ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) চ্যাম্পিয়ন দল লাহোর কালান্দার্সে খেলে সাকিব আল হাসান ফিরে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। সাকিব দল পেয়েছেন ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগেও (সিপিএল)। এবার তিনি খেলবেন অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারবুডা ফ্যালকনস ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে।
সাকিবের দল পাওয়ার খবর সিপিএল তাদের অফিশিয়াল ফেসবুকে আজ জানিয়েছে এভাবে, ‘এখনো সিপিএলের সেরা বোলিং যাঁর, সেই সাকিব আল হাসান ২০২৫ সালে খেলবেন অ্যান্টিগা ও বারবুডার হয়ে। তিনি কি পারবেন ২০১৩ সালে সেই ৬ রানে ৬ উইকেট পাওয়ার দুর্দান্ত বোলিং ছাড়িয়ে যেতে?’
সিপিএলে খেলতে মুখিয়ে আছেন সাকিব, ‘আমি এই বছরের সিপিএলে খেলতে মুখিয়ে আছি, আমি বেশ কবার সিপিএলে খেলেছি। আমি চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলাম, ফাইনালে খেলেছি, অনেক দারুণ স্মৃতি। এই বছর ফ্যালকনের হয়ে খেলতে মুখিয়ে আছি। আশা করি এবার খুবই সাফল্যমন্ডিত একটি টুর্নামেন্ট আমরা পার করতে পারব।’
দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী সাকিব আরও বলেন, ‘আপনি যদি সিপিএলের ইতিহাস দেখেন, স্পিনাররা দলে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। দুই জন কোয়ালিটি স্পিনার ফ্যালকনকে অনেক সাহায্য করবে। অবশ্যই এটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ একটি টুর্নামেন্ট। সবগুলো দলই ভালো দল গড়ার চেষ্টা করে, আপনি কোনো দলেই সহজে দুর্বলতা খুঁজে পাবেন না। ৬ দলের সবাই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দাবিদার। আমার দল নিয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী, আশা করি ফ্যালকন খুবই ভালো করবে।’
সাকিবের যে রেকর্ডটির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে সিপিএল, ২০১৩ সালের আগস্টে ব্রিজটাউনে ত্রিনিদাদের বিপক্ষে বার্বাডোজের হয়ে সাকিব ৪ ওভারে ১ মেডেন দিয়ে ৬ রানে পেয়েছিলেন ৬ উইকেট। তাঁর দুর্দান্ত বোলিংয়ে ওই ম্যাচে প্রতিপক্ষ ১২.৫ ওভারে অলআউট হয়েছিল ৫২ রানে। ৪৪৭ টি-টোয়েন্টি খেলা সাকিবের ৬ রানে ৬ উইকেট এখনো ২০ ওভারের ক্রিকেটে সেরা বোলিং হয়ে আছে। সিপিএলে দুবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অভিজ্ঞতা আছে সাকিবের। ২০১৬ সালে জ্যামাইকা, ২০১৯ সালে গায়ানার হয়ে জিতেছিলেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার।
এবার সিপিএলে কী গল্প লেখেন ৩৮ বছর বয়সী সাকিব, সেটাই দেখার।
পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) চ্যাম্পিয়ন দল লাহোর কালান্দার্সে খেলে সাকিব আল হাসান ফিরে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। সাকিব দল পেয়েছেন ক্যারিবীয় প্রিমিয়ার লিগেও (সিপিএল)। এবার তিনি খেলবেন অ্যান্টিগা অ্যান্ড বারবুডা ফ্যালকনস ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে।
সাকিবের দল পাওয়ার খবর সিপিএল তাদের অফিশিয়াল ফেসবুকে আজ জানিয়েছে এভাবে, ‘এখনো সিপিএলের সেরা বোলিং যাঁর, সেই সাকিব আল হাসান ২০২৫ সালে খেলবেন অ্যান্টিগা ও বারবুডার হয়ে। তিনি কি পারবেন ২০১৩ সালে সেই ৬ রানে ৬ উইকেট পাওয়ার দুর্দান্ত বোলিং ছাড়িয়ে যেতে?’
সিপিএলে খেলতে মুখিয়ে আছেন সাকিব, ‘আমি এই বছরের সিপিএলে খেলতে মুখিয়ে আছি, আমি বেশ কবার সিপিএলে খেলেছি। আমি চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ছিলাম, ফাইনালে খেলেছি, অনেক দারুণ স্মৃতি। এই বছর ফ্যালকনের হয়ে খেলতে মুখিয়ে আছি। আশা করি এবার খুবই সাফল্যমন্ডিত একটি টুর্নামেন্ট আমরা পার করতে পারব।’
দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী সাকিব আরও বলেন, ‘আপনি যদি সিপিএলের ইতিহাস দেখেন, স্পিনাররা দলে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। দুই জন কোয়ালিটি স্পিনার ফ্যালকনকে অনেক সাহায্য করবে। অবশ্যই এটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ একটি টুর্নামেন্ট। সবগুলো দলই ভালো দল গড়ার চেষ্টা করে, আপনি কোনো দলেই সহজে দুর্বলতা খুঁজে পাবেন না। ৬ দলের সবাই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দাবিদার। আমার দল নিয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী, আশা করি ফ্যালকন খুবই ভালো করবে।’
সাকিবের যে রেকর্ডটির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে সিপিএল, ২০১৩ সালের আগস্টে ব্রিজটাউনে ত্রিনিদাদের বিপক্ষে বার্বাডোজের হয়ে সাকিব ৪ ওভারে ১ মেডেন দিয়ে ৬ রানে পেয়েছিলেন ৬ উইকেট। তাঁর দুর্দান্ত বোলিংয়ে ওই ম্যাচে প্রতিপক্ষ ১২.৫ ওভারে অলআউট হয়েছিল ৫২ রানে। ৪৪৭ টি-টোয়েন্টি খেলা সাকিবের ৬ রানে ৬ উইকেট এখনো ২০ ওভারের ক্রিকেটে সেরা বোলিং হয়ে আছে। সিপিএলে দুবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অভিজ্ঞতা আছে সাকিবের। ২০১৬ সালে জ্যামাইকা, ২০১৯ সালে গায়ানার হয়ে জিতেছিলেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার।
এবার সিপিএলে কী গল্প লেখেন ৩৮ বছর বয়সী সাকিব, সেটাই দেখার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে