপেনার। নাঈমের মতো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আরেক বাঁ হাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি আকাশ কুমার চৌধুরীর। পেশাদার ক্রিকেটেও বলার মতো কিছু করতে পারেননি। সেই আকাশ আজ রঞ্জি ট্রফিতে চালিয়েছেন তাণ্ডব। টেস্টে ‘বাজবল’ নামের যে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আবিষ্কার কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ড করেছে, সেটা প্রয়োগ করলেন ২৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
১ ঘণ্টা আগে
সময়মতোই জ্বলে উঠলেন আজিজুল হাকিম তামিম। বাঁচা–মরার লড়াইয়ে খেললেন অধিনায়কোচিত ইনিংস। তাঁর সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ। এই জয়ে সিরিজ হার এড়াল স্বাগতিক দল।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠের লড়াই শুরু হয়েছে আজ থেকে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে রিকার্ভে রামকৃষ্ণ সাহা ও কম্পাউন্ডে আলো ছড়িয়েছেন হিমু বাছার। দুজনেই নিজের প্রথম রাউন্ডে তাই বাই পেয়েছেন।
জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সকাল ৯টায় শুরু হয়েছে কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড। রিকার্ভ পুরুষে বাংলাদেশের চার আর্চারের মধ্যে বাকিরা রামকৃষ্ণর ধারেকাছেও ছিলেন না। ৭২০ স্কোরের মধ্যে ৬৬৮ স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন রামকৃষ্ণ। বুলসআই ছিল ১৪টি। ৬৮৭ স্কোর নিয়ে প্রথম ভারতের যশদীপ সঞ্জয় ভোগে। ৬৪২ স্কোর নিয়ে রাকিব মিয়া ৩২তম, ৬৩৯ স্কোর নিয়ে সাগর ইসলাম ৩৮তম, ৬৩৭ স্কোর নিয়ে আব্দুর রহমান আলিফ ৪১তম হয়েছেন। তৃতীয় রাউন্ডে নকআউট পর্ব শুরু করবেন রামকৃষ্ণ, ‘বাতাসের প্রভাব ছিল। তারপরও আমার যে মৌলিকতা ছিল, সেটা ধরে রেখেছি। এখন যে স্কোর হয়েছে, সেটা ভালো। নকআউট এমন একটা রাউন্ড যেখানে যে কেউ যে কাউকে হারিয়ে দিতে পারে। আমি নিজের সেরা পারফরম্যান্স করতে পারলে অবশ্যই ভালো হবে। পদক আশা করতে পারি।’
রিকার্ভ নারী এককে সিমা আক্তার শিমু ২৪, সোনালি রায় ৩২, ইতি খাতুন ৩৭ ও মনিরা আক্তার ৩৮তম হয়েছেন। কম্পাউন্ড পুরুষ এককে ৭০৪ স্কোর নিয়ে দশম হয়েছেন হিমু বাছাড়। মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান ৩৫, নেওয়াজ আহমেদ রাকিব ৪১ ও সোহেল রানা হয়েছেন ৪৫তম।
কম্পাউন্ড নারী এককে ক্যারিয়ারসেরা ৬৯৩ স্কোর নিয়ে ১২তম হয়েছেন বন্যা আক্তার। কুলসুম আক্তার মনি ১৭, পুষ্পিতা জামান ২৪, মিথিলা আক্তার ৩২ এ থেকে কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড শেষ করেন।

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠের লড়াই শুরু হয়েছে আজ থেকে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে রিকার্ভে রামকৃষ্ণ সাহা ও কম্পাউন্ডে আলো ছড়িয়েছেন হিমু বাছার। দুজনেই নিজের প্রথম রাউন্ডে তাই বাই পেয়েছেন।
জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ সকাল ৯টায় শুরু হয়েছে কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড। রিকার্ভ পুরুষে বাংলাদেশের চার আর্চারের মধ্যে বাকিরা রামকৃষ্ণর ধারেকাছেও ছিলেন না। ৭২০ স্কোরের মধ্যে ৬৬৮ স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন রামকৃষ্ণ। বুলসআই ছিল ১৪টি। ৬৮৭ স্কোর নিয়ে প্রথম ভারতের যশদীপ সঞ্জয় ভোগে। ৬৪২ স্কোর নিয়ে রাকিব মিয়া ৩২তম, ৬৩৯ স্কোর নিয়ে সাগর ইসলাম ৩৮তম, ৬৩৭ স্কোর নিয়ে আব্দুর রহমান আলিফ ৪১তম হয়েছেন। তৃতীয় রাউন্ডে নকআউট পর্ব শুরু করবেন রামকৃষ্ণ, ‘বাতাসের প্রভাব ছিল। তারপরও আমার যে মৌলিকতা ছিল, সেটা ধরে রেখেছি। এখন যে স্কোর হয়েছে, সেটা ভালো। নকআউট এমন একটা রাউন্ড যেখানে যে কেউ যে কাউকে হারিয়ে দিতে পারে। আমি নিজের সেরা পারফরম্যান্স করতে পারলে অবশ্যই ভালো হবে। পদক আশা করতে পারি।’
রিকার্ভ নারী এককে সিমা আক্তার শিমু ২৪, সোনালি রায় ৩২, ইতি খাতুন ৩৭ ও মনিরা আক্তার ৩৮তম হয়েছেন। কম্পাউন্ড পুরুষ এককে ৭০৪ স্কোর নিয়ে দশম হয়েছেন হিমু বাছাড়। মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান ৩৫, নেওয়াজ আহমেদ রাকিব ৪১ ও সোহেল রানা হয়েছেন ৪৫তম।
কম্পাউন্ড নারী এককে ক্যারিয়ারসেরা ৬৯৩ স্কোর নিয়ে ১২তম হয়েছেন বন্যা আক্তার। কুলসুম আক্তার মনি ১৭, পুষ্পিতা জামান ২৪, মিথিলা আক্তার ৩২ এ থেকে কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড শেষ করেন।

মিরপুরে একাডেমি মাঠে খুলনা বিভাগের অনুশীলন চলছে। মাঠে প্রবেশ করতে করতে ইমরুল কায়েসের দৃষ্টি বেশ দূরে, কোথাও যেন স্মৃতির গলি দিয়ে হাঁটছেন। চোখে স্মৃতি, গায়ে কিছুটা ক্লান্তি—সবকিছুই যেন জানিয়ে দেয়, বিশেষ কিছু অপেক্ষা করছে তাঁর জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
প্রথম দিন শেষে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন নাঈম শেখ। দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমেও ক্রিজে টিকে যান। সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু নড়বড় নব্বইয়ের ঘরে আটকে যান এই বাঁ হাতি ওপেনার। নাঈমের মতো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আরেক বাঁ হাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি আকাশ কুমার চৌধুরীর। পেশাদার ক্রিকেটেও বলার মতো কিছু করতে পারেননি। সেই আকাশ আজ রঞ্জি ট্রফিতে চালিয়েছেন তাণ্ডব। টেস্টে ‘বাজবল’ নামের যে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আবিষ্কার কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ড করেছে, সেটা প্রয়োগ করলেন ২৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
১ ঘণ্টা আগে
সময়মতোই জ্বলে উঠলেন আজিজুল হাকিম তামিম। বাঁচা–মরার লড়াইয়ে খেললেন অধিনায়কোচিত ইনিংস। তাঁর সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ। এই জয়ে সিরিজ হার এড়াল স্বাগতিক দল।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথম দিন শেষে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন নাঈম শেখ। দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমেও ক্রিজে টিকে যান। সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু নড়বড় নব্বইয়ের ঘরে আটকে যান এই বাঁ হাতি ওপেনার। নাঈমের মতো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আরেক বাঁ হাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে ঢাকার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৩৬ রানে অলআউট হয়েছে ময়মনসিংহ। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৯০ রান করেন নাঈম। ১৫৬ বলে ১১ চারে সাজানো তাঁর ইনিংস। শহিদুল ইসলামের অবদান ৭৯ রান। শুভাগত হোম চৌধুরী করেন ৩৭ রান। আব্দুল মজিদের ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। জবাবে বিনা উইকেটে ১৭ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ঢাকা।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের শুরুতেই ১৯৯ রানের গুটিয়ে যায় সিলেট। লক্ষ্য তাড়ায় ১৮৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছে রংপুর। সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন তানভীর হায়দার। ৩৬ রানে ৪ উইকেট নেন আবু জায়েদ রাহী।
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ইনিংস থেমেছে ৩৫১ রানে। ৫ উইকেট নেন সফর আলী। দ্বিতীয় দিন শেষে খুলনার সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২৪৯ রান। সেঞ্চুরি থেকে ৮ রান দূরে থাকতে ফেরেন সৌম্য। ৫৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন জিয়াউর রহমান। ৫৫ রানে ৪ ব্যাটারকে ফেরান মেহেদি হাসান।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের করা ২১২ রানের জবাবে রাজশাহীর ইনিংস থেমেছে ২৩৫ রানে। ৬৫ রান করেন প্রীতম কুমার। ৪৫ রান আসে আলী মোহাম্মদ ওয়ালিদের ব্যাট থেকে। বরিশালের হয়ে ৫ উইকেট নেন তানভীর। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ২২ রানে ১ উইকেট হারিয়েছে বরিশাল।

প্রথম দিন শেষে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন নাঈম শেখ। দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমেও ক্রিজে টিকে যান। সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু নড়বড় নব্বইয়ের ঘরে আটকে যান এই বাঁ হাতি ওপেনার। নাঈমের মতো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আরেক বাঁ হাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে ঢাকার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৩৬ রানে অলআউট হয়েছে ময়মনসিংহ। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৯০ রান করেন নাঈম। ১৫৬ বলে ১১ চারে সাজানো তাঁর ইনিংস। শহিদুল ইসলামের অবদান ৭৯ রান। শুভাগত হোম চৌধুরী করেন ৩৭ রান। আব্দুল মজিদের ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। জবাবে বিনা উইকেটে ১৭ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ঢাকা।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের শুরুতেই ১৯৯ রানের গুটিয়ে যায় সিলেট। লক্ষ্য তাড়ায় ১৮৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছে রংপুর। সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন তানভীর হায়দার। ৩৬ রানে ৪ উইকেট নেন আবু জায়েদ রাহী।
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ইনিংস থেমেছে ৩৫১ রানে। ৫ উইকেট নেন সফর আলী। দ্বিতীয় দিন শেষে খুলনার সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২৪৯ রান। সেঞ্চুরি থেকে ৮ রান দূরে থাকতে ফেরেন সৌম্য। ৫৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন জিয়াউর রহমান। ৫৫ রানে ৪ ব্যাটারকে ফেরান মেহেদি হাসান।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের করা ২১২ রানের জবাবে রাজশাহীর ইনিংস থেমেছে ২৩৫ রানে। ৬৫ রান করেন প্রীতম কুমার। ৪৫ রান আসে আলী মোহাম্মদ ওয়ালিদের ব্যাট থেকে। বরিশালের হয়ে ৫ উইকেট নেন তানভীর। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ২২ রানে ১ উইকেট হারিয়েছে বরিশাল।

মিরপুরে একাডেমি মাঠে খুলনা বিভাগের অনুশীলন চলছে। মাঠে প্রবেশ করতে করতে ইমরুল কায়েসের দৃষ্টি বেশ দূরে, কোথাও যেন স্মৃতির গলি দিয়ে হাঁটছেন। চোখে স্মৃতি, গায়ে কিছুটা ক্লান্তি—সবকিছুই যেন জানিয়ে দেয়, বিশেষ কিছু অপেক্ষা করছে তাঁর জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠের লড়াই শুরু হয়েছে আজ থেকে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে রিকার্ভে রামকৃষ্ণ সাহা ও কম্পাউন্ডে আলো ছড়িয়েছেন হিমু বাছার। দুজনেই নিজের প্রথম রাউন্ডে তাই বাই পেয়েছেন।
২৪ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি আকাশ কুমার চৌধুরীর। পেশাদার ক্রিকেটেও বলার মতো কিছু করতে পারেননি। সেই আকাশ আজ রঞ্জি ট্রফিতে চালিয়েছেন তাণ্ডব। টেস্টে ‘বাজবল’ নামের যে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আবিষ্কার কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ড করেছে, সেটা প্রয়োগ করলেন ২৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
১ ঘণ্টা আগে
সময়মতোই জ্বলে উঠলেন আজিজুল হাকিম তামিম। বাঁচা–মরার লড়াইয়ে খেললেন অধিনায়কোচিত ইনিংস। তাঁর সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ। এই জয়ে সিরিজ হার এড়াল স্বাগতিক দল।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি আকাশ কুমার চৌধুরীর। পেশাদার ক্রিকেটেও বলার মতো কিছু করতে পারেননি। সেই আকাশ আজ রঞ্জি ট্রফিতে চালিয়েছেন তাণ্ডব। টেস্টে ‘বাজবল’ নামের যে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আবিষ্কার কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ড করেছে, সেটা প্রয়োগ করলেন ২৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
সুরাটের পিথওয়ালা স্টেডিয়ামে গতকাল শুরু হয়েছে রঞ্জি ট্রফির প্লেট গ্রুপের মেঘালয়-অরুণাচল প্রদেশ ম্যাচ। অরুণাচলের বিপক্ষে আজ দ্বিতীয় দিনে টানা আট ছক্কা মেরেছেন আকাশ। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে টানা আট বলে ছক্কা মেরে রেকর্ডটা নিজের নামে লিখিয়ে নিলেন মেঘালয়ের এই ব্যাটার। এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১১ বলে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ডও এখন আকাশের।
মেঘালয়ের আকাশ আজ আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে ডট দিয়েছেন। এরপর টানা দুই বলে নিয়েছেন সিঙ্গেল। রয়েসয়ে শুরু করা আকাশ যে তাণ্ডব চালিয়েছেন, সেটাকে সাইক্লোন, টর্নেডো, সুনামি—কোনো শব্দ দিয়েই ব্যাখ্যা করার মতো নয়। টানা আট ছক্কা মেরে ১১ বলে ফিফটির বিশ্ব রেকর্ড করেছেন। ঝড়টা বয়ে গেছে অরুণাচলের বাঁহাতি স্পিনার লিমার দেবীর ওপর দিয়ে। ইনিংসের ১২৬তম ওভারে ছয় ছক্কা মেরেছেন আকাশ।
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে আজ আকাশ নাম লিখিয়েছেন এক এলিট ক্লাবেও। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এক ওভারে ছয় ছক্কা মারা তৃতীয় ক্রিকেটার এখন মেঘালয়ের এই ব্যাটার। এর আগে এই কীর্তি গড়েছেন স্যার গ্যারি সোবার্স ও রবি শাস্ত্রী। ১৯৬৮ সালে ইংল্যান্ডের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে নটিংহামশায়ারের জার্সিতে ৬ বলে ৬ ছক্কা মেরেছিলেন সোবার্স। সেবার তিনি পিটিয়েছিলেন গ্লামরগানের ম্যালকম ন্যাশকে। এরপর বোম্বের (বর্তমান মুম্বাই) হয়ে ১৯৮৫ সালে দ্বিতীয় ইনিংসে ছয় ছক্কা মেরেছিলেন শাস্ত্রী। ১২৩ বলে ২০০ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। বরোদার তিলক রাজকে শাস্ত্রী ছয় ছক্কা মেরেছিলেন।
আকাশের তাণ্ডবে এখন ইনিংসে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে মেঘালয়ের সামনে। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেটে ৬২৮ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে মেঘালয়। ইনিংস সর্বোচ্চ ২০৭ রান করেছেন অর্পিত ভাটেওয়ারা। অরুণাচল এরপর তাদের প্রথম ইনিংসে ৭৩ রানে গুটিয়ে গেছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে দলটি।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি আকাশ কুমার চৌধুরীর। পেশাদার ক্রিকেটেও বলার মতো কিছু করতে পারেননি। সেই আকাশ আজ রঞ্জি ট্রফিতে চালিয়েছেন তাণ্ডব। টেস্টে ‘বাজবল’ নামের যে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আবিষ্কার কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ড করেছে, সেটা প্রয়োগ করলেন ২৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
সুরাটের পিথওয়ালা স্টেডিয়ামে গতকাল শুরু হয়েছে রঞ্জি ট্রফির প্লেট গ্রুপের মেঘালয়-অরুণাচল প্রদেশ ম্যাচ। অরুণাচলের বিপক্ষে আজ দ্বিতীয় দিনে টানা আট ছক্কা মেরেছেন আকাশ। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে টানা আট বলে ছক্কা মেরে রেকর্ডটা নিজের নামে লিখিয়ে নিলেন মেঘালয়ের এই ব্যাটার। এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১১ বলে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ডও এখন আকাশের।
মেঘালয়ের আকাশ আজ আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে ডট দিয়েছেন। এরপর টানা দুই বলে নিয়েছেন সিঙ্গেল। রয়েসয়ে শুরু করা আকাশ যে তাণ্ডব চালিয়েছেন, সেটাকে সাইক্লোন, টর্নেডো, সুনামি—কোনো শব্দ দিয়েই ব্যাখ্যা করার মতো নয়। টানা আট ছক্কা মেরে ১১ বলে ফিফটির বিশ্ব রেকর্ড করেছেন। ঝড়টা বয়ে গেছে অরুণাচলের বাঁহাতি স্পিনার লিমার দেবীর ওপর দিয়ে। ইনিংসের ১২৬তম ওভারে ছয় ছক্কা মেরেছেন আকাশ।
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে আজ আকাশ নাম লিখিয়েছেন এক এলিট ক্লাবেও। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এক ওভারে ছয় ছক্কা মারা তৃতীয় ক্রিকেটার এখন মেঘালয়ের এই ব্যাটার। এর আগে এই কীর্তি গড়েছেন স্যার গ্যারি সোবার্স ও রবি শাস্ত্রী। ১৯৬৮ সালে ইংল্যান্ডের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে নটিংহামশায়ারের জার্সিতে ৬ বলে ৬ ছক্কা মেরেছিলেন সোবার্স। সেবার তিনি পিটিয়েছিলেন গ্লামরগানের ম্যালকম ন্যাশকে। এরপর বোম্বের (বর্তমান মুম্বাই) হয়ে ১৯৮৫ সালে দ্বিতীয় ইনিংসে ছয় ছক্কা মেরেছিলেন শাস্ত্রী। ১২৩ বলে ২০০ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। বরোদার তিলক রাজকে শাস্ত্রী ছয় ছক্কা মেরেছিলেন।
আকাশের তাণ্ডবে এখন ইনিংসে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে মেঘালয়ের সামনে। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেটে ৬২৮ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে মেঘালয়। ইনিংস সর্বোচ্চ ২০৭ রান করেছেন অর্পিত ভাটেওয়ারা। অরুণাচল এরপর তাদের প্রথম ইনিংসে ৭৩ রানে গুটিয়ে গেছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে দলটি।

মিরপুরে একাডেমি মাঠে খুলনা বিভাগের অনুশীলন চলছে। মাঠে প্রবেশ করতে করতে ইমরুল কায়েসের দৃষ্টি বেশ দূরে, কোথাও যেন স্মৃতির গলি দিয়ে হাঁটছেন। চোখে স্মৃতি, গায়ে কিছুটা ক্লান্তি—সবকিছুই যেন জানিয়ে দেয়, বিশেষ কিছু অপেক্ষা করছে তাঁর জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠের লড়াই শুরু হয়েছে আজ থেকে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে রিকার্ভে রামকৃষ্ণ সাহা ও কম্পাউন্ডে আলো ছড়িয়েছেন হিমু বাছার। দুজনেই নিজের প্রথম রাউন্ডে তাই বাই পেয়েছেন।
২৪ মিনিট আগে
প্রথম দিন শেষে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন নাঈম শেখ। দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমেও ক্রিজে টিকে যান। সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু নড়বড় নব্বইয়ের ঘরে আটকে যান এই বাঁ হাতি ওপেনার। নাঈমের মতো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আরেক বাঁ হাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার।
১ ঘণ্টা আগে
সময়মতোই জ্বলে উঠলেন আজিজুল হাকিম তামিম। বাঁচা–মরার লড়াইয়ে খেললেন অধিনায়কোচিত ইনিংস। তাঁর সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ। এই জয়ে সিরিজ হার এড়াল স্বাগতিক দল।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সময়মতোই জ্বলে উঠলেন আজিজুল হাকিম তামিম। বাঁচা–মরার লড়াইয়ে খেললেন অধিনায়কোচিত ইনিংস। তাঁর সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ। এই জয়ে সিরিজ হার এড়াল স্বাগতিক দল।
জয় দিয়েই সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচ বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হওয়ার পর টানা দুই ম্যাচ হেরে যায় দলটি। তাই সিরিজ হার এড়াতে চাইলে শেষ ম্যাচে জিততেই হতো বাংলাদেশকে। সেটাই করে দেখাল তারা। এই জয়ে ২–২ সমতায় সিরিজ শেষ করল বাংলাদেশ।
রাজশাহীর বিভাগীয় স্টেডিয়ামে স্টেডিয়ামে এদিন বোলাররাই বাংলাদেশের জয়ের ভীত গড়ে দেয়। সাদ ইসলাম, শাহরিয়া আল আমিন, সামিউন বাশির রাতুলদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৮ রানের বেশি তুলতে পারেনি আফগানিস্তান। জবাবে ২৫ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
জয়ের পথটা অবশ্য মসৃণ ছিল না বাংলাদেশের জন্য। ছোট লক্ষ্য তাড়ায় নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কায় পড়ে যায় স্বাগতিকরা। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ব্যাট দলের জয়ের কাণ্ডারি বনে যান তামিম। বাংলাদেশ জয় থেকে ২ রান দূরে থাকতে সাজঘরে হাঁটেন এই ওপেনার। তার আগে ১১৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় খেলেন ১০০ রানের ইনিংস।
ছোট দুটি ইনিংস খেলে তাঁকে সঙ্গ দেন রিজান হোসেন ও ফরিদ হোসেন ফয়সাল। রিজান ২৭ ও ফরিদ করেন ২৩ রান। ১৭ রান আসে আল আমিনের ব্যাট থেকে। দল হারলেও বল হাতে দিনটা রাঙিয়েছেন ওয়াহিদুল্লাহ জাদরান। ২৫ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। সালাম খান ও ওজাইরউল্লাহ নিয়াজাইয়ের শিকার দুটি করে উইকেট।
এর আগে আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন উসমান সাদাত। মাহবুব খানের অবদান ৪০ রান। এছাড়া নিয়াজাই ৩২ ও আজিজুল্লাহ মিয়াখিল এনে দেন ১৯ রান। বাংলাদেশের হয়ে ৩৩ রান খরচায় ২ ব্যাটারকে ফেরান সামিউন।

সময়মতোই জ্বলে উঠলেন আজিজুল হাকিম তামিম। বাঁচা–মরার লড়াইয়ে খেললেন অধিনায়কোচিত ইনিংস। তাঁর সেঞ্চুরিতে ভর দিয়ে শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ। এই জয়ে সিরিজ হার এড়াল স্বাগতিক দল।
জয় দিয়েই সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচ বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হওয়ার পর টানা দুই ম্যাচ হেরে যায় দলটি। তাই সিরিজ হার এড়াতে চাইলে শেষ ম্যাচে জিততেই হতো বাংলাদেশকে। সেটাই করে দেখাল তারা। এই জয়ে ২–২ সমতায় সিরিজ শেষ করল বাংলাদেশ।
রাজশাহীর বিভাগীয় স্টেডিয়ামে স্টেডিয়ামে এদিন বোলাররাই বাংলাদেশের জয়ের ভীত গড়ে দেয়। সাদ ইসলাম, শাহরিয়া আল আমিন, সামিউন বাশির রাতুলদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৮ রানের বেশি তুলতে পারেনি আফগানিস্তান। জবাবে ২৫ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।
জয়ের পথটা অবশ্য মসৃণ ছিল না বাংলাদেশের জন্য। ছোট লক্ষ্য তাড়ায় নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কায় পড়ে যায় স্বাগতিকরা। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ব্যাট দলের জয়ের কাণ্ডারি বনে যান তামিম। বাংলাদেশ জয় থেকে ২ রান দূরে থাকতে সাজঘরে হাঁটেন এই ওপেনার। তার আগে ১১৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় খেলেন ১০০ রানের ইনিংস।
ছোট দুটি ইনিংস খেলে তাঁকে সঙ্গ দেন রিজান হোসেন ও ফরিদ হোসেন ফয়সাল। রিজান ২৭ ও ফরিদ করেন ২৩ রান। ১৭ রান আসে আল আমিনের ব্যাট থেকে। দল হারলেও বল হাতে দিনটা রাঙিয়েছেন ওয়াহিদুল্লাহ জাদরান। ২৫ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। সালাম খান ও ওজাইরউল্লাহ নিয়াজাইয়ের শিকার দুটি করে উইকেট।
এর আগে আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন উসমান সাদাত। মাহবুব খানের অবদান ৪০ রান। এছাড়া নিয়াজাই ৩২ ও আজিজুল্লাহ মিয়াখিল এনে দেন ১৯ রান। বাংলাদেশের হয়ে ৩৩ রান খরচায় ২ ব্যাটারকে ফেরান সামিউন।

মিরপুরে একাডেমি মাঠে খুলনা বিভাগের অনুশীলন চলছে। মাঠে প্রবেশ করতে করতে ইমরুল কায়েসের দৃষ্টি বেশ দূরে, কোথাও যেন স্মৃতির গলি দিয়ে হাঁটছেন। চোখে স্মৃতি, গায়ে কিছুটা ক্লান্তি—সবকিছুই যেন জানিয়ে দেয়, বিশেষ কিছু অপেক্ষা করছে তাঁর জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠের লড়াই শুরু হয়েছে আজ থেকে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে রিকার্ভে রামকৃষ্ণ সাহা ও কম্পাউন্ডে আলো ছড়িয়েছেন হিমু বাছার। দুজনেই নিজের প্রথম রাউন্ডে তাই বাই পেয়েছেন।
২৪ মিনিট আগে
প্রথম দিন শেষে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন নাঈম শেখ। দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নেমেও ক্রিজে টিকে যান। সেঞ্চুরির দিকেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু নড়বড় নব্বইয়ের ঘরে আটকে যান এই বাঁ হাতি ওপেনার। নাঈমের মতো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন আরেক বাঁ হাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার।
১ ঘণ্টা আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি আকাশ কুমার চৌধুরীর। পেশাদার ক্রিকেটেও বলার মতো কিছু করতে পারেননি। সেই আকাশ আজ রঞ্জি ট্রফিতে চালিয়েছেন তাণ্ডব। টেস্টে ‘বাজবল’ নামের যে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আবিষ্কার কয়েক বছর আগে ইংল্যান্ড করেছে, সেটা প্রয়োগ করলেন ২৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
১ ঘণ্টা আগে