নিজস্ব প্রতিবেদক
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৮ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। মোস্তাফিজ–শরিফুলদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের পর ব্যাট হাতে বাংলাদেশকে পথ দেখান নাঈম শেখ ও সৌম্য সরকার। এ দুজনের ফিফটিতেই নিজেদের শততম টি–টোয়েন্টি ম্যাচে সহজ জয় পেয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল।
আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পুরো ২০ ওভারও খেলতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। ১৯ ওভারে ১৫২ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। জবাবে ৮ উইকেট ও ৭ বল হাতে রেখে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
লক্ষ্য তাড়ায় বেশ ধীর লয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথম তিন ওভারে আসে ১০ রান। এরপর অবশ্য ধীরে ধীরে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন দুই ওপেনার নাঈম ও সৌম্য। ৮ম ওভারেই দলের রান ৫০ পার করান এই দুই ওপেনার। এরপর রানের গতি বাড়িয়ে দলকে জয়ের দিকে নিতে থাকেন নাঈম–সৌম্য জুটি। নিজের ফিফটি তুলে নিয়েই আউট হন সৌম্য। ৪৯ রানে থাকা সৌম্য এনগারাভার করা ১৪ তম ওভারের প্রথম বলে দুই রান নিতে গিয়ে রানআউট হয়ে যান। তবে আউট হওয়ার আগে প্রথম রান নিয়ে অর্ধশতক পান এই বাঁহাতি ওপেনার।
সৌম্যর বিদায়ের পর নাঈমের সঙ্গে জুটি গড়েন অধিনায়ক মাহমদউল্লাহ। ৪০ বলে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন নাঈম। সৌম্যর মতো অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহও (১৫) আউট হন রান আউটের ফাঁদে পড়ে। তবে দলকে আর কোনো বিপদে পড়তে না দিয়ে জয় এনে দেন নাঈম (৬৩) ও সোহান (১৬)।
এর আগে বাংলাদেশকে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট এনে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর স্লোয়ার বলে শট খেলতে গিয়ে সৌম্য সরকারের তালুবন্দী হয়ে ফেরেন তাদিওয়ানাশে মারুমানি (৭)। শুরুতে উইকেট হারিয়েও অবশ্য পথ হারায়নি জিম্বাবুয়ে। চাকাভা ও মাধেভেরের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে প্রথম ৫ ওভারে স্বাগতিকেরা জড়ো করে ৪৬ রান। দারুণ ব্যাটিংয়ে জিম্বাবুয়েকে এগিয়ে নেওয়া এ জুটি ভাঙেন সাকিব। দলীয় ৭৪ রানে সাকিব আল হাসানের বলে তাঁর হাতেই ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মাধভেরে (২৩)।
বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি চাকাভাও। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ২২ বলে ৪৩ রান করা এই ব্যাটসম্যান ফেরেন নরুল হাসান সোহানের সরাসরি থ্রোতে রান আউটের শিকার হয়ে। রানের খাতা খোলার আগে ফিরে যান সিকান্দার রাজাও। শরিফুলের গুড লেংথের বলে উইকেটের পেছনে সোহানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক। এরপর ৬ রান করা টারিসাই মুসাকান্দাকেও (৬) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে দ্রুত ফিরিয়ে দেন সৌম্য সরকার। এক প্রান্ত আগলে রেখে রানের চাকা বাড়াতে থাকা ডিওন মায়ার্স ফেরেন শরিফুলের দ্বিতীয় শিকার হয়ে। শরিফুলের ফুল লেংথ বলে লেগ সাইডে শট খেলতে গিয়ে বোল্ড হন ২২ বলে ৩৫ রান করা মায়ার্স। শেষ দিকে ১৮ রান করেন লুক জংগুয়ে।
বোলিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছে মাহমুদউল্লাহ দল। সরাসরি থ্রোতে সোহানের করা রানআউট ছাড়াও দুর্দান্ত এক রানিং ক্যাচ নিয়েছেন শামীম পাটোয়ারি। বল হাতে বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরিফুল ও সাইফউদ্দিন।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৮ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। মোস্তাফিজ–শরিফুলদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের পর ব্যাট হাতে বাংলাদেশকে পথ দেখান নাঈম শেখ ও সৌম্য সরকার। এ দুজনের ফিফটিতেই নিজেদের শততম টি–টোয়েন্টি ম্যাচে সহজ জয় পেয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল।
আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পুরো ২০ ওভারও খেলতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। ১৯ ওভারে ১৫২ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। জবাবে ৮ উইকেট ও ৭ বল হাতে রেখে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
লক্ষ্য তাড়ায় বেশ ধীর লয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথম তিন ওভারে আসে ১০ রান। এরপর অবশ্য ধীরে ধীরে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন দুই ওপেনার নাঈম ও সৌম্য। ৮ম ওভারেই দলের রান ৫০ পার করান এই দুই ওপেনার। এরপর রানের গতি বাড়িয়ে দলকে জয়ের দিকে নিতে থাকেন নাঈম–সৌম্য জুটি। নিজের ফিফটি তুলে নিয়েই আউট হন সৌম্য। ৪৯ রানে থাকা সৌম্য এনগারাভার করা ১৪ তম ওভারের প্রথম বলে দুই রান নিতে গিয়ে রানআউট হয়ে যান। তবে আউট হওয়ার আগে প্রথম রান নিয়ে অর্ধশতক পান এই বাঁহাতি ওপেনার।
সৌম্যর বিদায়ের পর নাঈমের সঙ্গে জুটি গড়েন অধিনায়ক মাহমদউল্লাহ। ৪০ বলে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নেন নাঈম। সৌম্যর মতো অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহও (১৫) আউট হন রান আউটের ফাঁদে পড়ে। তবে দলকে আর কোনো বিপদে পড়তে না দিয়ে জয় এনে দেন নাঈম (৬৩) ও সোহান (১৬)।
এর আগে বাংলাদেশকে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট এনে দেন মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর স্লোয়ার বলে শট খেলতে গিয়ে সৌম্য সরকারের তালুবন্দী হয়ে ফেরেন তাদিওয়ানাশে মারুমানি (৭)। শুরুতে উইকেট হারিয়েও অবশ্য পথ হারায়নি জিম্বাবুয়ে। চাকাভা ও মাধেভেরের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে প্রথম ৫ ওভারে স্বাগতিকেরা জড়ো করে ৪৬ রান। দারুণ ব্যাটিংয়ে জিম্বাবুয়েকে এগিয়ে নেওয়া এ জুটি ভাঙেন সাকিব। দলীয় ৭৪ রানে সাকিব আল হাসানের বলে তাঁর হাতেই ক্যাচ দিয়ে ফেরেন মাধভেরে (২৩)।
বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি চাকাভাও। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ২২ বলে ৪৩ রান করা এই ব্যাটসম্যান ফেরেন নরুল হাসান সোহানের সরাসরি থ্রোতে রান আউটের শিকার হয়ে। রানের খাতা খোলার আগে ফিরে যান সিকান্দার রাজাও। শরিফুলের গুড লেংথের বলে উইকেটের পেছনে সোহানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক। এরপর ৬ রান করা টারিসাই মুসাকান্দাকেও (৬) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে দ্রুত ফিরিয়ে দেন সৌম্য সরকার। এক প্রান্ত আগলে রেখে রানের চাকা বাড়াতে থাকা ডিওন মায়ার্স ফেরেন শরিফুলের দ্বিতীয় শিকার হয়ে। শরিফুলের ফুল লেংথ বলে লেগ সাইডে শট খেলতে গিয়ে বোল্ড হন ২২ বলে ৩৫ রান করা মায়ার্স। শেষ দিকে ১৮ রান করেন লুক জংগুয়ে।
বোলিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছে মাহমুদউল্লাহ দল। সরাসরি থ্রোতে সোহানের করা রানআউট ছাড়াও দুর্দান্ত এক রানিং ক্যাচ নিয়েছেন শামীম পাটোয়ারি। বল হাতে বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরিফুল ও সাইফউদ্দিন।
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট বিক্রি হচ্ছে অনলাইনে। যদিও আজ দুপুর ১২টায় তা শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে রাত আটটায় শুরু হয় তা। টিকিট কাটার জন্য সঙ্গে সঙ্গেই টিকিফাই ডট লাইভের ওয়েবসাইটে হুমড়ি খেয়ে পড়েন সমর্থকেরা। চার ক্যাটাগরির সবগুলো টিকিটই বিক্রি হয়ে গেছে ৭-৮ মিনিটে। এমনটাই জানিয়েছেন বাফুফের
৪ ঘণ্টা আগেতাহলে কি আগামী মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলতে পারবেন না হামজা চৌধুরী? সেই শঙ্কাই প্রবল। কারণ প্লে-অফের পথ মারিয়ে প্রিমিয়ার লিগে উঠতে পারেনি হামজার ক্লাব শেফিল্ড ইউনাইটেড। নাটকীয় ফাইনালে তাদের ২-১ গোলে হারিয়ে ৮ বছর পর প্রিমিয়ার লিগের টিকিট কাটল সান্ডারল্যান্ড। এমন হারের পর হতাশায় ভেঙে পড়েন হামজা।
৪ ঘণ্টা আগেআজ পাঞ্জাবের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলেই আইপিএল থেকে ফেরার কথা মোস্তাফিজুর রহমানের। আইপিএল থেকে ফেরার আগে দিল্লির হয়ে নিজের শেষ ম্যাচটা মন্দ হয়নি তাঁর। ৩৩ রানে ৩ উইকেটই শুধু নেননি, একটি রেকর্ডও করেছেন। আইপিএলে বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন মোস্তাফিজ।
৪ ঘণ্টা আগেক্লাব বিশ্বকাপে ৩২টি দলই চূড়ান্ত। সেখানে জায়গা হয়নি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ক্লাব আল নাসরের। তবুও ক্লাব বিশ্বকাপে রোনালদোর খেলার সম্ভাবনা দেখছেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। কিন্তু কীভাবে?
৮ ঘণ্টা আগে