স্ট্যান্ডিং কমিটি পুনর্গঠন
অনলাইন ডেস্ক
আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে বিসিবিতে নতুন সভাপতি হিসেবে যাত্রা শুরু করা ফারুক আহমেদ বোর্ডের দায়িত্ব নিয়েছেন চার মাস হলো। এ চার মাসে পুনর্গঠিত হয়নি বিসিবির ২৩টি স্ট্যান্ডিং কমিটি (স্থায়ী কমিটি)। ফারুক আহমেদ সবশেষ বোর্ড সভা শেষে জানিয়েছেন, শিগগিরই স্ট্যান্ডিং কমিটি পুনর্গঠিত হবে। এ সপ্তাহেই চূড়ান্ত হতে পারে বেশির ভাগ স্ট্যান্ডিং কমিটি।
সূত্র জানিয়েছে, বেশির ভাগ স্ট্যান্ডিং কমিটিতেই যুক্ত হচ্ছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। সেই ক্রিকেটারদের কারও কারও নিয়ে বিতর্কও আছে। সব ঠিক থাকলে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান হচ্ছেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলটের বোর্ডে আসার কথা শোনা যাচ্ছে। এই কমিটির সদস্যসচিব হতে যাচ্ছেন সেলিম শাহেদ। সেলিম একই দায়িত্বে আছেন নিরীক্ষা কমিটিতেও। অর্থ কমিটির প্রধান ফাহিম সিনহা। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ শৃঙ্খলা কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি বিপণন ও বাণিজ্য বিভাগেরও প্রধান।
নন-কাউন্সিলর হিসেবে সাবেক ওপেনার জাভেদ ওমরকে রাখা হয়েছে গেম ডেভেলপমেন্টের কমিটি হিসেবে। জাভেদ জায়গা পেতে পারেন নারী বিভাগেও। অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০২০ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অভিযোগ উঠেছিল, বাংলাদেশ নারী দলের ম্যানেজার জাভেদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে করে আইসিসি। ওই বিশ্বকাপের পর বিসিবি তাঁকে আর নারী বিভাগের ম্যানেজারের দায়িত্ব দেয়নি। এই বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করছেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। আরেক সাবেক ক্রিকেটার হাসানুজ্জামান জায়গা পাচ্ছেন টুর্নামেন্ট কমিটিতে। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের ভাইস চেয়ারম্যান হচ্ছেন সানোয়ার হোসেন। অতীতে বিপিএলে কিছু বিতর্কিত ঘটনায় তাঁর নাম আছে।
হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) কমিটির সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন বিসিবি কাউন্সিলর ও ম্যাচ রেফারি দেবব্রত পাল। যেহেতু সভাপতির পদ শূন্য, দেবব্রতই মূলত এইচপির দেখভাল করবেন। এই কমিটির সদস্যসচিব সানোয়ার। বিকেএসপির কোচ মন্টু দত্ত সদস্যসচিব হিসেবে থাকতে পারেন বাংলাদেশ টাইগার্স কমিটিতে। আগের মতোই কমিটির চেয়ারম্যান কাজী ইনাম আহমেদ। সাবেক ক্রিকেটাররা যেমন জায়গা পেতে যাচ্ছেন বিসিবির নতুন স্ট্যান্ডিং কমিটিতে, তেমনি নন-কাউন্সিলর হিসেবে বিভিন্ন পেশাজীবীও যুক্ত হতে পারেন বিসিবিতে। সে তালিকায় চিকিৎসক, পুলিশ, এলিট ফোর্সের সদস্যও আছেন। কমিটিতে থাকতে পারেন কয়েকজন ক্লাব কর্মকর্তাও। বিভিন্ন কমিটির তালিকা মোটামুটি করে ফেললেও চূড়ান্ত পর্যায়ে কিছু নাম যোগ-বিয়োগ হতে পারে।
স্ট্যান্ডিং কমিটি পুনর্গঠন নিয়ে কাল পরিচালক নাজমুল আবেদীনের কাছে জানতে চাইলে বিস্তারিত কিছু বলেননি। তিনি আজকের পত্রিকাকে শুধু এতটুকুই বললেন, ‘মনে মনে অনেকের অনেক কিছুই আছে। চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত বলতে পারছি না কারা কারা থাকছে। তবে অবশ্যই চেষ্টা থাকবে উপযুক্ত ক্রিকেটার, সংগঠকদের যুক্ত করার। ডিসেম্বরের ছুটিছাঁটা শেষ হলে কমিটি চূড়ান্ত হয়ে যাবে আশা করি।’
আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে বিসিবিতে নতুন সভাপতি হিসেবে যাত্রা শুরু করা ফারুক আহমেদ বোর্ডের দায়িত্ব নিয়েছেন চার মাস হলো। এ চার মাসে পুনর্গঠিত হয়নি বিসিবির ২৩টি স্ট্যান্ডিং কমিটি (স্থায়ী কমিটি)। ফারুক আহমেদ সবশেষ বোর্ড সভা শেষে জানিয়েছেন, শিগগিরই স্ট্যান্ডিং কমিটি পুনর্গঠিত হবে। এ সপ্তাহেই চূড়ান্ত হতে পারে বেশির ভাগ স্ট্যান্ডিং কমিটি।
সূত্র জানিয়েছে, বেশির ভাগ স্ট্যান্ডিং কমিটিতেই যুক্ত হচ্ছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। সেই ক্রিকেটারদের কারও কারও নিয়ে বিতর্কও আছে। সব ঠিক থাকলে ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান হচ্ছেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলটের বোর্ডে আসার কথা শোনা যাচ্ছে। এই কমিটির সদস্যসচিব হতে যাচ্ছেন সেলিম শাহেদ। সেলিম একই দায়িত্বে আছেন নিরীক্ষা কমিটিতেও। অর্থ কমিটির প্রধান ফাহিম সিনহা। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ শৃঙ্খলা কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি বিপণন ও বাণিজ্য বিভাগেরও প্রধান।
নন-কাউন্সিলর হিসেবে সাবেক ওপেনার জাভেদ ওমরকে রাখা হয়েছে গেম ডেভেলপমেন্টের কমিটি হিসেবে। জাভেদ জায়গা পেতে পারেন নারী বিভাগেও। অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০২০ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অভিযোগ উঠেছিল, বাংলাদেশ নারী দলের ম্যানেজার জাভেদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে করে আইসিসি। ওই বিশ্বকাপের পর বিসিবি তাঁকে আর নারী বিভাগের ম্যানেজারের দায়িত্ব দেয়নি। এই বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করছেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। আরেক সাবেক ক্রিকেটার হাসানুজ্জামান জায়গা পাচ্ছেন টুর্নামেন্ট কমিটিতে। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের ভাইস চেয়ারম্যান হচ্ছেন সানোয়ার হোসেন। অতীতে বিপিএলে কিছু বিতর্কিত ঘটনায় তাঁর নাম আছে।
হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) কমিটির সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন বিসিবি কাউন্সিলর ও ম্যাচ রেফারি দেবব্রত পাল। যেহেতু সভাপতির পদ শূন্য, দেবব্রতই মূলত এইচপির দেখভাল করবেন। এই কমিটির সদস্যসচিব সানোয়ার। বিকেএসপির কোচ মন্টু দত্ত সদস্যসচিব হিসেবে থাকতে পারেন বাংলাদেশ টাইগার্স কমিটিতে। আগের মতোই কমিটির চেয়ারম্যান কাজী ইনাম আহমেদ। সাবেক ক্রিকেটাররা যেমন জায়গা পেতে যাচ্ছেন বিসিবির নতুন স্ট্যান্ডিং কমিটিতে, তেমনি নন-কাউন্সিলর হিসেবে বিভিন্ন পেশাজীবীও যুক্ত হতে পারেন বিসিবিতে। সে তালিকায় চিকিৎসক, পুলিশ, এলিট ফোর্সের সদস্যও আছেন। কমিটিতে থাকতে পারেন কয়েকজন ক্লাব কর্মকর্তাও। বিভিন্ন কমিটির তালিকা মোটামুটি করে ফেললেও চূড়ান্ত পর্যায়ে কিছু নাম যোগ-বিয়োগ হতে পারে।
স্ট্যান্ডিং কমিটি পুনর্গঠন নিয়ে কাল পরিচালক নাজমুল আবেদীনের কাছে জানতে চাইলে বিস্তারিত কিছু বলেননি। তিনি আজকের পত্রিকাকে শুধু এতটুকুই বললেন, ‘মনে মনে অনেকের অনেক কিছুই আছে। চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত বলতে পারছি না কারা কারা থাকছে। তবে অবশ্যই চেষ্টা থাকবে উপযুক্ত ক্রিকেটার, সংগঠকদের যুক্ত করার। ডিসেম্বরের ছুটিছাঁটা শেষ হলে কমিটি চূড়ান্ত হয়ে যাবে আশা করি।’
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে