এশিয়া কাপের মতো বিশ্বকাপেও প্রথম ম্যাচ হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল শ্রীলঙ্কার। দ্বিতীয় ম্যাচে আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিয়ে কক্ষপথে ফিরে আসে দলটি। আর আজ সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করতে জেতার কোনো বিকল্প ছিল না দাসুন শানাকা-ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাদের সামনে। এমন বাঁচা-মরার ম্যাচে ঠিকই উতরে গেল এশিয়া কাপ জয়ীরা। গিলংয়ে শেষ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ১৬ রানে হারিয়ে প্রথম রাউন্ড থেকে প্রথম দল হিসেবে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে লঙ্কানরা।
১৬৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নেদারল্যান্ডসের ওপেনিং জুটিতে ২৩ রান এনে দেন দুই ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং। ব্যক্তিগত ৭ রানে মহেশ তিকশানার শিকার হন বিক্রমজিৎ সিং। তাঁর আউটের পরেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ডাচরা। দলের আরেক ওপেনার ম্যাক্সকে যোগ্য সঙ্গ দিতে পারেননি তাঁর বাকি সতীর্থরা। মিডল অর্ডারে টম কুপার ও অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের সঙ্গে ম্যাক্স ছোট ছোট দুটি জুটি গড়লেও দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে পারেননি তিনি।
শেষ পর্যন্ত ম্যাচে ৭১ রানে অপরাজিত থেকে শুধু দলের পরাজয়ের ব্যবধানই কমাতে পেরেছেন ম্যাক্স। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ১৪৬ রান করেছে তাঁর দল। ১৬ রানের জয়ে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটি। ম্যাচে ৩ উইকেট নিয়ে লঙ্কানদের সেরা বোলার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। আর ৭৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলা কুশল মেন্ডিস হয়েছেন ম্যাচ-সেরা।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দেখেশুনে শুরুটা করেন শ্রীলঙ্কার দুই উদ্বোধনী ব্যাটার। পাওয়ার প্লেতে ৩৬ বলে কোনো উইকেট না হারিয়ে ঠিক ৩৬ রান তোলেন দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও মেন্ডিস। তবে সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে দলীয় খাতায় আর কোনো রান যোগ না করেই ৩৬ রানের মাথায় আউট হন নিশাঙ্কা। তিনি ওয়ানডে মেজাজে ব্যাটিং করে ২১ বলে ১৪ রানে আউট হন পল ফন মিকেরেনের বলে। পরের বলে ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ‘গোল্ডেন ডাক’ মারলে টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগে। ৪ নম্বরে চরিত আসালাঙ্কা ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ পর্যন্ত আর হ্যাটট্রিক করতে দেননি ডাচ বোলার মিকেরেনকে।
আসালাঙ্কাকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ৬০ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার মেন্ডিস। ব্যক্তিগত ৩১ রানে আসালাঙ্কা আউট হওয়ার পর ভানুকা রাজাপক্ষেকে নিয়ে আরও একটি ছোট জুটি গড়েন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। এরপর দ্রুত রাজাপক্ষে ও অধিনায়ক শানাকা আউট হলে অপর প্রান্ত আগলে রেখেই দ্রুত রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন মেন্ডিস। শেষ পর্যন্ত তাঁর ৪৪ বলে ৭৯ রানের ইনিংসে লঙ্কানদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৬২ রান।
শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে সমান ৫টি করে চার ও ছক্কা হাঁকিয়ে দুর্দান্ত ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন তিনি। ২টি করে উইকেটে নিয়েছেন ডাচ বোলার মিকেরেনে ও বাস ডি লিড।
এই জয়ে শ্রীলঙ্কার সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত হলেও তারা কোন গ্রুপে পড়বে তা নিশ্চিত হওয়া যাবে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে। আরব আমিরাতকে হারালেই নামিবিয়া গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে সুপার টুয়েলভে যাবে। সে ক্ষেত্রে এই গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গ্রুপ ১-এ যাবে নামিবিয়া। আর হারলে শ্রীলঙ্কা যাবে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গ্রুপ ১-এ। নামিবিয়া হারলে সুপার টুয়েলভের কপাল খুলবে নেদারল্যান্ডসের। এতে করে ডাচরা রানার্সআপ হিসেবে গ্রুপ ২-এ জায়গা পাবে। তখন বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হবে নেদারল্যান্ডস। আর নামিবিয়া জিতলে বাংলাদেশের গ্রুপ ২-এ সঙ্গী শ্রীলঙ্কা।
এশিয়া কাপের মতো বিশ্বকাপেও প্রথম ম্যাচ হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার সম্ভাবনা জেগেছিল শ্রীলঙ্কার। দ্বিতীয় ম্যাচে আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিয়ে কক্ষপথে ফিরে আসে দলটি। আর আজ সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করতে জেতার কোনো বিকল্প ছিল না দাসুন শানাকা-ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাদের সামনে। এমন বাঁচা-মরার ম্যাচে ঠিকই উতরে গেল এশিয়া কাপ জয়ীরা। গিলংয়ে শেষ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ১৬ রানে হারিয়ে প্রথম রাউন্ড থেকে প্রথম দল হিসেবে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে লঙ্কানরা।
১৬৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নেদারল্যান্ডসের ওপেনিং জুটিতে ২৩ রান এনে দেন দুই ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং। ব্যক্তিগত ৭ রানে মহেশ তিকশানার শিকার হন বিক্রমজিৎ সিং। তাঁর আউটের পরেই একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে ডাচরা। দলের আরেক ওপেনার ম্যাক্সকে যোগ্য সঙ্গ দিতে পারেননি তাঁর বাকি সতীর্থরা। মিডল অর্ডারে টম কুপার ও অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের সঙ্গে ম্যাক্স ছোট ছোট দুটি জুটি গড়লেও দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে পারেননি তিনি।
শেষ পর্যন্ত ম্যাচে ৭১ রানে অপরাজিত থেকে শুধু দলের পরাজয়ের ব্যবধানই কমাতে পেরেছেন ম্যাক্স। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ১৪৬ রান করেছে তাঁর দল। ১৬ রানের জয়ে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটি। ম্যাচে ৩ উইকেট নিয়ে লঙ্কানদের সেরা বোলার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। আর ৭৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলা কুশল মেন্ডিস হয়েছেন ম্যাচ-সেরা।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দেখেশুনে শুরুটা করেন শ্রীলঙ্কার দুই উদ্বোধনী ব্যাটার। পাওয়ার প্লেতে ৩৬ বলে কোনো উইকেট না হারিয়ে ঠিক ৩৬ রান তোলেন দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও মেন্ডিস। তবে সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে দলীয় খাতায় আর কোনো রান যোগ না করেই ৩৬ রানের মাথায় আউট হন নিশাঙ্কা। তিনি ওয়ানডে মেজাজে ব্যাটিং করে ২১ বলে ১৪ রানে আউট হন পল ফন মিকেরেনের বলে। পরের বলে ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ‘গোল্ডেন ডাক’ মারলে টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগে। ৪ নম্বরে চরিত আসালাঙ্কা ব্যাটিংয়ে নেমে শেষ পর্যন্ত আর হ্যাটট্রিক করতে দেননি ডাচ বোলার মিকেরেনকে।
আসালাঙ্কাকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ৬০ রানের জুটি গড়েন আরেক ওপেনার মেন্ডিস। ব্যক্তিগত ৩১ রানে আসালাঙ্কা আউট হওয়ার পর ভানুকা রাজাপক্ষেকে নিয়ে আরও একটি ছোট জুটি গড়েন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। এরপর দ্রুত রাজাপক্ষে ও অধিনায়ক শানাকা আউট হলে অপর প্রান্ত আগলে রেখেই দ্রুত রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন মেন্ডিস। শেষ পর্যন্ত তাঁর ৪৪ বলে ৭৯ রানের ইনিংসে লঙ্কানদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৬২ রান।
শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে সমান ৫টি করে চার ও ছক্কা হাঁকিয়ে দুর্দান্ত ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন তিনি। ২টি করে উইকেটে নিয়েছেন ডাচ বোলার মিকেরেনে ও বাস ডি লিড।
এই জয়ে শ্রীলঙ্কার সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত হলেও তারা কোন গ্রুপে পড়বে তা নিশ্চিত হওয়া যাবে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে। আরব আমিরাতকে হারালেই নামিবিয়া গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে সুপার টুয়েলভে যাবে। সে ক্ষেত্রে এই গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গ্রুপ ১-এ যাবে নামিবিয়া। আর হারলে শ্রীলঙ্কা যাবে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গ্রুপ ১-এ। নামিবিয়া হারলে সুপার টুয়েলভের কপাল খুলবে নেদারল্যান্ডসের। এতে করে ডাচরা রানার্সআপ হিসেবে গ্রুপ ২-এ জায়গা পাবে। তখন বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হবে নেদারল্যান্ডস। আর নামিবিয়া জিতলে বাংলাদেশের গ্রুপ ২-এ সঙ্গী শ্রীলঙ্কা।
রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
৪ ঘণ্টা আগেনাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নানা গুঞ্জন গত বছরের অক্টোবর থেকেই। তিন সংস্করণেই অধিনায়ক হিসেবে শান্ত খুব বেশি দিন চালিয়ে যেতে পারেননি। গত মাসে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব হারালেন। এ মাসে শ্রীলঙ্কা সফরের আগে গেল ওয়ানডে অধিনায়কত্বও। একটা টেস্ট সিরিজ চলার সময়ে তাঁর টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেকলম্বোয় কয়েকটি মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে। আরেকটি ক্যাচ-স্ট্যাম্পিং করলেই উইকেটকিপার হিসেবে মুশফিকুর রহিমকে ছাড়িয়ে যাবেন লিটন দাস। ১৯ রান করলে টেস্টে সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে মুমিনুল হক হবেন বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এ ছাড়া আর আরও কয়েকটি মাইলফলক হতে পারে। দেখে
৮ ঘণ্টা আগেম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে গত মৌসুমে এফএ কাপ জেতার গৌরব অর্জন করে ক্রিস্টাল প্যালেস। ১২০ বছরের ইতিহাসে সেটি ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। এই শিরোপা জিতে বড্ড ঝামেলায় পড়ে গেছে ক্লাবটির স্বত্বাধিকারী! এখন অংশীদারত্ব বিক্রি করতে চাচ্ছেন ক্লাবের অন্যতম অংশীদার জন টেক্সটর।
১০ ঘণ্টা আগে