ক্রীড়া ডেস্ক

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
বাংলাদেশের জার্সিতে ২০১২ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ৭৭ ম্যাচ খেলছেন বিজয়। যার মধ্যে তাঁর টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা কেবল ৮। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তিনি কতটা অনিয়মিত, সেটা এই সংখ্যাটাই বলে দিচ্ছে। এবারের শ্রীলঙ্কা সিরিজ দিয়ে টেস্টে সুযোগ পেলেন তিন বছর পর। দীর্ঘদিন পর পাওয়া সুযোগ, কোথায় দুই হাত ভরে লুফে নেবেন। সেটা তো তিনি পারলেনই না। ২ টেস্টে ৪ ইনিংস খেলে করলেন কেবল ২৩ রান। যার মধ্যে দুটিতেই মেরেছেন ডাক।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে ৪ ইনিংসে ৫.৭৫ গড়ে ২৩ রানের চেয়েও বিজয়ের আউট হওয়ার ধরন দৃষ্টিকটু। প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে ৩০ বল খেলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন। দুই বারই তিনি আউট হয়েছেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দিয়ে। অফস্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরেই আত্মহত্যা করেছেন বিজয়। এছাড়াও তিনি ব্যাটিংয়ে নামলে প্রত্যেক বলেই যেন মনে হয়, এই বুঝি আউট হয়ে যাবেন তিনি।
প্রথম টেস্টে ব্যর্থ বিজয় সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবেও (এসএসসি)। কলম্বোতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে বারবার জীবন পেয়েও ১০ বলের বেশি টিকতে পারেননি। করতে পারেননি কোনো রানও। আসিথা ফার্নান্দোর শরীর বরাবর আসা বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন বিজয়।
০,৪,০—ব্যর্থ বিজয়ের কাছে সুযোগ ছিল কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে কিছু করে দেখানোর। প্রথম ১১ বলে করে ফেলেন ১৭ রান। কিন্তু ঝোড়ো ব্যাটিং করতে থাকা বিজয় যে ভুলে গিয়েছেন, এটা সাদা পোশাকের ক্রিকেট। সাদা বলের ক্রিকেট নয়। তার চেয়েও বড় কথা দ্বিতীয় ইনিংসে ২১১ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাটিং করতে নেমেছে বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে ইনিংসের সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে আসিথা ফার্নান্দোর শর্ট বলে পুল করতে যান বিজয়। আকাশে দীর্ঘক্ষণ ভেসে থাকা বল শর্ট লেগে সহজে ধরেছেন লঙ্কান বদলি ফিল্ডার পবন রত্নায়েকে। ১৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় বিজয় ১৯ রান করে ফিরেছেন।
বিজয়ের আউটের পরই তৃতীয় দিনের চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। তৃতীয় সেশন শুরুর আগে ৬.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩১ রান করেছে বাংলাদেশ। সফরকারীরা এখনো পিছিয়ে ১৭০ রানে। তাঁর সঙ্গী সাদমান ইসলাম ২২ বলে ১২ রান করেছেন।
লাগাতার ব্যর্থ বিজয় দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট এনসিএলে ২০২৪-২৫ মৌসুমে করেছেন ৭০০ রান। অথচ ৮ টেস্ট খেলা এই ক্রিকেটার ১৫ ইনিংসে ১০.৮০ গড়ে করেছেন ১৫৯ রান। শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিন বার। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বোচ্চ ৩৯ রানের ইনিংস খেলেছেন। দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ফারাক কতটা, সেটা বিজয়ের এমন দৃষ্টিকটু ব্যাটিংয়ে আরও একবার স্পষ্ট হয়ে উঠল।

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
বাংলাদেশের জার্সিতে ২০১২ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ৭৭ ম্যাচ খেলছেন বিজয়। যার মধ্যে তাঁর টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা কেবল ৮। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তিনি কতটা অনিয়মিত, সেটা এই সংখ্যাটাই বলে দিচ্ছে। এবারের শ্রীলঙ্কা সিরিজ দিয়ে টেস্টে সুযোগ পেলেন তিন বছর পর। দীর্ঘদিন পর পাওয়া সুযোগ, কোথায় দুই হাত ভরে লুফে নেবেন। সেটা তো তিনি পারলেনই না। ২ টেস্টে ৪ ইনিংস খেলে করলেন কেবল ২৩ রান। যার মধ্যে দুটিতেই মেরেছেন ডাক।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে ৪ ইনিংসে ৫.৭৫ গড়ে ২৩ রানের চেয়েও বিজয়ের আউট হওয়ার ধরন দৃষ্টিকটু। প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে ৩০ বল খেলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন। দুই বারই তিনি আউট হয়েছেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দিয়ে। অফস্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরেই আত্মহত্যা করেছেন বিজয়। এছাড়াও তিনি ব্যাটিংয়ে নামলে প্রত্যেক বলেই যেন মনে হয়, এই বুঝি আউট হয়ে যাবেন তিনি।
প্রথম টেস্টে ব্যর্থ বিজয় সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবেও (এসএসসি)। কলম্বোতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে বারবার জীবন পেয়েও ১০ বলের বেশি টিকতে পারেননি। করতে পারেননি কোনো রানও। আসিথা ফার্নান্দোর শরীর বরাবর আসা বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন বিজয়।
০,৪,০—ব্যর্থ বিজয়ের কাছে সুযোগ ছিল কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে কিছু করে দেখানোর। প্রথম ১১ বলে করে ফেলেন ১৭ রান। কিন্তু ঝোড়ো ব্যাটিং করতে থাকা বিজয় যে ভুলে গিয়েছেন, এটা সাদা পোশাকের ক্রিকেট। সাদা বলের ক্রিকেট নয়। তার চেয়েও বড় কথা দ্বিতীয় ইনিংসে ২১১ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাটিং করতে নেমেছে বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে ইনিংসের সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে আসিথা ফার্নান্দোর শর্ট বলে পুল করতে যান বিজয়। আকাশে দীর্ঘক্ষণ ভেসে থাকা বল শর্ট লেগে সহজে ধরেছেন লঙ্কান বদলি ফিল্ডার পবন রত্নায়েকে। ১৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় বিজয় ১৯ রান করে ফিরেছেন।
বিজয়ের আউটের পরই তৃতীয় দিনের চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। তৃতীয় সেশন শুরুর আগে ৬.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩১ রান করেছে বাংলাদেশ। সফরকারীরা এখনো পিছিয়ে ১৭০ রানে। তাঁর সঙ্গী সাদমান ইসলাম ২২ বলে ১২ রান করেছেন।
লাগাতার ব্যর্থ বিজয় দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট এনসিএলে ২০২৪-২৫ মৌসুমে করেছেন ৭০০ রান। অথচ ৮ টেস্ট খেলা এই ক্রিকেটার ১৫ ইনিংসে ১০.৮০ গড়ে করেছেন ১৫৯ রান। শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিন বার। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বোচ্চ ৩৯ রানের ইনিংস খেলেছেন। দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ফারাক কতটা, সেটা বিজয়ের এমন দৃষ্টিকটু ব্যাটিংয়ে আরও একবার স্পষ্ট হয়ে উঠল।
ক্রীড়া ডেস্ক

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
বাংলাদেশের জার্সিতে ২০১২ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ৭৭ ম্যাচ খেলছেন বিজয়। যার মধ্যে তাঁর টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা কেবল ৮। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তিনি কতটা অনিয়মিত, সেটা এই সংখ্যাটাই বলে দিচ্ছে। এবারের শ্রীলঙ্কা সিরিজ দিয়ে টেস্টে সুযোগ পেলেন তিন বছর পর। দীর্ঘদিন পর পাওয়া সুযোগ, কোথায় দুই হাত ভরে লুফে নেবেন। সেটা তো তিনি পারলেনই না। ২ টেস্টে ৪ ইনিংস খেলে করলেন কেবল ২৩ রান। যার মধ্যে দুটিতেই মেরেছেন ডাক।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে ৪ ইনিংসে ৫.৭৫ গড়ে ২৩ রানের চেয়েও বিজয়ের আউট হওয়ার ধরন দৃষ্টিকটু। প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে ৩০ বল খেলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন। দুই বারই তিনি আউট হয়েছেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দিয়ে। অফস্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরেই আত্মহত্যা করেছেন বিজয়। এছাড়াও তিনি ব্যাটিংয়ে নামলে প্রত্যেক বলেই যেন মনে হয়, এই বুঝি আউট হয়ে যাবেন তিনি।
প্রথম টেস্টে ব্যর্থ বিজয় সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবেও (এসএসসি)। কলম্বোতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে বারবার জীবন পেয়েও ১০ বলের বেশি টিকতে পারেননি। করতে পারেননি কোনো রানও। আসিথা ফার্নান্দোর শরীর বরাবর আসা বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন বিজয়।
০,৪,০—ব্যর্থ বিজয়ের কাছে সুযোগ ছিল কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে কিছু করে দেখানোর। প্রথম ১১ বলে করে ফেলেন ১৭ রান। কিন্তু ঝোড়ো ব্যাটিং করতে থাকা বিজয় যে ভুলে গিয়েছেন, এটা সাদা পোশাকের ক্রিকেট। সাদা বলের ক্রিকেট নয়। তার চেয়েও বড় কথা দ্বিতীয় ইনিংসে ২১১ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাটিং করতে নেমেছে বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে ইনিংসের সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে আসিথা ফার্নান্দোর শর্ট বলে পুল করতে যান বিজয়। আকাশে দীর্ঘক্ষণ ভেসে থাকা বল শর্ট লেগে সহজে ধরেছেন লঙ্কান বদলি ফিল্ডার পবন রত্নায়েকে। ১৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় বিজয় ১৯ রান করে ফিরেছেন।
বিজয়ের আউটের পরই তৃতীয় দিনের চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। তৃতীয় সেশন শুরুর আগে ৬.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩১ রান করেছে বাংলাদেশ। সফরকারীরা এখনো পিছিয়ে ১৭০ রানে। তাঁর সঙ্গী সাদমান ইসলাম ২২ বলে ১২ রান করেছেন।
লাগাতার ব্যর্থ বিজয় দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট এনসিএলে ২০২৪-২৫ মৌসুমে করেছেন ৭০০ রান। অথচ ৮ টেস্ট খেলা এই ক্রিকেটার ১৫ ইনিংসে ১০.৮০ গড়ে করেছেন ১৫৯ রান। শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিন বার। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বোচ্চ ৩৯ রানের ইনিংস খেলেছেন। দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ফারাক কতটা, সেটা বিজয়ের এমন দৃষ্টিকটু ব্যাটিংয়ে আরও একবার স্পষ্ট হয়ে উঠল।

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
বাংলাদেশের জার্সিতে ২০১২ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ৭৭ ম্যাচ খেলছেন বিজয়। যার মধ্যে তাঁর টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা কেবল ৮। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে তিনি কতটা অনিয়মিত, সেটা এই সংখ্যাটাই বলে দিচ্ছে। এবারের শ্রীলঙ্কা সিরিজ দিয়ে টেস্টে সুযোগ পেলেন তিন বছর পর। দীর্ঘদিন পর পাওয়া সুযোগ, কোথায় দুই হাত ভরে লুফে নেবেন। সেটা তো তিনি পারলেনই না। ২ টেস্টে ৪ ইনিংস খেলে করলেন কেবল ২৩ রান। যার মধ্যে দুটিতেই মেরেছেন ডাক।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে ৪ ইনিংসে ৫.৭৫ গড়ে ২৩ রানের চেয়েও বিজয়ের আউট হওয়ার ধরন দৃষ্টিকটু। প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে ৩০ বল খেলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন। দুই বারই তিনি আউট হয়েছেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দিয়ে। অফস্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরেই আত্মহত্যা করেছেন বিজয়। এছাড়াও তিনি ব্যাটিংয়ে নামলে প্রত্যেক বলেই যেন মনে হয়, এই বুঝি আউট হয়ে যাবেন তিনি।
প্রথম টেস্টে ব্যর্থ বিজয় সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবেও (এসএসসি)। কলম্বোতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে বারবার জীবন পেয়েও ১০ বলের বেশি টিকতে পারেননি। করতে পারেননি কোনো রানও। আসিথা ফার্নান্দোর শরীর বরাবর আসা বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন বিজয়।
০,৪,০—ব্যর্থ বিজয়ের কাছে সুযোগ ছিল কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে কিছু করে দেখানোর। প্রথম ১১ বলে করে ফেলেন ১৭ রান। কিন্তু ঝোড়ো ব্যাটিং করতে থাকা বিজয় যে ভুলে গিয়েছেন, এটা সাদা পোশাকের ক্রিকেট। সাদা বলের ক্রিকেট নয়। তার চেয়েও বড় কথা দ্বিতীয় ইনিংসে ২১১ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাটিং করতে নেমেছে বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে ইনিংসের সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে আসিথা ফার্নান্দোর শর্ট বলে পুল করতে যান বিজয়। আকাশে দীর্ঘক্ষণ ভেসে থাকা বল শর্ট লেগে সহজে ধরেছেন লঙ্কান বদলি ফিল্ডার পবন রত্নায়েকে। ১৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় বিজয় ১৯ রান করে ফিরেছেন।
বিজয়ের আউটের পরই তৃতীয় দিনের চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। তৃতীয় সেশন শুরুর আগে ৬.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩১ রান করেছে বাংলাদেশ। সফরকারীরা এখনো পিছিয়ে ১৭০ রানে। তাঁর সঙ্গী সাদমান ইসলাম ২২ বলে ১২ রান করেছেন।
লাগাতার ব্যর্থ বিজয় দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট এনসিএলে ২০২৪-২৫ মৌসুমে করেছেন ৭০০ রান। অথচ ৮ টেস্ট খেলা এই ক্রিকেটার ১৫ ইনিংসে ১০.৮০ গড়ে করেছেন ১৫৯ রান। শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিন বার। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বোচ্চ ৩৯ রানের ইনিংস খেলেছেন। দেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ফারাক কতটা, সেটা বিজয়ের এমন দৃষ্টিকটু ব্যাটিংয়ে আরও একবার স্পষ্ট হয়ে উঠল।

ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার...
৯ ঘণ্টা আগে
গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
শহীদ মুশতাক ও শহীদ জুয়েল একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ মানেই বিজয় দিবসে সাবেক ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এবং শহীদ মুশতাক আহমেদের স্মরণে ১৯৭২ সালে প্রথম হওয়া এই ক্রিকেট ম্যাচ প্রতিটি বিজয় দিবসেই দেখে অভ্যস্ত ক্রিকেটাররা। নিয়ম মেনে এবারও হয়েছে এই ম্যাচের আড়ালে
১১ ঘণ্টা আগে
সবচেয়ে বেশি অর্থ নিয়ে ২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলামে অংশ নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে তাই তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য ভালো খেলোয়াড় কেনার সুযোগ বেশি ছিল। সে সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে কলকাতা। স্কোয়াডে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার ভিড়িয়েছে তারা।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারটি তাঁর হাতেই উঠবে। শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে। লামিনে ইয়ামাল, কিলিয়ান এমবাপ্পে, রাফিনিয়াদের পেছনে ফেলে ফরাসি এই ফরোয়ার্ড জিতে নিয়েছেন বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত এই পুরস্কার।
আলো ছড়ানো বছরে এর আগে ব্যালন ডি’অর তথা ইউরোপসেরার পুরস্কার জিতেছিলেন দেম্বেলে। এবার ফিফা দ্য বেস্ট জিতে হয়ে গেলেন বিশ্বসেরাও। মেয়েদের বিভাগে ফিফার বর্ষসেরা হয়েছেন বার্সেলোনার তারকা ফুটবলার আইতানা বোনমাতি। স্প্যানিশ এই নারী ফুটবলার এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো জিতলেন এই পুরস্কার। তবে এবারই প্রথমবারের মতো ফিফা দ্য বেস্ট হয়েছেন দেম্বেলে।
২০২৪ সালের ১১ অগাস্ট থেকে ২০২৫ সালের ২ অগাস্ট পর্যন্ত পারফরম্যান্সের বিবেচনায় দেওয়া হয়েছে এই পুরস্কার। এই সময়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন তিনি। প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতিয়েছেন পিএসজিকে। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই সময়ে ৩৫ গোল করেন তিনি, সতীর্থদের গোল করিয়েছেন আরও ১৬টি। সব মিলিয়ে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে তিনিই ছিলেন এগিয়ে। ব্যালন ডি’অরের পর ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার জয় তাঁর সে অর্জনেরই স্বীকৃতি।
কাতারের রাজধানী দোহার ফেয়ারমন্ট কাতারা হলে ফিফা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে দেম্বেলের হাতে তুলে দেওয়া বর্ষসেরার ট্রফি। অনুষ্ঠানে বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন লুইস এনরিকে। নারী বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন সারিনা ভিগমান। বর্ষসেরা গোলরক্ষক হয়েছেন পুরুষ বিভাগে জিয়ানলুইজি দোন্নারুমা ও নারী বিভাগে সারিনা ভিগমান। ফিফার বর্ষসেরা নির্বাচিত করেছেন জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ও কোচ এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা। এর বাইরেও অনলাইনে ভোট দিয়েছেন বিশ্বের ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ফুটবলপ্রেমী।

ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারটি তাঁর হাতেই উঠবে। শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে। লামিনে ইয়ামাল, কিলিয়ান এমবাপ্পে, রাফিনিয়াদের পেছনে ফেলে ফরাসি এই ফরোয়ার্ড জিতে নিয়েছেন বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত এই পুরস্কার।
আলো ছড়ানো বছরে এর আগে ব্যালন ডি’অর তথা ইউরোপসেরার পুরস্কার জিতেছিলেন দেম্বেলে। এবার ফিফা দ্য বেস্ট জিতে হয়ে গেলেন বিশ্বসেরাও। মেয়েদের বিভাগে ফিফার বর্ষসেরা হয়েছেন বার্সেলোনার তারকা ফুটবলার আইতানা বোনমাতি। স্প্যানিশ এই নারী ফুটবলার এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো জিতলেন এই পুরস্কার। তবে এবারই প্রথমবারের মতো ফিফা দ্য বেস্ট হয়েছেন দেম্বেলে।
২০২৪ সালের ১১ অগাস্ট থেকে ২০২৫ সালের ২ অগাস্ট পর্যন্ত পারফরম্যান্সের বিবেচনায় দেওয়া হয়েছে এই পুরস্কার। এই সময়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন তিনি। প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতিয়েছেন পিএসজিকে। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই সময়ে ৩৫ গোল করেন তিনি, সতীর্থদের গোল করিয়েছেন আরও ১৬টি। সব মিলিয়ে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে তিনিই ছিলেন এগিয়ে। ব্যালন ডি’অরের পর ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার জয় তাঁর সে অর্জনেরই স্বীকৃতি।
কাতারের রাজধানী দোহার ফেয়ারমন্ট কাতারা হলে ফিফা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে দেম্বেলের হাতে তুলে দেওয়া বর্ষসেরার ট্রফি। অনুষ্ঠানে বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন লুইস এনরিকে। নারী বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন সারিনা ভিগমান। বর্ষসেরা গোলরক্ষক হয়েছেন পুরুষ বিভাগে জিয়ানলুইজি দোন্নারুমা ও নারী বিভাগে সারিনা ভিগমান। ফিফার বর্ষসেরা নির্বাচিত করেছেন জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ও কোচ এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা। এর বাইরেও অনলাইনে ভোট দিয়েছেন বিশ্বের ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ফুটবলপ্রেমী।

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
২৭ জুন ২০২৫
গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
শহীদ মুশতাক ও শহীদ জুয়েল একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ মানেই বিজয় দিবসে সাবেক ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এবং শহীদ মুশতাক আহমেদের স্মরণে ১৯৭২ সালে প্রথম হওয়া এই ক্রিকেট ম্যাচ প্রতিটি বিজয় দিবসেই দেখে অভ্যস্ত ক্রিকেটাররা। নিয়ম মেনে এবারও হয়েছে এই ম্যাচের আড়ালে
১১ ঘণ্টা আগে
সবচেয়ে বেশি অর্থ নিয়ে ২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলামে অংশ নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে তাই তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য ভালো খেলোয়াড় কেনার সুযোগ বেশি ছিল। সে সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে কলকাতা। স্কোয়াডে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার ভিড়িয়েছে তারা।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।
আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্ল্যানের অংশ হিসেবে আগামী মার্চ-এপ্রিলে বাংলাদেশ সফরে তিনটি করে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি দুটি টেস্ট খেলার কথা রয়েছে পাকিস্তানের। লম্বা সংস্করণে আপাতত কোনো সিরিজ না থাকায় নির্ধারিত সময়ের আগেই চুক্তি শেষ করলেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
আজহারের অধীনে একটি টেস্ট সিরিজ খেলেছে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সেই সিরিজটি ১-১ ড্র করে দলটি। ২০২৪ সালের এপ্রিলে পাকিস্তান দলের কোচিং প্যানেলে যোগ দেন আজহার। সাদা বলের ক্রিকেটে গ্যারি কার্স্টেন এবং লাল বলের ক্রিকেটে জেসন গিলেস্পির ডেপুটির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তার আগের মাসে অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে একটি সাদা বলের সিরিজেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এর আগে ২০১৬ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দলটির বোলিং কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন আজহার।
পাকিস্তান টেস্ট দলের দায়িত্ব ছেড়ে আজহার বলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আমাকে নিয়োগ দিয়েছিল। পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেই সময়ে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। দলের সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা জানাই।’

গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।
আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্ল্যানের অংশ হিসেবে আগামী মার্চ-এপ্রিলে বাংলাদেশ সফরে তিনটি করে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি দুটি টেস্ট খেলার কথা রয়েছে পাকিস্তানের। লম্বা সংস্করণে আপাতত কোনো সিরিজ না থাকায় নির্ধারিত সময়ের আগেই চুক্তি শেষ করলেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
আজহারের অধীনে একটি টেস্ট সিরিজ খেলেছে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সেই সিরিজটি ১-১ ড্র করে দলটি। ২০২৪ সালের এপ্রিলে পাকিস্তান দলের কোচিং প্যানেলে যোগ দেন আজহার। সাদা বলের ক্রিকেটে গ্যারি কার্স্টেন এবং লাল বলের ক্রিকেটে জেসন গিলেস্পির ডেপুটির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তার আগের মাসে অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে একটি সাদা বলের সিরিজেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এর আগে ২০১৬ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দলটির বোলিং কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন আজহার।
পাকিস্তান টেস্ট দলের দায়িত্ব ছেড়ে আজহার বলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আমাকে নিয়োগ দিয়েছিল। পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেই সময়ে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। দলের সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা জানাই।’

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
২৭ জুন ২০২৫
ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার...
৯ ঘণ্টা আগে
শহীদ মুশতাক ও শহীদ জুয়েল একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ মানেই বিজয় দিবসে সাবেক ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এবং শহীদ মুশতাক আহমেদের স্মরণে ১৯৭২ সালে প্রথম হওয়া এই ক্রিকেট ম্যাচ প্রতিটি বিজয় দিবসেই দেখে অভ্যস্ত ক্রিকেটাররা। নিয়ম মেনে এবারও হয়েছে এই ম্যাচের আড়ালে
১১ ঘণ্টা আগে
সবচেয়ে বেশি অর্থ নিয়ে ২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলামে অংশ নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে তাই তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য ভালো খেলোয়াড় কেনার সুযোগ বেশি ছিল। সে সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে কলকাতা। স্কোয়াডে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার ভিড়িয়েছে তারা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শহীদ মুশতাক ও শহীদ জুয়েল একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ মানেই বিজয় দিবসে সাবেক ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এবং শহীদ মুশতাক আহমেদের স্মরণে ১৯৭২ সালে প্রথম হওয়া এই ক্রিকেট ম্যাচ প্রতিটি বিজয় দিবসেই দেখে অভ্যস্ত ক্রিকেটাররা। নিয়ম মেনে এবারও হয়েছে এই ম্যাচের আড়ালে ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। তবে সাবেকদের পাশাপাশি এবার মিলন মেলা হয়েছে বর্তমান ক্রিকেটারদেরও। অলস্টার টি-টোয়েন্টি শিরোনামের ম্যাচে সন্ধ্যা মুখোমুখি হয়েছিল টেস্ট অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন অপরাজেয় দল এবং ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন অদম্য দল। বিজয় দিবসের এই প্রদর্শনী ম্যাচে ৩ উইকেটে জিতেছে মিরাজের দল।
টস হেরে আগে ব্যাট করে অপরাজেয় ৯ উইকেটে ১৬৬ রান তোলে। ইনিংসের শুরুতেই উইকেট হারায় শান্তর দল। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে যান জাতীয় দলের ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন। এরপর জিশান আলমের সঙ্গে শান্তর ৫০ রানের জুটি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন জিশান আলম। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে অধিনায়কের ব্যাটে।
লক্ষ্য তাড়ায় ৪৮ রানের মধ্যে মিরাজের দল ২ উইকেট খুইয়ে ফেললেও এবারের বিপিএলে নিলামে কোটি টাকারও বেশি দাম পাওয়া নাঈম শেখ ৪৪ বলে ৭৬ রান তুলে দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন। শেষ দিকে খেলা বল আর রানের সমীকরণে চলে এলেও অধিনায়ক মিরাজ (১৪ *) ও সাইফউদ্দিন (৫ *) অপরাজিত থেকে ১৯.২ ওভারে দলের জয় নিশ্চিত করেন।
এর আগে সকালে বিজয় দিবসের আরেক প্রস্তুতি ম্যাচে শহীদ মুশতাক একাদশ ৩৮ রানে হারিয়েছে শহীদ জুয়েল একাদশকে। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া ১৫ ওভারের ম্যাচে আগে ব্যাট করে মোহাম্মদ আশরাফুলের নেতৃত্বাধীন শহীদ মুশতাক একাদশ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান তোলে। লক্ষ্য তাড়ায় শহীদ জুয়েল একাদশ ১৫ ওভার খেললেও ৪ উইকেটে ১০০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
শহীদ মুশতাক একাদশের পক্ষে ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন নাদিফ চৌধুরী। তাঁর ২৬ বলে সাজানো ইনিংসটিতে আছে ২টি চার ও ৪টি ছয়। দ্বিতীয় ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২* করেন তুষার ইমরান। লক্ষ্য তাড়ায় শাহরিয়ার নাফিস ৩৬ এবং তালহা জুবায়ের ২৬* রান করলেও ১০০ রানের বেশি তুলতে পারেনি মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর নেতৃত্বধীন শহীদ জুয়েল একাদশ।
বিজয় দিবসের এই খেলায় জয় পরাজয়টাই বড় কিছু নয়, বিজয়ের আনন্দে ডুবে খেলাটাই আসল। দুই দলের ক্রিকেটাররা সেই চেষ্টাই করেছেন।

শহীদ মুশতাক ও শহীদ জুয়েল একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ মানেই বিজয় দিবসে সাবেক ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এবং শহীদ মুশতাক আহমেদের স্মরণে ১৯৭২ সালে প্রথম হওয়া এই ক্রিকেট ম্যাচ প্রতিটি বিজয় দিবসেই দেখে অভ্যস্ত ক্রিকেটাররা। নিয়ম মেনে এবারও হয়েছে এই ম্যাচের আড়ালে ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। তবে সাবেকদের পাশাপাশি এবার মিলন মেলা হয়েছে বর্তমান ক্রিকেটারদেরও। অলস্টার টি-টোয়েন্টি শিরোনামের ম্যাচে সন্ধ্যা মুখোমুখি হয়েছিল টেস্ট অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন অপরাজেয় দল এবং ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন অদম্য দল। বিজয় দিবসের এই প্রদর্শনী ম্যাচে ৩ উইকেটে জিতেছে মিরাজের দল।
টস হেরে আগে ব্যাট করে অপরাজেয় ৯ উইকেটে ১৬৬ রান তোলে। ইনিংসের শুরুতেই উইকেট হারায় শান্তর দল। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে যান জাতীয় দলের ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন। এরপর জিশান আলমের সঙ্গে শান্তর ৫০ রানের জুটি। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন জিশান আলম। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে অধিনায়কের ব্যাটে।
লক্ষ্য তাড়ায় ৪৮ রানের মধ্যে মিরাজের দল ২ উইকেট খুইয়ে ফেললেও এবারের বিপিএলে নিলামে কোটি টাকারও বেশি দাম পাওয়া নাঈম শেখ ৪৪ বলে ৭৬ রান তুলে দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন। শেষ দিকে খেলা বল আর রানের সমীকরণে চলে এলেও অধিনায়ক মিরাজ (১৪ *) ও সাইফউদ্দিন (৫ *) অপরাজিত থেকে ১৯.২ ওভারে দলের জয় নিশ্চিত করেন।
এর আগে সকালে বিজয় দিবসের আরেক প্রস্তুতি ম্যাচে শহীদ মুশতাক একাদশ ৩৮ রানে হারিয়েছে শহীদ জুয়েল একাদশকে। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া ১৫ ওভারের ম্যাচে আগে ব্যাট করে মোহাম্মদ আশরাফুলের নেতৃত্বাধীন শহীদ মুশতাক একাদশ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান তোলে। লক্ষ্য তাড়ায় শহীদ জুয়েল একাদশ ১৫ ওভার খেললেও ৪ উইকেটে ১০০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
শহীদ মুশতাক একাদশের পক্ষে ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন নাদিফ চৌধুরী। তাঁর ২৬ বলে সাজানো ইনিংসটিতে আছে ২টি চার ও ৪টি ছয়। দ্বিতীয় ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২* করেন তুষার ইমরান। লক্ষ্য তাড়ায় শাহরিয়ার নাফিস ৩৬ এবং তালহা জুবায়ের ২৬* রান করলেও ১০০ রানের বেশি তুলতে পারেনি মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর নেতৃত্বধীন শহীদ জুয়েল একাদশ।
বিজয় দিবসের এই খেলায় জয় পরাজয়টাই বড় কিছু নয়, বিজয়ের আনন্দে ডুবে খেলাটাই আসল। দুই দলের ক্রিকেটাররা সেই চেষ্টাই করেছেন।

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
২৭ জুন ২০২৫
ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার...
৯ ঘণ্টা আগে
গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
সবচেয়ে বেশি অর্থ নিয়ে ২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলামে অংশ নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে তাই তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য ভালো খেলোয়াড় কেনার সুযোগ বেশি ছিল। সে সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে কলকাতা। স্কোয়াডে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার ভিড়িয়েছে তারা।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সবচেয়ে বেশি অর্থ নিয়ে ২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলামে অংশ নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে তাই তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য ভালো খেলোয়াড় কেনার সুযোগ বেশি ছিল। সে সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে কলকাতা। স্কোয়াডে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার ভিড়িয়েছে তারা।
মিনি নিলাম থেকে চমক উপহার দিয়ে কলকাতা যেসব ক্রিকেটারকে দলে টেনেছে মোস্তাফিজুর রহমান তাদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশিদের মধ্যে রেকর্ড ৯ কোটি ২০ রুপিতে এই পেসারকে নিয়েছে শাহরুখ খানের দল। কাটার মাস্টারকে পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত কলকাতা। নিজেদের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে মোস্তাফিজের কাটার দেখতে মুখিয়ে আছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।
মোস্তাফিজকে নিয়ে নিজেদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দুটি পোস্ট করেছে কলকাতা। একটি পোস্টে বাংলাদেশি ক্রিকেটারের ছবিসহ টি-টোয়েন্টি পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে। ক্যাপশনে কলকাতা লিখেছে, ‘মাঠ প্রস্তুত, সুইং (কাটার) নিয়ে পরিকল্পনা চলছে। ফিজকে তার কাজটি করতে দেওয়ার সময় এসেছে।’
আরেকটি পোস্টে মোস্তাফিজকে নিয়ে কিছুটা রসিকতা করেছে কলকাতা। সামনে বিরিয়ানির থালা নিয়ে বসে থাকা বাঁ হাতি পেসারের একটি ছবি পোস্ট করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ক্যাপশনে বাংলায় লিখেছে, ‘মোস্তাফিজের সুইং এখন ইডেনে।’
২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ দিয়ে আইপিএলে অভিষেক হয় মোস্তাফিজের। সে আসরে সেরা উদীয়মান ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন তিনি। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, দিল্লি ক্যাপিটালস ও চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছেন। কলকাতা আইপিএলের তাঁর ষষ্ঠ ফ্র্যাঞ্চাইজি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টটিতে এখন পর্যন্ত ৬০ ম্যাচ খেলেছেন মোস্তাফিজ। বল হাতে নিয়েছেন ৬৫ উইকেট। বোলিং গড় ২৮.৪৪ এবং স্ট্রাইকরেট ৮.১৩।

সবচেয়ে বেশি অর্থ নিয়ে ২৬ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মিনি নিলামে অংশ নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের চেয়ে তাই তিনবারের চ্যাম্পিয়নদের জন্য ভালো খেলোয়াড় কেনার সুযোগ বেশি ছিল। সে সুযোগ বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে কলকাতা। স্কোয়াডে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার ভিড়িয়েছে তারা।
মিনি নিলাম থেকে চমক উপহার দিয়ে কলকাতা যেসব ক্রিকেটারকে দলে টেনেছে মোস্তাফিজুর রহমান তাদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশিদের মধ্যে রেকর্ড ৯ কোটি ২০ রুপিতে এই পেসারকে নিয়েছে শাহরুখ খানের দল। কাটার মাস্টারকে পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত কলকাতা। নিজেদের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে মোস্তাফিজের কাটার দেখতে মুখিয়ে আছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।
মোস্তাফিজকে নিয়ে নিজেদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দুটি পোস্ট করেছে কলকাতা। একটি পোস্টে বাংলাদেশি ক্রিকেটারের ছবিসহ টি-টোয়েন্টি পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে। ক্যাপশনে কলকাতা লিখেছে, ‘মাঠ প্রস্তুত, সুইং (কাটার) নিয়ে পরিকল্পনা চলছে। ফিজকে তার কাজটি করতে দেওয়ার সময় এসেছে।’
আরেকটি পোস্টে মোস্তাফিজকে নিয়ে কিছুটা রসিকতা করেছে কলকাতা। সামনে বিরিয়ানির থালা নিয়ে বসে থাকা বাঁ হাতি পেসারের একটি ছবি পোস্ট করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। ক্যাপশনে বাংলায় লিখেছে, ‘মোস্তাফিজের সুইং এখন ইডেনে।’
২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ দিয়ে আইপিএলে অভিষেক হয় মোস্তাফিজের। সে আসরে সেরা উদীয়মান ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন তিনি। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, দিল্লি ক্যাপিটালস ও চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছেন। কলকাতা আইপিএলের তাঁর ষষ্ঠ ফ্র্যাঞ্চাইজি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টটিতে এখন পর্যন্ত ৬০ ম্যাচ খেলেছেন মোস্তাফিজ। বল হাতে নিয়েছেন ৬৫ উইকেট। বোলিং গড় ২৮.৪৪ এবং স্ট্রাইকরেট ৮.১৩।

ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
২৭ জুন ২০২৫
ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার...
৯ ঘণ্টা আগে
গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
শহীদ মুশতাক ও শহীদ জুয়েল একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ মানেই বিজয় দিবসে সাবেক ক্রিকেটারদের মিলন মেলা। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আব্দুল হালিম চৌধুরী জুয়েল এবং শহীদ মুশতাক আহমেদের স্মরণে ১৯৭২ সালে প্রথম হওয়া এই ক্রিকেট ম্যাচ প্রতিটি বিজয় দিবসেই দেখে অভ্যস্ত ক্রিকেটাররা। নিয়ম মেনে এবারও হয়েছে এই ম্যাচের আড়ালে
১১ ঘণ্টা আগে