ক্রীড়া ডেস্ক
নাজমুল হোসেন শান্ত সেঞ্চুরিতে মুশফিকুর রহিমের উদ্যাপন ছিল দেখার মতো। তবে শান্তর পর গল টেস্টের প্রথম দিন অসাধারণ সেঞ্চুরি পেয়েছেন মুশফিকও। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৬ ইনিংস পর তিন অঙ্কের ফিগার ছুঁলেন এ উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সেঞ্চুরি করে স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা জানালেন সিজদায় অবনত হয়ে। সব সংস্করণ মিলিয়ে ২১ তম সেঞ্চুরি এটি মুশফিকের। ম্যাচ শেষে জানালেন, ক্যারিয়ারের শেষপ্রান্তে এসে ৩৮ বছর বয়সী ক্রিকেটারের কাছে এই আর বিশেষ কিছু নয়।
দিন শেষে স্কোর সমৃদ্ধ হলেও ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের শুরুটা ছিল অস্বস্তির। ৪৫ রানে হারায় টপ অর্ডারের ৩ উইকেট। চতুর্থ উইকেটে শান্ত ও মুশফিকের ২৪৭* রানের অবিচ্ছিন্ন রেকর্ড জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় অতিথিরা। ১২তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে ১৮৬ বলে ১০৫ রানে অপরাজিত আছেন তিনি। ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। তবে খাদ থেকে থেকে দলকে টেনে তোলার দায়িত্ব ক্যারিয়ারের অনেকবারই নিয়েছেন। আজও লড়াই করেছেন বুক চিতিয়ে।
তাই হয়তো মুশফিকের কাছে এই সেঞ্চুরি বিশেষ কিছু নয়। তবে ক্যারিয়ারের শেষটা তিনি উপভোগই করছেন। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে মুশফিক বললেন, ‘এই সেঞ্চুরি আমার জন্য বিশেষ কিছু না। ক্যারিয়ারের শেষদিকে এসে আমার কাছে প্রতিটি ইনিংসই বিশেষ কিছু। চেষ্টা করি সর্বোচ্চটা দেওয়ার। শতভাগ প্রস্তুতি নেওয়ার। আমার সামনে যে সুযোগ আসে আমি তা নিতে চেষ্টা করি। তো অনেক সময় হয় অনেক সময় হয় না।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে নিজের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেন মুশফিক। ২০১৩ সালে এই গলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামেই ২০০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছিলেন। বাংলাদেশের হয়েও প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি ছিল সেটি। বিশেষ ইনিংস তো আগেই খেলে ফেলেছেন তিনি। এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বললেন, ‘গল বিশেষ বলতে স্বাভাবিক। যখন বাংলাদেশের (প্রথম) ক্রিকেটার হিসেবে দ্বিশতক করবেন, এটা সব সময় বিশেষ। আমাদের একটা প্রজন্মকে ধাপে ধাপে ওপরে নিয়ে যেতে হবে। তারা ওটার পর নিশ্চয় বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, এরপরও ২০০ করা যায়। এখন কেউ আড়াই শ বা ৩০০ করবে। আমরা যেন এভাবেই ধাপে ধাপে ওপরে উঠতে পারি। সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে এভাবে দলকে নেতৃত্ব দেওয়াটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
দ্রুত তিন উইকেট হারানোর পর চতুর্থ উইকেটে শান্ত ও মুশফিকের ২৪৭* রানের অবিচ্ছিন্ন রেকর্ড জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে চতুর্থ উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি এটি। ২০১৮ সালে লিটন দাস ও মুমিনুল হক চতুর্থ উইকেটে ১৮০ রানের জুটি গড়েছিলেন। সব মিলিয়ে টেস্টে চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি। ২০১৮ সালে মুশফিক ও মুমিনুল হক চতুর্থ উইকেটে মিরপুরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করেছিলেন ২৬৬ রান।
নাজমুল হোসেন শান্ত সেঞ্চুরিতে মুশফিকুর রহিমের উদ্যাপন ছিল দেখার মতো। তবে শান্তর পর গল টেস্টের প্রথম দিন অসাধারণ সেঞ্চুরি পেয়েছেন মুশফিকও। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৬ ইনিংস পর তিন অঙ্কের ফিগার ছুঁলেন এ উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সেঞ্চুরি করে স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞতা জানালেন সিজদায় অবনত হয়ে। সব সংস্করণ মিলিয়ে ২১ তম সেঞ্চুরি এটি মুশফিকের। ম্যাচ শেষে জানালেন, ক্যারিয়ারের শেষপ্রান্তে এসে ৩৮ বছর বয়সী ক্রিকেটারের কাছে এই আর বিশেষ কিছু নয়।
দিন শেষে স্কোর সমৃদ্ধ হলেও ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের শুরুটা ছিল অস্বস্তির। ৪৫ রানে হারায় টপ অর্ডারের ৩ উইকেট। চতুর্থ উইকেটে শান্ত ও মুশফিকের ২৪৭* রানের অবিচ্ছিন্ন রেকর্ড জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় অতিথিরা। ১২তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে ১৮৬ বলে ১০৫ রানে অপরাজিত আছেন তিনি। ইনিংসে মেরেছেন ৫ চার। তবে খাদ থেকে থেকে দলকে টেনে তোলার দায়িত্ব ক্যারিয়ারের অনেকবারই নিয়েছেন। আজও লড়াই করেছেন বুক চিতিয়ে।
তাই হয়তো মুশফিকের কাছে এই সেঞ্চুরি বিশেষ কিছু নয়। তবে ক্যারিয়ারের শেষটা তিনি উপভোগই করছেন। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে মুশফিক বললেন, ‘এই সেঞ্চুরি আমার জন্য বিশেষ কিছু না। ক্যারিয়ারের শেষদিকে এসে আমার কাছে প্রতিটি ইনিংসই বিশেষ কিছু। চেষ্টা করি সর্বোচ্চটা দেওয়ার। শতভাগ প্রস্তুতি নেওয়ার। আমার সামনে যে সুযোগ আসে আমি তা নিতে চেষ্টা করি। তো অনেক সময় হয় অনেক সময় হয় না।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে নিজের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করেন মুশফিক। ২০১৩ সালে এই গলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামেই ২০০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছিলেন। বাংলাদেশের হয়েও প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি ছিল সেটি। বিশেষ ইনিংস তো আগেই খেলে ফেলেছেন তিনি। এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বললেন, ‘গল বিশেষ বলতে স্বাভাবিক। যখন বাংলাদেশের (প্রথম) ক্রিকেটার হিসেবে দ্বিশতক করবেন, এটা সব সময় বিশেষ। আমাদের একটা প্রজন্মকে ধাপে ধাপে ওপরে নিয়ে যেতে হবে। তারা ওটার পর নিশ্চয় বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, এরপরও ২০০ করা যায়। এখন কেউ আড়াই শ বা ৩০০ করবে। আমরা যেন এভাবেই ধাপে ধাপে ওপরে উঠতে পারি। সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে এভাবে দলকে নেতৃত্ব দেওয়াটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
দ্রুত তিন উইকেট হারানোর পর চতুর্থ উইকেটে শান্ত ও মুশফিকের ২৪৭* রানের অবিচ্ছিন্ন রেকর্ড জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টে চতুর্থ উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি এটি। ২০১৮ সালে লিটন দাস ও মুমিনুল হক চতুর্থ উইকেটে ১৮০ রানের জুটি গড়েছিলেন। সব মিলিয়ে টেস্টে চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি। ২০১৮ সালে মুশফিক ও মুমিনুল হক চতুর্থ উইকেটে মিরপুরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে করেছিলেন ২৬৬ রান।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে