২০১৩-এর পরে ভারতের আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা নেই ঠিকই। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দাপটের সঙ্গে খেলছে তারা। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণেই তাদের পারফরম্যান্স দুর্দান্ত। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, মোহাম্মদ শামিরা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। সেই ভারতই এবার এক রেকর্ডে রুয়ান্ডার পেছনে পড়ে গেল।
সদ্য বিদায় নেওয়া ২০২৩ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রুয়ান্ডা খেলেছে ৪২ ম্যাচ। তাতে এক বছরে কোনো দলের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডে নাম লিখিয়েছে দলটি। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বের ৬ ম্যাচ তো খেলেছেই। আফ্রিকা মহাদেশের দল খেলেছে কন্টিনেন্টাল কাপ, ইস্ট আফ্রিকা কাপ, ওয়েস্ট আফ্রিকা ট্রফি, ইস্ট-ওয়েস্ট আফ্রিকা কাপ কোয়ালিফায়ার, আফ্রিকা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কাপ—এই পাঁচটি টুর্নামেন্ট খেলেছে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বছরে ম্যাচ খেলার রেকর্ডে দ্বিতীয় ভারত। ২০২২ সালে এশিয়া মহাদেশের দলটি এই সংস্করণে খেলেছে ৪০ ম্যাচ।
রুয়ান্ডা, ভারতের পর এক বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ খেলার রেকর্ডে তৃতীয় স্থানে থাকা দলটি উগান্ডা। ২০২৩ সালে উগান্ডা খেলেছে ৩৩ টি-টোয়েন্টি। আফ্রিকা মহাদেশের দলটি গত বছর সাদা বলের ক্রিকেটের এই সংস্করণে দাপট দেখিয়েছে। জিতেছে ২৯ ম্যাচ ও হেরেছে ৪ ম্যাচ। আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্ব পেরিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বছরে ম্যাচ খেলার রেকর্ডের বেশির ভাগই ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে হয়েছে। ২০২১,২০২২ সালে টানা দুই বছর হয়েছে দুটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যেখানে ২০২২ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হয়েছে ৫৩১ ম্যাচ। যা এক বছরে এই সংস্করণে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ। ২০২১ ও ২০২৩ সালে ৩৩৩ ও ৪৪৩ ম্যাচ হয়েছে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান খেলেছে ২৭ ও ২৯ টি-টোয়েন্টি। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছিল ২০২১ সালেই। সেই বছরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলেছিল পাকিস্তান।
এক বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডের সেরা আট:
রুয়ান্ডা: ৪২ ম্যাচ; ২০২৩
ভারত: ৪০ ম্যাচ; ২০২২
উগান্ডা: ৩৩ ম্যাচ; ২০২৩
পাকিস্তান: ২৯ ম্যাচ; ২০২১
তানজানিয়া: ২৯ ম্যাচ; ২০২২
বাংলাদেশ: ২৭ ম্যাচ; ২০২১
ইংল্যান্ড: ২৭ ম্যাচ; ২০২২
আয়ারল্যান্ড: ২৭ ম্যাচ; ২০২২
২০১৩-এর পরে ভারতের আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা নেই ঠিকই। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দাপটের সঙ্গে খেলছে তারা। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণেই তাদের পারফরম্যান্স দুর্দান্ত। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, মোহাম্মদ শামিরা গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। সেই ভারতই এবার এক রেকর্ডে রুয়ান্ডার পেছনে পড়ে গেল।
সদ্য বিদায় নেওয়া ২০২৩ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রুয়ান্ডা খেলেছে ৪২ ম্যাচ। তাতে এক বছরে কোনো দলের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডে নাম লিখিয়েছে দলটি। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বের ৬ ম্যাচ তো খেলেছেই। আফ্রিকা মহাদেশের দল খেলেছে কন্টিনেন্টাল কাপ, ইস্ট আফ্রিকা কাপ, ওয়েস্ট আফ্রিকা ট্রফি, ইস্ট-ওয়েস্ট আফ্রিকা কাপ কোয়ালিফায়ার, আফ্রিকা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কাপ—এই পাঁচটি টুর্নামেন্ট খেলেছে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বছরে ম্যাচ খেলার রেকর্ডে দ্বিতীয় ভারত। ২০২২ সালে এশিয়া মহাদেশের দলটি এই সংস্করণে খেলেছে ৪০ ম্যাচ।
রুয়ান্ডা, ভারতের পর এক বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ খেলার রেকর্ডে তৃতীয় স্থানে থাকা দলটি উগান্ডা। ২০২৩ সালে উগান্ডা খেলেছে ৩৩ টি-টোয়েন্টি। আফ্রিকা মহাদেশের দলটি গত বছর সাদা বলের ক্রিকেটের এই সংস্করণে দাপট দেখিয়েছে। জিতেছে ২৯ ম্যাচ ও হেরেছে ৪ ম্যাচ। আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্ব পেরিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বছরে ম্যাচ খেলার রেকর্ডের বেশির ভাগই ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে হয়েছে। ২০২১,২০২২ সালে টানা দুই বছর হয়েছে দুটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যেখানে ২০২২ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হয়েছে ৫৩১ ম্যাচ। যা এক বছরে এই সংস্করণে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ। ২০২১ ও ২০২৩ সালে ৩৩৩ ও ৪৪৩ ম্যাচ হয়েছে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান খেলেছে ২৭ ও ২৯ টি-টোয়েন্টি। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছিল ২০২১ সালেই। সেই বছরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলেছিল পাকিস্তান।
এক বছরে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ডের সেরা আট:
রুয়ান্ডা: ৪২ ম্যাচ; ২০২৩
ভারত: ৪০ ম্যাচ; ২০২২
উগান্ডা: ৩৩ ম্যাচ; ২০২৩
পাকিস্তান: ২৯ ম্যাচ; ২০২১
তানজানিয়া: ২৯ ম্যাচ; ২০২২
বাংলাদেশ: ২৭ ম্যাচ; ২০২১
ইংল্যান্ড: ২৭ ম্যাচ; ২০২২
আয়ারল্যান্ড: ২৭ ম্যাচ; ২০২২
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে