ওয়ানডে, নাকি টি-টোয়েন্টি—পচেফস্ট্রুমে গতকাল হেনরিখ ক্লাসেনের ব্যাটিং দেখে অনেকেই হয়তো ধন্ধে পড়ে গিয়েছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করলেন ক্লাসেন। ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে এক রেকর্ডে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে ছাড়িয়ে গেছেন ক্লাসেন।
গতকাল পচেফস্ট্রুমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ২৬১ রান তাড়া করতে গিয়ে ৮৭ রানে ৪ উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। পাঁচ নম্বরে নামা ক্লাসেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেছেন ৫৪ বলে। ৬১ বলে ১৫ চার ও ৫ ছক্কায় ১১৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন প্রোটিয়া এই ব্যাটার। পচেফস্ট্রুমে ঝড় তুলে স্ট্রাইক রেটে এবি ডি ভিলিয়ার্সকেও ছাড়িয়ে গেছেন ক্লাসেন। ওয়ানডেতে কমপক্ষে ১০০০ রান করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট এখন ক্লাসেনের। ক্লাসেনের স্ট্রাইকরেট ১০৪.০৫। ‘মিস্টার থ্রি সিক্সটি’খ্যাত এবি ডির স্ট্রাইক রেট ১০১.২৭। ১০২.১৭ স্ট্রাইকরেট নিয়ে এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ডেভিড মিলার।
ক্লাসেনের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে রেকর্ড গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। রান তাড়া করতে নামা দক্ষিণ আফ্রিকা গতকাল ২৯.৩ ওভারে ৬ উইকেটে করে ২৬৪ রান, রানরেট: ৮.৯৫, যা রান তাড়ায় ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ রানরেট। নিজেদের ১৭ বছরের রেকর্ড ভেঙে নতুন করে গড়ল প্রোটিয়ারা। ২০০৬ সালে জোহানেসবার্গে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঐতিহাসিক ৪৩৫ রান তাড়া করে জয়ের সময় দক্ষিণ আফ্রিকার রানরেট ছিল ৮.৭৮।
ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট (কমপক্ষে ১০০০ রান করেছেন):
হেনরিখ ক্লাসেন: ১০৪.০৫
ডেভিড মিলার: ১০২.১৭
এবিডি ভিলিয়ার্স: ১০১.২৭
ফারহান বেহারদিয়েন: ৯৭.৯০
কুইন্টন ডি কক: ৯৬.৪৩
ওয়ানডে, নাকি টি-টোয়েন্টি—পচেফস্ট্রুমে গতকাল হেনরিখ ক্লাসেনের ব্যাটিং দেখে অনেকেই হয়তো ধন্ধে পড়ে গিয়েছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করলেন ক্লাসেন। ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে এক রেকর্ডে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে ছাড়িয়ে গেছেন ক্লাসেন।
গতকাল পচেফস্ট্রুমে তৃতীয় ওয়ানডেতে ২৬১ রান তাড়া করতে গিয়ে ৮৭ রানে ৪ উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। পাঁচ নম্বরে নামা ক্লাসেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেছেন ৫৪ বলে। ৬১ বলে ১৫ চার ও ৫ ছক্কায় ১১৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন প্রোটিয়া এই ব্যাটার। পচেফস্ট্রুমে ঝড় তুলে স্ট্রাইক রেটে এবি ডি ভিলিয়ার্সকেও ছাড়িয়ে গেছেন ক্লাসেন। ওয়ানডেতে কমপক্ষে ১০০০ রান করেছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট এখন ক্লাসেনের। ক্লাসেনের স্ট্রাইকরেট ১০৪.০৫। ‘মিস্টার থ্রি সিক্সটি’খ্যাত এবি ডির স্ট্রাইক রেট ১০১.২৭। ১০২.১৭ স্ট্রাইকরেট নিয়ে এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ডেভিড মিলার।
ক্লাসেনের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে রেকর্ড গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। রান তাড়া করতে নামা দক্ষিণ আফ্রিকা গতকাল ২৯.৩ ওভারে ৬ উইকেটে করে ২৬৪ রান, রানরেট: ৮.৯৫, যা রান তাড়ায় ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ রানরেট। নিজেদের ১৭ বছরের রেকর্ড ভেঙে নতুন করে গড়ল প্রোটিয়ারা। ২০০৬ সালে জোহানেসবার্গে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঐতিহাসিক ৪৩৫ রান তাড়া করে জয়ের সময় দক্ষিণ আফ্রিকার রানরেট ছিল ৮.৭৮।
ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট (কমপক্ষে ১০০০ রান করেছেন):
হেনরিখ ক্লাসেন: ১০৪.০৫
ডেভিড মিলার: ১০২.১৭
এবিডি ভিলিয়ার্স: ১০১.২৭
ফারহান বেহারদিয়েন: ৯৭.৯০
কুইন্টন ডি কক: ৯৬.৪৩
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে